আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

আগামীকাল থেকে এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ৭৯টি বাস চালাবে বিআরটিসি

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে যাত্রীরা যাতে কম সময়ে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে সেজন্য আগামীকাল (৪ সেপ্টেম্বর) থেকে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (উড়াল সড়ক) দিয়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) ৭৯টি বাস চলবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম।

মো. তাজুল ইসলাম বলেন, যাত্রীরা যাতে কম সময়ে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে সেজন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমরা চালিয়ে দেখব, এটি লাভজনক হয় কি না। তবে নিচ দিয়ে গাড়ি চলাচল একেবারে বন্ধ করা হবে না।

তিনি বলেন, গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর হয়ে উড়ালসড়ক দিয়ে তেজগাঁও-ফার্মগেট হয়ে বিভিন্ন রুটে চলবে এসব বাস। ভাড়াও নেওয়া হবে বর্তমান তালিকা অনুযায়ী। বিআরটিসি বাসকেও টোল দিয়ে চলতে হবে। যাত্রাবাড়ী, মিরপুর, গাজীপুর, জোয়ারসাহারা, মতিঝিল ও যাত্রাবাড়ী রুটের বাস চলবে।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে যাত্রী বাড়লে ভবিষ্যতে এসি বাস চালানোরও পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

১৪ বছরের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪এর বিচারক শাহরিয়ার কবির এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর ভুক্তভোগী কিশোরীর বাবাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বাবার সঙ্গে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস করত। কিশোরীর মা বিদেশে থাকতেন। ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাসায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার জন্মদাতা বাবা। এ ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাবার বিরুদ্ধে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ধর্ষণের মামলা করে। পুলিশ কিশোরীর বাবাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ৩০ আগস্ট কিশোরীর বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।


আরও খবর



‘যুদ্ধে ব্যয় না করে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ খরচ করুন’

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যুদ্ধের পেছনে অর্থ ব্যয় না করে তা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ব্যয় করলে বিশ্ব রক্ষা পেত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী আজ সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে মুজিব কিল্লা নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী নিরাপদ পৃথিবীর জন্য সবার সমন্বিত চেষ্টায় তাগিদ দেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী গড়তে জলবায়ু অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি, সহিষ্ণুতা শক্তিশালী করা এবং ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ গ্রহণে বিশ্বের সামনে পাঁচ দফা সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুতে লাইটার জাহাজের ধাক্কা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

তীব্র বাতাস আর জোয়ারে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চট্টগ্রামে কালুরঘাট সেতুতে জাহাজের ধাক্কার লাগার ঘটনা ঘটেছে। এমভি সামুদা-১ নামে ঐ লাইটার জাহাজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটায় বলে জানায় চট্টগ্রাম নৌ থানা পুলিশ।

খবর পেয়ে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে এবং নৌ পুলিশের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

চট্টগ্রাম নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একরাম উল্লাহ বলেন, কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত একটি ডক ইয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল জাহাজ এমভি সামুদা-১। নদীর মধ্যে বাঁক ঘুরানোর সময় তীব্র বাতাস আর জোয়ারের কারণে এটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং বাতাসের তোড়ে ভাসতে ভাসতে কালুরঘাট সেতুতে এসে ধাক্কা খায়।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সেতু প্রকৌশলী জিসান দত্ত বলেন, আমরা সেতুটি পরিদর্শন করে দেখছি। কী ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর ওপর ১৯৩০ সালে নির্মাণ করা হয় কালুরঘাট রেলওয়ে সেতু। পরে ১৯৬২ সালে ওই সেতুর উপর দিয়েই সড়ক পথের যান চলাচল শুরু হয়। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইন চালুর আগে সেতুটিতে সংস্কার কাজ শুরু হয়। এখনো সংস্কার কাজ চলছে। বর্তমানে কম গতিতে ট্রেন চলাচল করলেও সেতু দিয়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে এই সেতুটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। পরে ২০১১ সালে সেতুটিকে চুয়েটের একদল গবেষক আরও একবার ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে।


আরও খবর



আনোয়ারায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মো.আমজাদ হোসেন, আনোয়ারা

Image

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় নুরজাহান বেগম (৬৩) নামে এক নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটায় দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত নুরজাহান বেগম হাইলধর ইউনিয়নের খাসখামা এলাকার মো. শাহ আলমের স্ত্রী।

নিহতের ফুফাতো ভাই তৌহিদুল হক জানান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে রাস্তা পার হচ্ছিলেন আমার ফুফি, এমন সময় দ্রুতগতির একটি মাইক্রোবাস এসে তাকে ধাক্কা দিলে গুরুতর আহত হন তিনি। এক পা ভেঙে যায় তার। স্থানীয়রা উদ্ধার করে আমার ফুফিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে একই জায়গায় বার বার দুর্ঘটনা ঘটনার পর কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় উত্তেজিত জনতা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে সড়ক অবরোধ করে রাখেন। কিছুক্ষণ সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। পরে পুলিশ এসে যানচলাচল স্বাভাবিক করে দেন।

জানতে চাইলে আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল আহমদ বলেন, দুর্ঘটনার খবরে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় পুলিশ। সড়ক দুর্ঘটনায় এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছে। দুর্ঘটনার পর পুলিশ মাইক্রোবাস উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরবর্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



ট্রেনে ঈদ ফিরতি যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল ফিতরের পর বিশেষ ব্যবস্থাপনায় সাত দিনব্যাপী ট্রেনে ফিরতি যাত্রা ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। এর জন্য আরও ১০ দিন আগে এই যাত্রার আসন বিক্রিও করেছিল রেলওয়ে। সেই যাত্রা শুরু প্রথম দিন শনিবার (১৩ এপ্রিল)।

এদিন সকালে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে যাত্রী নিয়ে ট্রেনগুলো স্টেশনের বিভিন্ন প্লাটফর্মে আসছে। তবে ট্রেনগুলো থেকে যথেষ্ট যাত্রী নামতে দেখা যায়নি। যারা এসেছেন তারা জানিয়েছেন, আজ ট্রেন অনেকটাই ফাঁকা ছিলো। আগামীকালও ছুটি, হয়তো পরশুদিন থেকে ট্রেনে চাপ বাড়বে।

ভোর থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী আন্তঃনগর ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্য থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। এর মধ্যে পঞ্চগড় থেকে আসা একতা এক্সপ্রেস (৭০৬) ট্রেনটি সকাল ৮টার দিকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে এসে পৌঁছায়। ওই ট্রেনের যাত্রী হামিদুর রহমান বলেন, আমি ঈদের তিন দিন আগেই বাড়ি গিয়েছিলাম। যদিও কালকে বন্ধের দিন, কিন্তু কাজ থাকায় আজই ঢাকায় ফিরেছি। পরিবারে অন্য সদস্যরা আরো কয়েকদিন পরে ফিরবেন।

তিনি আরও বলেন, ঢাকায় ফিরতে ট্রেনে তেমন কোনো চাপ ছিল না। ট্রেন অনেকটা ফাঁকাই লেগেছে। হয়তো কালকের পর থেকে চাপ বাড়বে।

বাংলাদেশ রেলওয়ে জানায়, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ১৩ এপ্রিলের ফিরতি টিকিট বিক্রি করা হয় ৩ এপ্রিল; ১৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৪ এপ্রিল; ১৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৫ এপ্রিল; ১৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৬ এপ্রিল; ১৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৭ এপ্রিল; ১৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৮ এপ্রিল এবং ১৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয় ৯ এপ্রিল। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর ২ ঘণ্টা আগে থেকে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর