আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

আ.লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নিজের ফরম কিনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল সোয়া ১০টার দিকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে শেখ হাসিনার পক্ষে ফরম সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্য দিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। এরপর দলের কেন্দ্রীয় নেতারা ফরম কেনেন।

দলের সভাপতি বের হয়ে যাওয়ার পর থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। টানা চারদিন অনলাইনে ও সরসরি কার্যালয় থেকে দলটির মনোনয়ন ফরম কেনা ও জমা দেওয়া যাবে।

সশরীরে মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ এবং জমা দেওয়া যাবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়ন ফরম বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় জমা নেওয়া হবে সব বিভাগের মনোনয়ন ফরম।

আরও পড়ুন>> ‘রাতের অন্ধকারে নয়, ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন হবে’

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোনো প্রকার অতিরিক্ত লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে বলা হয়েছে।

মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে। ফটোকপির ওপর নির্বাচনী এলাকা, মোবাইল ফোন নম্বর ও সাংগঠনিক পরিচয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

এবার অনলাইনে ফরম পূরণ করেও জমা দেওয়া যাবে। এজন্য Smart Nomination App নামে একটি অ্যাপ চালু করেছে আওয়ামী লীগ। গুগল প্লে-স্টোর অথবা আইওএস অ্যাপ-স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। এছাড়াও nomination.albd.org ওয়েবসাইট থেকেও অনলাইনে মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দেওয়া যাবে।

অনলাইনে ফরম পূরণ ও জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এরপর লগইন করে নিময় অনুযায়ী ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ৫০ হাজার টাকা পেমেন্ট সম্পন্ন করার পর মনোনয়ন ফরম পূরণ ও জমা দেওয়া যাবে।

আগামী ২১ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেল ৪টার মধ্যে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে হবে।


আরও খবর



জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর



পহেলা বৈশাখে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা নেই: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, আগামীকাল রোববার (১৪ এপ্রিল) রাজধানীর রমনায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টায় রমনা পার্কে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান তিনি।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির অসম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ। সেজন্য এটার ওপর বারবার আঘাত এসেছে। সহিংস হামলা হয়েছে, জঙ্গি হামলা হয়েছে। সেজন্য সবকিছু মাথায় রেখেই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিকল্পনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট হামলার শঙ্কা আমার কাছে নেই।

তিনি বলেন, রমনা বটমূলে আগামীকাল বিকেল ৫টার পর্যন্ত প্রবেশ করা যাবে। এরপর আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। এছাড়াও সন্ধ্যার আগে সবাইকে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে হবে।

হাবিবুর রহমান বলেন, রমনায় টুরিস্টদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য টুরিস্ট পুলিশ বুথ রয়েছে। লেক এলাকা নিরাপত্তা দিতে নৌপুলিশের টহল রয়েছে। এছাড়া ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে সাময়িক মেডিকেল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। রক্তদানের ব্যবস্থার পাশাপাশি বিনামূল্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে সুপেয় পানি বিতরণের ব্যবস্থা রয়েছে।

দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডিএমপি যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার।


আরও খবর



সকলের প্রতি যে আহ্বান জানিয়েছে চাঁদ দেখা কমিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সৌদি আরবে বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) দেশটিতে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। এদিকে আজ সন্ধ্যায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা হবে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় (মাগরিবের নামাজের পর) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সায়লা শারমিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে বা বাদ মাগরিব বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা হবে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন কমিটির সভাপতি ও ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।

যদি আজ শাওয়ালের চাঁদ দেখা যায়, তাহলে বুধবার বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর তা না হলে ৩০ রোজা শেষে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদ উদযাপন করবে বাংলাদেশের মানুষ।

এক মাস রমজানের রোজা শেষে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়। মঙ্গলবার দেশের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে পরদিন বুধবার (১০ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। কোথাও চাঁদ দেখা না গেলে বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। সেক্ষেত্রে ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল)।

বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন নম্বরে ফোন করে এবং ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১ নম্বরে ফ্যাক্স করে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানানোর অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

উল্লেখ্য, সোমবার সৌদি আরব, ভারত-পাকিস্তানসহ এশিয়ার কোনো দেশে চাঁদ দেখা যায়নি। দেশগুলো ৩০ রমজান পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবার এসব দেশে ঈদ উদযাপিত হবে।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




মোজাম্বিকে নৌকা ডুবে ৯০ জনের বেশি নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মোজাম্বিকের উত্তর উপকূলে একটি নৌকা ডুবে ৯০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

নামপুলা প্রদেশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নৌকাটিতে ১৩০ জন ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যে পাঁচজনকে উদ্ধার করা গেছে। 

নামপুলার একজন মন্ত্রী জানিয়েছেন যে দেশটিতে দেখা দেওয়া কলেরার প্রাদুর্ভাব থেকে বাঁচতে নিহতরা অন্য কোথাও পালিয়ে যাচ্ছিলেন। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে বলেও জানান তিনি। অতিরিক্ত যাত্রী তোলার কারণে নৌকাটি ডুবে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিওতে দেখা যায় একটি সৈকতে বেশ কজনের লাশ পড়ে আছে। তবে ওই ভিডিওর সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।  

গত বছরের জানুয়ারি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এরমধ্যে নামপুলা প্রদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ইউনিসেফের হিসেবে, চলামন প্রাদুর্ভাব গত ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে মোজাম্বিকে অন্তত ১৩ হাজার ৭০০ জন কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে। এরমধ্যে ৩০ জন মারা গেছেন।


আরও খবর



পরিকল্পিতভাবে ব্যাংকে হামলা চালায় কুকি চিন : পুলিশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

কম সময়ের মধ্যে মোটা অঙ্কের টাকা জোগাড় করতে বান্দরবানে ব্যাংক তিনটিতে পরিকল্পিতভাবে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ হামলা চালায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৪ মার্চ) বান্দরবানের রুমায় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) নুরে আলম মিনা এ কথা জানান।

গত মঙ্গলবার রাতে ও বুধবার দুপুরে বান্দরবানের রুমা এবং থানচি উপজেলার কৃষি ও সোনালী ব্যাংকের তিনটি শাখায় হামলা চালায় সশস্ত্র লোকজন। তারা টাকা লুট করার পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মারধর করে। এছাড়া একজন ব্যাংক ব্যবস্থাপককে অপহরণ করে নিয়ে যায়। নিরাপত্তারক্ষীদের কাছ থেকে বেশ কিছু অস্ত্র ও গুলি ছিনিয়ে নেয় তারা।

রুমায় সোনালী ব্যাংকে হামলা-ডাকাতি এবং ব্যবস্থাপক নেজাম উদ্দিনকে অপহরণের ঘটনাটি মঙ্গলবার রাতে প্রথম ভাগে ঘটলেও; থানচিতে কৃষি ও সোনালী ব্যাংকে হামলা হয়েছে ভরদুপুরে।

দুটি ঘটনাতেই পাহাড়ের সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ জড়িত বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বুধবার বিকেলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও এ ঘটনায় কেএনএফের নাম নিয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবার সকালে রুমা উপজেলা হাসপাতালে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আহত দুই পুলিশ সদস্যকে দেখতে যান ডিআইজি নুরে আলম মিনা। এর আগে তিনি ডাকাতি হওয়া সোনালী ব্যাংকের রুমা শাখা কার্যালয় পরিদর্শন করেন।

ডিআইজি বলেন, রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা একই ধরনের এবং একই চক্রের মনে হচ্ছে। ব্যাংকে ডাকাতির এ ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত। এপ্রিল মাসে কয়েকটি উৎসব থাকায় ব্যাংকে বেশি অর্থ থাকার সুযোগে সন্ত্রাসীরা ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছে।

এদিকে, বুধবার থেকে নিরাপত্তাজনিত কারণে জেলা সদর ব্যতীত বান্দরবানের অন্য ৬ উপজেলার ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। পরপর তিন ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় জেলাজুড়েও আতঙ্ক বিরাজ করছে।

নিউজ ট্যাগ: কুকি চিন

আরও খবর