আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

চট্টগ্রামে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:

চট্টগ্রাম মহানগরের মুচি ও নাপিতদের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে শেখ রাসেল চত্বরে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক এ উপহার বিতরণ করা হয়।

চট্টগ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীভুক্ত ৩০০ জনকে এ উপহার দেওয়া হয়। এর মধ্যে মুচি ১৫০ জন ও নাপিত ১৫০ জন। তাদের প্রত্যেককে ১৪ কেজি ৪০০ গ্রাম প্যাকেজ দেওয়া হয়। এতে ছিল ১০ কেজি চাল, ১ কেজি চিনি, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি লবণ, ১ লিটার তেল, হলুদের গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া, ধনিয়া গুঁড়া।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের উপ-পরিচালক (স্থানীয় সরকার) ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এলএ) মাসুদ কামাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুহাম্মদ মাহমুদউল্লাহ মারুফ, মহানগর বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর আহমেদ এবং নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. তৌহিদুল ইসলাম।


আরও খবর



রাজধানীর কারওয়ান বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে লাগা আগুন আধা ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। শনিবার (১৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, একটি টিনশেড ঘর থেকে ধোঁয়া দেখতে পান তারা। পরে জানতে পারেন জেনারেটর রুম থেকে আগুনের সূত্রপাত। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়ার পাশাপাশি স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ৫টি ইউনিট পাঠানো হয়। বেলা ১১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে আসেন। তবে তারা আসার আগেই আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।

তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ঘটনায় হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত: ইরানের প্রেসিডেন্টসহ কেউই জীবিত নেই

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। সোমবার সকালে সন্ধান মেলে বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারের।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে,  প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।

এক ইরানি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় হেলিকপ্টারটি পুরোপুরি পুড়ে গেছে’।

ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরআইএনএন এবং আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা মেহের নিউজ জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনাস্থলে কোনো আরোহীকে জীবিত পাওয়া যায়নি।

এর আগে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে নিয়ে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়ার স্থানে তাপের উৎস শনাক্ত করে তুরস্কের একটি ড্রোন। রবিবার থেকে উদ্ধারকাজে অংশ নেয় ৪০টি উদ্ধারকারী দল।

রবিবার আজারবাইজানের সীমান্তবর্তী এলাকায় একটি জলাধার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। সেখান থেকে ফেরার সময় ভারজাকান এলাকায় হেলিকপ্টারটি অবতরণের সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সূত্র : বিবিসি, সিএনএন


আরও খবর



সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী এলিস মুনরো মারা গেছেন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো মারা গেছেন। সোমবার কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপের একটি সেবাকেন্দ্রে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।

৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন এলিস মুনরো। কানাডার গ্রামীণ জীবন উপজীব্য করেই বেশির ভাগ লেখা লিখেছেন তিনি। তার গল্পে যে অন্তর্দৃষ্টি ও সমবেদনা ফুটে উঠত, সেজন্য তাকে প্রায়ই রাশিয়ার লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে তুলনা করা হতো।

২০১৩ সালে এলিস মুনরো সাহিত্যে নোবেল পান। সে সময় পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করে নোবেল কমিটি বলেছিল, তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।’

মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তার বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামারের মালিক ও মা স্কুলশিক্ষক।


আরও খবর



ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে সিলেটে ব্যস্ত খামারিরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট প্রতিনিধি

Image

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশু প্রস্তুতে ব্যস্ত সিলেট বিভাগের খামারিরা। গো-খাদ্য, ওষুধসহ বিদ্যুতের বাড়তি দামে খরচ বেড়েছে খামারীদের। গেল বছরের তুলনায় প্রতিটি গরু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। গো-খাদ্যের এ বাড়তি দামে খরচ সামাল দিতে হিমশিম অবস্থা খামারিদের।

খামারিরা জানিয়েছেন গো খাদ্যের ঊর্ধ্বগতিতে বেড়েছে ব্যয়। ফলে দাম বেড়েছে পশুর। পাশাপাশি সীমান্ত দিয়ে চোরাই গরু আসা নিয়ে লোকসানের মুখে পড়ায় শঙ্কায় রয়েছেন। তবে স্থানীয় প্রশাসন এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে।

অন্যদিকে প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, এক বছরের ব্যবধানে সিলেটে কোরবানীর পশু বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। সিলেটে এবার কোরবানী যোগ্য পশুর কোন ঘাটতি নেই বরং উদ্বৃত্ত রয়েছে ৩৬ হাজার ১৪৬টি পশু।

অথচ গেল বছর ঈদুল আজহায় সিলেট বিভাগে কোরবানীযোগ্য পশুর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৩৪ হাজার ৮১৯ টি। আর চাহিদা ছিল ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৯৩টি। গত বছর যেখানে বিভাগে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৪৭৪টি পশুর ঘাটতি ছিল, সেখানে এ বছর বিভাগে কোরবানীর পশু ১ লাখ ৯৫ হাজার ৬৭৪টি বেড়ে উদ্বৃত্ত থাকছে ৩৬ হাজারের বেশী।

প্রাণিসম্পদ ও খামারি সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের সময়ের ভয়াবহ বন্যা, নিত্যপণ্য ও পশুখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গেল বছর খামারিদের সংখ্যা হ্রাস পাওয়ায় কমে ছিল পশুর উৎপাদন। প্রাণিসম্পদের নানা উদ্যোগ, প্রণোদনা ও স্বাবলম্বীকরণ প্রজেক্টের কারণে এবার বিভাগে খামারিদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে বেড়েছে উৎপাদিত পশুর সংখ্যা। এক বছরে বিভাগে ষাড়-বলদ-গাভী ও মহিষের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ১৬০টি এবং ছাগল-ভেড়ার সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৩৫টি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসন্ন ঈদুল আযহায় সিলেট বিভাগে কোরবানী যোগ্য পশুর চাহিদা ৩ লাখ ৯৪ হাজার ২৫১টি। এর মধ্যে সিলেট বিভাগে স্থানীয়ভাবে প্রস্তুত আছে ৪ লাখ ৩০ হাজার ৩৯৭টি। উদ্বৃত থাকা ৩৬ হাজার ১৪৬ পশু দেশের অন্যান্য জেলায় রপ্তানী করা যাবে।

বিভাগের ৪ জেলার বিভিন্ন খামারে কোরবানীর জন্য প্রস্তুত প্রায় সাড়ে ৪ লাখ গবাদি পশু। গত কয়েক বছরের মধ্য এবার স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পশু দিয়ে চাহিদা মিটানো সম্ভব। বিভাগে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ২২ হাজার ৫৭৬ টি খামারে দিন রাত প্রাকৃতিক উপায়ে চলছে পশু হৃষ্টপুষ্ট করণ কাজ। প্রতিটি খামারে ছোট, মাঝারি ও বড় সব ধরণের কুরবানির পশু রয়েছে। এরমধ্যে সিলেট জেলার ৬ হাজার ৮৫৮ টি, সুনামগঞ্জ জেলায় ৩ হাজার ৪৫৮ টি, মৌলভীবাজার জেলায় ৫ হাজার ৩৬৯টি ও হবিগঞ্জ জেলায় ৬ হাজার ৫১৯ টি খামার রয়েছে।

এদিকে প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, খামারিকে গবাদি পশু হৃষ্টপুষ্ট করণের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া স্টেরয়েডের ব্যবহার রোধে উপজেলা পর্যায়ে উঠান বৈঠক করে খামারিকে হাতে কলমে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

সিলেটের একাধিক খামারিদের সাথে আলাপকালে তারা জানান- এমনিতেই সবধরণের পশুখাদ্যের দাম বাড়তি এরমধ্যে তীব্র গরমের কারণে পশুর জন্য বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমের কারণে আইপিএস দিয়ে ফ্যান চালাতে হচ্ছে। দিনে দুবার গোসল করাতে হচ্ছে। পশুকে ২৪ ঘণ্টা বাতাসের মধ্যে রাখতে হয়। খাবারের সঙ্গে সোডা দিতে হয়। প্রতিনিয়ত শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করতে হয়। আবার ফসলের মৌসুম হওয়ায় শ্রমিকের মজুরি বেশি দিতে হচ্ছে।

দেশে প্রচলিত পশুখাদ্যের উপাদানগুলোর মধ্যে রয়েছে সয়াবিন খৈল, গমের ভূসি, রাইস পলিশ, মসুর ভূসি, সরিষার খৈল, ভুট্টা, মুগ ভূসি ও মটর ভূসি। এসব উপাদানের দাম এবার ৩০-৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

অনেক ব্যাপারী শুধু কোরবানির জন্যই কয়েক মাস আগে পশু কিনে ব্যবসা করেন। তাদের মতো একজন শহীন। তিনি বলেন, ৬৫ হাজার টাকায় গরু কিনেছি। ২০ হাজার টাকার খাবার খাওয়ানো হয়েছে। এখন যদি ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা দাম না পাই তাহলে পোষাবে না।

সিলেট বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর সিলেট বিভাগে কুরবানী হবে প্রায় ৩ লাখ ৯৪ হাজার ২৫১টি পশু। অথচ প্রস্তুত আছে ৪ লাখ ৩০ হাজার ৩৯৭ টি পশু। এরমধ্যে ১ লাখ ৩৮ হাজার ১৮০ টি ষাড়, ৪৯ হাজার ১০৩ টি বলদ, ৩৩ হাজার ৩৭৫টি গাভী, ৪ হাজার ৫৩৩টি মহিষ, ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৪৩টি ছাগল, ৭০ হাজার ৯৫৩টি ভেড়া ও ১১০ টি অন্যান্য পশু রয়েছে।

সিলেট বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অফিসের পরিচালক ডা. মারুফ হাসান আলাপকালে জানান, এবার সিলেট বিভাগে কোরবানী যোগ্য পশুর কোন ঘাটতি নেই বরং উদ্বৃত্ত আছে ৩৬ হাজার ১৪৬টি পশু। তাই এবার পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে পশু আসার কোন দরকার নেই। গো খাদ্য ও সব জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় খামারিদের ব্যয় বেড়েছে। সিলেটে আগে ঘরোয়াভাবে কোরবানীযোগ্য পশু পালন হতো। সেটা এখন কমে গেছে। তাই খামারিদের পশু দিয়েই কোরবানীর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।


আরও খবর



অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশের এসআই নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার মিরপুরে অরক্ষিত রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের কাটদহচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত পুলিশ কর্মকর্তার নাম সাইদুর রহমান (৪৫)। তিনি উপ-পরিদর্শক (এসআই) পদে কর্মরত ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাজিহাট পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই সাইদুর রহমান ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ভর্তি পরীক্ষার ডিউটি শেষ করে মোটরসাইকেল যোগে ক্যাম্পে ফিরছিলেন। দুপুর দেড়টার দিকে কাটদহচর প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় রেলক্রসিং পারাপারের সময় ঈশ্বরদী থেকে ছেড়ে আসা দর্শনাগামী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার তাকে ও মোটরসাইকেলটি টেনে নিয়ে যায় ট্রেনটি। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেলটি দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

মিরপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা হাবিবুল্লাহ বলেন, রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় মালবাহী ট্রেনের ধাক্কায় মাজিহাট পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই সাইদুর রহমানের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।


আরও খবর