আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

‘আনারকে হত্যার পর হাড়-মাংস আলাদা করে হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরা হয়’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় বসে ২/৩ মাস আগে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকায় না পেরে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে কৌশলে নেওয়া হয় কলকাতায়। সেখানে তাকে হত্যার পর শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, দুই-তিন মাস আগে অপরাধীরা পরিকল্পনা করেছিল রাজধানীর গুলশান ও বসুন্ধরার বাসায় এমপি আনারকে হত্যা করার। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের নজরদারি ও ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের পরে সব হত্যার ক্লু পুলিশ বের করেছে বলেই হত্যাকারীরা কলকাতায় নিয়ে এমপিকে হত্যা করেছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি অপরাধীরা। বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না, তাই অপরাধীরা কলকাতাকে বেছে নিয়েছে হত্যার নিরাপদ স্থান হিসাবে।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, বিদেশের মাটিতে এ হত্যাকাণ্ডের পরও তারা পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা তিনজকে গ্রেপ্তার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে সেখানে হত্যার পর হত্যাকারীরা এমনভাবে লাশ গুমের চেষ্টা করেছে যাতে কোনো হদিস না মেলে। লাশ গুমের জন্য শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে পৃথক পৃথক ট্রলিতে করে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। মাংস নিয়ে যাওয়ার সময় যাতে কেউ আটকালেও বুঝতে না পারে, সে জন্য মাংসের সঙ্গে মসলা মিশিয়ে খাবার উপযোগী মাংসের মতো বানানো হয়। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।

মরদেহ উদ্ধারের বিষয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। ভারতীয় পুলিশ গাড়ির চালককে নিয়ে তদন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। পুরোপুরি না পেলেও মরদেহের অংশ বিশেষ পাওয়া যাবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।


আরও খবর



এমপি আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে কোনো চাপ নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে তদবির বা কোনো চাপ নেই। সঠিক পথেই তদন্ত আগাচ্ছে। বুধবার (১২ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি এসব কথা বলেন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আনারের মেয়ে বাবা হত্যার বিচার তিনি চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তদন্তে কেউ যাতে পার পেয়ে না যায় তিনি সেই অনুরোধ করেছেন। এই হত্যার তদন্তে কোনো তদবির বা চাপ নেই। কে চাপ দিবে? তদন্তে যা বেরিয়ে আসবে সেভাবেই বিচার প্রক্রিয়া আগাবে।


আরও খবর



ভূরুঙ্গামারীতে সিটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজল ও সা. সম্পাদক রফিকুল

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সিটি প্রেস ক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি হলেন মো: আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) ও সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল ইসলাম। সিটি প্রেস ক্লাব ভূরুঙ্গামারী শাখায় মোট ১৫ জন সাংবাদিক নিয়ে এ কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা হয়েছে। সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) দৈনিক প্রথম খবর, দৈনিক সূর্যোদয়, দৈনিক তালাশ টাইমস পত্রিকায় ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জাতীয় দৈনিক আজকের দর্পণ, স্বদেশ কন্ঠ প্রতিদিন, দৈনিক মনিং পোস্ট, নববাংলা, জাগ্রত জনতা, আর এম সি নিউজ পত্রিকায় কাজ করে আসছেন।

ক্লাবের অন্যান্য সাংবাদিকরা হলেন মো: সাঈদুর রহমান সহ সভাপতি, মো: শফিকুল ইসলাম সহ সভাপতি, মো: মেহেদী হাসান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মো: রাহিজুল ইসলাম কোষাধক্ষ্য, মো: বাবুল আক্তার সাংগঠনিক সম্পাদক,মোছা: শরিফা আক্তার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক,মো: শাহীন আলম দপ্তর সম্পাদক, মো: কফিল উদ্দিন প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, মো: রাসেল ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক, মো: রমজানুল হক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, মো: জাকির হোসেন কার্যকরী সদস্য, মো: নাসির উদ্দীন কার্যকরী সদস্য, মো:শাহীন আলম সদস্য।

নবনির্বাচিত সভাপতি সাংবাদিক মো: আব্দুর রাজ্জাক (কাজল) বলেন, নবনির্বাচিত কমিটির সকল সাংবাদিক বৃন্দকে অভিনন্দন ও জেলা সিটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: নুর মোহাম্মদ চৌধুরী ভাই ও সাধারণ সম্পাদক মো: আ: হালিম মন্ডল গাজী ভাইসহ জেলা সিটি প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিক বৃন্দকে ধন্যবাদ জানান।

নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো: রফিকুল ইসলাম বলেন,ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় কেউ যেন কোনো প্রকার দুর্নীতি, মাদক ব্যবসা, চোরা চালন, অবৈধ ব্যবসা, নারী নির্যাতন, শিশু ধর্ষণ এ ধরণের কোনো অপরাধ করতে না পারে সেই লক্ষ্য নিয়ে ভূরুঙ্গামারী উপজেলাকে সত্য সুন্দর ন্যায় বিচার ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শিক্ষা নগরী গড়ে তুলতে চাই। আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা যেন সম্মানের সহিত পালন করতে পারি।


আরও খবর



নারীদের জন্য জিপিএইচ ইস্পাতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড কুমিরাস্থ প্ল্যান্টে কর্মরত নারী ও পুরুষ কর্মকর্তাদের পরিবারের নারী সদস্যদের জন্য সম্প্রতি দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

জিপিএইচ ইস্পাতের সিওও টি মোহন বাবু এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করে বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে জিপিএইচ নারীদের জন্য এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

এতে নারীদের সেবা দেন অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালের গাইনি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সাবিনা ইয়াসমিন ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের ডা. অনামিকা দত্ত।  

জিপিএইচ ইস্পাতের চিফ পিপল অফিসার শারমিন সুলতান বলেন, পরিবারের নারী সদস্যরা সুস্থ থাকলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুশ্চিন্তাহীন থাকবেন এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবেন।

জিপিএইচ ইস্পাতের মিডিয়া অ্যাডভাইজার অভীক ওসমান বলেন, মানুষের সেবায় সবসময়ই জিপিএইচ কাজ করে চলেছে। অতীতে করোনাকালীন জিপিএইচ ফ্রি অক্সিজেন সেবা ছাড়াও বর্তমানে স্থানীয় বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য সেবায় হেলথ চেকআপ, বিশেষায়িত চিকিৎসা হেলথটক, চক্ষু শিবির, ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং, শিশু স্বাস্থ্যসেবা ও খৎনা সম্পন্ন করেছে।

নিউজ ট্যাগ: জিপিএইচ ইস্পাত

আরও খবর



দোহারে হাট কাঁপাবে টিসিএল এগ্রো ডেইরী ফার্মের গরু

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ঢাকার দোহার উপজেলায় কোরবানি যোগ্য দুই শতাধিক পশু প্রস্তুত করেছে টিসিএল এগ্রো এন্ড ডেইরী ফার্ম।

তাই শেষ সময়ে হাটে তুলতে বিভিন্ন জাতের পশু পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। গরু মোটাতাজা করতে কোন রকম রাসায়নিক জাতীয় ওষুধ প্রয়োগ না করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং অর্গানিক উপায়ে গরুগুলোর খাদ্য প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। এসব পশু দেখতে দূর দূরান্ত থেকে আসছেন ক্রেতারা।

আগে ভাগে অনেকে খামারে গিয়ে কোরবানির পশু পছন্দ করে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করে বুকিং দিচ্ছেন ক্রেতারা। আবার অনেকে খামার থেকেই কিনে নিয়ে যাচ্ছেন পছন্দের পশু।

ঢাকার দোহার উপজেলার বানাঘাটা এলাকায় অবস্থিত টিসিএল এগ্রো এন্ড ডেইরী ফার্ম। মাত্র ২টি গরু দিয়ে ২০২০ সালে টিসিএল এগ্রো এন্ড ডেইরী ফাম কর্ণধার তানভীর আহমেদের বাবা ও দাদার কৃষি কাজে জড়িত থাকার অনুপ্রেরণায় শুরু হয় ফার্মটি।

আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে প্রস্তুত করেছে ছোট, বড় ও মাঝারি আকারের প্রায় দুই শতাধিক ষাঁড় গরু। ক্রেতাদের চাহিদার উপর ভিত্তি করেই শাহীওয়াল, দেশী, ফিজিয়ান, গির ও হলেস্টাইন ফ্রিজিয়ানসহ ৫ জাতের ষাড় এখানে লালন পালন করা হচ্ছে। আর এসব ষাঁড় পরিচর্চায় সার্বক্ষনিক ২ জন প্রতিষ্ঠিত পশু চিকিৎসক, একজন প্রাণিসম্পদ অফিসারসহ ২৫জন অধিক কর্মচারী নিয়োজিত রয়েছেন। সকাল থেকে শুরু হয় তাদের পরিচর্চার কাজ।

টিসিএল এগ্রো এন্ড ডেইরী ফার্মের স্বত্বাধিকারী তানভীর আহমেদ বলেন, আমাদের খামারে ২ শতাধিক কোরবানীর পশু রয়েছে। এরই মধ্যে কিছু গরু বিক্রি হয়ে গেছে। আমাদের খামারে ছোট, বড় ও মাঝারি সব ধরনের গরু রয়েছে। দামও ক্রেতাদের সামর্থের মধ্যে। সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা দামের গরু আছে। সর্বনিম্ন ২ লাখ টাকা। লাইভ ওয়েট ২৫০ কেজি ৮০০ কেজির অধিক।

তিনি বলেন, আশা করছি এবারের ঈদে বিক্রি ভালো হবে। ইতোমধ্যে বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে এবং আমাদের কিছু গরু বুকিং হয়ে গেছে। বাকিগুলোও আশা করছি ঈদের আগে শেষ হয়ে যাবে। প্রতিদিন বিভিন্ন ক্রেতা খামারের শতভাগ মানসম্পন্ন গরু দেখতে এবং বুকিং দিতে ভিজিট করছে।

টিসিএল এগ্রো ফার্মেও স্বার্বখনিক ডাঃ মো. মিজানুর রহমান বলেন, আমাদের এ খামারে বায়োসিকিউরিটি হাইজিন এবং সার্বক্ষণিক পরিচর্চার বিষয়গুলো মনিটরিং করার জন্য আধুনিক সার্ভিলেন্ট সফটওয়ারের মাধ্যমে স্মার্ট সিষ্টেম চালু করা হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা সকল পশুগুলো সার্বক্ষণিক তদারকি নিশ্চিত করতে পারছি।

দোহার উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. শামীম হোসেন বলেন, দোহার উপজেলায় ৩ হাজার ৩শ প্রান্তিক খামারি তাদের গবাদি পশু প্রস্তুত করেছেন। চাহিদার তুলনার চেয়েও এবার বেশি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। পশুর কোন ঘাটতি হবে না।


আরও খবর



হজে গিয়ে ১৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চলতি বছর হজে গিয়ে সৌদি আরবে এ পর্যন্ত বাংলাদেশী মোট ১৫ জন হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে গতকালই দুইজন মারা গেছেন। এছাড়া হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৭৯ হাজার ৫৫৯ জন বাংলাদেশী হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন।

মঙ্গলবার (১১ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

হজ বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবের মোট ১৫ জন বাংলাদেশী হজযাত্রী মারা গেছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ১৪ জন, নারী একজন। মক্কায় ১১ জন এবং মদিনায় চারজন মারা গেছেন। মারা যাওয়া হজ যাত্রীদের মধ্যে রয়েছেন, রাজধানীর কদমতলীর মো. শাজাহান (৪৮), কুমিল্লা কোতোয়ালুর মো. আলী ইমাম ভূইয়া (৬৫), কক্সবাজার মহেশখালীর জামাল উদ্দিন (৬৯), কক্সবাজারের রামুর মো. নুরুল আলম (৬১), কক্সবাজারের চকোরিয়ার মাকসুদ আহমেদ (৬১), ফরিদপুর নগরকান্দার মমতাজ বেগম (৬৩), ঢাকা রামপুরা বনশ্রীর শেখ আরিফুল ইসলাম (৫৭), গাইবান্ধা সাঘাটার মো. সোলাইমান (৭৩), রংপুর পীরগঞ্জের মো. শাহাজুদ আলী (৫৫) ও রংপুর তারাগঞ্জের মো. গোলাম কুদ্দুস (৫৪)।

এছাড়া সর্বমোট ৭৯ হাজার ৫৫৯ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৫ হাজার ২৯৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী ৭৪ হাজার ২৬২ জন।

এখন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ২০১টি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ১০৫টি,

সৌদিয়া এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৬৮টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ২৮টি। সৌদিতে আগামী ১৫ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রথম ফ্লাইট গত ৯ মে শুরু হয়। আগামী ১২ জুন পর্যন্ত সৌদি যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। দেশে ফেরার ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই।


আরও খবর