আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

দুপুরের মধ্যেই ঢাকাসহ ১৩ জেলায় তীব্র ঝড়ের পূর্বাভাস

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকাসহ দেশের ১৩ জেলায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক বুলেটিনে এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়। 

আরও পড়ুন>> আফগানদের উড়িয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদের স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে বলা হয়- খুলনা, বরিশাল. পটুয়াখালী, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, ঢাকা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া এবং পাবনা অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর পুন. ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর
ঢাকাসহ ১৪ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ডায়াবেটিসে অন্ধত্ব ও করণীয়

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

ডায়াবেটিসের শুরুতেই রোগের লক্ষণ হিসেবে অনেকের ঝাপসা দৃষ্টি থাকতে পারে। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের সিকি ভাগেরও বেশি রোগীর রোগ নির্ণয়ের সময় জটিলতা থাকে। এসব জটিলতার মধ্যে চোখের জটিলতা তথা রেটিনোপ্যাথি সবচেয়ে বেশি। ডায়াবেটিস বেড়ে গেলেও ঝাপসা দৃষ্টি তৈরি হতে পারে। দৃষ্টিশক্তি হ্রাস, সোজা রেখা বাঁকা দেখা, দৃষ্টি সীমানার ভেতরে কালো কালো দাগ দেখা, আকস্মিক অন্ধত্ব এগুলো সব হতে পারে রেটিনার ব্যাধিতে। মাঝেমধ্যে দৃষ্টিশক্তির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে রক্তে গ্লুকোজের তারতম্যের কারণে।

চোখের সবচেয়ে সংবেদনশীল স্তর হচ্ছে রেটিনা। ডায়াবেটিসের কারণে রেটিনার রক্তনালিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কখনও রেটিনায় ঘটে রক্তক্ষরণ। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে রেটিনা বিচ্ছিন্ন পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় রেটিনা ও অক্ষিগোলকের জেলিসদৃশ পদার্থের ভেতর নতুন নতুন রক্তনালি তৈরি হতে থাকে। এসব গজিয়ে ওঠা নবীন রক্তনালি থাকে ভঙ্গুর। এখান থেকে হতে পারে রক্তক্ষরণ। এমনটি ঘটলে দৃষ্টিশক্তি চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুন>> ডেঙ্গুতে আরও ১৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৬০৮

ডায়াবেটিস রোগীদের অন্যদের তুলনায় দ্বিগুণ ছানি পড়ার প্রবণতা তৈরি হয়। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের গ্লুকোমা বা চোখের চাপ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় বেশি।

ডায়াবেটিসের ধরন, সময়কাল, ব্যক্তির বয়স, গ্লুকোজের মাত্রা, উচ্চ রক্তচাপ এবং রক্তে কোলেস্টেরল বা চর্বির উপস্থিতি রেটিনার ব্যাধি সৃষ্টির জন্য নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস সবচেয়ে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করে।

চোখের জটিলতা কমাতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। শরীরচর্চা, ওষুধ এবং প্রয়োজন বোধে ইনসুলিনের চিকিৎসা নিতে হবে। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে হবে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কেমন।

প্রতিবছর অন্তত একবার চক্ষু চিকিৎসকের দ্বারস্থ হয়ে চোখের জটিলতা নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস নির্ণীত হওয়ার পর থেকে প্রতিবছর চক্ষু পরীক্ষা করা জরুরি। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয়ের পাঁচ বছর পর থেকে প্রতিবছর এমনটি করতে হবে। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। 

আরও পড়ুন>> ডেঙ্গু আক্রান্তরা কেন ডাবের পানি পান করবেন?

রেটিনার এসব রোগের জন্য বর্তমানে বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। একজন বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসক এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে পারবেন। কখনও এর জন্য প্রয়োজন হতে পারে লেজারথেরাপি কিংবা কখনও চোখের ভেতরে ইনজেকশন দেওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে। এসব নির্ভর করে চোখের বা রেটিনার অবস্থার ওপর।

নিউজ ট্যাগ: ডায়াবেটিস

আরও খবর
ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩৫৭

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে এই প্রথম ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জাতিসংঘের গভীর সমুদ্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহার সংক্রান্ত একটি জাতিসংঘ চুক্তিপত্রে সই করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্থানীয় সময় বুধবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটি অব এরিয়াস বিয়ন্ড ন্যাশনাল জুরিসডিকশন-বিবিএনজে নামে এ চুক্তিতে সই করেন প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে সমুদ্র সম্পদের সুষ্ঠু সংরক্ষণ ও আহরণে বাংলাদেশের যে প্রতিশ্রুতি ছিল সেটি আরও দৃঢ় হলো।

চুক্তিপত্রে যারা সই করবে ও অনুস্বাক্ষর করবে তাদেরকে গভীর সুমদ্রে ভাসমান সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।

এ নিয়মগুলো হলো- মেরিন প্রটেকটেড অঞ্চলে সম্পদ আহরণ করা যাবে না; উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ করতে পারে সেজন্য সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে হবে; অতিরিক্ত মাত্রায় মাছ ধরা যাবে না; পরিবেশের ওপর প্রভাব পর্যালোচনা করতে হবে; সমুদ্র দূষণ রোধ করতে হবে ও গবেষণার জন্য অর্থ ব্যয় করতে হবে। 

আরও পড়ুন>> অতীতের ভুল এড়িয়ে সম্মিলিত শিক্ষা নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

চুক্তিপত্র অনুযায়ী, ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে ভাসমান সম্পদ, যা মেরিন জেনেটিক রিসোর্সেস নামে পরিচিত হবে। অন্য কোনো দেশ বা কোম্পানি আহরণ করলে তার একটি অংশ ওই অঞ্চলের মালিকানা দেশ পাবে।

জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনো দেশের তটরেখা বা উপকূল থেকে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত যে সমুদ্র রয়েছে সেটির ওপর ওই দেশের সার্বভৌম অধিকার রয়েছে। এরমধ্যে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত পানিতে ভাসমান অর্থাৎ মাছসহ অন্যান্য সম্পদ এবং সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে তার মালিক ওই দেশ। কিন্তু ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে শুধু সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে, তার মালিকও ওই দেশ।


আরও খবর



পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন জানুয়ারিতে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন আগামী বছর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) এই ঘোষণা দিয়েছে।

ইসিপি এক বিবৃতিতে বলেছে, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণকাজের পর্যালোচনা চলছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচনী সীমানার প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে। খবর ডনের।

নির্বাচনী প্রচারণা বিষয়ে আপত্তি ও পরামর্শ শোনার পর ৩০ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। কমিশন জানিয়েছে, ৫৪ দিনের নির্বাচনী প্রচারণা কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর আগামী জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

গত ৯ আগস্ট জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি। জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের কথা দেশটির সংবিধানের ৪৮ (৫) অনুচ্ছেদে বলা আছে। জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার ৮৯তম দিন আগামী ৬ নভেম্বর।

সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণের ক্ষমতা প্রেসিডেন্টকে দেওয়া হয়েছে। গত ১৩ সেপ্টেম্বর সিইসি সিকান্দার সুলতান রাজাকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে আগামী ৬ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য চিঠি লিখেছিলেন প্রেসিডেন্ট আলভি।

উল্লেখ্য, গত বছরের এপ্রিলে পার্লামেন্টের অনাস্থা ভোটে হেরে ক্ষমতা হারান প্রধানমন্ত্রী ও পাকিতস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতা ইমরান খান। এরপর পাকিস্তানজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। একের পর এক মামলায় জড়ানো হয় ৭০ বছর বয়সী সাবেক ক্রিকেট তারকা ইমরানসহ পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের। মামলার কারণে পাকিস্তানের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে কারাবন্দী ইমরানর অংশ নেওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।


আরও খবর
নেদারল্যান্ডসে বন্দুক হামলায় নিহত ৩

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবক নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে একটি বাড়ির টিনের ঘরের সিদ কেটে চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে বজরু মিয়া (২৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। এই সময় সুজন নামে আরও একজন যুবক গুরুত্বর আহত হয়েছে।

মঙ্গলবার মধ্যরাতে জেলার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত বজরু মিয়া চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামের আলী আফজালের ছেলে। আহত সুজন একই গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। তবে নিহতের পরিবারের দাবি পূর্ব বিরোধের জেরে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে তারা বজরু মিয়াকে চুরির অপবাদ দিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

নিহতের বড় ভাই নোয়াব মিয়া জানান, পূর্ব বিরোধের জেরে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে তারা বজরু মিয়াকে চুরির অপবাদ দিয়ে হত্যা করেছে। এই সময় তিনি তার ভাই হত্যাকারিদের বিচার দাবি করেন।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সরাইল থনার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, মধ্যরাতে লোপাড়া গ্রামে আলফাজ মিয়ার বাড়িতে চোর সন্দেহে দুইজনকে আটক করে বাড়ির লোকজন স্থানীয়দের খবর দেয়। পরে চুরির অভিযোগ এনে বজুরু ও সুজন নামে দুইজন যুবককে গণপিটুনি দেয়। এই সময় বজরু ঘটনাস্থলেই মারা যায়। এছাড়া সুজনকে গুরুত্বর আহত অবস্থায় সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠনো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছাত্রাবাসে ঢুকে পড়ল ট্রাক, আহত ১৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে চলন্ত একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাদরাসার ছাত্রাবাসে ঢুকে পড়ে। এতে ১২ শিক্ষার্থীসহ ১৩ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গতকাল সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিরা ইউনিয়ন এলাকায় অবস্থিত হাম্মাদিয়া জামে মসজিদ নুরানি মাদরাসা ও এতিমখানায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- মো. নাজিম (৯), মেহেদী হাসান (১২), জাহিদুল করিম (৯), সাজিদ আলম (১১), মো. নাইম (১১), ওমর ফারুক (১০), জাহিদুল ইসলাম (১১), সাইফুল ইসলাম (১১), আল আমিন (১০), আবদুল্লাহ (৮), মো. ওয়ালিদ (১২), মো. ইমরান (১২) ও ট্রাকচালকের সহকারী (হেলপার) মো. ফাহিম (১৮)। 

আরও পড়ুন>> চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাদরাসাছাত্ররা দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষে নিজেদের রুমে বিশ্রাম করছিল। এ সময় একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছাত্রাবাসে ঢুকে পড়ে। এতে ১২ শিক্ষার্থীসহ ট্রাকচালকের সহকারী আহত হন।

কুমিরা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ বলেন, আহতদের উদ্ধার করে সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়।

সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার নুর উদ্দিন রাশেদ বলেন, আহত ১৩ জনের মধ্যে ১২ জনই শিক্ষার্থী। চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: সীতাকুণ্ড

আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩