আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

শনির আখড়ায় মৌমিতা পরিবহনের বাসে আগুন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি-জামায়াতের ডাকা চতুর্থ দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীর শনির আখড়ায় মৌমিতা পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে শনির আখড়া চৌরাস্তা ব্রিজের ওপর বাসটিতে আগুন দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, পোস্তাগোলা ফায়ার স্টেশন থেকে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ করছে। এঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের সংবাদ পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন>> অবরোধের আগের রাতে রাজধানীতে সাত বাসে আগুন

এদিকে একদিনের বিরতি দিয়ে পঞ্চম দফায় ফের ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।

সোমবার বিকেলে ভার্চুয়াল এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানিয়েছেন, আগামী ১৫ নভেম্বর (বুধবার) সকাল ৬টা থেকে ১৭ নভেম্বর (শুক্রবার) সকাল ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি।


আরও খবর



টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে তাদের দলে জায়গা হয়নি অভিজ্ঞ স্টিভেন স্মিথ, তরুণ জ্যাক ফ্রেসার-ম্যাকগার্ক, পেসার জ্যাসন বেহেরেনডর্ফ ও অলরাউন্ডার ম্যাট শর্টের।

দলে জায়গা পেয়েছেন ২০২২ সালের পর আর টি-টোয়েন্টি না খেলা অ্যাস্টন অ্যাগার। প্রত্যাশিতভাবে আছেন মার্কাস স্টয়েনিস, টিম ডেভিড, ক্যামেরন গ্রিন ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলরা।

১৫ সদস্যের দলটিকে নেতৃত্ব দিবেন মিচেল মার্শ। গেল ১২ মাস ধরে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করা থেকে পূর্ণকালিন অধিনায়ক করা হয়েছে তাকে।

এবারের বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া আছে বি গ্রুপে। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ওমান, ইংল্যান্ড, নামিবিয়া ও স্কটল্যান্ড। ৫ জুন বার্বাডোজে ওমানের বিপক্ষের ম্যাচ দিয়ে তাদের বিশ্বকাপ মিশন শুরু হবে।

অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ দল:

মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), অ্যাস্টন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, টিম ডেভিড, নাথান এলিস, ক্যামেরন গ্রিন, জশ হ্যাজেলউড, ট্র্যাভিস হেড, জশ ইঙ্গলিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, মার্কাস স্টয়েনিস, ম্যাথু ওয়েড, ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যাডাম জাম্পা।


আরও খবর



সীমান্তে আবারও বিএসএফের গুলি

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এম এ রহিম, বেনাপোল (যশোর)

Image

সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও থামছে না ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে প্রাণহানির ঘটনা। প্রতি মাসেই বিএসএফের গুলিতে ঘটছে হত্যাকাণ্ড। সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হয়। কিন্তু তবুও থামছে না সীমান্তে হত্যা। সবশেষ রোববার (১২ মে) দিবাগত রাতে বেনাপোল সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ। এতে আমজেদ আলী নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

পরিবার জানিয়েছে, রোববার রাতে পুটখালী সীমান্ত দিয়ে ভারতে গরু পাচার করার সময় ভারতীয় বিএসএফ গুলি ছুড়লে আমজেদ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালিয়ে বাড়িতে চলে আসে। পরে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন।

এর আগে, বুধবার (৮ মে) দুই বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। হত্যার দুই দিন পর শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে ওই দুই বাংলাদেশির মরদেহ তেতুলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ।

সীমান্তে বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলি ও নির্যাতনে প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ বাংলাদেশিরা। বিগত ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারিতে বিএসএফের গুলিতে নির্মম হত্যার শিকার হয় কিশোরী ফেলানী খাতুন। তার মরদেহ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। ওই সময় কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকা কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর মরদেহের ছবি আলোড়ন তুলেছিল দেশে-বিদেশে। ওই ঘটনার পর দফায় দফায় আলোচনায় সীমান্তে হত্যা বন্ধে প্রতিশ্রুতি দেয় বিএসএফ। তবে গত বছরগুলোতে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় একেবারেই উল্টোচিত্র।

বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসেবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের হাতে মারা গেছেন ২০০ এর বেশি বাংলাদেশি। নির্যাতনের শিকার হয়েছেন শতাধিক মানুষ। যার মধ্যে গতবছর ২৮ জনের প্রাণহানি ও ৩১ জন মারাত্মক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আসকের তথ্য অনুযায়ী, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে হত্যা করে বিএসএফ। ওই বছর ৪৮ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারান, যার মধ্যে ৪২ জন বিএসএফের গুলিতে ও ছয়জন শারীরিক নির্যাতনে মারা যান। এর আগের বছর যে ৪৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন বিএসএফের গুলিতে এবং ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে নির্যাতনে। গত সাত বছরের মধ্যে বিএসএফের গুলিতে সবচে কম বাংলাদেশির মৃত্যু হয় ২০১৮ সালে ১৪ জনের।

সরকারের হিসেবে বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ৯ বছরে বিএসএফের হাতে ২৯১ জন বাংলাদেশি নিহত হন। এ ৯ বছরের মধ্যে সবচে বেশি প্রাণ হারিয়েছেন ২০০৯ সালে। আর সবচে কম ১৭ জন হত্যার শিকার হয়েছেন ২০১৭ সালে।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতে, বিএসএফ আত্মরক্ষার জন্য হত্যা করে। কিন্তু হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) ট্রিগার হ্যাপি’ নামে এক প্রতিবেদনে সীমান্তে গুলি থেকে বেঁচে যাওয়া এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ ছিল, বিএসএফ তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা না করে বা সতর্ক না করেই নির্বিচারে গুলি চালায়। কিন্তু আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী আত্মরক্ষার প্রয়োজনে প্রথমে সতর্ক করতে ফাঁকা গুলি ছুড়তে হবে। যদি এতে হামলাকারী নিবৃত না হয় এবং জীবনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায় সেক্ষেত্রে গুলি ছোড়া যাবে, তবে সেটা হতে হবে অবশ্যই হাঁটুর নিচের অংশে। কিন্তু এসবের কোনো তোয়াক্কাই যেন নেই বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর। ফেলানী হত্যার দৃশ্যই কি মনে করিয়ে দেয় না, বিএসএফ গুলি ছোড়ে স্রেফ হত্যার উদ্দেশ্যেই। বিএসএফ কোনো ক্ষেত্রেই প্রমাণ করতে পারেনি যে, হতাহতের শিকার মানুষগুলোর মাধ্যমে তাদের প্রাণ সংশয় বা গুরুতর আহত হওয়ার ঝুঁকি ছিল।

সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার অন্যতম প্রধান কারণ দেশটির সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ। এ ছাড়াও দুই দেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো ঘনবসতিপূর্ণ। এখানকার একশ্রেণির মানুষ কৃষি ও অন্যান্য পেশার পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত গবাদি পশু ও পণ্য পাচারের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। এই হত্যার শিকার অধিকাংশই বিভিন্ন চোরাচালান কর্মের সঙ্গে জড়িত বলেই অভিযোগ বিএসএফের। কিন্তু দুই দেশের আইন অনুযায়ী, কেউ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করলে, কাঁটাতার কাটলে বা পাচারের চেষ্টা করলে তাদের গ্রেপ্তার করে ওই দেশের আইনানুযায়ী বিচার করতে হবে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গুলি ছোড়া বা নির্যাতন করা যাবে না।


আরও খবর



পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলল ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ভারত সরকার। শনিবার (৪ মে) এক প্রজ্ঞাপনে একথা জানানো হয়েছে। ভারতের ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেন ট্রেড প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করেছে ৫৫০ ডলার।

মহারাষ্ট্রে লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখেই মূলত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারের এমন পদক্ষেপে স্বস্তি মিলবে সেখানের ব্যবসায়ীদের।

ভারতের, বিশেষ করে পেঁয়াজের রাজ্যখ্যাত মহারাষ্ট্রের চাষি ও ব্যবসায়ীরা অনেক আগে থেকেই পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছে। কারণ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পরই সেখানকার চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে।

যদিও নিষেধাজ্ঞা চলাকালেও সীমিত আকারে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও আমিরাতে পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে ভারত সরকার।

মূলত, দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদার সঙ্গে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার কারণে ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে দিয়েছিল। সেই অবস্থান থেকে এবার সরে এল দেশটি।


আরও খবর



ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত বেড়ে ৯০

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যায় ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুল তলিয়ে গেছে। প্রবল বর্ষণে এখন পর্যন্ত ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া আরও ১৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় দেড় লাখ মানুষ। আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলে ব্যাপক বন্যার কারণে কয়েকশ শহর পানির নিচে চলে গেছে। বন্যায় এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৯০ জন মারা গেছেন এবং প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার মানুষ তাদের বাড়িঘর থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

এদিকে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রদেশের রাজধানী পোর্টো আলেগ্রে বন্যায় কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেখানকার বিমানবন্দর ও বাস স্টেশন বন্ধ হয়ে গেছে। প্রধান সড়কগুলো এখন অবরুদ্ধ।

প্রদেশের সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি বলেছে, বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।


আরও খবর



ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় কেন্দ্রে ভোটার কম এসেছে: সিইসি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বৃষ্টি ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ার কারণে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

তিনি বলেছেন, প্রথম ধাপে ১৩৯টি উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। বর্ষা ও ধান কাটার মৌসুম হওয়ায় অপেক্ষাকৃত কম ভোট পড়েছে।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ নিয়ে ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে সিইসি বলেন, বর্ষার কারণে অনেকে ভোট সেন্টারে আসতে পারেননি। এছাড়া এখন ধান কাটার মৌসুম চলছে। এ কারণেও ভোট কম পড়েছে। আমাদের কাছে এটাই মনে হয়।

তিনি বলেন, কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। তেমন কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। মোটামুটিভাবে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে।


আরও খবর