আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা রোধ পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে অল্প সময়ের ভেতরে অল্প খরচে বেশি মানুষকে সংক্রমিত করা যায়। এক্ষেত্রে পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে।

আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে স্মৃতি স্তম্ভে পু্ষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

অনলাইনে জঙ্গিবাদের তৎপরতার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণির মানুষের এগিয়ে আসতে হবে। মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সচেতন শ্রেণির মানুষ ও অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে তার সন্তান কীভাবে চলছে, কার সঙ্গে চলছে, কতক্ষণ তার সন্তান মোবাইলে থাকছে, একা একা থাকছে সবকিছু খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। বাংলাদেশেও এর থেকে মুক্ত নয়। এরপরেও বাংলাদেশ পুলিশের সিটিটিসি, এটিইউ ও জঙ্গি দমনে অন্যান্য বাহিনীর দক্ষতা ও দুরদর্শিতা বাংলাদেশকে সুন্দর অবস্থায় রেখেছে। জঙ্গি দমনে বিশ্বে রোল মডেল পরিচিত পেয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে দেখে থাকি জঙ্গি আক্রমণের পরে অপারেশন হয় কিন্তু বাংলাদেশেই একমাত্র উদাহরণ যে, জঙ্গি আক্রমণ হওয়ার তথ্য পুলিশের কাছে ছিল এবং ইন্টেলিজেন্স পুলিশিং করে জঙ্গিদের অ্যাটাক করতে পেরেছি এবং অনেক ক্ষেত্রেই নির্মূল করতে পেরেছি।

হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমানে যেকোনো ঘটনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি, চলমান শান্তিপূর্ণ অবস্থা সংরক্ষণ করতে সক্ষম হবো।

জঙ্গিদের অর্থায়নে বিভিন্ন ইন্সুইরেন্সের জড়িত থাকার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, জঙ্গি সংশ্লিষ্ট যেকোনো প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি কিংবা সংগঠন তাদের পেছনে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে এবং সেটি অব্যাহত থাকবে।

এ সময় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, সিটিটিসি প্রধান মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



দুপুর গড়াতেই রাজধানীর অধিকাংশ পশুর হাট ফাঁকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল আজহার আর মাত্র একদিন বাকি। ঈদকে কেন্দ্র করে শেষ মুহূর্তে সরগরম হয়ে উঠলেও শেষ দিনে ফাঁকা হতে শুরু করেছে রাজধানীর অধিকাংশ পশুর হাট। রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন পশুর হাট ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

হাট সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাঝারি ও ছোট সাইজের গরুর চাহিদা সর্বোচ্চ। ফলে বড় গরু ছাড়া মোটামুটি সবই বিক্রি হয়ে গেছে। যা আছে তা-ও সন্ধ্যার মধ্যে চলে যাবে বলে আশা তদের।

এতদিন রাজধানীর হাটগুলোতে কোরবানির পশুর কেনাবেচা তেমন একটা না হলেও শুক্র ও শনিবার একেবারেই ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। অনেকেই তাদের পছন্দের পশু কিনে বাড়ি ফিরেছেন। কেনাবেচা বেশি হওয়ায় খুশি বিক্রেতারাও।

গত দুদিনে তেজগাঁও হাটের জন্য নির্ধারিত মাঠ ছাড়া আশপাশের সড়ক ও গলিতে গরুর উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে আজ ফাঁকা হতে শুরু করেছে পশুর হাটটি। দুপুর ২টার মধ্যে প্রায় ফাঁকা হয়ে গেছে কলোনি বাজার হাট। সড়ক থেকে মাঠ, গুটি কয়েক গরু ছাড়া তেমন পশু চোখে পড়েনি। যা রয়েছে তা-ও বড় সাইজের গরু।

রৌমারি থেকে ১৬টি গরু নিয়ে এসেছিলেন আলী হোসেন। তার সব গরুই সকালের মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মোট ১৬টা গরু নিয়ে এসেছিলাম। সবগুলোই মাঝারি ও ছোট সাইজের গরু। আজকে সকালে সর্বশেষটা বিক্রি হয়েছে। বাজারে মাঝারি ও ছোট সাইজের গরুর চাহিদাই বেশি।

তবে এ সাইজের অবিক্রিত গরুও রয়েছে। ভালুকা থেকে মোট ৯টি মাঝারি সাইজের গরু নিয়ে এসেছিলেন জয়নাল মিয়া। তিনি বলেন, ৯টা গরু এনেছিলাম। এই মুহূর্তে ৪টা রয়েছে। দামে মিলছে না, তাই দামাদামি হলেও ছাড়িনি। বিকেল পর্যন্ত দেখব। এরপর যা আছে কপালে।

রাজধানীর মেরাদিয়া হাটের নির্ধারিত স্থান ছাড়াও আশপাশের অলিগলিতে পর্যাপ্ত পশুর দেখা মিললেও এখন অনেকটাই ফাঁকা। এই হাটে গরু কিনতে এসে মিজানুর রহমান নামে এক ক্রেতা জানান, এবার এ হাটে প্রচুর কোরবানির পশু এসেছে। ছোট, বড়, মাঝারি সব প্রজাতির গরু-ছাগল এসেছে। শেষ দিনে এতটা ফাঁকা হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা এক ব্যবসায়ী জানান, তিনি মোট ৬টা বড় সাইজের গরু নিয়ে এসেছিলেন এর মধ্যে ৪টা বিক্রি হয়েছে। সবথেকে বড় দুইটা রয়ে গেছে।


আরও খবর



প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবি

পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে ঢাবির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে এবার পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

রোববার (৩০ জুন) সকাল থেকেই এ কর্মবিরতি শুরু করেন তারা। কর্মবিরতির অংশ হিসেবে আজ সারাদিন জরুরি কাজ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের দাপ্তরিক কাজ বন্ধ থাকবে।

সকাল ১০টা থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে কর্মবিরতির সমর্থনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিতে থাকেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর আগে প্রশাসনিক ভবনের বিভিন্ন দপ্তরের সামনে মিছিল করেন তারা। পরে বেলা সোয়া ১১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে অপরাজেয় বাংলার সামনে আসেন। বিকেল ৫টা পর্যন্ত তারা অবস্থান, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। এরপরও দাবি না মানা হলে তারা আরও কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী সমিতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কারিগরি কর্মচারী সমিতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ আয়োজন করে।

অবস্থানের সময় কর্মকর্তা-কর্মাচারীদের হাতে বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাই নাই, বৈষম্যের প্রজ্ঞাপন বাতিল করো করতে হবে, সর্বজনীন পেনশন, মানি না মানবো না, শেখ হাসিনার বাংলায়, প্রত্যয়ের ঠাঁই নাই, ইত্যাদি লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। পাশাপাশি তারা একই কথাগুলো উল্লেখ করে স্লোগানও দিতে থাকেন।

বিক্ষোভ কর্মসূচিতে কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের নেতারা বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন সব শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে যে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে, তা সবকিছুকে বাজে পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে। এমন একটি বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন জারির ফলে সারাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের মধ্যে চরম হতাশা ও অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়েছে তা কেবল আমাদের যৌক্তিক দাবি তথা প্রত্যয় স্কিম বাতিলের মধ্য দিয়েই নিরসন সম্ভব। এই প্রজ্ঞাপন কার্যকর হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত কর্মচারী চরম বৈষম্যের শিকার হবেন। একই বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মচারীদের জন্য ভিন্ন নীতি সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে অবিলম্বে আমাদের দাবি মেনে নিয়ে প্রত্যয় স্কিম বাতিল করতে হবে। অন্যথায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে।

অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুল মোত্তালিব, ঢাবি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হক, কর্মচারী সমিতির সভাপতি শেখ মোহাম্মদ সরোয়ার মোর্শেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমীন, কারিগরি কর্মচারী সমিতির সভাপতি মো. নিজাম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো. সামসুল আলম বাদল, চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. শাহজাহান এবং সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম মিয়াসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা বক্তব্য দেন।


আরও খবর



কর্ণফুলীতে ২৯ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার ৩

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মো.আমজাদ হোসেন, আনোয়ারা

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে প্রায় তিন লাখ টাকা মূল্যের ২৯ কেজি গাঁজা নিয়ে দুই নারীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৭। গত বুধবার (৫ জুন) সকাল পৌনে ৯টার দিকে কর্ণফুলীর মইজ্জ্যারটেক টোলপ্লাজা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, পটিয়া হাইদগাঁও এলাকার মোসলেম উদ্দিনের ছেলে ইমতিয়াজ উদ্দিন (২৬), নগরীর বাকলিয়া বাস্তহারা এলাকার মো. হোসেনের স্ত্রী বিউটি বেগম (৩৫) এবং কক্সবাজার টেকনাফ এলাকার মো. সালামের স্ত্রী হামিদা বেগম (৩৫)।

তারা কৌশলে ট্রাভেল ব্যাগের ভেতরে পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় গাঁজা রেখে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাওয়ার পথে কর্ণফুলীতে র‍্যাবের হাতে আটক হয়। এই গাঁজার মূল্য ২ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা বলে জানায় র‍্যাব।

এ বিষয়ে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জহির হোসেন বলেন, ২৯ কেজি গাঁজাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব সদস্যরা থানায় মামলা দিয়েছেন। কর্ণফুলী থানায় তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা হয়েছে।


আরও খবর



নারীদের জন্য জিপিএইচ ইস্পাতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড কুমিরাস্থ প্ল্যান্টে কর্মরত নারী ও পুরুষ কর্মকর্তাদের পরিবারের নারী সদস্যদের জন্য সম্প্রতি দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

জিপিএইচ ইস্পাতের সিওও টি মোহন বাবু এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করে বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে জিপিএইচ নারীদের জন্য এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

এতে নারীদের সেবা দেন অ্যাপোলো ইমপেরিয়াল হাসপাতালের গাইনি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সাবিনা ইয়াসমিন ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের ডা. অনামিকা দত্ত।  

জিপিএইচ ইস্পাতের চিফ পিপল অফিসার শারমিন সুলতান বলেন, পরিবারের নারী সদস্যরা সুস্থ থাকলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দুশ্চিন্তাহীন থাকবেন এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবেন।

জিপিএইচ ইস্পাতের মিডিয়া অ্যাডভাইজার অভীক ওসমান বলেন, মানুষের সেবায় সবসময়ই জিপিএইচ কাজ করে চলেছে। অতীতে করোনাকালীন জিপিএইচ ফ্রি অক্সিজেন সেবা ছাড়াও বর্তমানে স্থানীয় বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য সেবায় হেলথ চেকআপ, বিশেষায়িত চিকিৎসা হেলথটক, চক্ষু শিবির, ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং, শিশু স্বাস্থ্যসেবা ও খৎনা সম্পন্ন করেছে।

নিউজ ট্যাগ: জিপিএইচ ইস্পাত

আরও খবর



বান্দরবানের থানচিতে আবারও পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় আবারও পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) এক মতবিনিয়য় সভায় এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মামুন।

মতবিনিময় সভায় বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সকল ট্যুরিস্ট স্পট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগে, ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে থানচি উপজেলার দর্শনীয় কয়েকটি পর্যটন স্পট খুলে দিলেও আগত পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আবারও উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল উপজেলা প্রশাসন।

উল্লেখ্য, বান্দরবানের নতুন সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তৎপরতার কারণে ২০২২ সালে অক্টোবর থেকে রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়িতে দফায় দফায় পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। গত বছরের শেষের দিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কেএনএফ ২ ও ৩ এপ্রিল থানচি ও রুমায় ব্যাংক ডাকাতি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্ত্র লুট করে। এ ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কেএনএফের বিরুদ্ধে সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করছে। ব্যাংক ডাকাতির পর থেকে তিন উপজেলায় অঘোষিতভাবে পর্যটক ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।

নিউজ ট্যাগ: বান্দরবান

আরও খবর