আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ৮ মার্চ, আবেদন শুরু ২৯ জানুয়ারি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ৮ মার্চ থেকে ২৭ এপ্রিল শেষ হবে এ বছরের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা। আবেদন শুরু ২৯ জানুয়ারি থেকে।

রবিবার (২১ জানুয়ারি) বিকালে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) সম্মেলন কক্ষে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির প্রথম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য উপস্থিত ছিলেন।

এই কমিটির আহ্বায়ক এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান।

উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, এ বছর ৮ মার্চ (শুক্রবার) বাণিজ্য শাখার সি ইউনিট, ৯ মার্চ মানবিক শাখার বি ইউনিট এবং ২৭ এপ্রিল (শনিবার) বিজ্ঞান শাখার ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সকল ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত হবে।

উপাচার্য বলেন, ২৯ জানুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। আগের মতো আবেদন ফি ১ হাজার ৫০০ টাকা ও বিশেষায়িত বিষয়সমূহের জন্য অতিরিক্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি গ্রহণ করা হবে। ৩০ জুনের মধ্যে ভর্তির সকল কার্যক্রম শেষ করার বিষয়ে উপাচার্যরা ঐকমত্য পোষণ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে প্রদত্ত যোগ্যতা মানদণ্ডে এবারও একই যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবারও সর্বনিম্ন ৩০ নম্বর পাস নম্বর হিসেবে বিবেচনা করা হবে। চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নাছিম আখতারের নেতৃত্বে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈনের নেতৃত্বে একটি ফিন্যান্স কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


আরও খবর



লোকচক্ষুর আড়ালে আন্তদেশীয় তৎপরতায় কুকি চিন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট-কেএনএফ। মাত্র দুই বছর আগে আত্মপ্রকাশ করা সশস্ত্র এই গোষ্ঠীটি কায়েম করেছে ত্রাসের রাজত্ব। দেশের পার্বত্য অঞ্চলে হঠাৎ মাথাচাড়া দেয়া এই পাহাড়ি সংগঠন এখন যেন এক ত্রাসের নাম।নিজেদের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিতই আপলোড করে থাকে চোরাগোপ্তা হামলার ছবি-ভিডিও।

শুধু বাংলাদেশের পাহাড়ই নয়; কুকি জনগোষ্ঠীর সশস্ত্র হামলায় বিপর্যস্ত ভারতের মণিপুর রাজ্য। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা ছাড়াও তারা জড়িয়ে পড়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায়। মিয়ানমারের চিন প্রদেশেও সশস্ত্র তৎপরতা চালিয়ে আসছে, স্থানীয় কুকি-চিন জনগোষ্ঠী।

দুর্গম সীমান্ত আর তিন দেশের জটিল একটি ভৌগলিক সীমায় অবস্থানের সুযোগে, এক দেশে অভিযানের মুখে পড়লে সহজেই আশ্রয় নিচ্ছে অন্য দেশে। যাতে আঞ্চলিক ঝুঁকির মুখে পড়ছে গোটা অঞ্চল। বিশ্লেষকদের আশংকা অদূর ভবিষ্যতে আন্ত:দেশীয় সংগঠনে পরিণত হতে পারে, কেএনএফ। দেশে দেশে খুলতে পারে সশস্ত্র শাখা।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর অব. এমদাদুল ইসলাম এ বিষয়ে বলেন, ত্রিদেশীয় একটি সম্মেলন এখানে আছে। চীনের একটি স্টেটের অংশ এসে মিশছে ওইদিকের মিজোরাম এবং বান্দরবান দিয়ে। ওখানে নোম্যানস ল্যান্ডের মত একটি এলাকা আছে, যেখানে তারা চাইলেই যোগাযোগ করতে পারে। এটা যদি এখন থেকেই দমন করা না হয় তবে আমাদের সার্বিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে।

কেএনএফের পেছনে কোনো আন্তর্জাতিক মদদ রয়েছে কি না, প্রশ্ন উঠছে সে বিষয়টি নিয়েও। ভারত, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে বসবাসরত কুকি-চিনরা খ্রিস্ট ধর্ম মেনে চলায়; এ সব অঞ্চল নিয়ে আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো কোন দাবার চাল চালছে কি না তা খতিয়ে দেখার পরামর্শ বিশ্লেষকদের। এজন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রম নজরদারিতে রাখার কথাও বলছেন তারা।

এমদাদুল ইসলাম বলেন, পাহাড়ে বেশ কিছু এনজিও যারা সবসময় এদেরকে মদদ দেয়, উৎসাহ দেয়। এ বিষয়গুলো নজরদারিতে রাখা অবশ্য উচিত।

কেএনএফের তৎপরতা রুখতে সীমান্তে গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য বিনিময় বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন, এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

নিউজ ট্যাগ: কুকি চিন

আরও খবর



মেহেদির রঙ গাঢ় করতে চান? জেনে নিন কৌশল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

আমাদের যেকোনো উৎসবের সঙ্গে মেহেদির সম্পর্ক প্রগাঢ়। মেহেদি পরতে ভালোবাসেন না এমন নারী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আর ঈদ এলে তো কথাই নেই। তাদের ঈদের কেনাকাটায় যে জিনিসগুলো না হলেই নয় তার মধ্যে একটি হলো মেহেদি। চাঁদরাতে ঘরে ঘরে নারীর হাতে মেহেদি পরার ধুম পড়ে যায় যেন। তবে অনেকে মেহেদি দেওয়ার পর মনের মতো রং আসে না বলে মন খারাপ করেন। কিছু উপায় মেনে চললে মেহেদির রঙ গাঢ় করা সম্ভব। চলুন জেনে নেয়া যাক-

মেহেদির রঙ গাঢ় করার ক্ষেত্রে একটি কার্যকরী উপায় হতে পারে চিনি এবং লেবুর রস ব্যবহার। মেহেদি যখন শুকিয়ে যাবে তখন লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে হাতে সেই মিশ্রণ লাগিয়ে নিতে হবে। এরপর শুকিয়ে গেলে হাত মুছে নিতে হবে। এতে রঙ গাঢ় হবে, সেইসঙ্গে হবে দীর্ঘস্থায়ী।

মেহেদি ব্যবহারের আগে হাত-পা শেভ কিংবা ওয়াক্স করবেন না। ফলে ত্বকের উপরের স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই পরে ওই ত্বকে মেহেদি ব্যবহার করলে গাঢ় রং পাওয়া যায় না। মেহেদি লাগানোর অন্তত ৩ থেকে ৪ দিন আগে এসব কাজ সম্পন্ন করুন।

মেহেদির রং গাঢ় করার ক্ষেত্রে লবঙ্গ কাজে লাগাতে পারেন। প্রথমে একটি লোহার কড়াই চুলায় বসিয়ে চুলা জ্বালিয়ে দিন। এরপর তাতে কয়েকটি লবঙ্গ দিন। কড়াই থেকে ধোঁয়া বের হলে তার ওপর আপনার হাত দুটি ধরে রাখুন। এতে মেহেদির রং সহজেই গাঢ় হবে। তবে সাবধান থাকুন, গরম কড়াই যেন হাতে না লাগে।

গাঢ় রং পেতে উৎসব বা অনুষ্ঠানের অন্তত ২৪ বা ৪৮ ঘণ্টা আগে মেহেদি ব্যবহার করুন। সেইসঙ্গে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ১২ ঘণ্টা মেহেদি হাতে রাখুন। তাহলেই পাবেন গাঢ় রং।

সরিষার তেল ব্যবহার করুন মেহেদির স্থানে। তারপর একটি ব্যান্ডেজ দিয়ে স্থানটি ঢেকে ঘুমিয়ে পড়ুন রাতে। সকালে দেখবেন মেহেদির রং অনেকটাই গাঢ় হয়েছে।

মেহেদি তুলে ফেলার পর হাত গরম রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় হাতে ভিক্স বা অন্য কোনো ব্র্যান্ডের সর্দি-কাশির বাম লাগিয়ে ঘুমাতে গেলে। এতে সারা রাত হাত গরম থাকবে। এরপর সকালে উঠে সুন্দর গাঢ় রঙ পাবেন। তবে হাতে বাম লাগানো অবস্থায় সেই হাত দিয়ে কোনো খাবার খাবেন না বা চোখে-মুখে ডলবেন না।

অন্যদিকে সাবান পানি দিয়ে কখনো মেহেদি তুলবেন না। এমনকি মেহেদি তুলে ফেলার পরও কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা ওখানে পানি লাগাবেন না।


আরও খবর



শিশু হাসপাতালে আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানীর শিশু হাসপাতালের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ৫ ইউনিটের তৎপরতায় আজ দুপুর প্রায় ২টা ২০ মিনিটে হাসপাতালটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে আগুন লাগার ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেছেন, আজ শুক্রবার ১টা ৪৭ মিনিটে শিশু হাসপাতালে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়।

খবর পেয়ে দ্রুত প্রথমে দুই ইউনিট ও পরে আরও তিন ইউনিট হাসপাতালে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে। এখন পর্যন্ত ৫ ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।

তবে প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও হতাহতের কোনো খবর এখনও জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



বাংলাদেশে আসছেন আতিফ আসলাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টে নিজেই বিষয়টি জানিয়েছেন আতিফ।

ফেসবুকে মাত্র ১২ সেকেন্ডের এক ভিডিও বার্তায় তিনি জানান, বাংলাদেশ, চলো একসঙ্গে সংগীত উপভোগ করি। আতিফের পোস্ট করার কিছুক্ষণেইর মধ্যেই ভাইরাল হয় সেই পোস্ট।

তবে সেই পোস্টে বিস্তারিত কিছু জানাননি আতিফ। কবে বাংলাদেশে আসছেন, কী প্রোগ্রামে আসছেন- কোনো কিছুই স্পষ্ট করেননি বলিউডে তারকা এই সংগীতশিল্পী।

এর আগে দুইবার ঢাকায় এসেছিলেন আতিফ। ২০১৩ সালে বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে প্রথম ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। পরে ২০১৬ সালে এটিএন এন্টারটেইনমেন্টের আমন্ত্রণে দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী।

নিউজ ট্যাগ: আতিফ আসলাম

আরও খবর



ধেয়ে আসছে যুদ্ধ, প্রস্তুতি নেই ইউরোপের : ডোনাল্ড টাস্ক

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউরোপ বর্তমানে যুদ্ধপূর্ববর্তী সময়ে অবস্থান করছে। দিনকে দিন এই মহাদেশে যুদ্ধ ধেয়ে আসছে। তবে এই যুদ্ধ হুমকি মোকাবিলায় ইউরোপের কোনো প্রস্তুতিই নেই।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিভিন্ন ইউরোপীয় গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক। তিনি এমন একসময়ে এই সতর্কবার্তা দিলেন যখন ইউক্রেনের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।

ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, আমি কাউকে ভয় দেখাতে চাই না। তবে যুদ্ধ এখন আর অতীতের কোনো বিষয় নয়। এটি এখন বাস্তব। বলতে গেলে এটি দুই বছর আগেই শুরু হয়েছে। ইউরোপ এখন যুদ্ধপূর্ব যুগে অবস্থান করছে। তবে আসন্ন এই হুমকি মোকাবিলার জন্য আমাদের আরও দীর্ঘ পথ যেতে হবে। এই মুহূর্তে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি আর হয়নি।

পোলিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জানি আমি যা বলছি তা ভয়ংকর শোনাচ্ছে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কাছে। কিন্তু আমাদের মানসিকভাবে নতুন যুগের আগমনে অভ্যস্ত হতে হবে। আর সেটা হলো যুদ্ধপূর্ব যুগ। আমি বাড়িয়ে বলছি না। এটা দিনকে দিন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে। আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। ইউরোপকে এখনো অনেক পথ যেতে হবে। এ জন্য প্রথম কাজ হচ্ছে ইউরোপের দেশগুলোকে ন্যাটোর বেঁধে দেওয়া প্রতিরক্ষা বাজেটের টার্গেট পূরণ করা। দেশের জিডিপির দুই শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় করতে হবে।

ডোনাল্ড টাস্ক আরও বলেন, ইউক্রেনের জন্য যতটা সম্ভব যুদ্ধ সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ কিনতে হবে। কারণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষের পর আমরা এখন সবচেয়ে সংকটময় মুহূর্তে বসবাস করছি। আগামী দুই বছর সবকিছু নির্ধারণ করে দেবে। আমরা যদি ইউক্রেনকে পর্যাপ্ত সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ দিয়ে সহায়তা না করতে পারি, যদি যুদ্ধে ইউক্রেন হেরে যায়, ইউরোপের কেউ নিরাপদ বোধ করবে না।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। এরপর থেকেই পশ্চিমা মিত্র ও শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা এই যুদ্ধ ইউরোপের অন্য দেশে ছড়িতে পারতে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে আসছেন। যদিও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বারবার বলে আসছেন, সামরিক জোট ন্যাটোর কোনো সদস্য দেশে তিনি আক্রমণ করবেন না।


আরও খবর