আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঢাকা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির, সম্পাদক তরুণ

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে কোনো পরিবর্তন আসেনি। বেনজির আহমেদই সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তবে পরিবর্তন এসেছে সাধারণ সম্পাদক পদে। পনিরুজ্জামান তরুণকে সাধারণ সম্পাদক করে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার বিকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বেনজির আহমদ দেশের একজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। তিনি আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলার সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। ২০১৮ সালে ঢাকা-২০ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদে সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এছাড়া একাধিকবার বায়রার সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

অন্যদিকে ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার সন্তান পনিরুজ্জামান তরুণ। তিনি ১৯৮৮ সালে ছাত্রলীগ দিয়ে রাজনীতিতে আসেন। ১৯৯১-৯২ সালে নবাবগঞ্জ থানা ছাত্রলীগ, ১৯৯৮ সালে ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি, ২০০২ সালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। সর্বশেষ ২০১৬ সালে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।


আরও খবর



ডোনাল্ড লু আসছেন শুনেই বিএনপি ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি আবার চাঙ্গা হয়েছে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আসবেন বাংলাদেশে। এটা শুনেই তারা চাঙ্গা হয়ে গেছে। ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে গেছে। আরে বেকুবের দল, ডোনাল্ড লু বাংলাদেশে আসছেন শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে।

শনিবার বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির সব আন্দোলনই ভুয়া দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, কত নাটক করেছেন আপনারা (বিএনপি)। জজ মিয়া নাটক ও বাইডেনের উপদেষ্টার নামে নাটক করেছেন। আবারও নাটক শুরু করেছেন। মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে আবারও খেলা হবে। লন্ডন থেকে আন্দোলনের ডাক দিয়ে কোনো লাভ হবে না। পালিয়ে গিয়ে বুড়িগঙ্গার পঁচা পানি খেতে হবে। যাদের সঙ্গে জনগণ নেই, তাদের আন্দোলন ও কর্মসূচি ভুয়া। বিএনপিও একটা ভুয়া রাজনৈতিক দল। এই ভুয়া দলের ভুয়া আন্দোলন জনগণ বিশ্বাস করে না। 

তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে ২১ বছর শত্রুতা করে লাভ হয়নি। বিএনপি শত্রুতা করে সংশয় ও অবিশ্বাস সৃষ্টি করেছিল। সে কারণে সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। শেখ হাসিনা সে অবিশ্বাসের দেয়াল ভেঙে দিয়েছেন। ভারত আমাদের বন্ধু। আমরা কারো দাসত্ব করি না। আমাদের শক্তির উৎস এদেশের মানুষ ও জনগণ। ভারতের কাছে আমরা বন্ধুত্ব চাই। কারণ, এটা আমাদের স্বার্থেই দরকার। শত্রুতা করে আমাদের ক্ষতি হয়েছে ২১ বছর। আমরা সে অবস্থায় আর ফিরে যেতে চাই না।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, খালেদা জিয়া ভারতে গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সেই গঙ্গার পানির চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা করেছেন। তিনিই গঙ্গার পানি এনেছেন। সীমান্ত সমস্যার চুক্তি কে করেছেন? শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী করেছেন। বাংলাদেশের মতো আরেকটি বাংলাদেশ আমরা সমুদ্র পেয়েছি আদালতের মাধ্যমে। 

বিএনপি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, গতকাল পল্টনে গয়েশ্বর চন্দ্র একতরফা মিথ্যাচার করে গেলেন। গয়েশ্বর বাবু কোথায় ছিলেন এতদিন? কোথা থেকে এলেন? কোথায় পালিয়ে ছিলেন? ভারতে? মাথায় উঠেছে গান্ধী টুপি। এখন ভণ্ডামি শুরু করেছেন। আমাদের বলে ভারতের দালাল। এই অপবাদ তো আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান, জিয়াউর রহমানের আমলে অনেক শুনেছি। নরেন্দ্র মোদি যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন, তখন ফুল আর মিষ্টি নিয়ে দূতাবাসে হাজির হয়েছিল বিএনপি নেতারা। নির্বাচনের আগে ভারতের আপ্যায়নে বিএনপির নেতারা ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর ছিলেন। তাহলে দালালি কারা করে?

সেতুমন্ত্রী নির্বাচনে ৪২ শতাংশ লোক তাদের ভোট দিয়েছে উল্লেখ করে বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়ন অর্জনকে স্বীকৃতি দিয়েছে বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ ভোটার। এই নির্বাচনে কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। উপজেলা নির্বাচন জনগণ নাকি প্রত্যাখ্যান করেছে। তাহলে ৩৬ থেকে ৪০ শতাংশ লোক ভোট দিল তারা কারা? তারা এই দেশের জনগণ। তারা শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অর্জনে মুগ্ধ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিএনপি-জামায়াত এই সরকারকে উচ্ছেদ করতে বিভিন্ন সময় কর্মসূচি নিয়েছে। কিন্তু তারা উচ্ছেদ করতে পারেনি। ব্যর্থ হয়েছে। ওই বিএনপি-জামায়াতকে আমি বলতে চাই, এই দেশ জয় বাংলার দেশ, এই দেশ বঙ্গবন্ধুর দেশ, এই দেশ শেখ হাসিনার দেশ। এখানে সন্ত্রাসী করার সুযোগ নেই। বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান বলেন, রাজনীতিতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নানা অজুহাত নিয়ে সামনে আসছে। তাদের কথায় ভারতের পণ্য বর্জন করতে হবে। যে ভারত আমাদের যুদ্ধের সময় সহযোগীতা করেছে ও আশ্রয় দিয়েছিল। তারা ভারত বর্জন করে পাকিস্তানকে কাছে টানতে চায়। এদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের পরিবর্তন সম্ভব। নির্বাচন ছাড়া কখনও বৈধভাবে সম্ভব না। আরেকটি আছে অগণতান্ত্রিক পন্থায়। এই দেশের মানুষ সেটা কখনও চায় না। বাংলাদেশের মানুষ কখনও অবৈধ পন্থায় সরকার গঠনের সুযোগ দেবে না।

শান্তি সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপমিণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লায়লী। উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশ সঞ্চালনা করেন এমএম মান্নান কচি।


আরও খবর



জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর



প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে সারা আলি খানের লন্ডন ভ্রমণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডের নতুন প্রজন্মের অন্যতম জনপ্রিয় দুই নায়িকা তারা। অভিনেত্রী হিসেবে রুপালি পর্দায় পা রেখেছেন মোটামুটি একই সময়ে। জনপ্রিয়তার নিরিখেও কেউই কারও থেকে কম নয়। তবে বলিউডে সাফল্য অর্জন করার ক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে রেষারেষির রাস্তায় হাঁটতে চান না তারা। কারণ, তারা নাকি একে অপরের খুব ভালো বন্ধু! বলা হচ্ছে সারা আলি খান ও জাহ্নবী কাপুরের কথা।

বলিউডের দুই আলোচিত পরিবারের সন্তান তারা। এবার একই পরিবারের দুই ছেলের সঙ্গে প্রেম করছেন তারা। জাহ্নবী ও শিখর পাহাড়িয়ার প্রেমের চর্চা এখন সর্বজনবিদিত। প্রেমিকের নামাঙ্কিত হার গালায় পরে ঘুরেছেন আজকাল। এবার শিখরের ছোট ভাই বীরের সঙ্গে লন্ডনে সারা!

বীর পাহাড়িয়া হলেন ভারতের মহারাষ্ট্রের সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর নাতি এবং ব্যবসায়ী সঞ্জয় পাহাড়িয়ার ছেলে। খুব শিগগিরই বড় পর্দায় অভিষেক ঘটবে তার, এমনটাই গুঞ্জন শোনা যায়।

এদিকে পর্দায় পা দেওয়ার পর সুশান্ত সিং রাজপুত থেকে কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে সারার প্রেমের খবর নিয়ে কম চর্চা হয়নি। আবার কার্তিকের সঙ্গে এক সময় জাহ্নবীরও সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। তবে, বীরের সঙ্গে সারার ঘনিষ্ঠতা নতুন নয়।

২০২০ সালে সারা একপ্রকার স্বীকার করেই নিয়েছিলেন যে, তিনি বীর পাহাড়িয়ার সঙ্গে প্রেম করছেন। এমনকি, কফি উইথ করণ শোয়ে এসেও সে ব্যপারে উল্লেখ করেন। যদিও মাঝে শোনা গিয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে গিয়েছেন। তবে, সম্প্রতি বীরের সঙ্গে সারার লন্ডন ভ্রমণের ছবি দেখে ফের গুঞ্জন শুরু হয়েছে।


আরও খবর



ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামীকাল ১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস’ উপলক্ষে আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৬ মে ফারাক্কা দিবস’ আমাদের জাতীয় আন্দোলনের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ থেকে ৪৮ বছর আগে অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল লংমার্চে অংশ নেয়। ভারতে গঙ্গা নদীর ফারাক্কা পয়েন্টে বাঁধ নির্মাণ করে অভিন্ন নদীর পানি একতরফা প্রত্যাহার শুরু করা হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল আজ প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে। ওই এলাকায় পানিসহ নানাবিধ প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়। কিন্তু সেই বাঁধ অব্যাহতভাবে আজ পর্যন্ত চালু আছে। এই বাঁধ এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।”

মির্জা ফখরুল বলেন, তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কারণে এ দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত। এই বঞ্চনা ও দেশের প্রকৃতির বিপর্যয়ে জনদুর্দশারআশংকায় প্রাজ্ঞ ও দূরদর্শী মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী জনগণকে সাথে নিয়ে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল করে ভারত সরকারের নিকট প্রতিবাদ করেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন থেকে ব্যাপক মানববিপর্যয় সৃষ্টিকারী ফারাক্কা বাঁধের বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিসরে আলোচিত হতে থাকে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি মনে করি আজও ফারাক্কা দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আন্তর্জাতিক আইন—কানুন ও কনভেনশনের তোয়াক্কা না করে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত ৫৪টি অভিন্ন নদীতে একের পর এক বাঁধ নির্মাণে নদীর ধারাকে বাধাগ্রস্ত করে একতরফা নিজেদের অনুকুলে পানি প্রত্যাহার বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ নিষ্ফলা উষর ভূমি হয়ে উঠার আলামত ইতোমধ্যেই ফুটে উঠেছে।’


আরও খবর



জয়পুরহাটে হত্যার ২১ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের আব্দুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার ২১ বছর পর রায় দিয়েছেন আদালত। রায়ে মামলার ১৯ জন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের অতিরিক্ত দায়রা জজ নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।

একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জজকোর্টের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) উদয় সিংহ রায়।

তিনি বলেন, পাঁচবিবি উপজেলার আব্দুর রহমান হত্যা মামলার রায়ে ১৯ জন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়াও তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।


আরও খবর