আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

২৩ ডিসেম্বর: ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ ডিসেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ ডিসেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

ঘটনাবলি :

০৯৩০: পৃথিবীর প্রাচীনতম সংসদ আইসল্যান্ড সংসদ যাত্রা শুরু করে।

১৫৩৬: জেনেভায় ফ্রান্সের প্রোটেস্টেন্ট ধর্মতত্ত্ব বিশারদ জন কেলভিন সংস্কার আন্দোলন শুরু করেন।

১৭২৪: রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৭৪৪: ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন কার্টারেট পদত্যাগ করেন।

১৭৮৩: অ্যানাপোলিস মেরিল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী হয়।

১৮৬০: উমেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় সাপ্তাহিক মনোহর প্রকাশিত হয়।

১৮৭৩: ফরাসি সেনারা ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় দখল করে নেয়।

১৮৯০: নেদারল্যান্ডস থেকে লুক্সেমবার্গ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

১৯১৪: যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী মেক্সিকো থেকে সরে আসে।

১৯১৬: প্রথম কার্ল অস্ট্রিয়ার সিংহাসনে আরোহণ করেন।

১৯১৮: বিশ্বভারতীর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

১৯১৯: দিল্লিতে প্রথম নিখিল ভারত খিলাফত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯২১: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন) স্থাপিত হয়।

১৯২২: রাজদ্রোহের অভিযোগে কবি কাজী নজরুল ইসলাম গ্রেফতার হন এবং সরকার কর্তৃক তার বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

১৯২৬: নাট্যকার শিশিরকুমার ভাদুড়ী নাট্যমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন।

১৯৩৪: সাত সপ্তাহ সীমান্ত যুদ্ধের পর সৌদি আরব ও পরাজিত ইয়েমেনের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৩৬: লাইফ ম্যাগাজিনের প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়।

১৯৩৯: ফ্রান্স, সিরিয়ার ইসকেনদেরুন বন্দরকে তুরস্কের নিয়ন্ত্রণে ছেড়ে দেয়া হয়।

১৯৪১: সোভিয়েত লাল ফৌজ জার্মানির নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু করে।

১৯৪৯: হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ১২ নারী গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন।

১৯৪৯: মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫০: সুইস পার্লামেন্ট নারীর ভোটাধিকার প্রয়োগের বিরুদ্ধে ভোট দেয়।

১৯৬৪: ব্রিটেনে সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক বেতার কেন্দ্র চালু হয়।

১৯৭৮: অতীশ দীপঙ্করের দেহভস্ম চীন থেকে ঢাকায় আনা হয়।

১৯৮৫: টরেন্টো থেকে বোম্বে যাওয়ার পথে এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৪৭ আটলান্টিক সাগরে বিধ্বস্ত হয়। এ সময় ৩২৯ যাত্রীর সবাই নিহত হন।

১৯৮৯: ১৪ বছর গৃহযুদ্ধের পর অ্যাঙ্গোলায় যুদ্ধবিরতি হয়।

১৯৯৪: ২০ বছর পর দক্ষিণ আফ্রিকা পুনরায় জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে।

১৯৯৫: বসনিয়া শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৯৬: শেখ হাসিনা প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে।

১৯৯৮: পৃথিবীর ১১তম ও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ যমুনা সেতু উদ্বোধন করা হয়।

জন্ম :

০০৪৭: কায়েসারিওন, তিনি ছিলেন মিশরের রাজা।

১৫৫৩: ইতালির চিকিৎসক প্রোসপেরো আলপিনি।

১৬৬৮: গিয়াম্বাটিস্টা ভিকো, ইতালীয় আইনজ্ঞ, ঐতিহাসিক ও দার্শনিক।

১৭৬০: ফ্রাঞ্চইস-নয়েল বাবেউফ, ফরাসি সাংবাদিক ও সমাজকর্মী।

১৭৬৩: জোসেফিন, ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপোর্টের স্ত্রী।

১৮০৪: ফ্রাঙ্কলিন পিয়ের্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি।

১৮২৪: কার্ল রেইনেকে, জার্মান পিয়ানোবাদক ও সুরকার।

১৮৩৭: ইয়োহানেস ডিডেরিক ফান ডার ভাল্স, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ডাচ পদার্থবিদ ও তাপগতিবিদ্যা বিশারদ।

১৮৪৫: ভারতীয় রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, সমাজকর্মী এবং লোকহিতৈষী রাসবিহারী ঘোষ।

১৮৬০: ইয়ালমার ব্রান্তিং, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও ১৬তম প্রধানমন্ত্রী।

১৮৮৯: আনা আখমাতোভা, ইউক্রেনীয় রাশিয়ান কবি ও লেখক।

১৮৯৪: অষ্টম এডওয়ার্ড, যুক্তরাজ্য রাজা।

১৯০৭: রুন রুন শাও, চীনা বংশোদ্ভূত হংকং ব্যবসায়ী, মানবপ্রেমিক ও শাও ব্রাদার্স স্টুডিওর প্রতিষ্ঠাতা।

১৯১২: অ্যালান টুরিং, ইংরেজ গণিতবিদ, যুক্তিবিদ ও ক্রিপ্টোবিশেষজ্ঞ।

১৯১৬: লেন হাটন, ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৯২০: সাহেবজাদা ইয়াকুব খান, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর।

১৯২২: ম্যানুয়েল ফ্রাগা ইরিবারনে, স্প্যানিশ রাজনীতিবিদ।

১৯২৫: সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজুর রহমান।

১৯২৫: পিয়ের‌ বেরেগোভোয়া, ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী।

১৯৩০: আলতাফ মাহমুদ, বাংলাদেশি সুরকার, সংস্কৃতিকর্মী ও স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।

১৯৩৩: সম্রাট আকিহিতো, জাপানের সম্রাট।

১৯৩৫: ভ্লাদিস্লাভ ভোল্কভ, রাশিয়ান প্রকৌশলী ও মহাকাশচারী।

১৯৩৭: মারটি্ আহটিসারি, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফিনিশ রাজনীতিবিদ ও ফিনল্যান্ড-এর ১০তম প্রেসিডেন্ট।

১৯৪০: মাইক শ্রিম্পটন, নিউজিল্যান্ডীয় সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ।

১৯৪১: ফ্রাঙ্কো নিরো, ইতালিয়ান অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৪৩: এলিজাবেথ হার্টম্যান, মার্কিন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৫২: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, বাংলাদেশি লেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ।

১৯৫৫: লুডোভিকো ইনাউডি, ইতালিয়ান পিয়ানোবাদক ও সুরকার।

১৯৫৭: ডেভিড লড হটন, জিম্বাবুয়ে সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ।

১৯৬৪: জস্ ওহেডন, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৬৬: ভিনসেন্ট ক্যাসেল, ফরাসি অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৭১: খালেদ আল-মুয়াল্লিদ, সৌদি আরব ফুটবল।

১৯৭৬: প্যাট্রিক ভিয়েরা, ফরাসি ফুটবলার ও ম্যানেজার।

১৯৮০: ফ্রান্সেসকা সচিয়ানোনে, ইতালীয় টেনিস খেলোয়াড়।

১৯৮০: জেসিকা টেলর, ইংরেজ মডেল ও গায়িকা।

১৯৮৪: ডুফি, তিনি ওয়েলশ গায়িকা, গীতিকার ও অভিনেত্রী।

১৯৯১: আহমেদ শেহজাদ, পাকিস্তানি ক্রিকেটার।

মৃত্যু :

৭৯: ভেস্পাসিয়ান, রোমান সম্রাট।

১৩১৮: জাপানের গণিতবিদ ইয়োরিইয়ুকি।

১৪৫৭: লাডিস্লাউস পুস্থুমউস, হাঙ্গেরিয়ান রাজা।

১৫১১: ৫২ বছর শাসনের পর গুজরাটের শাসক মাহমুদ শাহ্।

১৫৭২: ব্রনযিনো, ইতালীয় চিত্রশিল্পী ও কবি।

১৬৮২: ক্লাউডে লরাইন, ফরাসি বংশোদ্ভূত ইতালীয় চিত্রশিল্পী ও খোদকার।

১৮০৬: মাথুরিন জ্যাকে জাকুইয়েস বরিসন, ফরাসি প্রাণিবিজ্ঞানী ও দার্শনিক।

১৮৩৪: টমাস ম্যালথাস, ইংরেজ অর্থনীতিবিদ ও জনমিতিবিদ।

১৮৩৬: জেমস মিল, স্কটিশ ইতিহাসবেত্তা, অর্থনীতিবিদ, রাজনৈতিক তাত্ত্বিক ও দার্শনিক।

১৮৯১: উইলহেম এডুয়ার্ড ওয়েবার, জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ।

১৯৫৯: বরিস ভিয়ান, ফরাসি লেখক, কবি ও নাট্যকার।

১৯৭০: তুন ইউসুফ বিন ইসহাক, সিঙ্গাপুরের সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ও প্রথম রাষ্ট্রপতি।

১৯৭৬: ফ্রান্সের বিখ্যাত লেখক আন্দ্রে মালরো।

১৯৯০: রুয়াল দাল, ওয়েল্সীয় সাহিত্যিক।

১৯৯৫: লুই মালে, ফরাসি বংশোদ্ভূত আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৯৬: আন্দ্রিয়াস পাপান্ডরেওউ, গ্রিক অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ১৭৪তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৯৬: রেমন্ড রাসেল লিন্ডওয়াল, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ও রাগবি খেলোয়াড়।

২০০৪: পি ভি নরসিমা রাও, ভারতের নবম প্রধানমন্ত্রী।

২০০৬: ফিলিপ নইরেট, ফরাসি অভিনেতা।

২০১০: ইংরিড পিট, পোলিশ বংশোদ্ভূত ইংরেজ অভিনেত্রী ও লেখক।

২০১১: আব্দুর রাজ্জাক (রাজনীতিবিদ), বাংলাদেশের প্রখ্যাত ছাত্রনেতা, মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক মন্ত্রী।

২০১৩: একে-৪৭-এর উদ্ভাবক মিখাইল কালাশনিকভ।

২০১৩: রিচার্ড মাথেসন, আমেরিকান লেখক ও চিত্রনাট্যকার।

২০১৪: ডরোথি চেনি, আমেরিকান টেনিস খেলোয়াড়।

ছুটি ও অন্যান্য

আন্তর্জাতিক দায়মুক্তি অবসান দিবস।

আন্তর্জাতিক অলিম্পিক দিবস।

জাতিসংঘ জনসেবা দিবস।

জাতীয় কিষান দিবস (ভারত)।


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

২৫ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে

বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪




মার্কিন ভেটোতে জাতিসংঘে আটকে গেল ফিলিস্তিনের সদস্যপদ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জাতিসংঘে রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার পথ আটকে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটিতে ভেটো দিয়েছে দেশটি।

খসড়া প্রস্তাবটিতে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণসদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রতি সুপারিশ করা হয়েছিল। নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের ১২টি এ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিল। ভোটদানে বিরত ছিল যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। ভেটো প্রদান করে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র।

ভেটো দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড বলেন, যুক্তরাষ্ট্র দৃঢ়ভাবে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে সমর্থন করে চলেছে। এই ভোটটি ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রত্বের বিরোধিতাকে প্রতিফলিত করে না। আমরা চাই তারা সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসুক।’

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস মার্কিন ভেটোকে অন্যায়, অনৈতিক এবং অযৌক্তিক বলে নিন্দা করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, মার্কিন ভেটো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ইচ্ছাকে চ্যালেঞ্জ করেছে।’

ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ ভেটো দেওয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশংসা করে বলেছেন, লজ্জাজনক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা হবে না।’

ফিলিস্তিন বর্তমানে জাতিসংঘ সদস্য না হলেও ২০১২ সালে তারা জাতিসংঘে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভের জন্য ফিলিস্তিন বছরের পর বছর চেষ্টা চালিয়ে আসছে।

তবে তাদের এই আর্জি প্রথমে নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন পেতে হবে এবং তারপর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে এর পক্ষে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।

২০১১ সালে পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হওয়ার জন্য প্রথমবারের মতো আবেদন করেছিল ফিলিস্তিন। এরপর গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের মধ্যে ফিলিস্তিন এ মাসের শুরুতে আবারও সদস্যপদের জন্য আবেদন করে।


আরও খবর



ভারতে লোকসভা নির্বাচন ঘিরে বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সংঘর্ষ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের চাঁদমারি এলাকায় বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। উভয় পক্ষ থেকে ইট-পাটকেল ছোড়ার ঘটনা ঘটে। এতে একজন আহত হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

এদিকে মুজাফফরনগরের তান্ডেরার গ্রামবাসীদের কেউই ভোটকেন্দ্রে যাননি। সকাল ৮টা পর্যন্ত একটি ভোটও পড়েনি সেখানে। রাস্তা নির্মাণে বিলম্বের বিরুদ্ধে তাদের এই প্রতিবাদ বলে জানা গেছে।

উত্তর প্রদেশের নাগিনা থেকে এক স্বতন্ত্র প্রার্থী অভিযোগ করেছেন যে, সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে না। বিজেপি নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করছে এবং ভোটারদের তার পক্ষে ভোট দিতে দিচ্ছে না। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ১০টিরও বেশি ইভিএম সঠিকভাবে কাজ করছে না এবং ভোটকেন্দ্রের ভেতরে থাকা ক্যামেরাও ত্রুটিপূর্ণ।

তিন কেন্দ্র মিলিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের কাছে মোট ৩৭টি অভিযোগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।

স্থানীয় সময় সকাল সাতটায় শুরু হয়েছে ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফা। সাত দফার এই নির্বাচনে আজ প্রথম দফায় ২১টি রাজ্য এবং‌ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে দেশের ১০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

নির্বাচন কমিশন ১ লাখ ৮৭ হাজার ভোটকেন্দ্র জুড়ে ১৮ লাখেরও বেশি ভোটকর্মী মোতায়েন করেছে। নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১৬ কোটি ৬৩ লাখ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। এর মধ্যে ৮ কোটি ৪০ লাখ পুরুষ, ৮ কোটি ২৩ লাখ নারী এবং ১১ হাজার ৩৭১ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন।

২০ থেকে ২৯ বছর বয়সী ৩ কোটি ৫১ লাখ তরুণ ভোটার ছাড়াও প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন ৩৫ লাখ ৬৭ হাজার ভোটার।


আরও খবর



বাংলাদেশের হিন্দু শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম দফার ভোট শেষ হয়েছে। এবার সবার নজরে দ্বিতীয় দফার ভোট। আর তার আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রচার প্রচারণার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ এসেছিলেন পশ্চিম বঙ্গে।

এদিন রাজ্যের বিভিন্ন স্থান চষিয়ে বেরোনোর পর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে এক সভাতে ভাষণ দেন অমিত শাহ। ভাষণে উঠে আসে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া শরণার্থীদের নাগরিকত্ব বিষয়টি।

দিনাজপুরের ভাষণে অমিত শাহ এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা করেন।

ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবার আমরা এই বাংলা থেকে কাটমানির কালচার বন্ধ করে দুর্নীতিমুক্ত বাংলা গড়বো। সিএএ কার্যকর হবে। সিএএ ও এনআরসি বন্ধ করতে পারবে না মমতাদি।’

অমিত শাহ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইছেন না। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে চাইছেন না। আমি কথা দিচ্ছি, সব হিন্দু শরণার্থীরা নাগরিকত্ব পাবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে।’

সামনেই লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা। ভোটের প্রচারে এসে ফের টার্গেটের কথা শোনালেন তিনি। পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির লক্ষ্যমাত্রা ৪২টি সিটের মধ্যে তিরিশটির বেশি আসন জয়।

ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মোদিজি সারাদেশের গরিব মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ১২ কোটির বেশি শৌচালয় বানানো হয়েছে। ৪ কোটির বেশি মানুষ নিজের বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আসতে দেন না।’

পশ্চিম বাংলার মা-বোনরা বিজেপির হাতে সুরক্ষিত থাকবেন বলে আশা করেন অমিত শাহ। দুর্নীতি ইস্যুতেও ফের একবার শাহের মুখে পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রসঙ্গ। বলেন, তৃণমূলের এক মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫১ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তৃণমূলের যে নেতারা দশ বছর আগে ঝুপড়ি থাকত, সাইকেলে ঘুরত, তাদের এখন চারতলা বাড়ি।’

শেষে পশ্চিম বাংলার মানুষের কাছে চাইলেন ভোটের প্রতিশ্রুতি। এদিকে ঠিক একদিন আগেই করণদিঘিতে সভা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।


আরও খবর



যেখানেই দুর্যোগ-দুর্ভোগ, সেখানেই আ.লীগ : রিজভী

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আজকে যেখানেই দুর্যোগ ও দুর্ভোগ সেখানেই আওয়ামী লীগ। আজকে গাছপালা কেটে ফেলা হচ্ছে। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় সমস্ত কিছু ভরাট করা হচ্ছে। কার স্বার্থে ভরাট হচ্ছে? আওয়ামী ভূমিদস্যুদের স্বার্থে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে এক মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে মিথ্যা মামলায় জামিন বাতিল করে কারাগারে প্রেরণের প্রতিবাদে যুবদলের উদ্যোগে তাৎক্ষণিক এই বিক্ষোভ মিছিল হয়।

যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্নার নেতৃত্বে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ হয়।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শিশু মারা গেছে। মহিলাসহ প্রায় বিশজন মারা গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কি দায় নেই? আপনি কয়লা পুড়িয়ে তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র করে সুন্দরবন উজাড় করার ষড়যন্ত্র করছেন। দক্ষিণবঙ্গের সমুদ্র উপকূলের সব উজাড় করে দিচ্ছেন। সেখানে ফল হয় না, এটাতো আপনার কারণে। যেখানেই দুর্নীতি ও লুটপাট সেখানেই আওয়ামী সরকার। আজকে ব্যাংক, বিমা সর্বত্র হরিলুট চলছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ফাঁকা হয়ে গেছে। বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ। তারা না কি বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পন্ন।

তিনি বলেন, মনে রাখতে হবে থু থু দিয়ে ইটের দালান গড়া যায় না। যেটা শেখ হাসিনা করেছেন গত কয়েক বছর ধরে। আজকে দেশে কর্মসংস্থান নেই। চারদিকে শুধু হাহাকার আর আহাজারি। সেই পরিস্থিতিতে আল্লাহর অভিশাপ। এই ভয়ংকর অগ্নিবর্ণরূপ বাংলাদেশের প্রকৃতি। এরমধ্যেও গণতন্ত্রকে ধ্বংসের নীল নকশা থামছে না। সেজন্যই যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে কারাগারে পাঠানো হলো। এর আগে অনেক নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রিজভী বলেন, আজকে আমরা একটি মিছিল নিয়ে গেলে বামে-ডানে পুলিশ বাধা দেয়। কারণ আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছি। আজকে প্রতিবাদও করা যাবে না। মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও নেই। কই ব্যাংক লুটেরা ও ভূমি দস্যুদের তো বাধা দেন না। এই দায়িত্বও তো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর। অথচ আপনারা গণতন্ত্রকামী মানুষকে বাধা দেন! তাদের মিছিল দেখলে ও স্লোগান শুনলে আপনারা বাধা দেন। আমি অবিলম্বে সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর মুক্তি দাবি করছি। অন্যথায় প্রতিটি আঘাত আপনাদের দিকে ফিরে যাবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। অন্যায়-অবিচার না থামালে আপনাদের দিকেই ফিরে যাবে।

এ সময় আব্দুল মোনায়েম মুন্না বলেন, পুলিশ ও আজ্ঞাবহ আদালতকে নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের ভোটের অধিকার এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চলমান আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া থেকে যুবদল নেতারা বিরত রাখা যাবে না; বরং এতে নেতাকর্মীদের ক্ষোভ ও প্রতিবাদের আকাঙ্ক্ষা আরও তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমেই মুক্ত করে আনা হবে। এই অবৈধ সরকারের কছে মুক্তির দাবি জানানো হবে না।

মিছিলে যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল আমিন আকিল, কামরুজ্জামান দুলাল, দীপু ভুঁইয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, জব্বার খান, করিম সরকার, আলমগীর হাসান সোহান, তানভীর আহমেদ সোহেল, আজিজুল হক আকন্দ, মাসুদ পারভেজ, পার্থদেব মণ্ডল, আমিনুর রহমান আমিন, মাজেদুর রহমান রুমন, মেহেদী হাসান জুয়েলসহ যুবদলের কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর
আরও ৬১ নেতাকে শোকজ বিএনপির

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4




৯ মাসে মুনাফা বেড়েছে ৫১২ কোটি টাকা

দৃঢ় নেতৃত্বে রেকর্ড ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে ওয়ালটন

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে বিগত বছরগুলোর প্রতিকূলতা কাটিয়ে রেকর্ড ও টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। চলতি বছর ওয়ালটন পণ্যের বিক্রয় বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। যার প্রেক্ষিতে চলতি হিসাববছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ২০২৩-মার্চ ২০২৪) আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ওয়ালটন হাই-টেকের মুনাফা বেড়েছে ৫১২.৪২ কোটি টাকা বা ২০৫ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির মুনাফা ব্যাপক বৃদ্ধিসহ আর্থিক প্রায় সব সূচকেই উন্নতি হয়েছে।  

ওয়ালটন হাই-টেকের চলতি হিসাববছরের জুলাই-২০২৩ থেকে মার্চ-২০২৪ পর্যন্ত সময়ের প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।

রোববার (২১ এপ্রিল) কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের ৩৮তম সভায় আলোচ্য সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২০২৪ হিসাববছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময়ে অর্থাৎ প্রথম নয় মাসে কোম্পানিটির মুনাফার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৬২.৩৪ কোটি টাকা। যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা হয়েছিল ২৪৯.৯১ কোটি টাকা। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা বেড়েছে ৫১২.৪২ কোটি টাকা। শতকরা হিসেবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ২০৫ শতাংশ।

এদিকে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৪) ওয়ালটনের মুনাফা হয়েছে ৪২১.৯৮ কোটি টাকা। আগের হিসাববছরের একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির মুনাফা হয়েছিল ২৩৫.৫৫ কোটি টাকা।

বিক্রয় বৃদ্ধির পাশাপাশি কস্ট অব গুড্স সোল্ড উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়ায় কোম্পানিটির মোট মুনাফার শতকরা হার পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি হয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য আর্থিক সূচকেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে ওয়ালটন হাই-টেকের। তাছাড়া মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রার মান কমে যাওয়ার ফলে সৃষ্ট আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ব্যাপক হারে হ্রাস পাওয়ায় কোম্পানিটির কর পরবর্তী নিট মুনাফার পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস), শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস)।

প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সমাপ্ত সময়ে (জুলাই ২০২৩-মার্চ ২০২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫.১৭ টাকা; যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮.২৫ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানির এনএভিপিএস পুনর্মূল্যায়ন ব্যতীত দাঁড়িয়েছে ২৫৮.২২ টাকা এবং পুনর্মূল্যায়নসহ ৩৫৯.৬৮ টাকা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২২.৮৮ টাকা।

চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কোম্পানির আর্থিক ব্যয়ের পরিমাণ ও শতকরা হার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। প্রথম নয় মাসে বিক্রয়ের বিপরীতে আর্থিক ব্যয়ের শতকরা হার দাঁড়িয়েছে ৬.১৪ শতাংশ। যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৪.৭৯ শতাংশ।

এ ছাড়াও মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রার মান কমে যাওয়ায় গত অর্থ বছরের প্রথম নয় মাসে কোম্পানিটি ৩৯২.৭৩ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। সেই ক্ষতি চলতি বছরের আলোচ্য সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়ে মাত্র ৪১.৬০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।

এদিকে জুলাই-২০২৩ থেকে মার্চ-২০২৪ পর্যন্ত সময়ে কোম্পানির মোট আর্থিক ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৬৩.০৭ কোটি টাকা, যা পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬০৪.৭৯ কোটি টাকা। এ ছাড়া, শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন ২০২৪) কোম্পানির মুনাফা আরো দৃঢ় অবস্থানে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ওয়ালটন ম্যানেজমেন্ট। 


আরও খবর