আজঃ বুধবার ২৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

সিলেটে ভারী বৃষ্টিতে ডুবল ঈদ আনন্দ

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সিলেটে ঈদের দিন ভোর থেকে সাড়ে ৪ ঘণ্টার ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে মহানগরসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলার ঈদগাহ ও সড়ক। পাহাড়ি ঢলে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৬ লাখ মানুষ। এতে অনেকটাই মাটি হয়েছে ঈদুল আজহার আনন্দ। বৃষ্টির পানিতে ঈদগাহ ও মসজিদ ভেসে যাওয়ায় অনেকে ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেননি। পশু কোরবানি করা নিয়েও দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।

সোমবার দেশের বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। এদিন সিলেটে ভোর ৪টা থেকে শুরু হয় বর্ষণ, টানা চলে সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত।

দেখা যায়, নগরীর প্রধান প্রধান সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। পানি ঢুকেছে অনেকের বাসাবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। শুকনা স্থান না পেয়ে অনেকেই কোরবানির গরু-ছাগল পানির মধ্যে বেঁধে রেখেছেন। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অবনতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির।

বন্যা আক্রান্তদের জন্য ইতোমধ্যে ৪৪৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আজ সকাল পর্যন্ত কোম্পানীগঞ্জ, গোয়ানঘাট, কানাইঘাটসহ কয়েকটি উপজেলায় ১০ হাজারের মতো মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন বলে জানা গেছে।

এদিকে ভারী বৃষ্টি মাথায় নিয়েই সকাল ৮টায় শাহী ঈদগাহে সিলেটে প্রধান ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর এই জামাতে লক্ষাধিক মুসল্লি অংশ নিলেও এবার ছিল ব্যতিক্রম। শুধু শাহী ঈদগাহ নয়, প্রতিটি মসজিদ ও ঈদগাহের অবস্থা ছিল একই। সকাল ৮টায় পুলিশ লাইন জামে মসজিদে পানি প্রবেশ করায় একাংশে নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে মুসল্লিদের।

একইভাবে মেজরটিলা, কদমতলী, বিমানবন্দর সড়ক, উপশহর, সুবহানিঘাটসহ বেশ কয়েকটি এলাকার ঈদগাহ ও মসজিদে পানি প্রবেশ করায় নামাজ আদায়ে ব্যাঘাত ঘটে।


আরও খবর



মেহেরপুর ক্লিনিক মালিকে এক বছর কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

মেহেরপুরের গাংনীর বামন্দী বাজারের করবী ক্লিনিকের স্বত্তাধিকারী জাহিদুল ইসলাম বিদ্যুতকে এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

আজ বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী হাকিম ও গাংনী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাদির হোসেন শামিম এ দণ্ড প্রদান করেন। দণ্ডিতকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

জানা গেছে, উপজেলা হাড়াভঙ্গা গ্রামের আরিফুল ইসলাম তার স্ত্রীকে ডেলিভারির জন্য ওই ক্লিনিকে নিয়ে আসেন। ক্লিনিক কতৃর্পক্ষ ডাক্তার না থাকা স্বত্ত্বেও রোগিকে বিভিন্ন তালবাহানা করে ভর্তি রাখে। এতে গর্ভের সন্তান মারা যায়। দুপুরে করবী ক্লিনিকে চিকিৎসক এসে সিজারিয়ানের পর ওই নারী মৃত সন্তান প্রসব করে।

বিষয়টি জানার পর গাংনী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাদির হোসেন শামিম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার সুপ্রভা রাণী ঘটনাস্থলে যান। ওই দম্পতি কোন অভিযোগ না করলেও ক্লিনিকে নানা অবস্থাপনার কারণে ক্লিনিক মালিক জাহিদুল ইসলাম বিদ্যুতকে এক বছর কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী হাকিম নাদির হোসেন শামিম জানান, এই ক্লিনিকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সে অনুযায়ি অভিযান চালানো হয়। এসময় অব্যবস্থাপনার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে ভোক্তা অধিকার আইন ২০০৯ এর ৫২ ধারায় ক্লিনিক মালিককে উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

নিউজ ট্যাগ: মেহেরপুর

আরও খবর



সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগে দেয়া হয়েছে বলে জানান একাডেমির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল।

রবিবার (২৩ জুন) সকাল থেকে দুই দফায় সাপগুলো জনসমক্ষে চলে আসে বলে জানা গেছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল বলেন, রবিবার সকাল থেকে দুই দফায় রাসেলস ভাইপার সাপের বাচ্চাগুলো জনসমক্ষে বের হয়ে আসে। প্রথমে সকাল ১০টার দিকে ৯টি সাপের বাচ্চা বের হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় ৭টি সাপের বাচ্চা দেখা যায়। সাপগুলো পুলিশ একাডেমির ভেতরেই ছিল। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন জেলার লোকালয়ে এই সাপ দেখা যাচ্ছে, যা নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।


আরও খবর



লোকসভা নির্বাচন: এগিয়ে দেব, পিছিয়ে হিরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা নির্বাচনি কার্যক্রম শেষে এবার চলছে লোকসভার ভোট গণনা। গণনার প্রথম তিন ঘণ্টায় এখনো এগিয়ে আছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন দেশটির ক্ষমতাসীন এনডিএ জোট।

তবে পশ্চিমবঙ্গে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল। ওই রাজ্যের ৪২টি আসনে ৫০৭ জন প্রার্থী লড়াই করছেন। ৫৫টি কেন্দ্রে ভোটগণনা চলছে।

ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারের লাইভ আপডেটের (বাংলাদেশ সময় বেলা ১২টা ৩০ মিনিট) তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের ৩২টি আসনে এগিয়ে আছে তৃণমূল। ওই রাজ্যে ১০টি আসনে বিজেপি।

এদিকে, পশ্চিম মেদিনীপুরে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে দুই কেন্দ্রেই। একদিকে ঘাটালে তৃণমূলের প্রার্থী দেব ও বিজেপি প্রার্থী হিরণ। অন্যদিকে, মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রে টানটান প্রতিযোগিতা চলছে জুন মালিয়া এবং অগ্নিমিত্রা পালের। স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে ঘাটালে দেবের প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৪২ হাজার ৪২৫। হিরণ পেয়েছেন ১ লাখ ২১ হাজার ৫৩৩ ভোট। প্রায় ২১ হাজার ভোটে এগিয়ে দেব। মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা ১৫৭৩ ভোটের ব্যবধানে পিছনে ফেলে দিয়েছেন জুনকে। ঝাড়গ্রামেও ২১ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল।

গত ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোট পর্ব। শেষ হয় ১ জুন। আজ একযোগে গোটা ভারতের ৫৪৩ আসনে ফল ঘোষণা করা হবে।

নিউজ ট্যাগ: লোকসভা নির্বাচন

আরও খবর



ধ্যানে বসেছেন মোদি, বিরোধীরা বলছেন ভেলকিবাজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোট শনিবার। তার আগে বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকেল ৫ টায় শেষ পর্বের প্রচারণা শেষ হয়েছে। প্রচারণা শেষ করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গিয়েছেন কন্যাকুমারী। সেখানে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে ধ্যানে বসেছেন তিনি। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানেই থাকার ঘোষণা দিয়েছেন মোদি।

প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রক মেমোরিয়ালের চারপাশে দুই হাজারের বেশি পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। কোস্টগার্ড এবং নৌবাহিনীও নজরদারি রাখবে।

মোদি এমন এক জায়গায় ধ্যানে বসেছেন যা ভারত মহাসাগর, বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের মিলনস্থল। ১৮৯২ সালে এই স্থলেই ভারতের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তামগ্ন হয়েছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। সেখানেই সমুদ্রের বুকে পাথরের টিলার ওপর ১৯৭০ সালে গড়ে তোলা হয় এক ধ্যানগৃহ।

তবে মোদির এই ধ্যান নিয়েও রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালেও লোকসভা ভোটের প্রচারণা শেষ হওয়ার পরদিনই তিনি হিমালয়ের তুষারতীর্থ কেদারনাথের গুহায় ধ্যানে বসেছিলেন। আর সেই ছবি টেলিভিশনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল ভারতের ঘরে ঘরে। এবারও তাই করতে চাইছেন তিনি।

মোদির এই প্রচারণা ঠেকাতে তাই নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়েছে বিভিন্ন দল। বুধবার কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা, অভিষেক সিংভি ও সৈয়দ নাসির হুসেন নির্বাচন কমিশনে গিয়ে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। সেখানে বলা হয়েছে, মোদি ধ্যানে বসলে দেশের সব টেলিভিশন, রেডিও ও প্রচারমাধ্যমে তা নিয়ে হৈচৈ করবে। প্রত্যক্ষ না হলেও সেটা হবে পরোক্ষ প্রচার। আর তাতে ভোটাররা প্রভাবিত হবেন। চিন্তা করার কোনো অবকাশই পাবেন না।

পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তর প্রদেশসহ বিভিন্ন রাজ্যের ৫৭ আসনে ভোট হবে শেষ দফায়। তার মধ্যে বারাণসীও আছে। আর এই বারাণসীতেই এবারও প্রার্থী হয়েছেন মোদি।

সিপিএমের তামিলনাড়ু ইউনিট প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির ধ্যানের দৃশ্য সম্প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে।

এভাবে ভোটের আগে পরোক্ষ প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছেন তৃণমূল নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার একটি রোডশোতে তিনি বলেন, ধ্যান করতে চাইলে করুন। কিন্তু টিভিতে তা যাতে দেখানো না হয়, পত্রিকায় যাতে প্রচার না হয়। নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি দেখতে হবে। মোদিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, কেউ কি ক্যামেরা নিয়ে ধ্যান করতে যান?


আরও খবর



উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ত্রিমুখী গোলাগুলি, নিহত ১

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজার উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসা সন্ত্রাসীদের দুপক্ষ এবং পুলিশের মধ্যে গোলাগুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। এসময় ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল। বুধবার (১২ জুন) ভোর ৬ টায় উখিয়ার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান ৮ এপিবিএন এর অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মো. আমির জাফর।

নিহত আব্দুল মোনাফ (২৬) এই ব্লকের বাসিন্দা আজিম উল্লাহের ছেলে।

পুলিশ জানিয়েছে, আব্দুল মোনাফ একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে হত্যা ও অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় সে দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিল।

আমির জাফর বলেন, সকালে উখিয়ার ঘোনার পাড়া ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-৪ ব্লকে মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার সন্ত্রাসীদের দুপক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে এপিবিএন পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছলে আরসা সন্ত্রাসীরা অতর্কিত গুলি ছুড়তে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে।

ত্রিমুখী গোলাগুলির এক পর্যায়ে আরসা সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। এসময় ঘটনাস্থলের আশপাশে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার করা হয় বিদেশি একটি পিস্তল। পরে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এডিআইজি বলেন, কি কারণে আরসা সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে পুলিশ তা নিশ্চিত নয়। এ ব্যাপারে পুলিশ খোঁজ খবর নিচ্ছে।

নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান আমির জাফর।


আরও খবর