আজঃ শনিবার ১১ মে ২০২৪
শিরোনাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ নভেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আয়কর ও রিটার্ন জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। আজ জমা দেওয়ার শেষ সময় থাকলেও আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে।

সোমবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মোহাম্মদ রহমাতুল মুনিম।

তিনি বলেন, ব্যক্তি করদাতা, ব্যবসায়ী ও আয়কর আইনজীবী, জনপ্রতিনিধি সব পক্ষের অনুরোধে কোভিড পরিস্থিতিতে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত (এক মাস) বাড়ানো হলো।

এর আগে রবিবার (২৯ নভেম্বর) এনবিআর চেয়ারম্যান জানিয়েছিলেন, তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি না হওয়ায় রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ানো হচ্ছে না। এ সময় তিনি জরিমানা বাধ্যতামূলক নয় বলেও জানান।

চেয়ারম্যান বলেন, জরিমানার বিষয়টি নমনীয় রাখা হয়েছে। ৩০ নভেম্বরের পর সময় বাড়ানোর আবেদন করা যাবে, তবে জরিমানা মওকুফ বাধ্যতামূলক না, কর কমিশনার চাইলে তা মওকুফ করতে পারেন। গতকাল (২৯ নভেম্বর) পর্যন্ত ১৫ লাখ রিটার্ন জমা পড়েছে। চলতি অর্থবছরে কী পরিমাণ কালো টাকা সাদা হয়েছে তা ৩০ নভেম্বরের পর জানা যাবে বলেও জানান তিনি।

 

নিউজ ট্যাগ: আয়কর এনবিআর

আরও খবর



বানিয়ে ফেলুন আমের কাশ্মিরি আচার

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

আমের আঁটি শক্ত হয়ে গেলেই বানিয়ে ফেলা যায় দারুণ মজার কাশ্মিরি আচার। সারা বছর সংরক্ষণ করে খাওয়া যায় মিষ্টি স্বাদের এই আচার। জেনে নিন কীভাবে বানাবেন এই আচার।

শক্ত কাঁচা আমের খোসা ছাড়িয়ে ফালি করে কাটুন। ফালি করে কাটা আম লবণ মাখিয়ে রেখে দিন ৩০ মিনিট। আম থেকে টক পানি বের হলে ফেলে দিয়ে আবারও কিছুটা লবণ মেখে রাখুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। চুলায় একটি পাত্রে পরিমাণ মতো পানি বসান। পানি ফুটে উঠলে চিনি দিয়ে দিন স্বাদ মতো। কয়েকটি লবঙ্গ ও এলাচ দিয়ে নাড়ুন। সিরা তৈরি হলে এর মধ্যে পানি ঝরিয়ে রাখা আমের ফালি দিয়ে দিন। জ্বাল দিন আম স্বচ্ছ না হওয়া পর্যন্ত। আম স্বচ্ছ হয়ে গেলে শুকনা মরিচের কুচি, ১ টেবিল চামচ আদা কুচি ও আধা কাপ সিরকা দিন। পছন্দ মতো ঘনত্ব থাকা অবস্থায় নামিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে সিরা আরেকটি টেনে যাবে। এলাচ ও লবঙ্গ উঠিয়ে কাচের বয়ামে ভরে রাখুন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো: আব্দুর রহমান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান এমপি বলেছেন, চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে তুলছে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো। নতুন প্রজন্ম যেভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতে এগিয়ে আসছে, তা খুবই আশাপ্রদ। শিক্ষিত তরুণরা যেন কেবল চাকরির পেছনে না ছুটে নিজে ও দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য উদ্যোগী হয়ে ওঠে, তার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে এই খামার।

রবিবার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের দুই নম্বর গেটস্থ মেয়র গলিতে অবস্থিত গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো পরিদর্শনে এসে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তাকে বরণ করে নেন এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন। তিনি এগ্রোর সবদিকে ঘুরিয়ে দেখান।  এগ্রোতে থাকা প্রাণীসমূহের পরিচর্যায় ব্যবহৃত খাবার ও অন্যান্য সামগ্রীগুলোর মান নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন মৎস্য মন্ত্রী। পরে গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রোর দুগ্ধজাত নানান পদের খাবারও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অন্যতম খ্যাতনামা পরিবারের সন্তান বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন ইংল্যান্ড থেকে পড়াশোনা করেন। দেশে বড় বড় শিল্পে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি খামারী হয়ে উঠেছেন, তার জ্ঞান ও মেধাকে কৃষি ও পশুপালন ক্ষেত্রে কাজে লাগিয়ে দেশকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য কাজ করছেন। পশুদের প্রতি তার প্রেম আমাকে মুগ্ধ করেছে। তার এ দৃষ্টান্ত দেশের তরুণদের অনুপ্রাণিত করবে। এতে দেশ উপকৃত হবে।

এগ্রোর স্বত্বাধিকারী বোরহানুল হাসান চৌধুরী সালেহীন বলেন, চট্টগ্রামসহ সারাদেশে তরুণরা বর্তমানে কৃষি ও পশুপালনে এগিয়ে আসছে। কিন্তু একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি সংস্কৃতি গড়ে না ওঠায় দেশবাসী ও খামারীরা এর সুফল পুরোপুরি পাচ্ছে না। গ্রীন হার্ভেস্ট এগ্রো এক্ষেত্রে সচেষ্ট। আমাদের খামার একইসাথে পশু মোটাতাজাকরণ এবং পুষ্টিগুণ ও মানসম্মত দুগ্ধজাত পণ্য তৈরিতে সমান গুরুত্ব আরোপ করেছে। চট্টগ্রামের নানান এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে বিনামূল্যে দুধ বিতরণ করছি আমরা।


আরও খবর



বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় শুরু মহা-সাংগ্রাই উৎসব

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বর্ষবরণকে ঘিরে এখন বর্ণিল সাজে পাহাড়ি জনপদ বান্দরবান। পাহাড়ে তিন সম্প্রদায়ের বড় সামাজিক উৎসব সাংগ্রাই। জেলায় বসবাসরত ১২টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সম্প্রদায়ের প্রায় প্রতিটি ঘরে এখন উৎসবমূখর পরিবেশ। এর মধ্যে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসব শুরু হয়েছে আজ।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে বান্দরবান শহরের ঐহিত্যবাহী রাজারমাঠ এলাকা থেকে একটি বর্ণাঢ্য মঙ্গলশোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে পাহাড়ি সম্প্রদায়গুলোর ঐতিহ্যবাহী পোশাকে শোভাযাত্রায় অংশ নেন মারমা, চাকমা, ম্রো, ত্রিপুরাসহ ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্টি সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষসহ বাঙালিরাও। শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন সাবেক পার্বত্য মন্ত্রী ও ৩০০ নং আসনের সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসি।

এ সময় তিনি সকলকে বাংলা নববর্ষ ও সাংগ্রাই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, বান্দরবানে সম্প্রীতি, বন্ধুত্ব সব কিছুই আছে। তাই পরিবেশ এর প্রশ্ন তোলার কোনো প্রয়োজন নেই।

শান্তি সম্প্রীতির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে বান্দরবানবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি আরও বলেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সু-নেতৃত্বের কারণেই আজকে পার্বত্য অঞ্চলে সুখ, সমৃদ্ধি, শান্তি বজায় রয়েছে। আগামীতে সকল দল মতের মানুষ শান্তিতে এগিয়ে যাবে।

পরে বান্দরবান ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটে গিয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ পূজা অনুষ্ঠিত হয়। বয়স্ক পূজার মধ্য দিয়ে সমাজের প্রবীণ ব্যক্তিদের সন্মান জানানো হয়।

আগামীকাল রোববার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে সাঙ্গু নদীর তীরে বৌদ্ধমূর্তি স্নান এবং সোম ও মঙ্গলবার স্থানীয় রাজার মাঠে সাংগ্রাইয়ের অন্যতম আকর্ষণ ঐতিহ্যবাহী জলকেলি বা পানি খেলা উৎসবে হাজারো মানুষের সমাগম ঘটবে। পারস্পরিক মৈত্রীর বন্ধন অটুট রাখা এবং পুরাতন বছরের গ্লানি মুছে ফেলাই হচ্ছে এ জলকেলির মূল উদ্দেশ্য।

নানা আয়োজনে চলবে মারমা সম্প্রদায়ের এই সাংগ্রাই উৎসব উদযাপন। ১৬ এপিল সন্ধ্যায় বিহারে বিহারে সমবেত প্রার্থনার মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটবে মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী ৪ দিনের এই সাংগ্রাই উৎসবের।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী, বান্দরবান পৌর মেয়র মো. শামসুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কান্তি দাশ প্রমূখ।


আরও খবর



বাংলাদেশি জাহাজ ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত ৮ জলদস্যু গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত ৮ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মুক্তিপণ পাওয়ার পর শনিবার (১৩ এপ্রিল) ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি ছেড়ে দেয় দস্যুরা।

সোমালিয়ার সংবাদমাধ্যম গ্যারোয়ে অনলাইন জানিয়েছে, জাহাজটি মুক্তি পাওয়ার পরপরই স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল পুন্টল্যান্ডের পূর্ব উপকূল থেকে দস্যুদের গ্রেপ্তার করা হয়।

পুন্টল্যান্ডের এক উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশি জাহাজ ও নাবিকদের জিম্মির সঙ্গে জড়িত এই ৮ দস্যুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণের কোনো অর্থ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে কি না সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি তিনি।

এদিকে, ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দুই দস্যু জানিয়েছে, দুই দিন আগে মুক্তিপণ হিসেবে তাদের ৫০ লাখ ডলার দেওয়া হয়। এই অর্থগুলো নকল কি না পরবর্তীতে সেটি যাচাই-বাছাই করে তারা। এরপর নিজেদের মধ্যে অর্থগুলো ভাগ করে তারা জাহাজ থেকে চলে যায়।

মুক্তিপণের মাধ্যমে জাহাজ ছাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টি দস্যুদের আরও জাহাজ ছিনতাইয়ে উদ্বুদ্ধ করতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন পুন্টল্যান্ডের এক পুলিশ কর্মকর্তা।

গত তিন মাস ধরে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দস্যুরা সশস্ত্র গোষ্ঠী আল-শাবাবের সঙ্গে এক হয়ে কাজ করছে বলে জানিয়েছে সোমালিয়ার সরকার। দস্যুতা বন্ধ করতে জলদস্যুদের গ্রেপ্তার এবং তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে। গত ১৭ এপ্রিল সোমালি দস্যুদের কাছ থেকে এমভি রুয়েন নামের একটি জাহাজ উদ্ধার করে ভারতীয় নৌবাহিনী। জাহাজটি উদ্ধারে তারা কমান্ডো অভিযান পরিচালনা করে।

বাংলাদেশি জাহাজটিও মুক্ত করতে ভারতীয় নৌবাহিনী সামরিক অভিযান চালানোর প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু নাবিকদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এতে সম্মতি দেয়নি বাংলাদেশ সরকার। এর বদলে আলোচনার মাধ্যমে নাবিকদের ফিরিয়ে আনার পথ অনুসরণ করা হয়। এতে করে সব নাবিককে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

গত ১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে কয়লা নিয়ে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে সোমালি দস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ। এটির মালিক কবির রি রোলিং মিলস। ওই সময় জাহাজটিতে ২৩ নাবিক ছিলেন।


আরও খবর



ফরিদপুরে বাস-পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ১১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ফরিদপুর সদরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই পিকআপ ভ্যানের আরোহী বলে জানা গেছে। এ দুর্ঘটনায় চারজন আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নামপরিচয় জানা যায়নি।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের কানাইপুরে অ্যাবলুম ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইউনিক পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকা থেকে মাগুরা যাচ্ছিল। সকাল ৮টার দিকে কানাইপুরের দিকনগর এলাকায় পৌঁছালে ঢাকাগামী একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে বাসটির সংঘর্ষ হয়। ওই পিকআপ ভ্যানটি ভাড়া করে কয়েকজন ঢাকায় যাচ্ছিলেন। এতে পিকআপ ভ্যানে থাকা ১১ জন যাত্রী ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আরও চারজন আহত হয়েছেন। পরে আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, এই ঘটনায় জেলা প্রশাসন ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা এবং আহতদের তিন লাখ টাকা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ফরিদপুর

আরও খবর