আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

রৌমারীতে জুয়ার সরঞ্জাম ও নগদ অর্থসহ ১১ জুয়াড়ি গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় বসতবাড়িতে জুয়াচলাকালীন সময়ে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম ও নগদ অর্থ উদ্ধারসহ ১১ জন জুয়াড়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলো, উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রামের মোঃ শাহ আলম (৩৮), মোঃ মিন্টু মিয়া (৪২), মোঃ লাল মিয়া (৩৫), কর্তিমারী মাস্টারপাড়া গ্রামের মোঃ আঃ রশিদ (৩৫), মোঃ আনিছুর রহমান (৩৬), ধনারচর আকন্দপাড়ার মোঃ রুপচান মিয়া (৪০), মোঃ আঃ বারেক (৪০), ধনারচর নতুন গ্রামের আতিকুর রহমান (২২), মোঃ সুজন মিয়া (২৭), মোঃ শহিদুল ইসলাম (৩২) এবং ঢুষমারা থানার ডাটিয়ারচর গ্রামের মোঃ আনোয়ার হোসেন (৩৫)।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রূপ কুমার সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

ওসি জানান, বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রৌমারী থানা পুলিশের একটি টিম উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রামে জুয়া বিরোধী অভিযান চালায়। অভিযানে ১নং আসামী ওই গ্রামের মোঃ শাহ আলমের বসতবাড়ি জুয়া চলাকালীন সময়ে জুয়াড়ী শাহ আলম সহ মোট ১১ জন জুয়াড়িকে গ্রেফতার করে। এসময় জুয়া খেলার সরঞ্জাম সহ নগদ অর্থ উদ্ধার করে।

ওসি রূপ কুমার সরকার বলেন, গ্রেফতার জুয়াড়ীদের বিরুদ্ধে আজ বৃহস্পতিবার জুয়া আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতার আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর
সিলেটে ব্যবসায়ী-সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




টাকা পাচারকারীদের শান্তিতে ঘুমাতে দেব না: গভর্নর

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনিযুক্ত গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের টাকা যারা পাচার করেছে তাদের শান্তিতে ঘুমাতে দেব না। তাদের কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করতে না পারলেও আইনের ভিত্তিতে দৌড়ের ওপর রাখা হবে।

আজ বুধবার গভর্নরের দায়িত্ব নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, ব্যাংকখাতের আজকের এ খারাপ অবস্থার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকও দায়ী। এখন দেখার বিষয় কেন তারা অনিয়মে সহায়তা করেছেন। তবে মনে রাখতে হবে, সামগ্রিকভাবে জাতিগত পতনের সঙ্গে ব্যাংকখাতের খারাপ অবস্থা তৈরি হয়েছে।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, এখনকার মূল চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি। এটা কমে আসবে। তবে আজই কমবে তা না। কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রিজার্ভ বাড়ানো ও মূল্যস্ফীতি কমাতে কাজ করা হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের লিডারশিপ নিয়ে এর আগে কখনো প্রশ্ন ওঠেনি। সম্প্রতি দু-একজনকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এটা দুঃখজনক।


আরও খবর



কালিয়াকৈরে ২০ দফা দাবিতে ট্রান্সকম বেভারেজের শ্রমিকদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে ভারতীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার, সরকার ঘোষিত নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী বেতন বৃদ্ধি, যথাসময়ে বেতন প্রদানসহ ২০ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ করেছে কোমল পানিয় তৈরি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মৌচাক এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের সামনে ওই প্রতিষ্ঠানের মুল ফটকে এ কর্মসূচি পালন করে।

এলাকাবাসী, শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক এলাকার ট্রান্সকম বেভারেজ লিমিটেড নামে কোমল পানিয় তৈরির প্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে শ্রমিকরা তাদের কর্মস্থল ওই প্রতিষ্ঠানে যান। কিন্তু তারা কাজে যোগ না দিয়ে কারখানার সামনে মুল ফটকের সামনে অবস্থান নেয়।

এসময় তারা কারখানা থেকে ভারতীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার, সরকার ঘোষিত নতুন বেতন কাঠাম অনুযায়ী বেতন বৃদ্ধি, যথাসময়ে বেতন প্রদান, নূন্যতম বেতন ৭ হাজার টাকায় বৃদ্ধি, সকল শ্রমিকদের ৩ বছর পর পর পদন্নোতি করা, বৈশাখী উৎসব বোনাস, নারী শ্রমিকদের রাতে ডিউটি না করানো, চুক্তি পত্রের মেয়াদকাল ২ বছর করাসহ ২০ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ করে। ওই প্রতিষ্ঠানের মুল ফটক ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে হওয়ায় শ্রমিকদের কর্মবিরতি ও বিক্ষোভের আতঙ্কে যান চলাচলে কিছুটা বিঘ্ন ঘটে।

খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, বিজিবি, গাজীপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কালিয়াকৈর-শ্রীপুর সার্কেল) আজমীর হোসেন, কালিয়াকৈর থানার ওসি এ এফ এম নাসিমসহ থানা ও শিল্প পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এসময় কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটিয়ে শ্রমিকদের শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করার আহবান জানিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তবে ওই প্রতিষ্ঠান এলাকায় অতিরিক্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা রয়েছে।

আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, ভারতীয় কর্মকর্তাদের প্রত্যাহারসহ ২০ দফা দাবি নিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এছাড়াও মালিক পক্ষের লোকজন এনে এসব সমস্যা সমাধান করে প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র প্লান্ট ম্যানেজারকে চাকরিচ্যুত করার দাবি জানিয়েছেন শ্রমিকরা।

গাজীপুর-২ এর শিল্প পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিতাই চন্দ্র সরকার জানান, ওই প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা ২০ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ করে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির মূল ফটক ঢাকা টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে হওয়ায় যান চলাচল বিঘ্ন ঘটলেও যানজট হয়নি। তবে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের বসে সমস্যা সমাধান করার আহবান জানানো হয়েছে।

গাজীপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কালিয়াকৈর-শ্রীপুর সার্কেল) আজমীর হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের বুঝিয়ে শান্ত করা হয়েছে। বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। তবে যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রতিষ্ঠান এলাকায় অতিরিক্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা রয়েছে।

ফজলুল হক, কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি


আরও খবর
সিলেটে ব্যবসায়ী-সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এস আলমের লাখ কোটি টাকা ঋণ, ব্যাংকে জমা ২৬ হাজার কোটি

প্রকাশিত:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের ছয়টি ব্যাংকে প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকার নগদ জমা থাকার সন্ধান পেয়েছে এনবিআর। এর বিপরীতে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এই গ্রুপ সব মিলিয়ে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে ঋণের অর্থে সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবার সিঙ্গাপুর, দুবাই, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ভাই আবদুল্লাহ হাসানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের এবং তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৬ হাজার কোটি টাকা জমা রয়েছে। এর মধ্যে ভাই আবদুল্লাহ হাসানের ব্যাংক হিসাবে এখন নগদ জমা (স্থিতি) আছে ১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এই অর্থ এখন কেউ যাতে তুলে নিয়ে যেতে না পারে, সে জন্য হিসাব জব্দের আদেশ দিতে যাচ্ছে কর বিভাগ।

এছাড়া এস আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামেও কয়েক শকোটি টাকা আছে বলে দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে। এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেডের নামে তাদের মালিকানা ছয়টি ব্যাংকে বর্তমানে মাত্র ৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা জমা আছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর অঞ্চল-১৫এর একটি তদন্তে এই বিপুল পরিমাণ অর্থের সন্ধান মেলে। তদন্তকারী কর্মকর্তারা এখন এই সম্পূর্ণ অর্থ কর বিভাগের আওতায় আনতে উদ্যোগ নিয়েছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই কর অঞ্চল-১৫ এস আলম পরিবারের ব্যাংক হিসাব তলব করে, যা সাধারণত কর ফাঁকি রোধের লক্ষ্যে করা হয়।

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন নামে-বেনামে ঋণ নিয়ে টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ২০২০ সালের পর থেকে শুধু এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেডের হিসাবেই জমা হয়েছে ৮৩,৭০৬ কোটি টাকা। তদন্তে আরও জানা যায়, গত পাঁচ বছরে ছয়টি ব্যাংকের এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন হিসাবে জমা হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা, যার বেশিরভাগই ঋণের টাকা।

এস আলম গ্রুপের বিপুল অঙ্কের টাকা যে ছয়টি ব্যাংকে পাওয়া গেছে, সেগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক। এর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক ও আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ছাড়া বাকি চারটি সরাসরি এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ছিল।

আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এনবিআর এস আলমসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব তলব করে। এর মধ্যে ওই ছয়টি ব্যাংক থেকে পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, এস আলম পরিবারের সদস্য ও তাঁদের প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকগুলোতে জমা আছে (স্থিতি) ২৫ হাজার ৯৬৫ কোটি টাকা। বাকি ব্যাংকের তথ্য যাচাইবাছাই চলমান। রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মোস্তফা কে মুজেরীর মতে, বিগত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ব্যাংক লুটপাট হয়েছে। এস আলম গ্রুপ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বোর্ডগুলোর অনৈতিক চক্র এই লুটপাটে সহায়তা করেছে।


আরও খবর



ডিআর কঙ্গোতে জেল ভেঙে পালানোর চেষ্টকালে নিহত ১২৯

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোর সরকার জানিয়েছে, রাজধানী কিনশাসার কেন্দ্রীয় মাকালা কারাগার ভেঙে পালানোর চেষ্টাকালে অন্তত ১২৯ জন নিহত হয়েছেন।  রোববার রাতের এ ঘটনার পর পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে আছে বলে দাবি করেছে সরকার।

রোববার দুপুর রাত ২টার দিকে কারাগারটিতে থাকা বন্দিরা কারাগার ভেঙে পালানো চেষ্টা করেছিল। অন্য বন্দিরা রয়টার্সকে জানান, তারা ব্যাপক গুলির আওয়াজ ও বাইরে বন্দিদের হইচই শুনেছেন।

মঙ্গলবার ভোররাতে সামাজিক মাধ্যম এক্স এ পোস্ট করা এক ভিডিও বিবৃতিতে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানি লুক জানান, ঘটনার সময় কারাগারটির প্রশাসনিক ভবন, খাদ্য গুদাম ও হাসপাতালে আগুন ধরে গিয়েছিল। ১২৯ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি আরও ৫৯ জন আহত হয়েছেন।

তিনি বলেন, মাকালা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালানোর এই গণপ্রচেষ্টায় বহু প্রাণহানি ও সম্পদের উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

এর আগে এক কারা কর্মকর্তা জানান, কোনো বন্দি পালাতে পারেননি, যারাই পালানোর চেষ্টা করেছে নিহত হয়েছে। সরকার ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু করছে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




শুভ সন্ধ্যা সৈকতে সর্বপ্রথম দৃষ্টিনন্দন ডাকবাংলো “সাম্পান” উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনার জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র তালতলী শুভ সন্ধ্যা সৈকতে সর্বপ্রথম দৃষ্টিনন্দন ডাকবাংলো সাম্পান এর উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক মুহা. রফিকুল ইসলাম।

শনিবার(৩১ আগষ্ট) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নে শুভ সন্ধ্যা সৈকত সংলগ্ন আধুনিক ডাকবাংলো ভবণটি উদ্বোধন করা হয়েছে।

এই শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতটি অল্প সময় জনপ্রিয়তা পেলেও ঘুড়তে আসা পর্যটকদের রাত্রিযাপনের জন্য কোন ব্যবস্থা না থাকায় পর্যটকদের কথা চিন্তা করে এই ডাকবাংলোটি নির্মাণের উদ্যোগ নেয় উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুম্পার পরিকল্পনা ও নির্দেশনা গত এক বছরের ভেতরেই বিভিন্ন অনুদানের টাকায়  সাম্পান নামের এই ডাকবাংলোটি নির্মান করা হয়।একতলা বিশিষ্ট এই ভবনে দুইটি বেড রুমসহ ড্রইং-ডাইনিং স্পেস  রয়েছে। পাশাপাশি এখানে বিনোদন পার্ক, আধুনিক বারবি কিউ রেস্তোরা ও পার্কিং এর জন্য স্থান রাখা হয়েছে, যা পর্যায়ক্রমে নির্মিত হবে।

প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মুহা. রফিকুল ইসলাম বলেন, এটি নির্মাণের উদ্দেশ্য হচ্ছে সৈকতটি ঘিরে একটি নান্দনিক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা। দীর্ঘস্থায়ীভাবে সি-বীচ রক্ষায় করার জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। পর্যটন কেন্দ্রিক কর্মসংস্থান ও আর্থ সামাজিক উন্নয়নে এই বাংলোটি অবদান রাখবে। তিনি বেসরকারী উদ্যোক্তাদের এই সৈকত কেন্দ্রিকহোটেল-মোটেল নির্মানের জন্য আহবান জানান।

এসময়, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পিজুস চন্দ্র দে, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অনিমেষ বিশ্বাস, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা, সহকারী কমিশনার (ভুমি) অমিত দত্ত, তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, নিশানবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান ড.কামরুজ্জামান বাচ্চু প্রমুখসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ ট্যাগ: বরগুনা

আরও খবর
সিলেটে ব্যবসায়ী-সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪