আজঃ বুধবার ২২ মে ২০২৪
শিরোনাম

ফুটবল বিশ্বকাপে ক্রিকেটাররা কে কোন দলের সমর্থক?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৭ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আর তিন দিন পরেই মরুর বুকে বসতে যাচ্ছে কাতার বিশ্বকাপের আসর। সারাবিশ্ব মেতে উঠবে ফুটবল উন্মাদনায়। ক্রিকেটাররাও এর বাইরে নন। বাংলাদেশেই দেখুন, জাতীয় ক্রিকেট দলের দুই অধিনায়ক সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল কাতার বিশ্বকাপের টিকিট পর্যন্ত কিনে ফেলেছেন। সমর্থকদের জানার ইচ্ছা, ক্রিকেট তারকারা ফুটবল বিশ্বকাপে কোন দলকে সমর্থন দেবেন।

বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল পাঁচবারের বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিলের পাঁড় সমর্থক। নেইমার, ভিনিসিয়ুস, রাফিনিয়া, আন্তনি, রদ্রিগোদের পারফর্মেন্স এবার তিনি কাতারের স্টেডিয়ামে বসে দেখবেন। ব্রাজিল বনাম সার্বিয়ার ম্যাচের দুটি টিকিট জোগার করেছেন তামিম। 'জি' গ্রুপের ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ১টায়।

টেস্ট আর টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান আবার ফুটবল মহাতারকা লিওনেল মেসির মহাভক্ত। তিনি মেসিকে নিয়ে চাঁদে যেতেও রাজি আছেন। তাই স্বাভাবিকভাবেই তিনি আর্জেন্টিনার সমর্থক। কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার ম্যাচের টিকিটও জোগার করেছেন। তিনি আর্জেন্টিনা বনাম মেক্সিকোর ম্যাচের টিকিট পেয়েছেন। 

সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাও আর্জেন্টিনা সমর্থক। তিনি ফুটবল কিংবদন্তি ডিয়াগো ম্যারাডোনার মহাভক্ত। ম্যারাডোনার আকস্মিক মৃত্যুর পর মাশরাফি ফেসবুকে লিখেছিলেন, 'তোমার থেকে বড় সুপারস্টার আমার চোখে আর কেউ ছিলো না, আর আসবেও না। ব্যক্তিজীবনে তুমি আমার একমাত্র সুপারস্টার ছিলে যাকে আমি একবার হলেও সামনে থেকে দেখতে চেয়েছিলাম। '

মাশরাফির 'শিষ্য' হিসেবে পরিচিত তারকা পেসার তাসকিন আহমেদ কিন্তু আবার ব্রাজিল সমর্থক। আরেক অভিজ্ঞ পেসার রুবেল হোসেনও ব্রাজিল সমর্থক। সেলেসাওদের আরেকজন শক্তিশালী সমর্থক হলেন মুশফিকুর রহিম। এছাড়া মাহমুদউল্লাহ, ইমরুল কায়েস, মেহেদি হাসান মিরাজ, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতরা আর্জেন্টিনাকে সমর্থন করেন।

নিউজ ট্যাগ: ফুটবল বিশ্বকাপ

আরও খবর
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪




আবার আটকে গেল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ঠিকাদারি কোম্পানি ইতাল-থাইয়ের শেয়ার চীনের সাইনোহাইড্রো করপোরেশনের কাছে হস্তান্তরে দুই সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আট সদস্যের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এর ফলে বিচারিক প্রক্রিয়ায় আবার আটকে যাওয়ায় সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্পে নির্মাণকাজে ফের বিলম্ব হওয়ার শঙ্কা তৈরি হলো।

গত সোমবার সাইনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের কাছে শেয়ার হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন হাইকোর্ট। কিন্তু বাদী পক্ষের আবেদনে হাইকোর্টের ওই আদেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এ দিন আদালতে ইতালিয়ান-থাইয়ের পক্ষে শুনানি করেন এ এম আমিন উদ্দিন, শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক ও ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ মইনুল। আর সাইনোহাইড্রোর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী, ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান।

ইতাল-থাই কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে তাদের শেয়ার সাইনোহাইড্রোর কাছে হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এতে হঠাৎ করেই নির্মাণ কাজ থেমে যায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মগবাজার অংশে। চলতি বছরেই অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ে পুরোপুরি চালু হওয়ার কথা। কিন্তু তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দ্বন্দ্বে এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

তিন কোম্পানির এ দ্বন্দ্ব অবশ্য শুরু হয় বেশ কয়েক বছর আগে। ২০১১ সালে দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ পায় থাইল্যান্ডের কোম্পানি ইতাল-থাই। তবে অর্থ জোগাড় করতে ব্যর্থ হওয়ায় আট বছরেও কাজ শুরু করতে পারেনি কোম্পানিটি। ২০১৯ সালে ইতাল-থাইয়ের সঙ্গে চীনের দুই কোম্পানি শ্যানডং ইন্টারন্যাশনাল ও সাইনোহাইড্রোকে যুক্ত করে শুরু হয় কাজ। এ কাজে তিন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার যথাক্রমে ৫১, ৩৪ ও ১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এক্সপ্রেসওয়ের নির্বাহী প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ ব্যয়ের ৭৩ শতাংশের জোগান দেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। আর ২৭ শতাংশ দেবে বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু থাইল্যান্ডভিত্তিক ইতাল-থাই কিস্তির টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের শেয়ার দাবি করে সাইনোহাইড্রো। এ নিয়ে সিঙ্গাপুরে শুরু হয় আরবিট্রেশন। এদিকে বিষয়টি হাইকোর্টে নিয়ে যায় ইতাল-থাই। এরই মধ্যে প্রকল্পে ঋণ সহায়তা স্থগিত করে দেয় দুটি চীনা ব্যাংক। তিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চলা দ্বন্দ্বে থমকে যায় রাজধানীর যানজট নিরসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ। শঙ্কায় এখন পুরো প্রকল্পের নির্মাণকাজ শেষ করা নিয়েও।

বিওওটি ভিত্তিতে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকার কাওলা থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প নেওয়া হয় ২০০৯ সালে। ২০১১ সালে নির্মাণ চুক্তি হয়। সাড়ে তিন বছরের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন করা যায়নি।

আনুষ্ঠানিক নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি। গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর কাওলা থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত সাড়ে ১১ কিলোমিটার দূরত্ব অংশ উদ্বোধন করা হয়। পরদিন এই অংশে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। গত ২০ মার্চ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) গেট-সংলগ্ন র‍্যাম্প যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৫৭ কোটি টাকা।


আরও খবর



সব রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৪৩.৭ ডিগ্রি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় সোমবার (৩০ এপ্রিল) ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা ১৯৮৯ সালের পর দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এর আগে রোববার (২৯ এপ্রিল) ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় এ জেলায়।

এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগে ২০০৫ সালে ২ জুন চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া ২০১২ সালে ৪ জুন চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো ৪২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানা গেছে, চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের শুরু থেকে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়ে আসছে চুয়াডাঙ্গায়। টানা ১৯ দিন তীব্র থেকে অতি তীব্র দাবদাহে হাসপাতালগুলোতে বেড়েই চলেছে জ্বর, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস প্রতিষ্ঠার পর সর্বোচ্চ।

তিনি আরও বলেন, আপাতত দু-একদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বা একইরকম থাকবে।


আরও খবর



এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হজযাত্রীদের ভিসা সম্পন্ন করার জন্য দ্বিতীয় দফায় আবেদনের জন্য বাড়ানো সময় শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। কিন্তু এখনো ভিসা হয়নি ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর। শনিবার সকালে আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৮৯৯ হজযাত্রীর ভিসা হয়েছে।

বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। সেই হিসাবে এখনো ৩৭ শতাংশ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি।

তবে ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি আশা করছে, আজকের মধ্যেই বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা সম্পন্ন হয়ে যাবে। অল্প কিছু বাকি থাকলেও দুই-একদিনের মধ্যে তা করার সময় পাওয়া যাবে। তাই ভিসা জটিলতায় কেউ হজে যেতে পারবেন না- এমনটা হওয়ার সুযোগ নেই।

এর আগে ২৯ এপ্রিলের মধ্যে ভিসা সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। এরপর ৭ মে পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। সবশেষ ভিসা আবেদনের সময় বাড়িয়ে ১১ মে করা হয়। এ সময়ের মধ্যে হজযাত্রীর ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

প্রসঙ্গত, চলতি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জনসহ মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন।


আরও খবর



প্রেম ও বিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন ইশা সাহা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের একজন ইশা সাহা। সোয়েটার সিনেমার প্রেমে পড়া বারণ গানটির মাধ্যমে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন এই অভিনেত্রী। একের পর সিনেমা এবং ওয়েব কনটেন্টে কাজ করছেন তিনি। এবারে এই অভিনেত্রী প্রেম এবং বিয়ে প্রসঙ্গে কথা বলেছেন একটি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে।

কিছুটা বিরতি নিয়ে ওয়েবের কাজে ফিরলেন ইশা সাহা। পাশবালিশ নামে একটি সিরিজে অভিনয় করেছেন। সঙ্গে সৌরভ দাস ও সুহোত্র মুখার্জি। আগামীকাল (১০ মে) সিরিজটি মুক্তি পাচ্ছে জি-ফাইভে। এই কাজের সূত্র ধরেই  গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছেন ইশা। 

বছর দুয়েক আগে গুঞ্জন ছড়ায় যে, অভিনেতা ইন্দ্রনীল সেনগুপ্তের সঙ্গে প্রেম করছেন ইশা। এ কারণেই ইন্দ্রনীলের এক যুগের সংসারে ভাঙন ধরছে। সম্পর্ক কি এখনও আছে এই প্রশ্নের জবাবে ইশা বলেন, সম্পর্ক আছে না নেই সেটা দূর থেকে অনুমান করে লোকে। বিনোদন দুনিয়ার মানুষদের কথা বাদ দিন, পাশের বাড়ির কাউকে নিয়েও এই আলোচনা হয়। অনুমান, মুখরোচক আলোচনা ঠিক আছে, কিন্তু আপনি আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে বিবৃতি দিতে পারেন না। বিবৃতি আমি দেবো বা আমার যার সঙ্গে নাম জড়াবে, তিনি দেবেন। আপনি তো তৃতীয় ব্যক্তি।

সম্পর্ক নিয়ে ধোঁয়াশা কাটাননি অভিনেত্রী। প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলেন নি। অভিনেত্রীর ভাষ্য, যার সঙ্গে আমার নাম জড়ানো হয়েছিল, তার সঙ্গে আমার কিছু থাকতেও পারে, আবার না-ও থাকতে পারে। বলার আগে সত্যতা যাচাই করে নিতে হবে তাদের। আন্দাজে ঢিল ছুড়লে ভিমরুলের কামড় খেতে হবে।

তবে প্রেম ও বিয়ে নিয়ে ইশার মনোভাব স্পষ্ট। তিনি মনে করেন, এই সময়ে কেউ প্রেম করলে সেটা আর গোপন রাখা সম্ভব হয় না। নিজ থেকে সম্পর্কের কথা সময় নিয়ে, ভেবে-চিন্তে জানাবেন বলেন তিনি। ইশা বলেন, আমি চিরাচরিত চিন্তাধারায় বিশ্বাসী নই। ভালোবাসাটাই মূল বিষয়। সেটা না থাকলে বিয়েটার কোনও দাম নেই। বিয়ে আছে, প্রেম নেই, এ রকম জীবনের কোনও মানে হয় না। বিয়ে টিকিয়ে রেখেছি বলে চিৎকার করে কোনও লাভ নেই।প্রেমটা থাকুক, বিয়ে কোনও এক সময়ে হয়েই যাবে। দুটো সই করার ব্যাপার।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে প্রজাপতি বিস্কুট দিয়ে সিনেমায় অভিষেক হয় ইশার। এরপর তাকে দেখা গেছে গুপ্তধনের সন্ধানে, সোয়েটার, দুর্গেশগড়ের গুপ্তধন সহ একাধিক সিনেমায় অভিনয় করে দর্শকের মন জয় করেছেন তিনি। ওয়েব দুনিয়াতেও সমাদর আছে এই অভিনেত্রীর। 

নিউজ ট্যাগ: ইশা সাহা

আরও খবর



গাংনীতে জমি দখল পেতে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

মেহেরপুর আদালত কর্তৃক রায় পাবার পরও জমি দখল পাচ্ছেন না আফতাব উদ্দীন নামের এক ভুক্তভোগি। রায় প্রাপ্ত জমি দখল পেতে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার উপজেলা নির্বাহী অফিসার সহকারী কমিশনার(ভুমি)সহ বিভিন্ন স্থানে আবেদন করেও কোন সুরাহা পাননি তিনি। অবশেষে আজ বিকেলে গাংনী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই ভুক্তভোগি।

আফতাব উদ্দীন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজিপুর বর্ডার পাড়ার মৃত সাত্তার আলীর ছেলে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিতভাবে তিনি জানান, অত্র উপজেলার দেবীপুর গ্রামের মোঃ ফজলুর রহমানের ছেলে মোঃ মামনুর রশিদ, মৃত পিয়ার বক্সের ছেলে মোঃ ফজলুর রহমান, মৃত রহমত উল্লাহর ছেলে মোঃ ইউসুফ আলী, মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে মোঃ ছাবদার, কাজিপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে খবির উদ্দীন ও খড়মপুর গ্রামের দলিল লেখক ওমর আলী জাল জালিয়াতির মাধ্যমে গাংনী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল সম্পাদিত ও রেজিস্ট্রি করেন। যার নং- ১২৬৫, তাং- ০৪/০২/২০১০ ইং।

এ দলিল বাতিলের জন্য আদালতে একটা মোকদ্দমা করা হয়। যার নং- দেং ১২৬/২০১০। উক্ত দলিল হস্তরেখা বিশারদ দ্বারা পরীক্ষাতে দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে সৃষ্ট বলিয়া প্রমানিত হয় এবং তদমর্মে হস্তরেখা বিশারদ রিপোর্ট দাখিল করেন। উক্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ও উভয় পক্ষের সাক্ষ্য প্রমানাদি গ্রহণে  যথাক্রমে ১৬ জানুয়ারী ২০২০, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০, ৩০ নভেম্বর ২১, ২০ জুন ২২, ২৭ সেপ্টেম্বর ২২, ২৪ অক্টোবর ২২, ১৩ সেপ্টেম্বর ২৩, ২২ অক্টোবর ২৩, ২১ নভেম্বর ২৩ ও ২৯ জানুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে চুড়ান্ত শুনানী শেষে বিজ্ঞ আদালত ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখে আমার পক্ষে রায় প্রদান করেন।

রায়ে উল্লেখ করেন যে, মোকদ্দমাটি ১/২ নং বিবাদীর বিরুদ্ধে দোতরফা সূত্রে এবং অন্যান্য বিবাদীর বিরুদ্ধে বিনা খরচায় ডিক্রী হইল। এতদ্বারা নালিশী 'ক' তপশীল বর্ণিত ৬৩ শতক জমির দখল বাদীর বরাবর বুঝিয়ে দেয়ার জন্য বিবাদীপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করা হলো। পাশাপাশি বিগত ০৪/০২/২০১০ তারিখের ১২৬৫ নং দলিল বাতিল করা হলো।

নালিশী দলিলটি বাতিল করণের নোট সংশ্লিষ্ট ভলিয়মে প্রদান করার নিমিত্তে ডিক্রীর অনুলিপি সাব-রেজিস্ট্রার গাংনী, মেহেরপুর বরাবর প্রদান করেন। এমতে আদেশ হওয়ার আমি দরখাস্তকারী প্রতিপক্ষগণকে নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখল ছেড়ে দেয়ার জন্য বারংবার অনুরোধ করলেও প্রতিপক্ষগণ মাননীয় আদালতের রায় ডিক্রী থাকা সত্বেও জমির দখল ছেড়ে দিচ্ছেন না এবং ছেড়ে দিবে না বলে স্পষ্ট ভাবে জানান।

প্রতিপক্ষগণ অর্থাবলে ও জনবলে বলিয়ান ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তারা আরো হুমকি দিচ্ছেন যে, যদি নালিশী নিম্ন তপশীল বর্ণিত জমির দখলে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় তাহলে ভুক্তভোগিকে খুন গুম করে ফেলবে। ভয়ে ওই জমিতে যেতে পারেন না তিনি।  এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) বরাবর আবেদন করেও কোথাও কোন সুরাহা পান নি বলে অভিযোগ করেছেন ওই ভুক্তভোগি। শেষ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের উচ্চ মহলে বিষয়টি অবগত এবং আমি যাতে উক্ত জমি দখল পেতে পারেন তার সুষ্ঠু সমাধানে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয় যে, জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই বাছাই ছাড়া কিভাবে জমি রেজিস্ট্রি ও সনাক্ত এবং খারিজ হয় তা সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি আশাবাদী। জমি জালিয়াতিতে জড়িতদের মধ্যে সনাক্ত করেছেন কাজিপুরের খবির উদ্দীন যার প্রকৃত পিতার ফহিম হাসলানা অথচ পিতার নাম দেয়া হয়েছে আয়নাল হক। যা সম্পুর্ণ অবৈধ ও আইন বিরোধী বলেও দাবী করেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: মেহেরপুর

আরও খবর