আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

আইরিশদের অলআউট করার দিনেও অস্বস্তি বাংলাদেশের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

মিরপুরে সিরিজের একমাত্র টেস্টে বল হাতে দুর্দান্ত ছিলেন টাইগার বোলাররা। কিন্তু ব্যাটিংয়ে মিলেছে অস্বস্তি। প্রথম দিনের শেষ বিকেলে ব্যাট করতে নেমে নিজেদের ২ উইকেট হারিয়ে ৩৪ রান তুলেছে টাইগাররা। এর আগে তাইজুল ইসলামের ঘূর্ণিতে মাত্র ২১৪ রানে অলআউট হয় সফররত আয়ারল্যান্ড।

শেষ বিকেলে মাত্র ১০ ওভার ব্যাট করতে হয়েছে টাইগারদের। কিন্তু এই অল্প সময়েই দুই ওপেনারকে হারিয়েছে স্বাগতিকরা। মার্ক আদায়েরের করা ইনিংসের প্রথম ওভারেই শূন্যরানে সাজঘরে ফেরেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর মুমিনুলকে নিয়ে দেখে-শুনেই দিন শেষ করতে যাচ্ছিলেন তামিম। কিন্তু দিনের শেষ বলে ম্যাকব্রিনের বলে আদায়েরের হাতে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। করেন ২১ রান। এদিকে ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন মুমিনুল।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি আয়ারল্যান্ডের। দলীয় ১১ রানের মাথায় ওপেনার মারে কামিন্স সাজঘরে ফিরে যান। শরিফুল ইসলামের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন এই ওপেনার। এই ধাক্কা সামলানোর আগেই সফরকারী শিবিরে আঘাত হানেন এবাদত হোসেন। দলীয় ২৭ রানের মাথায় জেমস ম্যাককালামকে বিদায় করেন এই পেসার।

দ্রুত দুই উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় আয়ারল্যান্ড। সেই চাপ থেকে দলকে মুক্ত করতে ব্যাট হাতে লড়াই করেছেন অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বালবার্নি ও হ্যারি টেক্টর। তবে এই জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। দলীয় ৪৮ রানে তৃতীয়বারের মতো আইরিশ শিবিরে ধাক্কা দেয় টাইগাররা। স্পিনার তাইজুল ইসলাম ফেরান বালবার্নিকে। আউট হওয়ার আগে তিনি ১৬ রান করেন।

এরপর চতুর্থ উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়েন ক্যাস্পার এবং টেক্টর। তবে ব্যক্তিগত ৫০ রান মেহেদী মিরাজের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান টেক্টর। পরবর্তীতে ক্যাস্পারকেও ফিরিয়ে দেন দেন তাইজুল। ৩৪ রানে থাকা অবস্থায় এই ব্যাটার লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে বিদায় নেন। এরপর আবারো আইরিশ শিবিরে আঘাত হানেন এই স্পিনার। পিটার মুরকে ১ রানে থাকা অবস্থায় প্যাভিলিয়নের পথ ধরান তিনি।

১৪৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চা পানের বিরতিতে গিয়েছিল আয়ারল্যান্ড। কিন্তু চা পানের বিরতি থেকে ফিরে আইরিশরা আর ৬৯ রান যোগ করতেই হারিয়েছে বাকি ৪ উইকেট। ফলে ২১৪ রানের বেশি করতে পারেনি সফরকারীরা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর- (১ম দিন শেষে)

আয়ারল্যান্ড (প্রথম ইনিংস)- ২১৪/১০ (৭৭.২ ওভার) (ট্যাক্টর ৫০, টাকার ৩৭; তাইজুল ৫/৫৮)

বাংলাদেশ (প্রথম ইনিংস)- ৩৪/২ (১০ ওভার) (মুমিনুল ১২*, তামিম ২১; ম্যাকব্রাইন ১/১৩)


আরও খবর
বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




প্লাস্টিক দূষণের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী কোকা-কোলা ও পেপসিকো: গবেষণা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক দূষণের অর্ধেকের জন্য দায়ী মাত্র ৫৬টি কোম্পানি। এর মধ্যে কোকা-কোলা একাই মোট ১১ শতাংশ প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী। সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। কোকা-কোলা ছাড়াও ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে (শনাক্তকৃত) পেপসিকো, নেসলে এবং ড্যানোন।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, বুধবার (২৪ এপ্রিল) 'সায়েন্স অ্যাডভান্স' জার্নালে প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় ছয়টি মহাদেশের বেশ কিছু বড় কোম্পানি বা ব্র্যান্ড এর নাম উঠে এসেছে, যারা ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের সাথে জড়িত। গবেষকরা এক লাখের বেশী স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় ১ দশমিক ৮ মিলিয়নের বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য তাদের গবেষণার জন্য আলাদা করেছেন।

প্রতি বছর বিভিন্ন কোম্পানি সাড়া পৃথিবীতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন প্লাস্টিক উৎপাদন করে। এই প্লাস্টিকের কিছু নদী বা সমুদ্র সৈকতে জমা হয়ে পানির স্বাভাবিক স্রোতে বাধা সৃষ্টি করে। আবার কিছু প্লাস্টিক ভেঙ্গে অতিক্ষুদ্র মাইক্রোপ্লাস্টিক বা ন্যানোপ্লাস্টিকেও পরিণত হয়। এ ধরনের অতিক্ষুদ্র প্লাস্টিক বাতাসে ভাসতে পারে। এমনকি মানুষের ফুসফুস ও রক্তসহ অন্যান্য অঙ্গে প্রবেশ করতে পারে।

তথ্য সংগ্রহের জন্য বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্লাস্টিক 'নিরীক্ষা' পরিচালনা করেছেন। তারা সতর্কতার সাথে সমুদ্র সৈকত, পার্ক, নদী এবং অন্যান্য এলাকায় অনুসন্ধান চালিয়ে প্লাস্টিকের ধ্বংসাবশেষ সংগ্রহ করেছেন। তারা প্লাস্টিক বর্জ্যের প্রতিটি অংশ পরীক্ষা করে দৃশ্যমান ব্র্যান্ড বা ট্রেডমার্ক চিহ্নিত করেছে। ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ব্রেক ফ্রি ফ্রম প্লাস্টিক নামের সংস্থাটি এক হাজার ৫৭৬টি নিরীক্ষা সমন্বয় করেছে।

পরীক্ষা চালানো ১ দশমিক ৮ মিলিয়নেরও বেশি প্লাস্টিকের মধ্যে প্রায় ৯ লাখ ১০ হাজার প্লাস্টিকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দৃশ্যমান চিহ্ন পাওয়া গেছে। [সূর্যালোক এবং আবহাওয়ার সংস্পর্শে আসার কারণে প্লাস্টিক তার ব্র্যান্ড মার্কারগুলো (চিহ্ন) হারাতে পারে।]  ব্র্যান্ডের দৃশ্যমান চিহ্নের ওপর ভিত্তি করে ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক দূষণের জন্য দায়ী শীর্ষ কোম্পানিগুলো (শনাক্তকৃত) হলো কোকা-কোলা, পেপসিকো, নেসলে এবং ড্যানোন।

কোকা-কোলার একজন মুখপাত্র মেইলে কোম্পানিটির 'ওয়ার্ল্ড উইদাউট ওয়েস্ট' নামক কৌশলের কথা উল্লেখ করে জানান, কোকা-কোলা ২০২৫ সালের মধ্যেই বিশ্বব্যাপী শতভাগ পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্যাকেজিং ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি ২০৩০ সালের মধ্যে কোম্পানিটি প্যাকেজিংয়ের জন্য ৫০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপাদান ব্যবহার করতে চায়।

এ ছাড়া নেসলে জানিয়েছে, নতুন প্লাস্টিকের ব্যবহার এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনা এবং প্যাকেজিংয়ের জন্য আরো বেশি করে পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপাদান ব্যবহার করা কোম্পানির মূল লক্ষ্য। আর পেপসিকো ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়েছে, কোম্পানিটি প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলায় একটি বৈশ্বিক নীতি কাঠামোর পক্ষে এবং এমন একটি অর্থনীতি গড়ে তুলতে কাজ করছে যেখানে প্লাস্টিক পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব।

এদিকে বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক সমস্যা সমাধানে একটি চুক্তি করার ব্যাপারে আলোচনার জন্য এই সপ্তাহে অটোয়াতে বিশ্ব নেতারা এবং মধ্যস্ততাকারীরা একত্রিত হবেন। অনেক পরিবেশগত সংস্থা এবং দেশগুলো এমন একটি চুক্তি চায় যা প্লাস্টিক উৎপাদন হ্রাস করবে যা মার্কিন মধ্যস্ততাকারীরা প্রতিরোধ করে আসছে। শিল্প গোষ্ঠী এবং সংস্থাগুলো যুক্তি দিয়েছে, বারবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক উৎপাদন, উন্নত রিসাইকেল ব্যবস্থা এবং উন্নত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্লাস্টিক উৎপাদন ব্যাহত না করেই এ সমস্যাটির সমাধান করতে পারে।

ওয়ার্ল্ড প্লাস্টিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বেনি মারম্যানস বলেন, "আমাদের সদস্যরা বারবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের সরবরাহ বাড়াতে বিভিন্ন অবকাঠামোতে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে যাতে ব্যবহৃত প্লাস্টিকগুলো বর্জ্য, ভূমি বা পুড়িয়ে ফেলার মাধ্যমে পরিবেশে প্রবেশ করতে না পারে।" তবে প্লাস্টিক শিল্পের সাথে জড়িত সংশ্লিষ্টদের দাবি, প্লাস্টিক বিশ্ব অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। এর উৎপাদন কমালে তা নিম্ন আয়ের মানুষের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

গবেষকরা শুধু পুনর্ব্যবহার বাড়ানো বা বৃত্তাকার অর্থনীতির গুরুত্বের উপর জোর না দিয়ে প্লাস্টিক উৎপাদন কমানোর বিষয়টিকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন। তেল ও গ্যাস উৎপাদনকে লক্ষ্য করে জলবায়ু নীতি থাকা সত্ত্বেও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে তৈরি হওয়া প্লাস্টিক এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখছে। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা ধারণা করছে, প্লাস্টিকের জন্য এ শতাব্দীর মাঝামাঝি তেলের চাহিদা অর্ধেক বৃদ্ধি পাবে। আর বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন, প্লাস্টিক উৎপাদনে বিধিনিষেধ না থাকায় সেটি পরিবেশের ক্ষতি করার পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।


আরও খবর



জনবহুল পয়েন্টে খাবার পানি সরবরাহ করবে ঢাকা ওয়াসা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ নগরজীবন। প্রকৃতি পুড়ছে গ্রীষ্মের খরতাপে। দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে নগরজীবন। তাপপ্রবাহে হাঁপিয়ে উঠেছেন খেটে খাওয়া মানুষ। অসহনীয় গরম আর দাবদাহে বিমর্ষ এখন প্রাণ-প্রকৃতি।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাজধানীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করছে ঢাকা ওয়াসা।

ঢাকা ওয়াসার উপ-প্রধান জনতথ্য কর্মকর্তা এ এম মোস্তফা তারেক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার গ্রাহকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বর্তমানে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বা শরীরে পানি শূন্যতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ঢাকা মহানগরীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা ওয়াসা। গ্রাহকদের প্রয়োজনে পানি সেবা নিয়ে পাশে থাকছে ঢাকা ওয়াসা। আর এ সেবা রাজধানীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চালু থাকবে।


আরও খবর



আরব সাগর তীরে বাড়ি কিনলেন পূজা হেগড়ে

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জন্ম মুম্বাই শহরেই। কিন্তু পরিচিতি, জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তেলুগু ছবিতে কাজ করে। তিনি পূজা হেগড়ে। ভারতীয় সিনেমায় এই প্রজন্মের অভিনেত্রী। বেশ কয়েকটি বড় আয়োজনের ছবিতে তিনি কাজ করেছেন। রাধে শ্যাম, আলা বৈকুণ্ঠাপুরামুলো, সার্কাস, কিসি কা ভাই কিসি কি জান এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য।

গ্ল্যামার জগতের তারকা হিসেবে পূজা অভিজাত জীবন যাপন করেন। এবার সেই জীবনে যুক্ত হল নতুন সম্পদ। নিজের জন্মশহর মুম্বাইতেই একটি বিলাসবহুল বাড়ি কিনেছেন পূজা। যেটার জন্য ব্যয় করেছেন বিপুল অংকের অর্থ।

এনডিটিভির রিপোর্ট অনুযায়ী, পূজার নতুন এই বাড়ি আরব সাগরের তীরে অবস্থিত। যেখানে বসবাসের জায়গা ৪ হাজার বর্গফুট। মুম্বাইয়ের অন্যতম ব্যয়বহুল এলাকা বান্দ্রায় রয়েছে বাড়িটি। এর জন্য ৪৫ কোটি রুপি ব্যয় করেছেন নায়িকা। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৮ কোটি টাকারও বেশি।

পূজা হেগড়ের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র খবরটি নিশ্চিত করেছে। তার মতে, বাড়িটি থেকে সমুদ্রের অপূর্ব সৌন্দর্য দেখা যায়। এছাড়া ভেতরের নকশায়ও রয়েছে আভিজাত্যের ছাপ। শিগগিরই এই নতুন বাড়িতে উঠবেন নায়িকা।

এদিকে পূজা হেগড়ের হাতে বর্তমানে রয়েছে দেবা নামের একটি ছবির কাজ। যেটা নির্মাণ করছেন রোশান অ্যান্ড্রুস। ছবিতে পূজার সঙ্গে আছেন শহিদ কাপুর। আগামী ১১ অক্টোবর এটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: পূজা হেগড়ে

আরও খবর



অস্ত্রসহ সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ারসহ ২ কেএনএফ সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমার সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ারসহ কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) আরও ২ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। রবিবার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে রুমার বেথেল পাড়া থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে সেনাবাহিনী জানিয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেফতার ২ জনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

এর আগে, সোমবার সকালে কেএনএনফের আরও দুই সদস্য গ্রেফতার হওয়ার কথা জানা যায়। রবিবারও (৭ এপ্রিল) বান্দরবানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে কয়েকজন সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানান সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। এ সময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র জব্দের কথাও জানান তিনি।

সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের বক্তব্যের পরপরই র‌্যাব জানায়, বান্দরবানে এক বিশেষ অভিযানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান সমন্বয়ক চেওসিম বমকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের শ্যারনপাড়ার বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।


আরও খবর



শ্রীলঙ্কায় রেসিং কারের ধাক্কায় নিহত ৭

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

শ্রীলঙ্কায় কার রেসিং ইভেন্টে রেসিং কারের চাপায় দর্শকসারিতে থাকা ৭ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছে। ইভেন্ট চলাকালীন একটি রেসিং কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাক থেকে বেরিয়ে দর্শকদের মধ্যে ঢুকে পড়লে ঘটনাস্থলেই সাতজনের মৃত্যু হয়। দেশটির ফক্স হিল অঞ্চলের সামরিক এলাকা দিয়াতলাওয়ায় রবিবার (২১ এপ্রিল) কার রেস ইভেন্টে এ ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসি।

নিহতদের মধ্যে চারজন রেসার ছিলেন। তবে ঘটনার দিন তারা দর্শক হিসেবে ইভেন্টে অংশ নিয়েছিলেন। নিহতদের মধ্যে চার বছরের শিশু এজিনও ছিল।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর মালিকানাধীন ট্র্যাকে দুর্ঘটনার বিষয়ে পরিপূর্ণ পুলিশ তদন্ত চলছে।

পুলিশের মুখপাত্র নিহাল তালডুয়া বলেন, গাড়িটি চলমান লেন থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আরেকটি গাড়ি ট্র্যাকে উল্টে যাওয়ার পর পরই দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়।

কর্মকর্তারা হলুদ বাতি জ্বালিয়ে দর্শক সারির কাছাকাছি চলে আসা গাড়ির গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে চলতে থাকলে একটি লাল গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাকের পাশে দর্শক সারিতে ঢুকে পড়ে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, দুর্ঘটনার পর অনেকে চিৎকার করছেন এবং ঘটনাস্থলের দিকে ছুটে যাচ্ছেন।

গাড়ি চাপায় ঘটনাস্থলেই ৫ জন মারা যান। বাকি দুজনকে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শ্রীলঙ্কা অটোমোবাইল স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত ইভেন্টটি ১৯৯৩ সাল থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে দেশটির অর্থনৈতিক সংকট এবং কভিডকালীন বিধিনিষেধের কারণে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম রেস।

ইভেন্ট শুরুর আগে আয়োজকরা দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ লাখ লোক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর