আজঃ বুধবার ০১ মে ২০২৪
শিরোনাম

‘দেশের ৪ কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ৪ কোটি মানুষের জীবনযাপনের মান ইউরোপের মানুষের মতো বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেছেন, আমাদের দেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ইউরোপের মানুষের সমান। এই ৪ কোটি মানুষ দাম দিয়ে ভালো পণ্য কিনতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার ১৮তম জাতীয় ফার্নিচার মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। রাজধানীর বসুন্ধরার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে মেলার আয়োজন করে বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প মালিক সমিতি (বিএফআইওএ)। দেশীয় ফার্নিচার শিল্পের সর্ববৃহৎ এই আয়োজন চলবে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত।

আজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও এ এইচ এম আহসান, দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম, বাংলাদেশ ফার্নিচার রপ্তানিকারক সমিতির (বিএফইএ) সভাপতি ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক কে এম আকতারুজ্জামান, বিএফআইওএর ভাইস চেয়ারম্যান ও মেলা কমিটির আহ্বায়ক শেখ আব্দুল আউয়াল, বিএফআইওএর মহাসচিব ইলিয়াস সরকার ও সাংগঠনিক সম্পাদক এ করিম মজুমদার। বিএফআইওএর চেয়ারম্যান সেলিম এইচ রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। 

আরও পড়ুন>> ব্যালট বাক্সসহ ইসিতে ভোটের মালামাল, মাঠে যাওয়ার প্রস্তুতি

টিপু মুনশি বলেন, ফার্নিচার প্রোডাক্ট আধুনিক হয়েছে। খুবই ভালো লাগে দেশের আধুনিক টেকসই ফার্নিচার দেখে। দক্ষ লোকবল তৈরি না হওয়া সত্ত্বেও যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে, তা আকর্ষণীয়।

ফার্নিচার তৈরিতে ব্যবহৃত বেশ কিছু কাঁচামাল দেশে তৈরি হয় না। আমদানি করতে হয়। এর বিপরীতে বিভিন্ন ধরনের শুল্ক পরিশোধ করতে হয়। শিল্প সংশ্লিষ্টদের শুল্ক ছাড়ের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমাদের বেশ কিছু জিনিস আমদানি করতে হয়। সেগুলো আমদানি করে রপ্তানি করতে গেলে কম্পিটিটিভনেস পাবে না। এ বিষয়টাও দেখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এসব বিষয় আলোচনা হয়েছে। যে পরিমাণ রপ্তানি করা হবে, তার বিপরীতে যতটুকু কাঁচামাল আমদানি করা হবে, তাতে যেন বন্ডের সুবিধা চান তাঁরা। এটা সম্ভব। এখানে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান আছেন, আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি, কীভাবে এটার একটা ওয়ে আউট বা পথ বের করা যাবে, যাতে করে আমদানি বাড়ে।

দেশীয় ফার্নিচার সম্পর্কে টিপু মুনশি বলেন, একসময় ইমপোর্ট হতো, এখন আর ইমপোর্ট দরকার নেই। আমরাই দেশে অনেক ভালো প্রোডাক্ট বানাতে পারি। এত সুন্দর কোয়ালিটি আপনারা তৈরি করেছেন।

ফার্নিচার রপ্তানির বিষয়ে তিনি বলেন, বিদেশে রপ্তানি বাড়ানো দরকার, এতে উৎপাদন বাড়বে, লোকবল বাড়ানো যাবে, বৈদেশিক মুদ্রা আসবে।

এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, শুধু লোকাল মার্কেটে না থেকে এক্সপোর্ট বাড়ান, বৈদেশিক মুদ্রার দরকার আছে।

মূল মেলার পাশাপাশি বেলা আড়াইটার দিকে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুরা এতে অংশ নিতে পারবে। দুটি গ্রুপে প্রথম ১০ জন করে মোট ২০ জনকে দেওয়া হবে পুরস্কার। এ ছাড়া প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীকে সার্টিফিকেট ও স্কেচ বুক প্রদান করা হবে। 

আরও পড়ুন>> জাতির পিতা সব সময় নারী ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করতেন: প্রধানমন্ত্রী

প্রসঙ্গত, ১৭ বছর ধরে জাতীয় ফার্নিচার মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবার মেলার ১৮তম আয়োজন। মেলার উদ্দেশ্য হলো, দেশীয় ফার্নিচার শিল্পের বিকাশ ঘটানোর পাশাপাশি দেশের বাইরেও রপ্তানি বাড়ানো। এরই মধ্যে বিদেশে ফার্নিচার রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে বলে জানান আয়োজকেরা। মেলায় হাতিল, আখতার, ওমেগা ফার্নিচার, নাভানা, পারটেক্স, রিগ্যাল, নাদিয়া, ব্রাদার্স ফার্নিচারসহ ৩০টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১৮৫টি স্টল রয়েছে।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে সকাল ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ব্লকের শহীদ ডা. মিলন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স, মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট ও কর্মচারীবৃন্দের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মনিরুজ্জামান খান, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভী, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, বেসিক সাইন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আহমেদ আবু সালেহ, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, প্রিভেনটিভ এ্যান্ড স্যোশাল মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোঃ আতিকুল হক তুহিন, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবুর রহমান দুলাল, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোঃ রেজাউর রহমান, পরিচালক (সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মোঃ আব্দুল্লাহ আল হারুন, বিএসএমএমইউ স্বাচিপের সদস্য সচিব সহযোগী অধ্যাপক ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়ারদার টিটো প্রমুখসহ বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থীগণ, পরিচালকবৃন্দ, অফিস প্রধানগণ, কর্মকর্তাবৃন্দ, নার্স ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল স্বাভাবিক নিয়মে সম্পূর্ণরূপে খুলেছে।


আরও খবর



আরব আমিরাতের বন্দরে ভিড়েছে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-হামরিয়া বন্দর জেটিতে ভেড়ানো হয়েছে। সোমালি দস্যুদের কবল থেকে মুক্তির পর ২৩ নাবিককে রিসিভ করতে যাওয়া জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান রাহাত এ তথ্য জানিয়েছেন।

গতকাল সোমবার (২২ এপ্রিল) রাতে জাহাজটি বন্দরের জেটিতে ভেড়ানো হয়। এরপর শুরু হবে কয়লা খালাস পর্ব। আজ মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দিনের বেলা খালাস শুরু হবে। সোমালিয়ার উপকূল থেকে মুক্ত হওয়ার ৯ দিনের মাথায় তীরের দেখা পেলেন জাহাজটির ২৩ নাবিক।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম বলেন, বাংলাদেশ সময় সোমবার রাত পৌনে ১০টায় আল-হামরিয়া বন্দরের জেটিতে জাহাজটি ভেড়ানো হয়েছে। এরপর শুরু হবে কয়লা খালাসের পর্ব।

এদিকে এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি হামরিয়ায় ভেড়ানোর সময় বন্দর জেটিতে আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও শাহরিয়ার জাহান রাহাতের নেতৃত্বে কেএসআরএম গ্রুপের একটি দল উপস্থিত ছিল।

উল্লেখ্য, জিম্মিদশার পর ১৩ মার্চ দিবাগত রাতে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত হয়। এর পরই জাহাজটি আল-হামরিয়া বন্দরের উদ্দেশে রওনা দেয়। ৯ দিনের মাথায় বন্দরে পৌঁছাল জাহাজটি।

জাহাজের ২৩ নাবিকের মধ্যে ২১ জন জাহাজে আর দুজন বিমানে চট্টগ্রামে ফিরবেন বলে জানান মালিকপক্ষের মুখপাত্র মো. মিজানুল ইসলাম।

প্রসঙ্গত, ১২ মার্চ মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে যাওয়ার পথে জাহাজটি দস্যুদের কবলে পড়েছিল।


আরও খবর



পহেলা বৈশাখেও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, থাকবে তীব্র গরম

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

গরম বেড়ে শনিবার দেশের নতুন নতুন অঞ্চলে তাপপ্রবাহ বিস্তৃতি লাভ করতে পারে। তাপমাত্রা বেড়ে কোথাও কোথাও ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস স্পর্শ করতে পারে।

রোববার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ নববর্ষের দিনও গরম ও তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। নববর্ষের দিন বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাও নেই বলে জানিয়েছেন তারা।

এরই মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ছয় বিভাগের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা গিয়ে পৌঁছেছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল থেকেই ঢাকার আকাশে ঝকঝকে রোদ। ক্রমেই বাড়ছে গরমের কষ্ট। গত কিছুদিন ধরেই দেশের বেশিরভাগ অঞ্চল বৃষ্টিহীন। দাবদাহের কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে।

শনিবার সকাল ৯টা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা বিস্তার লাভ করতে পারে বলেও জানান তিনি।

রোববার নববর্ষের দিনের আবহাওয়া তুলে ধরে তিনি বলেন, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপ প্রবাহের পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। তবে সারাদেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল রাঙ্গামাটিতে। ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর



গরমে যে কারণে দই খাওয়া জরুরি

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

অসহ্য গরমে সুস্থ থাকতে খাবার ও পোশাকের প্রতি সবারই বিশেষ নজর থাকে। এ সময় শরীর আর্দ্র ও ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। গরমে পানিশূন্যতা একটি বড় সমস্যা। পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ও অবসন্ন ভাব হয়। খাদ্য তালিকায় দই রাখলে নিজেকে কিছুটা শিথিল লাগবে। এটি মুড ভালো রাখতেও সাহায্য করে। এ সময় খুব ক্লান্ত লাগলে একটু দই খেয়ে নিন।

এই গরমে দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি-১২, জিংক ও ফসফরাস।

শরীর ঠাণ্ডা রাখার পাশাপাশি দইয়ের রয়েছে আরও উপকারী গুণ। দইয়ের কিছু উপকারী গুণ এবং গরমে দই খাওয়া কেন ভালো- এ বিষয়ে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশ হয়েছে একটি প্রতিবেদন।

দইয়ের মধ্যে রয়েছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যা হজমে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই শরীরে বাজে কোলেস্টেরল হওয়া প্রতিরোধ করে হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে। এটি রক্তচাপকেও ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে।

দুধ খেতে ভালো না লাগলে দই খেতে পারেন। এতে দুধের মতোই পুষ্টি থাকে। হাড় ও দাঁতকে ভালো রাখে দই। এটি হাড়ে অসুখ অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে। গরমের সময় ডিসেনটির সমস্যা অনেকের হয়। এক কাপ দই খাওয়া ডিসেনটির সমস্যা উপশমে অনেকটাই কাজ করবে।


আরও খবর
হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন?

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




জাতির পিতার সমাধিতে বিএসএমএমইউ এর নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ- উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে টুঙ্গিপাড়া পৌঁছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধের বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

পরে তিনি বেদীর পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

এরপর তিনি পবিত্র ফাতেহাপাঠ করে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের নিহত সদস‌্য ও মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। 

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের প্রশাসনিক ভবনে যান। সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে তিনি মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।

এরপর তিনি টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর আদি পৈতৃকবাড়ি ও স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলো পরিদর্শন করেন।

এ সময় অধ্যাপক ডা. একেএম খুরশিদুল আলম, ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়াদ্দার টিটো, ডা. জাকির সুমন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ইলিয়াস হোসেন, পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ফোরকান বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর