আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

শাকিরার বিরুদ্ধে আবারও কর ফাঁকির অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কলম্বিয়ান বংশোদ্ভূত পপতারকা শাকিরার বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বারের মতো কর ফাঁকির অভিযোগ এনেছে স্পেন সরকার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্প্যানিশ ফুটবল তারকা জেরার্ড পিকের সঙ্গে বার্সোলোনায় থাকাকালীন শাকিরা বিপুল পরিমাণ কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

স্পেনের প্রসিকিউটররা জানান, শাকিরা ২০১৮ সালে ৬.৭ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় ৭৫ কোটি টাকা) কর ফাঁকি দিয়েছেন। এল ডোরাডো ওয়ার্ল্ড ট্যুরের জন্য তিনি কয়েক লাখ টাকা অগ্রিম নিয়েছিলেন, যে তথ্য তিনি গোপন করেছেন। 

আরও পড়ুন>> চেহারা বদলের বিষয়ে মুখ খুললেন এমি জ্যাকসন

চলতি বছরের জুলাইয়ে এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়, গত মঙ্গলবার এর বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে। ৪৬ বছর বয়সী এই তারকা সংগীতশিল্পী বর্তমানে মিয়ামিতে থাকেন। সেখানে তার আইনি দলও কর ফাঁকির এই অভিযোগের বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। গত বছর নভেম্বরে বার্সেলোনায় ৬টি পৃথক কর ফাঁকির মামলায় বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন শাকিরা।

নিউজ ট্যাগ: শাকিরা

আরও খবর
ভিন্ন রকম ছয় গল্পে বাণী কাপুর

শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩

হিন্দি সিনেমায় জয়া আহসানের অভিষেক

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মানবতাবিরোধী অপরাধে বাগেরহাটের ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাগেরহাটের খান আকরামসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।

আদালতে তিন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। গত ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার জন্যে আজকের দিন ধার্য করা হয়।

এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৯ জন। তাদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন। খান আকরাম হোসেন, মকবুল মোল্লা ও শেখ মো. উকিল উদ্দিন কারাবন্দী রয়েছেন। বাকি ৪ জন পলাতক। পলাতক আসামিরা হলো- খান আশরাফ আলী, রুস্তম আলী মোল্লা, শেখ ইদ্রিস ও শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল।


আরও খবর



কোস্ট গার্ডের অভিযানে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আসা ভারতীয় পণ্য জব্দ

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা লঞ্চঘাট হতে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আসা বিপুল পরিমান ভারতীয় কসমেটিকস জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। সোমবার (২৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা লঞ্চঘাট এলাকা হয়ে ১টি যাত্রীবাহী লঞ্চ যোগে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত থেকে আসা বিপুল পরিমাণ কসমেটিকস নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা হতে চাঁদপুর নিয়ে যাওয়া হবে।

এমন তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাতে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড স্টেশন পাগলা কর্তৃক লেফটেন্যান্ট রুহান মনজুর এর নেতৃত্বে ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি আভিযানিক দল কর্তৃক নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা লঞ্চঘাট সংলগ্ন এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে উক্ত এলাকা তল্লাশি করে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ৫ বস্তা হতে বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় ব্রান্ডের কসমেটিকস (ফেসওয়াস-৮৯৮ পিস, ক্রিম-২৭৫ পিস, বডি লোশন-১১৫ পিস, সাবান-১৩৩ পিস, তৈল-১১০ পিস, চকলেট-১২১০ পিস ও শ্যাম্পু-০২ পিস) জব্দ করা হয়। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জব্দকৃত কসমেটিকস ফতুল্লা থানায় হস্তান্তর করা হয়।


আরও খবর



পবিত্র কোরআন পোড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ডেনমার্ক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে উত্তেজনা প্রশমনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো নিষিদ্ধ করে আইন পাস করেছে ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দেশটির পার্লামেন্টে এ বিষয়ক একটি বিল পাস হয়।

নতুন আইনটি পাসের পর কেউ কোরআন পোড়ালে সেটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য অপরাধীকে সর্বোচ্চ দুই বছরের সাজার পাশাপাশি জরিমানাও গুনতে হবে।

চলতি বছর ডেনমার্ক ও প্রতিবেশী সুইডেনে বেশ কয়েকটি কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে। ডেনমার্কের বিচারমন্ত্রী পিটার হামেলগার্ডের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাস থেকে তাদের দেশে কোরআন বা পতাকা পোড়ানোসহ ৫০০টির বেশি বিক্ষোভ হয়েছে। 

আরও পড়ুন>> ইউক্রেন-ইসরায়েল সহায়তা তহবিল আটকে দিল মার্কিন সিনেট

এসব ঘটনায় মুসলিম বিশ্বের সমালোচনার মুখে পড়ে দেশ দুটি। এমনকি তাদের দেশে কোরআন পোড়ানো নিষিদ্ধের দাবি উঠে। এমন পরিস্থিতিতে কোরআন পোড়ানো নিষিদ্ধ করে আইন পাস করল দেশটি।

বিলটি পাসের আগে ডেনমার্কের পার্লামেন্টে ভোটাভুটি হয়। তীব্র প্রতিন্দ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটাভুটিতে ৯৪ আইনপ্রণেতা বিলটির পক্ষে ভোট দেন। অপরদিকে বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭৭টি।

আইন পাসের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাবেক মন্ত্রী ইনগার স্টোইবার্গ বলেন, এই আইন মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।

তবে ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিতে ফ্রেডিরিকসেন বলেন, এই বিলটি আইনে পরিণত হলেও খুব বেশি কঠোর হবে না। এই আইনে ধর্ম নিয়ে সমালোচনা সম্পূর্ণ অপরাধ বলে গণ্য নাও হতে পারে।


আরও খবর



স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ।দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে গণ অভ্যুত্থানের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর তৎকালীন স্বৈরশাসকের পতন ঘটে।

এদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বাধ্য হন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। তার পদত্যাগের পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন এবং জাতীয় সংসদ বাতিল হয়।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে প্রাণ হারান নূর হোসেন, সেলিম, দেলোয়ার, তাজুল, ডা. মিলন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহসহ অনেকে।

দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দল বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।

গণতন্ত্র মুক্তি দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনো নানাভাবে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না-গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে এই হোক আমাদের সুদৃঢ় প্রত্যয়।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ছিনিয়ে এনেছিল মহান স্বাধীনতা। সদ্য স্বাধীন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যখন সোনার বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামে নিয়োজিত, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধী চক্র তাকে পরিবারের বেশির ভাগ সদস্যসহ হত্যা করে। ইতিহাসের এ বর্বরতম হত্যার মাধ্যমে অসাংবিধানিক ও অবৈধ সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধ্বংস করা হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নব্বই-পরবর্তী সময় থেকে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে আওয়ামী লীগ। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশে সব সময় গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র আরো সুসংহত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অব্যাহত আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী শাসক গণআন্দোলনের কাছে নতিস্বীকার করে পদত্যাগে বাধ্য হয়। বহু শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের অধিকার। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় জাতি সব শহীদের অবদান শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

তিনি গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে আহ্বান জানান, আসুন, সবাই মিলে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী সব চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করি। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি।


আরও খবর



বিশ্ববিদ্যালয়ে আনন্দ শোভাযাত্রা

জাবির ছয়টি হল উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নব নির্মিত ছয়টি আবাসিক হল এবং ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব উদ্বোধন করেন তিনি।

এদিন ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১৫৭টি প্রকল্পের আওতায় দেশব্যাপী ১০ হাজার ৪১টি অবকাঠামোর উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় দেশের ১১টি জেলা ৬০টি উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯৬ সালে অনেক কাজ করেছিলাম। তবে পরে শুনতে হয়েছিল, আমরা না কি কিছুই করিনি। তাই ঠিক করেছি, এবারে আমরা যে কাজগুলো করেছি, সেগুলোর উদ্বোধন করে দিয়ে যাই। জনগণ ভোট দিলে আবারও ক্ষমতায় আসবো, না আসতে পারলেও আমার কোনো আফসোস থাকবে না। কারণ আমরা দেশকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করতে পেরেছি।

অনুষ্ঠান শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নবনির্মিত নতুন ছয়টি হল ও ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র উদ্বোধন করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনের সামনে থেকে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি ছবি চত্বর, কবির সরণি হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

উল্লেখ্য, অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় নির্মিত জাবির নতুন ছয়টি হল হলো- রোকেয়া হল, ফজিলাতুন্নেছা হল, বীর প্রতীক তারামন বিবি হল, শহীদ তাজউদ্দীন হল, শেখ রাসেল হল ও কাজী নজরুল ইসলাম হল।


আরও খবর
ইবিতে উচ্চশব্দে গান-বাজনা নিষিদ্ধ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩