আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

গোসাইরহাটে ফের পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলা দাশের জঙ্গল বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে ফের পেঁয়াজ ও আলুর দাম অস্বাভাবিক হারেবৃদ্ধি পেয়েছে। এরই রেসধরে সবজির দাম লাগামহীন ক্রমাগত বেড়েই চলছে। বাজার মনিটরিং নেই বললেই চলে।

গত কয়েক সপ্তাহে যেখানে হয়েছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়, তা আজ এসে দাড়িয়ে ৮০থেকে ৮৫টাকা আলু বিক্রি হচ্ছিল ৩০থেকে ৩৫ টাকায়, এখন তার দাম দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৪৫ টাকায়। গোসাইরহাট দাশের জঙ্গল বাজারে পাইকারী ও খুচরা দোকান ব্যবসায়ীদের কাছে জান যায়, আলু ও পেঁয়াজ আমদানি সংকট থাকায় অধিক দামে আমদানি করতে হয়। এজন্য বাজারে আলু ও পেঁয়াজের কিছুটা দাম বৃদ্ধি।

ক্রেতাদের অভিযোগ আমদানি এবং মজুদ পর্যাপ্ত আছে তা স্বত্তেও তারা গোডাউনে মাল অধিক দামে বক্রি করছেন এবং সবজি বাজারের একই চিত্র। মুরগী, মাছ গরুর মাংশের দাম হিস্তিশীল থাকলেও বেড়েছে পোটল, মুলা, বেগুন, কাঁচাকলা সহ সবধরনের সবজির মূল্য।প্রতি কেজি শাক সবজির মূল্য ৪০-৬০ টাকায় বিক্রি হছে।

এমনতা অবস্থায় এ বিষয়ে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরের শরীয়তপুর জেলার সহকারী পরিচালক মো.সুজন কাজী বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এর নিয়মিত তদারকি অব্যাহত আছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় এ তদারকি জোরদার করা হবে।


আরও খবর



গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের মানবিক অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনের জন্য ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জিএসটি কর্তৃপক্ষ।

জিএসটি কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গুচ্ছের বি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য এবার ৯৪ হাজার ৬৩১ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষাসংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

নির্বিঘ্নে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য জিএসটি কর্তৃপক্ষ প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনও। পাশাপাশি পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের অভিবাবকরা যেন কেন্দ্রে না আসেন, সেজন্য অনুরোধ করেছেন তিনি।

ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ চলছে। যেহেতু শিক্ষার্থীরা তাদের সুবিধা অনুযায়ী নিকটবর্তী কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, সেহেতু এবার আমরা অভিভাবকদের কেন্দ্রে না আসার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।


আরও খবর



পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য হলেন ড. মজিবুর রহমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. মো. মজিবুর রহমান পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য (জীববিজ্ঞান) পদে নিয়োগ পেয়েছেন। সদস্য পদে নিযুক্ত হওয়ার পূর্বে তিনি কমিশনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের পরিচালক ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA)-এর National Liaison Officer (NLO) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ড. রহমান দেশের ৮টি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ইনষ্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন এন্ড এলাইড সাইন্সেস (ইনমাস) স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে ২০১৭-২০২৩ পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ড. মো. মজিবুর রহমান ২০০৩ সালে Catholic University of Leuven, Belgium থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ২০০৮ সালে Friedrich-Schiller-University of Jena,  Germany তে Alexander von Humboldt Foundation (AvH) - এর Research Fellow হিসেবে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষনা সম্পন্ন করেন।

এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে তার ৫০টির অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি দাপ্তরিক কাজে বেলজিয়াম, জার্মানি, অষ্ট্রিয়া, ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাষ্ট, পানামা, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড সহ প্রায় ২০টির অধিক দেশ সফর করেন।

ড. রহমান ১৯৬৬ সালে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার পানিপাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার সহধর্মিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে।

ড. মজিবুর রহমান, বাংলদেশ পরমাণু শক্তি বিজ্ঞানী সংঘের পর পর দুবার (২০১৪-২০১৬ এবং ২০১৬-২০১৮) নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কমিশন তথা বিজ্ঞানীদের কল্যানে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।


আরও খবর



বন্যায় কেনিয়াতে ৭০ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারী বর্ষণ ও বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কেনিয়া। গত মার্চের পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটিতে বন্যায় ৭০ জন মারা গেছে। দেশটির সরকারের একজন মুখপাত্র একথা জানিয়েছেন।

কেনিয়াসহ পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলো চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এ অবস্থার জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দোষ দিচ্ছেন।

গতকাল শুক্রবার এক এক্স বার্তায় কেনিয়া সরকারের মুখপাত্র আইজ্যাক মাউরা বলেন, বৃষ্টিবন্যায় নিহতের সংখ্যা ৭০ ছুঁয়েছে। চলতি সপ্তাহে রাজধানী নাইরোবিতে টানা বৃষ্টিতে ৩২ জনের প্রাণ গেছে।

এ ছাড়া দেশটির রিফ্ট ভ্যালি অঞ্চলে আরও ১৫ জনের প্রাণ গেছে। সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবার কেনিয়ার দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া কমিটি বৈঠক করেছে।

সরকারি প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, কেনিয়ায় বন্যার কারণে ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এছাড়া ২২ জন আহত হয়েছেন এবং আরও ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

কেনিয়া সরকার জরুরি সাড়া দেওয়ার জন্য ২ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের তহবিল ছাড় করার চেষ্টা করছে। এ অর্থ দিয়ে অবকাঠামো সংস্কার, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরিভিত্তিতে আবাসন তৈরি করা এবং খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।

দেশটির শিক্ষা বিভাগের মুখ্যসচিব বেলিও কিপসাং জানান, বন্যায় নাইরোবিতে ৬৪টি সরকারি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কেননা, আগামী দিনগুলোতেও কেনিয়াসহ পূর্ব আফ্রিকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

শুধু কেনিয়া নয়, পাশের দেশ তানজানিয়ায় বন্যাভূমিধসে অন্তত ১৫৫ জনের প্রাণ গেছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কাসিম মাজালিওয়া গত বৃহস্পতিবার বলেন, দুর্যোগে ২ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, বন্যা ও ভূমিধসে বাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, রেলপথ ও বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিংবা ভেঙে পড়েছে।


আরও খবর



মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলেন আরও ১৩ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমারে চলমান যুদ্ধের জেরে দেশটির সেনা ও বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে টেকনাফের নাফ নদ দিয়ে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।

বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো.শরীফুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নতুন করে বিজিপির আরও ১৩ সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। পরে তাদের বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের ১১ বিজিবিতে হস্তান্তর করা হয়।

বর্তমানে সেখানে মিয়ানমারের মোট ২৭৪ জন আশ্রয় রয়েছে। তিনি আরও জানান, নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন ১১ বিজিবির অধীনে থাকা ২৭৪ জনের মধ্যে বিজিপি ছাড়াও সেনা সদস্যও রয়েছে।

এর মধ্যে মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জন পালিয়ে আসে। মঙ্গলবার দিনে প্রবেশ করেছিল ১৮ জন। তার আগের দিন সোমবার দুপুরে নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশফাঁড়ি সীমান্ত দিয়ে দুই সেনা সদস্য পালিয়ে আসে। এর আগে রবিবার টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে আসে বিজিপির আরও ১৪ সদস্য। তারও আগে ওখানে মিয়ানমারের ১৮০ জন আশ্রয়রত ছিল। যাদের মধ্যে ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তিন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।

এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেয় আরও ১৭৭ বিজিপি ও সেনা সদস্য। গত ফেব্রুয়ারির শুরুতে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল আরও ৩৩০ জন। যাদের ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা পাওয়ার রেকর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এখন চলছে গণনার কাজ। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় ৪ মাস ১০ দিন পর এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাংক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ মোট ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

এর আগে ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর তিন মাস ২০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছিল। তখন ২৩টি বস্তায় ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। ঐতিহাসিক এ মসজিদের দানবাক্সে একসঙ্গে এত টাকা পাওয়াটা তখন ছিল নতুন রেকর্ড। এবার সে রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মসজিদটিতে নিয়মিত হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ।


আরও খবর