আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সুদের হার না বাড়াতে ব্যবসায়ীদের অনুরোধ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ব্যাংক ঋণে সুদের হার না বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)। সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠকে এ অনুরোধ জানান এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সুদহার অস্বাভাবিক হারে বাড়বে না। এখনকার পদ্ধতি অনুসারে সামান্য পরিমাণ ধাপে ধাপে বাড়তে পারে।

বৈঠক শেষে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, করোনাকালীন ও সংকটময় সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যেসব পলিসি নেওয়া হয়েছে এজন্য গভর্নর ভাইদের ধন্যবাদ জানিয়েছি। আগামীতে যেন সুদের হার না বাড়ে আমরা গভর্নরকে সে অনুরোধ জানিয়েছি। তবে গভর্নর জানিয়েছেন সুদহার তেমন বাড়ার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি আরও বলেন, ঋণ পরিশোধ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এখনপর্যন্ত দুটি শিল্পখাতকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে ঋণ পরিশোধে। আরও কিছু খাতকে এ সুবিধা দেওয়া যায় কি না সে বিষয়ে জানিয়েছি। যাতে ব্যবসায়ীরা ভালোমতো ব্যবসা করতে পারেন।

আরও পড়ুন>> প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার তিন কারণ

ডলারের বিষয়ে গভর্নরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। তিনি বলেন, নির্ধারিত দামে যেন ব্যবসায়ীরা ডলার কিনতে পারেন এজন্য আমরা অনুরোধ জানিয়েছে। গভর্নর জানিয়েছেন এটা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। এটা স্বাভাবিক হয়ে আসবে।

এলসি খোলা নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের নিয়ে আমরা কথা বলেছি, তারা যেন এলসি খুলতে পারেন। গভর্নর এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন এবং ব্যাংকগুলোকে সেভাবেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, সুদহার না বাড়ানো নিয়ে এফবিসিসিআই বলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে অস্বাভাবিক হারে সুদহার বাড়বে না। এখনকার পদ্ধতি অনুসারে ধাপে ধাপে সামান্য বাড়তে পারে। গড় এভারেজ সেভাবেই করা হয়েছে।

ডলারের দাম নিয়ে তিনি বলেন, এখন ট্রেড ব্যালেন্স সমান, দাম বেশি হওয়ার কথা না। ডলার রেট নির্ধারণ করে বাফেদা-এবিবি। আমরা তাদের দেওয়া রেট নিয়ে কাজ করি।


আরও খবর



বিরোধিতার মুখেই সাইবার নিরাপত্তা বিল পাস

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বিরোধী দলের বিরোধিতার মুখেই পাস হলো বহুল আলোচিত ‌সাইবার নিরাপত্তা বিল-২০২৩। এতে বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি ও মিথ্যা মামলা দায়ের করলে সেটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে সাজার বিধান রাখা হয়েছে।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সংসদের বৈঠকে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বিলের ওপর আনা বিরোধী সদস্যদের জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি শেষে বিলটি কণ্ঠভোটে পাস হয়।

বিলের বিভিন্ন ধারার সমালোচনা করে বিরোধী দলীয় সদস্যরা বলেন, চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং স্বাধীন গণমাধ্যমের স্বীকৃতি সংবিধানেই দেওয়া হয়েছে। অথচ এই বিলের বিভিন্ন ধারায় সংবিধান স্বীকৃত এসব অধিকার খর্ব করার ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করা হয়েছে। একাধিক সদস্য বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার ও তল্লাশির বিধান সংশোধনের দাবি জানান।

এসব সমালোচনার জবাবে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা সংবিধান স্বীকৃত হলেও অবারিত নয়। স্বাধীনতা মানে কিন্তু অন্যের অধিকার ক্ষুণ্ন করা নয়। আপনার স্বাধীনতা মানে যা ইচ্ছে তা বলা নয়। অন্যকে অসম্মান করা নয়। নারীকে অশ্লীল কথা বলা নয়। এসব বিষয় নিশ্চিতকরণের কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, আইনটির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিরোধী সদস্যরা একমত পোষণ করছেন। স্বচ্ছতা, জবাবহিদিতা ও নিরাপদ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সাইবার নিরাপত্তা আইনের বিকল্প নেই।

দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রদ করে সরকার সাইবার নিরাপত্তা আইনের উদ্যোগ নেয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর বিলটি সংসদে ওঠার পর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়।

আইনটির খসড়া প্রকাশের পর থেকেই মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন বলে আসছে, সাইবার নিরাপত্তা আইনও কার্যত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মূল বিষয়বস্তু বহাল রাখা হচ্ছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের মতোই এই আইন।


আরও খবর



বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে তিন সিটিতে

প্রকাশিত:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট, খুলনা, রংপুর সিটি করপোরেশন থেকে পাওয়া প্রস্তাবগুলো যাচাই-বাছাই পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া অন্য সিটি করপোরেশনগুলোতেও বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে দ্রুত কার্যক্রম নেওয়া হবে।

জাতীয় সংসদে রোববার কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, নতুন কোনো পৌরসভাকে সিটি করপোরেশনে উন্নীত করার আপাতত কোনো পরিকল্পনা নেই। সিটি করপোরেশনে উন্নীত করার জন্য বিভাগ হওয়া প্রয়োজন।

এম. আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের সিটি করপোরেশনের বর্জ্যকে আর্থিক সম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এরই মধ্যে বেশি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে ৮১ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন বসতবাড়ি থেকে সংগ্রহ করা বর্জ্যকে আর্থিক সম্পদে রূপান্তর তথ্য বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে আমিনবাজার ল্যান্ডফিলে ইনসিনারেশন প্ল্যান্ট স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।


আরও খবর



আজ বিশ্ব স্বপ্ন দেখা দিবস

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মানুষ স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নে ভাসে। স্বপ্নে উজ্জীবিত হয়, দারুণ উৎসাহ পায়। সব বাধা-বিপত্তিকে এফোঁড়-ওফোঁড় করে দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে স্বপ্ন। স্বপ্ন না থাকলে মানুষের জীবন মিছে, বৃথা। দৃঢ় স্বপ্নই পারে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে।

আজ ২৫ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব স্বপ্ন দেখা দিবস। ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওজিওমা এগুয়াওয়ানওয়ের উদ্যোগে দিবসটির যাত্রা শুরু হয়।

বিশ্ব স্বপ্ন দিবসের উদ্দেশ্য হচ্ছে সবার মধ্যে উৎসাহ তৈরি করা। সবার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার প্রয়াস। একটি ভালো কিংবা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন আমরা সবাই-ই দেখি। কিন্তু আমাদের স্বপ্ন পূরণে অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। এই বাধা কাটিয়ে কীভাবে স্বপ্ন পূরণে আরও বেশি উদ্যমী হওয়া যায়, সেটি অনুধাবন করাতেই এই দিবস।

স্বপ্ন অনেক প্রকার হতে পারে। কেউ স্বপ্ন দেখে ঘুমিয়ে, কেউ স্বপ্ন দেখে জেগে। বিজ্ঞানী আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, স্বপ্ন সেটা নয়, যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে; স্বপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না। সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ বলেছেন, একজন মানুষকে সত্যিকারভাবে জানার উপায় হচ্ছে তাঁর স্বপ্নটা জানা।

কারও বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো স্বপ্ন দেখা। যে মানুষটি আজ বেঁচে আছে, সে এক বা একাধিক স্বপ্নকে সামনে রেখেই বেঁচে আছে। স্বপ্ন দেখতে হয়, স্বপ্ন দেখাতে হয়। যে স্বপ্ন দেখতে পারে না, সে মৃত মানুষ। তার জীবন উপভোগ্য হতে পারে না।

যারা জীবনে কখনও বড় বা সুন্দর স্বপ্ন দেখে না, তারা মানুষকে ভয় দেখায়, নিরুৎসাহিত করে। আপনি যদি সাহসী হন, বিবেকবান হন আর আপনার মনে যদি বড় ও সফল হওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় থাকে, আর তা যদি আপনি চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন, তাহলে এমন কোনো অপশক্তি নেই যা আপনাকে থামাতে পারে। স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখুন, হৃদয়ে লালন করুন। স্বপ্ন নামক বৃক্ষটির প্রতি যত্নবান হউন। দেখবেন, একসময় ওই বৃক্ষটিতে সুন্দর পাতাসহ রঙিন ফুল ফুটবে, ফল ধরবে, ঠিক আপনার যেমনটা প্রত্যাশা ছিল।


আরও খবর
বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

আজ প্রথম প্রেম দিবস

সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




দিল্লিতে হাসিনা-মোদি বৈঠক ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ নিতে আগামীকাল শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নয়াদিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সন্ধ্যায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। নরেন্দ্র মোদির সরকারি বাসভবনেই ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বৈঠকে তিস্তাসহ গুরত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলোচনা করতে চায় ঢাকা। এছাড়া জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিসহ গুরুত্বপূর্ণ সব ইস্যুতে আলোচনা হবে। দুই দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, নিরাপত্তাসহ সংশ্লিষ্ট সব বিষয় আসতে পারে দুই নেতার আলোচনায়।

জি২০-এর সদস্য না হয়েও বাংলাদেশ ওই জোটের সম্মেলনে যাচ্ছে ভারতের আমন্ত্রণে। নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকটি হবে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে। 

আরও পড়ুন>> বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া সহযোগিতার নতুন উপায় অন্বেষণে রাষ্ট্রপতির আহ্বান

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশে চলতি বছরের শেষ দিকে বা আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ভারতেও আগামী বছরের প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়ার কথা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র আরও জানায়, ভারতের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিরাপত্তা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় ভারত নিরাপত্তা খাতে বাংলাদেশের কাছ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা পেয়েছে। বাংলাদেশ তার ভূখণ্ড ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবহার হতে দেয়নি। 

আরও পড়ুন>> ভারতে জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন যেসব দেশের নেতারা

নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ ২৫টিরও বেশি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রতিনিধিরা। তাঁদের সামনে গ্লোবাল সাউথের পক্ষে বক্তব্য দেবেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের নয়াদিল্লি সফর শেষে রোববার ঢাকায় ফিরবেন।


আরও খবর



‘প্রধানমন্ত্রীকে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতে উৎসাহিত করেছেন মোদী’

প্রকাশিত:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

জি-২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানোয় ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, এর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্যাপক সম্মানিত করেছে ভারত।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইর সঙ্গে আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সম্মেলনের পুরোটা সময় প্রধানমন্ত্রীকে অন্যান্য বিশ্বনেতাদের সঙ্গে দেখা করতে উৎসাহিত করেছেন নরেন্দ্র মোদী।

তিনি বলেন, আমরা খুবই গর্বিত। প্রধানমন্ত্রীও (শেখ হাসিনা) বলেছেন, অতিথি দেশ হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়ে আমাদের সম্মানিত করা হয়েছে এবং আমরা ভারতের কাছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। গ্লোবাল সাউথের সমস্যাগুলো উত্থাপন করার জন্য আমাদের সম্মান ও বিশেষ অধিকার দিয়েছে তারা।

এ কে মোমেন আরও বলেন, বাংলাদেশ বিশেষভাবে গ্লোবাল সাউথের সমস্যাগুলো উত্থাপন করে আসছে। জলবায়ু পরিবর্তনে আমরা নেতা, আমরা নারীর ক্ষমতায়নে নেতা, আমরা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী সেই বিষয়গুলো জি-২০ নেতৃত্বের সামনে উন্মোচন করেছেন।

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিতে গত শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) নয়াদিল্লিতে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ওইদিনই নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় তার।

সেদিন দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। এর মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্ট সংক্রান্ত একটি সমঝোতাও রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: জি-২০

আরও খবর