আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

সেপ্টেম্বরে খুলে দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু টানেল

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

কর্ণফুলি নদীর তলদেশে নির্মিত বহুল প্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল আগামী সেপ্টেম্বরে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল আগামী সেপ্টেম্বরে উদ্বোধন করবেন। মাল্টিলেন টানেলটি সরাসরি চট্টগ্রাম বন্দরকে আনোয়ারা উপজেলার সঙ্গে যুক্ত করার মাধ্যমে সরাসরি কক্সবাজারকে চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত করবে বলেও জানান সেতুমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: ঈদযাত্রায় পদ্মা সেতুতে সাড়ে ১৫ কোটি টাকা টোল আদায়

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম নদীর তলদেশে নির্মিত এই টানেলটি চালুর জন্য প্রয়োজনীয় এবং আনুষঙ্গিক কাজগুলো এখন শেষ করা হচ্ছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে ১৮ থেকে ৩১ মিটার গভীরে টানেলটি নির্মাণ করা হয়েছে এবং মূল টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার।

চার লেন বিশিষ্ট দুটি টিউবের প্রতিটির দৈর্ঘ্য হচ্ছে ২ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। মূল টানেলের পশ্চিম ও পূর্ব প্রান্তে ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক এবং আনোয়ারা প্রান্তে একটি ৭২৭ মিটার ফ্লাইওভার থাকছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী বলেন, টানেলের নির্মাণ কাজ প্রায় শেষের দিকে এবং কাজের বর্তমান অগ্রগতি ৯৭ শতাংশ।

আরও পড়ুন: নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই কিশোরীর

তিনি বলেন, আমরা সময়মতো টানেলটি চালুর জন্য প্রয়োজনীয় এবং আনুষঙ্গিক কাজ শেষ করছি। ইতোমধ্যে আমরা অ্যাপ্রোচ রোড নির্মাণ করেছি। এখন টানেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নিরাপত্তা কাজ চলছে।

পিডি বলেন, দুটি টিউবের চার লেনের কাজ শেষ হওয়া ছাড়াও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টানেলের নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে জানান তিনি।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই টানেলটি হয়ে উঠবে দুই শহরের এক নগরী এবং কর্ণফুলী নদীর তলদেশে তৈরি হওয়া প্যাসেজওয়ে। টানেলটি অর্থনীতিকে চাঙা করবে এবং দেশের মানুষের জীবনমান প্রভূত উন্নত করবে।


আরও খবর



ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ৫০ হাজারের বেশি সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। বুধবার (১৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত সেনাদের তথ্য সংগ্রহ করে আসছে বিবিসি’র প্রতিবেদকরা। তাদের সংগ্রহ করা এসব তথ্যের ওপর ভিত্তিতে করে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে। ওই সমীক্ষায় এমন দাবি করেছে বিবিসি। তাদের দাবি, নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, যুদ্ধক্ষেত্রের সম্মুখভাগে প্রথম বছরের তুলনায় পরবর্তী ১২ মাসে মৃত রুশ সেনাদের সংখ্যা প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রুশ সেনাদের মৃত্যুর সংখ্যা গণনা করে আসছে বিবিসির রুশ স্বাধীন মিডিয়া গ্রুপ মিডিয়াজোনা এবং স্বেচ্ছাসেবীরা। তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিবিসি বলছে, কবরস্থানে পাওয়া নতুন কবর থেকেও অনেক সেনার নাম সংগ্রহ করেছেন তারা।

এছাড়া, সরকারি প্রতিবেদন, সংবাদপত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো উন্মুক্ত উৎস থেকেও তথ্য সংগ্রহ করছে দায়িত্বরত দলগুলো।

বিবিসির তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, যুদ্ধের দ্বিতীয় বছরে ২৭ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি রুশ সেনা নিহত হন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।

বিবিসি দাবি করছে, তাদের সমীক্ষায় পাওয়া নিহত রুশ সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারেরও বেশি যা ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার সরকারের প্রকাশ করা মৃত্যুর সংখ্যার আট গুণ।

এমন ভাবনার কারণ হিসেবে বিবিসি জানিয়েছে, তাদের বিশ্লেষণে পূর্ব ইউক্রেনে রুশ-অধিকৃতে ডোনেস্ক এবং লুহানস্কে নিহত হওয়া মিলিশিয়া বা যোদ্ধাদের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এগুলো যুক্ত করা হলে মৃত রুশ সেনার সংখ্যা আরও বেশি হবে।

এদিকে, যুদ্ধক্ষেত্রের প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে খুব কমই মন্তব্য করে থাকে ইউক্রেন। ফেব্রুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, যুদ্ধে ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দাদের তথ্যানুযায়ী এই সংখ্যা আরও অনেক বেশির ইঙ্গিত দেয়।


আরও খবর



সমালোচনার পর ফায়ার সার্ভিস বললো, ‘এক্সপ্রেসওয়েতে টোল দিতে হয়নি’

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকারের আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসকে কোনো টোল দিতে হয়নি বলে দাবি করেছে সংস্থাটি। টোল দেওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও এটিকে গুজব বলেছে ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া ঘটনার দিন টোল সংক্রান্ত কোনো বিলম্ব হয়নি বলেও জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা জোন-৩ এর উপ-সহকারী পরিচালক শফিকুল ইসলাম এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় হঠাৎ আগুন ধরে যায় একটি প্রাইভেটকারে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। আমাদের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে যেতে কোনো ধরনের টোল দিতে হয়নি। এছাড়া টোল দেওয়া সংক্রান্ত কোনো ধরনের বিলম্বও আমাদের হয়নি।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওইদিন প্রাইভেটকারে লাগা আগুন নেভানোর কাজে অংশগ্রহণ করা ফায়ার সার্ভিসের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আগুনের সংবাদ পাওয়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে কুর্মিটোলা ফায়ার স্টেশন থেকে তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়। দ্রুত সময়ের মধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ঘটনাস্থলে যেতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে কোনো ধরনের টোল দিতে হয়নি। টোল দেওয়ার যে খবরটি ছড়িয়েছে সেটি সম্পূর্ণ গুজব। এছাড়া টোল সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ধরনের বিলম্ব হয়নি ফায়ার সার্ভিসের। প্রাইভেটকারটি তেলে চালিত বলে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং পুড়ে যায়।

টোল দেওয়ার সংবাদের বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম দোলন বলেন, ওইদিনের ঘটনায় আগুন নির্বাপণে অংশ নেওয়া ফায়ার কর্মীদের সঙ্গে আমরা কথা বলে জেনেছি, তাদের কোন ধরনের টোল দিতে হয়নি। টোল দেওয়ার সংবাদটি মিথ্যা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ঈদুল ফিতরের দিন বিকেলে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় হঠাৎ আগুন ধরে যায় একটি প্রাইভেটকারে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নির্বাপণ করলেও ততক্ষণে প্রাইভেটকারটি পুড়ে যায়। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে ওইদিন আগুন নেভাতে যাওয়া ফায়ার সার্ভিসের গাড়িগুলোকে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে টোল দিতে হয়েছে। টোল দিতে গিয়ে দেরি হওয়ায় ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে দেরিতে পৌঁছে, এ কারণে যে প্রাইভেটকারে আগুন লাগে সেটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরও খবর ছড়ায় যে, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের কাছে তখন কোনো টাকা ছিল না, তারা পরে বিকাশে টাকা এনে টোল দেয়। এতে করে অনেক সময়ক্ষেপণ হয় তাদের।

যদিও ফায়ার সার্ভিসের দাবি এসব তথ্য ভুয়া। তাদের কোনো টোল দিতে হয়নি এবং টোল সংক্রান্ত কোনো সময়ক্ষেপণ হয়নি তাদের।


আরও খবর



হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৫

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক-প্রাইভেটকারের সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাত দেড়টার দিকে উপজেলার হরিতলা নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

মাধবপুর থানার ওসি রাকিবুল ইসলাম খান জানান, রাত দেড়টার দিকে হরিতলা নামক জায়গায় একটি ট্রাকের সঙ্গে প্রাইভেটকারেরে সংঘর্ষ হয়। এতে প্রাইভেটকারটি দুমড়েমুচড়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, প্রাইভেটকার থেকে এক নারীসহ পাঁচজনের মরদেহ উদ্বার করা হয়েছে। তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। মরদেহগুলো হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। দুর্ঘটনার কবলে পড়া গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়েছে।

তবে একটি সূত্র জানিয়েছে, সিলেট থেকে মাজার জিয়ারত শেষে ৫ জন ঢাকায় ফিরছিলেন।পথে সিলেটগামী একটি ট্রাকের সঙ্গে প্রাইভেটকারটির সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ৫ জন নিহত হয়েছেন।


আরও খবর



গাজীপুরে ট্রাকচাপায় প্রকৌশলী নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ট্রাকচাপায় এক প্রকৌশলী নিহত হয়েছে। নিহত প্রকৌশলীর নাম শাহাদাত হোসেন মুন্না।

বুধবার (১ মে) সকাল ৭টার দিকে পূবাইল থানা এলাকার মীরের বাজার চৌরাস্তার কামারগাঁও ফ্লাইওভারের ওপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত শাহাদাত হোসেন মুন্না ময়মনসিংহ জেলার নান্দইল থানার রামগাতি খালপাড় গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। তিনি মিরপুর-১ লালকুটি তৃতীয় কলোনিতে থাকতেন।

স্থানীয়রা জানান, মুন্না রোড ও ফ্লাইওভার প্রজেক্টের ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতেন। তিনি সকালে মোটরসাইকেলে উলুখোলা থেকে ভোগড়া বাইপাসের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো দিক থেকে আসা মালবোঝাই একটি ট্রাক মোটরসাইকেলসহ তাকে চাপা দেয়। এতে মুন্না গুরুতর আহত হয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

পূবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়েছে। তবে ট্রাকচালক কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর



তালতলীতে হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তালতলী(বরগুনা)প্রতিনিধি:

বরগুনার তালতলীতে পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোকে মোঃ নয়া মিয়া ফকির (৫০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শ্রমিক মোঃ  নয়া  মিয়া ফকির একই গ্রামের আমির আলী ফকিরের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামের হাসান মিয়ার বাড়িতে পুকুর খননের কাজ করতে যান মো. নয়া মিয়া ফকির। তিনি পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোক করেন। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহতের ভাই সোবাহান ফকির বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় সকালে পুকুর খননের কাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোক করেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন বলে জানান কর্তব্যরত চিকিৎসক।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর