আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগ

পঞ্চগড়ে আধিবাসীসহ শীতবস্ত্র পেলো আরও ১১০০ শীতার্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঋতু পরিক্রমায় শীতের সবে শুরু। কিন্তু উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীত এসেছে আরও আগেই। উত্তরে হিমালয় পর্বতমালা কাছে হওয়ায় বরাবরই এ জেলায় শীতের প্রকোপ একটু বেশি। শীতের বেশিরভাগ সময় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করে এই জেলায়। গত এক সপ্তাহ ধরে পঞ্চগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। সেই সাথে সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ। অন্যান্য কোন প্রকৃতিক দুর্যোগ এই জেলার মানুষকে তেমন ক্ষতি না করলেও শীত নিয়ে আসে দুর্ভোগ। জেলার খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের অসহায় মানুষেরা শীতে কষ্টে দিন কাটান। প্রয়োজনীয় সংখ্যক শীতবস্ত্র না থাকায় সকাল ও সন্ধ্যায় খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করেন তারা। সরকারিভাবে জেলার জন্য যে পরিমাণ শীতবস্ত্র বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তা জেলার বিরাট অঙ্কের দরিদ্র শীতার্তদের তুলনায় খুবই কম। তাই হাড়কাঁপা শীতেও অনেক দরিদ্র ও অসহায় মানুষের কাছে পৌছে না শীতবস্ত্র। এমন পরিস্থিতিতে এবারও পঞ্চগড়ের দরিদ্র শীতার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে দৈনিক কালের কণ্ঠ শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগিতায় রবিবার পঞ্চগড় সদর, বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলার আদিবাসীসহ মোট ১১০০ দরিদ্র মানুষের হাতে শীতবস্ত্র পৌছে দেয় শুভসংঘের সদস্যরা।

রবিবার বিকেলে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বালাভির আদিবাসী পল্লীতে ২০০ আদিবাসীর হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেয়া হয়। বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী শীতার্তদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন। পৌষের শুরুতেই হাতে শীতবস্ত্র পেয়ে আদিবাসী পল্লী মলিন মুখগুলো ফোটে স্বস্তির হাসি। এ সময় বোদা প্রেসক্লাবের সভাপতি নজরুল ইসলাম, শুভসংঘের সভাপতি ফিরোজ আলম রাজিব, সহসভাপতি হৃদয় চন্দ্র সিংহ, সহসভাপতি ইমরান নাজির, সাধারণ সম্পাদক নুর ইসলাম আলিফ, সদস্য নয়ন খান উপস্থিত ছিলেন। 

আদিবাসী বৃদ্ধা মঙ্গলী মুরমু বলেন, আমরা বরাবরই অবহেলিত। করোনার কঠিন সময়েও শুভসংঘ আমাদের হাতে ত্রাণ তুলে দিয়েছে। এবার পৌষের শুরুতেই তারা আবারো শীতবস্ত্র নিয়ে হাজির। বসুন্ধরা গ্রুপ ও শুভসংঘের এই ভালোবাসার কোন প্রতিদান হয় না। সৃষ্টিকর্তা তাদের মঙ্গল করুক।

শিঙ্গামনি হেম্রম বলেন, শীত এলেই আমরা দুর্ভোগে পড়ে যাই। ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসের কারণে কাজে যেতে পারি না। এই সময়ে কাজও তেমন পাওয়া যায় না। তাই খড়কুটো জ্বালিয়ে আগুন তাপাই। এখন এই কম্বল গায়ে দিয়ে রাতে শান্তিতে ঘুমাতেও পারবো বাইরে বের হতেও পারবো।

এদিকে সকালে দেবীগঞ্জ পাবলিক ক্লাব চত্বরে ২০০ জন ও দেবীগঞ্জ উপজেলার খোঁচাবাড়ি ঢাকাইয়াপাড়া মসজিদ চত্বরে আরও ২০০ জন এবং পঞ্চগড় সদর উপজেলা ও বোদা উপজেলার চারটি ভেন্যুতে ৫০০ জন দরিদ্র শীতার্তকে শীতবস্ত্র দেয়া হয়। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে পথচারীদের শীতবস্ত্র তুলে দেন শুভসংঘের সদস্যরা।  

শুভসংঘ পঞ্চগড়ের সভাপতি ফিরোজ আলম রাজিব বলেন, শুভ কাজে সবার পাশের থাকায় অঙ্গীকার নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা এবার শীতে পঞ্চগড়ের কষ্টে থাকা খেটে খাওয়া ২ হাজার মানুষের হাতে আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের সম্মানিত চেয়ারম্যান মহোদয়ের সহযোগিতায় শীতবস্ত্র পৌছে দিতে পেরেছি। আমরা খুঁজে খুঁজে প্রকৃত দরিদ্র শীতার্তদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দিয়েছি। এতগুলো মানুষকে শীতের উষ্ণতা দিতে পেরে আমরা অনেক খুশি। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছি এটাই আমাদের বড় স্বার্থকতা।

দেবীগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষক নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমরা একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি যখন মানুষের যেটা প্রয়োজন শুভসংঘ সেটা নিয়েই হাজির হয়। পঞ্চগড়ে পৌষের শীত চলছে। এই শীতে শীতবস্ত্র দেয়াটা জরুরি ছিলো। শুভসংঘ ও বসুন্ধরা গ্রুপ সেটিই করেছে।

বোদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোলেমান আলী বলেন, আমরা সরকারিভাবে যে বরাদ্দ পাই তা বিরাট অঙ্কের দরিদ্র শীতার্তদের তুলনায় কম। তাই সরকারের পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপ ও শুভসংঘের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে এলে পঞ্চগড়ের অসহায় দরিদ্র শীতার্তদের কষ্ট অনেকটাই কমে আসবে।


আরও খবর



বিয়ে না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যা করলেন ছেলে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চাঁদপুর প্রতিনিধি

Image

বিয়ে না দেওয়ায় চাঁদপুরে মা রানু বেগমকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে রাসেল খানের বিরুদ্ধে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রানু বেগম ওই গ্রামের আতর খানের স্ত্রী।

নিহতের স্বামী আতর খান বলেন, আমার ৩ মেয়ে ও ২ ছেলের মধ্যে রাসেল সবার ছোট। গত কয়েকদিন যাবত তাকে বিয়ে করানোর জন্য আমাদেরকে হুমকি ধমকি দিয়ে আসছে। সে আমাকেও মেরেছে। স্থানীয় একটি মাদরাসায় রান্নার কাজ করি। আমার ছেলে দুপুর ২ টা ৪৯ মিনিটে আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার মাকে কে যেন ঘরে জবাই করে রাখছে। তখন আমি নিশ্চিত হয়েছি, আমার স্ত্রী তার সন্তানের হাতেই খুন হয়েছে। ফোন কেটে সাথে সাথে আমি বাড়িতে এসে দেখি আমার স্ত্রী রানু বেগমের মরদেহ বিছানয় পড়ে আছে। আমার ছেলে রাসেল পালিয়ে গেছে। পরে আমার ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা এসে পুলিশকে খবর দেয়।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হোসাইন আহমেদ রাজন শেখ বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে ছুটে এসেছি। আমি জানতে পেরেছি, নিহতের ৫ সন্তানের মধ্যে রাসেল সবার ছোট। গত কয়েকদিন যাবত সে তাঁর বাবা-মাকে হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছে তাকে বিয়ে করানোর জন্য। যদি তাকে বিয়ে না করায়, সে বাবা-মাকে খুন করে ফেলবে।


আরও খবর



মাঝরাতে ফাঁকা রাস্তায় হেনস্তা শিকার তনুশ্রী সাহা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মাঝরাতে ফাঁকা রাস্তায় ট্যাক্সি ড্রাইভারের হেনন্তার শিকার হয়েছেন ওপার বাংলার অভিনেত্রী তনুশ্রী সাহা। তিনি কালারস বাংলার রামকৃষ্ণ সিরিয়ালের অভিনেত্রী।

অভিনেত্রী জানান, শুক্রবার রাতে তিনি শ্যুটিং শেষে বাইক বুকিং করে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ ড্রাইভার ফাঁকা রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে তুই-তুকারি ও গালিগালাজ করা শুরু করে।

তিনি বলেন, টালিগঞ্জের টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে এখন শ্যুটিং চলছে। তাই দেরি হয়ে গেলে আমি ক্যাব বাইক বুকিং করে নিই। যথারীতি গতকাল রাতেও সেটাই করেছি। ড্রাইভার শুরুতেই ১২০-১৩০ বেশি চাইলেন। নিয়মিত এমন বাড়তি ভাড়ার চাপে পড়তে হয়।

তাই আমি সেইভাবেই রাজি হই। কিন্তু গাড়ি স্টার্ট দিতেই বেপরোয়াভাবে চালাতে শুরু করে ড্রাইভার। আমি দু-তিনবার অ্যাক্সিডেন্ট হতে হতেও বেঁচে গিয়েছি। এক সময় আমি বলতে বাধ্য হই, দাদা প্লিজ এভাবে গাড়ি চালাবেন না। আপনার হয়তো বাড়ি ফেরার ইচ্ছে নেই, আমার কিন্তু বাড়ি ফিরতে হবে।

তিনি জানিয়েছেন, এরপরই ফাঁকা রাস্তায় হঠাৎ গাড়ি থামিয়ে তাকে নামতে বলা হয়।

তনুশ্রী বলেছিলেন, আমি তো এখানে নামব না, লোকেশন যেখানে দেয়া সেখানেই নামব। এরপর তুই-তুকারি ও গালিগালাজ করে সে বলে তো যাব না, তুই এখনই গাড়ি থেকে নাম। এরপর গাড়ি থেকে নেমে আমায় মারতে আসে। সেই সময় আমি চিৎকার শুরু করি।

কিছুক্ষণের মধ্যেই আমি কলকাতা পুলিশকে ফোন করি। ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে গোটা টিম ওখানে পৌঁছে যায়। এরপর কলকাতা পুলিশ আমায় গাড়ি বুকিং করে দেয়, আমি সাবধানে বাড়ি ফিরি। তবে আমি একটা কথাই বলব, এটা তো প্রতিদিন কারও না কারও সঙ্গে ঘটছে। তাই আমার মনে হয় ভয় পেয়ে কিছু হবে না। প্রতিবাদ করাটা খুব দরকার। তাহলে আশাকরি বোঝানো যাবে কেউ দুর্বল নয়।

নিউজ ট্যাগ: তনুশ্রী সাহা

আরও খবর



তানজানিয়ায় ভারী বৃষ্টিপাতে বন্যা-ভূমিধস, নিহত অন্তত ১৫৫

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ১৫৫ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক মানুষ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

প্রাকৃতিক এই দুর্যোগে ইতোমধ্যেই প্রায় ২ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তানজানিয়ায় এল নিনোর কারণে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৫৫ জন মারা গেছেন বলে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কাসিম মাজালিওয়া জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, মে মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে।

আর এই কারণে মানুষ ও পরিবারগুলোকে বন্যাপ্রবণ এলাকা ছেড়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী কাসিম আরও জানিয়েছেন, প্রায় ২ লাখ মানুষ এবং ৫১ হাজারেরও বেশি পরিবার ইতোমধ্যেই এই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বিবিসি বলছে, ভারী বৃষ্টিপাত প্রতিবেশী কেনিয়া এবং বুরুন্ডিতেও হচ্ছে, যার ফলে এই অঞ্চলে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে দেশের পরিস্থিতি নিয়ে তানজানিয়ার সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী মাজালিওয়া বলেন, ১৫৫ জন নিহত ছাড়াও ২৩৬ জন আহত হয়েছেন।

তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন অংশে প্রবল বাতাস, বন্যা এবং ভূমিধসের সাথে এল নিনোর কারণে প্রবল বৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে জীবনহানি, ফসল, বাড়িঘর, নাগরিকদের সম্পত্তি এবং রাস্তা, সেতু এবং রেলপথের মতো অবকাঠামোর ধ্বংসও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’

উত্তর তানজানিয়ার সিহা জেলার একজন বাসিন্দা বিবিসিকে বলেছেন, তার বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার কিছুই অবশিষ্ট নেই, সবকিছু ভেসে গেছে।’

অন্যদিকে কেনিয়ায় দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো সেনাবাহিনীকে উদ্ধার অভিযানে সহায়তা করার নির্দেশ দিয়েছেন। মূলত এই দেশটিতেও ভারী বৃষ্টিপাত রাজধানী নাইরোবিসহ দেশের বড় অংশে আঘাত হেনেছে এবং কিছু বস্তি এলাকার বাড়িঘর, আসবাবপত্র এবং অন্যান্য জিনিসপত্রসহ বহু জিনিস পানিতে ভেসে গেছে।

এই সপ্তাহে কেনিয়ায় ১০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আর গত মার্চ মাস থেকে দেশটিতে অন্তত ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে রেড ক্রস জানিয়েছে।

এছাড়া বুরুন্ডিতে, ভারী বর্ষণে প্রায় ১ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।


আরও খবর



‘চার মাসে নির্যাতনে ৩৬ শ্রমিকের মৃত্যু’

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গতকাল মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) পর্যন্ত ১২৯ জন শ্রমিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এসব ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৩৬ জন। আহত হয়েছেন ২১৩ জন।

শ্রমিক নির্যাতনের এসব ঘটনা ঘটেছে কারখানা, বাসাবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সড়ক ও নৌপথে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এইচআরএসএসের তথ্যে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে ৯২টি শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনায় ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১২৮ জন। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা সরঞ্জামের অভাবে দুর্ঘটনায় ৪৪ জন শ্রমিক মারা গেছেন। এ সময়ে সাতটি গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় ছয়জন নিহত হয়েছেন।

এ ছাড়া এপ্রিল মাসে ৩৭টি শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১১ জন শ্রমিক। এ সময়ে নির্যাতনে আহত হয়েছেন ৮৫ জন। এপ্রিল মাসে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা সরঞ্জামের অভাবে দুর্ঘটনায় ১৭ জন শ্রমিক মারা গেছেন।


আরও খবর



কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় অন্ততপক্ষে ৮ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে উপজেলা খোদাইবাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

ঈদগাঁও থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিস্তারিত আসছে...


আরও খবর