আজঃ রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

গণহত্যা দিবসে স্বদেশে ফেরার আকুতি অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা নিধনের ৬ বছর আজ। এই দিনটিকে রোহিঙ্গারা কালো দিবস আখ্যা দিয়ে রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করে আসছেন। এ উপলক্ষ্যে আজ শুক্রবার (২৫ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হোপ ইজ হোম ক্যাম্পেইন পালন করেছেন রোহিঙ্গারা।

সরেজমিনে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে দেখা যায়, হোপ ইজ হোম ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে আশপাশের ক্যাম্প থেকে লোকজন খেলার মাঠে জড়ো হতে শুরু করেন। ক্যাম্পেইন সমাবেশে পুরুষদের পাশাপাশি রোহিঙ্গা নারী ও শিশুরাও যোগ দেন। এ সময় পোস্টার, প্ল্যাকার্ডে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার দাবি তুলেন।

রোহিঙ্গা ঢলের ৬ বছরে রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবসের সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রোহিঙ্গা নেতা মাস্টার শোয়াইব, মাস্টার নুরুল আমিন, মাস্টার জুবায়ের, মোহাম্মদ ইউসুফ ও মাস্টার কামাল প্রমুখ।

আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ছয় বছর আজ: দায় নিচ্ছে না বিশ্ব

সমাবেশে আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যানিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, আমরা আমাদের দেশে ফিরে যেতে চাই। আমরা এই গণহত্যা দিবসে পালন করছি কারণ এদিনে মিয়ানমার জান্তা সরকার আমাদের ওপর জাতিগত গণহত্যা চালিয়েছে। এই দেশে আর কত বছর থাকবো। আর থাকতে চাই না। আমরা স্বদেশে ফিরতে চাই।

সাধারণ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে রোহিঙ্গা অধিকারকর্মী সৈয়দউল্লাহ বলেন, মিয়ানমার আমাদের দেশ, অনতিবিলম্বে আমাদের নিজ দেশে ফেরত নিতে হবে। বাংলাদেশের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই, আন্তর্জাতিক কমিউনিটিকে প্রত্যাবাসন সফল করতে দেশটির পাশে থাকতে হবে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট দেশটির সেনাবাহিনী রাখাইন অঞ্চলের মংডু, বুচিদং ও রাসেথং জেলার রোহিঙ্গাদের ওপর নির্বিচারে হত্যা ও নির্যাতন শুরু করে। সে সময় প্রাণে বাঁচতে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঢল নামে। তখন সীমান্ত অতিক্রম করে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজারে এসে আশ্রয় নেয়। ওই দিনটিকে স্মরণে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা রোহিঙ্গা জেনোসাইড রিমেম্বার ডে পালন করে আসছে।

জানা গেছে, রোহিঙ্গা গণহত্যার ৬ বছর পূর্তির উপলক্ষ্যে কক্সবাজারের রোহিঙ্গারা দিবসটি পালন করেন। তারা সেখানে মিয়ানমারে গণহত্যার বিচার, দ্রুত প্রত্যাবাসনসহ কয়েকটি দাবি তুলে ধরেন।

দাবিগুলো হলো- মিয়ানমারে পার্লামেন্টে রোহিঙ্গা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান, সীমিত সময় রাখা যাবে মিয়ানমার ট্রানজিট ক্যাম্পে, সকল রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসন করা, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, নিজস্ব সহায়-সম্বল ফেরত, প্রত্যাবাসনের সময় বেঁধে দেওয়া, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন, একসঙ্গে গ্রামের সব মানুষকে প্রত্যাবাসন করা ও রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী হিসেবে উত্থাপন না করা। এছাড়া প্রত্যাবাসনে প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, ওআইসি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন ও বাংলাদেশসহ দাতা সংস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করা।

৮ আমর্ড পুলিশের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আমির জাফর (বিপিএম) বলেন, আজ রোহিঙ্গাদের গণহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে তারা একটি সমাবেশ করেছে। তাদের এই সমাবেশ ঘিরে পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে।


আরও খবর



আ.লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা মুলতবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা আজকের মতো মুলতবি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১০টা ১০ মিনিটে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ সভা শুরু হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা।

সূচনা বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় চায় গণতন্ত্র থাক। এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো স্বাধীনভাবে তাদের কাজ করুক। আমরা সেই সুযোগটা তাদের দিয়েছি কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে আমরা পারিনি।

তিনি বলেন, জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সংগ্রাম করে গেছে। আর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়েই আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী জীবন দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছি বলেই বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে এবং উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। এটাকে ধ্বংস করার জন্য তাদের (বিএনপি) নানা প্রক্রিয়া। এখন রাজনৈতিকভাবে তারা পারেনি, এখন অর্থনৈতিকভাবে কীভাবে চাপে ফেলবে সেই প্রচেষ্টা।

এ সভায় ৩০০ সংসদীয় আসনে নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করা হওয়ার কথা রয়েছে। আজকের সভায় রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগের সংসদীয় আসনগুলোর মনোনয়ন চূড়ান্ত করার কথা রয়েছে। এরপর ধাপে ধাপে বাকি বিভাগগুলোর প্রার্থী চূড়ান্ত করবে। এই বৈঠক চলবে শনিবার (২৫ নভেম্বর) পর্যন্ত।

সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য ছিলেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, কাজী জাফর উল্লাহ, রমেশ চন্দ্র সেন, ওবায়দুল কাদের, মো. রশিদুল আলম ও দীপু মনি।


আরও খবর
আচরণবিধি লঙ্ঘনে শামীম ওসমানকে শোকজ

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




তিন প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি বর্তমান মন্ত্রিসভার তিন সদস্য। তাঁরা তিনজনই প্রতিমন্ত্রী। বাদ পড়া প্রতিমন্ত্রীরা হলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।

ময়মনসিংহ৫ (মুক্তাগাছা) আসনে কে এম খালিদকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আবদুল হাই আকন্দকে। আবদুল হাই আকন্দ ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বর্তমানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।

খুলনা-৩ আসনে মন্নুজান সুফিয়ানকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেনকে। কুড়িগ্রাম-৪ আসনে জাকির হোসেনকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে বিপ্লব হাসানকে। বিপ্লব ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা।

আজ রোববার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করে আওয়ামী লীগ। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

প্রধানমন্ত্রী ছাড়া এখন মন্ত্রিসভায় ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী ও ৩ উপমন্ত্রী রয়েছেন। এর মধ্যে টেকনোক্র্যাট (সংসদ সদস্য নন) মন্ত্রী তিনজন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন তালিকা প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে, মন্ত্রিসভার সদস্যদের তিনজন ছাড়া সবাই মনোনয়ন পেয়েছেন।

 


আরও খবর
আচরণবিধি লঙ্ঘনে শামীম ওসমানকে শোকজ

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




চিনি-ডাল-আটা-ময়দার দাম চড়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাজারে বেশকিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। এর মধ্যে চিনির দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। এছাড়া চড়া চাল, ডাল, আটা, ময়দা, মসলাসহ প্রায় সব নিত্যপণ্যের দাম।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) রামপুরা মালিবাগ কারওয়ান বাজারসহ কয়েকটি বাজার ও মুদি দোকান ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। তবে বাজারে সবজির দাম কিছুটা কম দেখা গেছে। নিম্নমুখী আছে মুরগি ও ডিমের দাম।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খোলা বাজারে খোলা সাদা চিনি বিক্রি হচ্ছে কেজি ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায়। আর প্যাকেজাত সাদা চিনি ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকায়। এসব চিনির দাম কয়েক সপ্তাহ আগে ১৪০ টাকার মধ্যে ছিল। রামপুরা এবি স্টোরের কালাম হোসেন বলেন, কোম্পানি তারপরও চিনি দিচ্ছে না। তারাই সংকট লাগিয়ে রেখে দাম বাড়াচ্ছে।

আরও পড়ুন>> ভারত থেকে ১৫৫ টাকা লিটার সয়াবিন তেল কিনছে সরকার

এদিকে, মুদি দোকানে চলতি মাসের শুরুতে মসুর ডালের দাম কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছিল। মাঝে কয়েক দিন কমে আবার বেড়েছে এখন। বর্তমানে মোটা দানার ডালের কেজি ১১০ থেকে ১২০ এবং ছোট দানার ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খোলা আটা ৪৮ থেকে ৫০ টাকা আর খোলা ময়দা ৬৫ থেকে ৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহের তুলনায় ৫ টাকা বেশি।

অন্যদিকে, খুচরা বাজারে আলু এখনও ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায় আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। পাশাপাশি মানভেদে দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে কেজি ২৩০ থেকে ২৫০ টাকায়, আমদানি রসুন ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। আমদানি করা আদা ২২০ বিক্রি হচ্ছে।

মসলা জাতীয় পণ্য বিক্রেতা ফারুক আহমেদ বলেন, আদা রসুনের দাম বেড়েছে। তবে পেঁয়াজ আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারভেদে ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ডজন ১২০ থেকে ১৩৫ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৭০-১৯০ টাকা। এছাড়া মানভেদে বিআর আটাশের চাল ৫৬ থেকে ৬০ টাকা, মানভেদে মিনিকেট চাল ৭০ থেকে ৭২ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

চালের দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে বুলু রাইস স্টোরের স্বত্তাধিকারী বুলু মিয়া বলেন, বিআর আটাশ চালের দাম কেজিতে চার টাকা বাড়ছে। নাজিরেও বাড়ছে চার টাকা আর মিনিকেটে বাড়ছে দুই টাকা। কয়েক বছর থেকে ধান কাটা-মারির মৌসুমে আর চালের দাম কমে না। এখন অব সিজনে দাম কমে। সিজন সময়ে আগে কমতো।

তবে বাজারের সবজির দাম কমে প্রায় অধিকাংশ সবজি ৫০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে বিক্রি হতে দেখা গেছে।


আরও খবর
এলপিজির নতুন দাম নির্ধারণ রোববার

শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩




সবাইকে বিশ্বাস করে কষ্ট পান শ্রাবন্তী

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ক্যারিয়ারে একাধিক বিয়ে, বিচ্ছেদের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে টলিউড অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়কে। ফলে ভালো-মন্দ দুইয়ের অভিজ্ঞতাই রয়েছে এই অভিনেত্রীর জীবনে। 

শ্রাবন্তীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চার শেষ নেই। অনেকেই বলেন, খুব সহজেই কাউকে বিশ্বাস করে ফেলেন তিনি। যার কারণে অনেক সময়েই ঠকতে হয় নায়িকাকে।

বর্তমানে শুভ্রজিৎ মিত্রের দেবী চৌধুরানী সিনেমার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন শ্রাবন্তী। এই ছবির পরিচালকও মনে করেন, শ্রাবন্তী আসলেই খুব সহজ সরল প্রকৃতির।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শুভ্রজিৎ মিত্র বলেন, শ্রাবন্তীকে বেশ ইমোশনাল মনে হয়েছে। তবে তিনি মোটেও বোকা নয়, ভীষণই স্মার্ট।

তবে লোকে যে বলে শ্রাবন্তী সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করে ফেলেন, সে কথার সঙ্গে সহমত তিনি। এই পরিচালকের কথায়, হ্যাঁ, শ্রাবন্তী সহজেই সবাইকে বিশ্বাস করে ফেলেন। আমিও তাই। আর সে কারণেই হয়তো খুব কষ্টও পায়।

এ মুহূর্তে দেবী চৌধুরানির জন্য ভীষণই কঠোর পরিশ্রম করছেন শ্রাবন্তী। তিনি ঘোড়ায় চড়া শিখেছেন। লাঠি খেলা, তলোয়ার চালানো সবই শিখেছেন। সময় বের করে ছেলে ও হবু পুত্রবধূকে নিয়ে থাইল্যান্ডেও ঘুরে এসেছেন।

প্রসঙ্গত, মাত্র ১৬-১৭ বছর বয়সেই পরিচালক রাজীব বিশ্বাসকে বিয়ে করেন শ্রাবন্তী। সেই সংসারে রয়েছে একটি পুত্র সন্তান। এরপর ২০১৬ সালে বিচ্ছেদের পর মডেল কৃষ্ণ ভিরাজকে বিয়ে করেন তিনি। সেই বিয়েও ভেঙে যায়। ২০১৯-এ ফের বিয়ে করেন রোশন সিংকে। সেই বিয়েও টেকেনি।


আরও খবর



ইন্টারনেটের দাম কমাল টেলিটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের নির্দেশনা মেনে ইন্টারনেট প্যাকেজের দাম কমিয়েছে টেলিটক। তবে দাম কমানোর ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক।

তিন ও ১৫ দিনের যেসব প্যাকেজ টেলিটক বাদ দিয়েছে, সেগুলোর ডাটার পরিমাণ (ভলিউম) ঠিক রেখে মেয়াদ ৭ ও ৩০ দিন করেছে অপারেটরটি।

জানা গেছে, গত ৫ নভেম্বর অপারেটর কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক বৈঠকে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম বাড়ানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেন মন্ত্রী। তিনি ৩ ও ১৫ দিনের প্যাকেজ বন্ধের পর কীভাবে ইন্টারনেটের দাম বাড়ানো হয়েছে, তা বিস্তারিত তুলে ধরেন। দাম কমাতে টেলিটককে ৮ নভেম্বর এবং অন্য তিন অপারেটরকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেন।

বুধবার দিনগত রাত ১২টায় ডাটা প্যাকেজ আপডেট করেছে টেলিটক। টেলিটকের ডাটা প্যাকেজগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তারা আগে ৩ দিন মেয়াদে যে দামে যত ডাটা ভলিউম গ্রাহকদের অফার করতো এখন একই দামে তা ৭ দিন মেয়াদে দিচ্ছে। আবার ১৫ দিন মেয়াদি ডাটা ভলিউম একই দামে ৩০ দিন মেয়াদে দিচ্ছে।

৭ দিন মেয়াদি ১ জিবি ডাটার দাম নির্ধারণ করেছে ২১ টাকা এবং ২ জিবির দাম ৩৬ টাকা। ৩০ দিন মেয়াদি ২ জিবি ডাটা ৯৩ টাকা এবং ৩ জিবি ১৩৯ টাকা। ৭ দিন মেয়াদি ১০ জিবির দাম ৯৭ টাকা এবং ৩০ দিন মেয়াদি ১০ জিবির দাম ২৩৯ টাকা। ৩০ দিন মেয়াদি ৩০ জিবি ডাটা প্যাকেজের দাম ৩৪৪ টাকা এবং ৪৫ জিবির দাম ৪৪৫ টাকা। এছাড়া ৩০৯ টাকা আনলিমিটেড মেয়াদে ২৫ জিবি ইন্টারনেট অফার করছে টেলিটক।

বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার আজ বৃহস্পতিবার সকালে গণমাধ্যমকে বলেন, টেলিটক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডাটা প্যাকেজ সংশোধন তো করে ফেলেছে। আমরা আশা করছিঅন্য তিন অপারেটরও করবে।


আরও খবর
নবম দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ চলছে

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩