আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ভারতে ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি ৪১ শ্রমিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এখনো উদ্ধার করা যায়নি ভারতের উত্তরখন্ডের নির্মাণাধীন সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেলে ভূমিধসে আটকে পড়া ৪১ শ্রমিককে। নবম দিনের মতো উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, শ্রমিকদের উদ্ধারে নতুন আরেকটি খাদ খননের চেষ্টা চলছে। ভারতীয় গণমাধ্যম জানায়, আটকে পড়া শ্রমিকরা সেখানে কিছুটা আলো পাচ্ছেন। এ ছাড়া পাইপে করে তাদের জন্য অক্সিজেন ও শুকনো খাবার পাঠানো হচ্ছে। এর ভেতর অন্তত ৩ শ্রমিক আমাশয় আক্রান্ত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভাস্কর খুলবে জানান, আটকা পড়া শ্রমিকদের কাছে রান্না করা খাবার পাঠানোর পাশাপাশি টেলিফোনে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, অপটিক্যাল ফাইবার কানেকশন স্থাপনের কথা চিন্তা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ক্যামেরা বা ফোনের মাধ্যমে আটকে পড়া ব্যক্তিরা পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। 

আরও পড়ুন>> ডোমিনিকান রিপাবলিকে ভারী বৃষ্টিতে ২১ জনের মৃত্যু

এর আগে, ১২ নভেম্বর ভারতের উত্তরাখন্ডে নির্মাণাধীন একটি টানেল ধসে পড়ে। উত্তরাখন্ডের উত্তরকাশী জেলায় ব্রহ্মকাল-যমুনোত্রী হাইওয়ের ধারে সাড়ে ৪ কিলোমিটার লম্বা সুড়ঙ্গ তৈরি হচ্ছে। গতকাল রোববার সেই সুড়ঙ্গের দেড়শ মিটার অংশ ভেঙে পড়ে।

সেখানে অন্তত ৪১ শ্রমিক ছিলেন। তারা সবাই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছেন। দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি। খবর পেয়েই উত্তরকাশীর পুলিশ সুপার অর্পণ যদুবংশী ঘটনাস্থলে পৌঁছান। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। আটকে পরা শ্রমিকদের কাছে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



দেশের ৫ প্রকল্পে এই অর্থায়ন

এডিবির সঙ্গে ১০৩ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি সই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) বাংলাদেশের পাঁচ উন্নয়ন প্রকল্পে প্রায় ১০৩ কোটি ডলার ঋণ দিতে সরকারের সঙ্গে চুক্তি করেছে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী স্থানীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকা।

আজ মঙ্গলবার সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এবং এডিবির বাংলাদেশ অফিসের মধ্যে এই  ঋণচুক্তি হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ইআরডির সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী এবং এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং।

এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আবাসিক গ্রাহকদের জন্য সাড়ে ৬ লাখ স্মার্ট প্রিপেইড মিটার স্থাপনের একটি প্রকল্পে ২০ কোটি ডলার ঋণের একটি চুক্তি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে এর কাজ চলবে। গোপালগঞ্জে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগ কোম্পানির টিকা উৎপাদন কারখানা প্রতিষ্ঠায় ৩৩ কোটি ৬৫ লাখ ডলার ঋণের আরেকটি চুক্তি হয়েছে। এছাড়া দক্ষিণ এশীয় উপআঞ্চলিক সহযোগিতা কর্মসূচির ( সাসেক) অধীনে ঢাকা থেকে উত্তরাঞ্চলে আধুনিক মহাসড়ক নির্মাণে ৩০ কোটি ডলার এবং বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও যশোর ইউিনভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির কম্পিউটার ও আইটি শিক্ষার প্রকল্পে ১০ কোটি ডলার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নের একটি প্রকল্পে ৯ কোটি ডলার ঋণের চুক্তি সই হয়েছে।


আরও খবর



খরার পর ভয়ংকর বন্যার কবলে কেনিয়া, মৃত ১২০

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রায় চার দশক লড়াইয়ের পর খরা থেকে মুক্তি পেয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। কিন্তু এখন তাদের সামনে নতুন দুর্যোগ। ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশটি, প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১২০ জন।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে কেনিয়ায় সমানে বৃষ্টি পড়ছে। তার ফলে বিশাল এলাকা বন্যার কবলে পড়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেমন্ড ওমোলো জানিয়েছেন, অন্ততপক্ষে ১২০ জন মারা গেছেন।

ত্রাণ সংস্থাগুলি জানিয়েছে, কয়েক হাজার বাড়ি ভেসে গেছে বা ডুবে গেছে। বিস্তীর্ণ এলাকায় চাষের জমি চলের তলায় চলে গেছে। প্রচুর পশুর মৃত্যু হয়েছে। ৯০ হাজার বাড়িতে বন্যার পানি ঢুকে যাওয়ায় বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাদের জন্য ১২০টি আশ্রয়শিবির খোলা হয়েছে।

দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো জানিয়েছেন, বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য পর্যাপ্ত অর্থ দেওয়া হবে। প্রেসিডেন্টের অফিস জানিয়েছে, এল নিনোর প্রভাবে স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি বৃষ্টি পড়েছে। অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পরিকাঠামো ও সম্পত্তি ধ্বংস হয়েছে। কেনিয়া-জুড়ে বিদ্যুতের সমস্যা দেখা দিয়েছে।

আরও পড়ুন>> দ.আফ্রিকায় প্লাটিনাম খনিতে দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত

আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এল নিনোর জন্যই কেনিয়ায় এই ধরনের বৃষ্টি হচ্ছে।

এল নিনো আবহাওয়ার কারণে হর্ন অব আফ্রিকা অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি ও বন্যার ঘটনা ঘটে। এল নিনো হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি একটি জলবায়ুর ধরন। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবের সঙ্গে যুক্ত এল নিনোর এই চক্র স্থানীয়ভাবে খরা ও ক্ষুধার পাশাপাশি প্রাণিবাহিত রোগ বাড়াতে পারে, এমন আশঙ্কা রয়েছে।

এল নিনো হলো সাউদার্ন অসকিলেশন (ইএনএসও) নামক আবহাওয়ার ধরনের দুটি অংশ, যা ক্রান্তীয় পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর বাতাসের ধরন এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রার একটি অনিয়মিত কিন্তু পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তন। এল নিনো বলতে ইএনএসওর উষ্ণায়ন পর্যায়কে বোঝায়। অন্যদিকে লা নিনা বোঝায় এর শীতলকরণ পর্যায়কে।


আরও খবর



ওয়ার্ল্ড বিজনেস আউটলুক অ্যাওয়ার্ড ২০২৩

মোস্ট ইনোভেটিভ প্রোপার্টি ডেভেলপমেন্ট ফার্ম বাংলাদেশ ২০২৩ জিতল বসুন্ধরা হাউজিং

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ওয়ার্ল্ড বিজনেস আউটলুক অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এ মোস্ট ইনোভেটিভ প্রোপার্টি ডেভেলপমেন্ট ফার্ম বাংলাদেশ ২০২৩ জিতলো বসুন্ধরা হাউজিং।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ল্যান্ড ডেভেলপার, বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা হাউজিং জিতলো মর্যাদাপূর্ণ ওয়ার্ল্ড বিজনেস আউটলুক অ্যাওয়ার্ড ২০২৩।

এই পুরস্কার প্রাপ্তির মাধ্যমে বসুন্ধরা হাউজিং বাংলাদেশের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ল্যান্ড ডেভেলপার কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃতি পায়, যা রিয়েল এস্টেট সেক্টরের জন্য নতুন একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

গত ২৫ নভেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাংককের কুইন্স পার্কের ম্যারিয়ট মারকুইস-এ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পুরস্কারটি ডিপার্টমেন্ট অফ ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড প্রমোশন (ডিআইটিপি) থেকে তুলে দেন নাটিয়া সুচিন্দা এবং পুরস্কারটি গ্রহণ করেন জনাব বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধান (বিক্রয় ও বিপণন), বসুন্ধরা গ্রুপ।

পুরস্কারটি একটি আধুনিক এবং গতিশীল জীবনযাত্রার পরিবেশ তৈরির জন্য বসুন্ধরা হাউজিং-এর অবদানকে তুলে ধরে, যা ঢাকায় প্রথম পরিকল্পিত এবং একমাত্র রাজউক-অনুমোদিত আধুনিক স্মার্ট সিটি।

নিউজ ট্যাগ: বসুন্ধরা গ্রুপ

আরও খবর
কয়েক দফায় রেকর্ড গড়ে কমল সোনার দাম

বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩




হবিগঞ্জে শিকারীর ফাঁদে অতিথি পাখি, নিরব প্রশাসন!

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

শীত শুরুতেই প্রতি বছরের ন্যায় এবারও নাম না জানা হাজারো রঙ-বেরঙের অতিথি পাখির কলকাকলীতে প্রাণবন্ত হয়ে উঠছে হবিগঞ্জের হাওর-বাওর, খাল-বিল, নদী, পুকুর, জলাশয় ও জলাবনগুলো।

জেলার নবীগঞ্জ, বাহুবল, বানিয়াচংসহ বিভিন্ন উপজেলায় প্রতিদিন বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকার করে বিক্রি হচ্ছে। প্রকৃতির প্রাণ এসব পাখি অবাধে শিকার এবং বিক্রি করলেও প্রশাসনের কোনো নজরদারি না থাকার কারণে বিভিন্ন জলাশয়ে মাছ শিকার করতে আশা পাখিরা নির্বিচারে শিকারীর জালে ধরা পড়েছে। এ যেন নির্দয় পাখি শিকারী নিরব প্রশাসন'!

অসাধু পাখি শিকারীদের কারেন্ট জাল, পাতানো ফাঁদ এবং শখের শিকারীদের বন্দুকের গুলিতে প্রাণ হারাচ্ছে প্রকৃতিতে আসা অতিথি পাখিদের। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাখি শিকার নিষিদ্ধ হলেও অবাদে চলছে অতিথি পাখি শিকার।

শীতের মৌসুমে আসা পাখিদের মধ্যে রয়েছে বালিহাঁস, পাতিহাঁস, লেজহাঁস, পেরিহাঁস, চমাহাঁস, জলপিপি, রাজসরালি, লালবুবা, পানকৌড়ি, বক, শামুককনা, চখপখিম সারস, কাইমা, শ্রাইক, গাঙ কবুতর, বনহুর, হরিয়াল, নারুন্দি, মানিকজোড়া অন্যতম।

সচেতন মহলের লোকজন জানান, সঠিক নজরদারি এবং সচেতনতার অভাবে বাড়ছে পাখি শিকার। এতে নষ্ট হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। নদী-নালা ও বিভিন্ন জলাশয়ের পানি কমতে শুরু করেছে। এ সময় জলাশয় ও আমন ধানের জমিতে মাছ ও পোকা খেতে ভিড় জমানো বিভিন্ন প্রজাতির পাখি শিকারীদের জালে ধরা পড়ছে। ফাঁদে ধরা পাখি স্থানীয় হাটবাজারে ফেরি করে বিক্রি করতে দেখা যায়। এতেই বুঝা যায় নির্দয় পাখি শিকারী নিরব প্রশাসন'!

রোববার (৩ ডিসেম্বর) ঢাকা সিলেট মহাসড়কসহ কয়েকটি উপজেলার হাট বাজারের খবর নিয়ে জানা যায়, শীতের শুরুতেই পাখি শিকারীরা তাদের পুরোনো পেশায় জড়িয়ে পরেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, বানিয়াচংয়ের বড় বাজারে একজন পাখি বিক্রেতা ফেরি করে বকসহ নানা জাতের পাখি বিক্রি করতে দেখা যায়।

এ সময় এক পাখি বিক্রেতা জানান, পাখি শিকারীদের কাছ থেকে কিনে এনে বিক্রি করছেন। পাখি শিকার ও বিক্রি এটা যে দণ্ডনীয় অপরাধ জেনেও তিনি জীবিকার প্রয়োজনেই বাধ্য হয়ে বিক্রি করছেন বলে দাবি করেন। তিনি জানান, মানুষ প্রতিদিন কয়েকশত বক ফাঁদ পেতে ধরছেন। ওই পাখি তার মতো অনেকেই কিনে বিভিন্ন গ্রাম ও বাজারে ফেরি করে বিক্রি করছেন।

আবিদুর রহমান নামের এক যুবক জানান, এক শ্রেণির লোভী মানুষ এলাকার বিভিন্ন খাল-বিলে নানাভাবে পাখি শিকার করে স্থানীয় হাট-বাজারে বিক্রি করছে। এদের থাবা থেকে আমাদের জীববৈচিত্র্য টিকিয়ে রাখার জন্য পাখি বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।

শিক্ষক আবুল মনছুর তুহিন বলেন, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় অতিথি পাখি শিকার বন্ধে সামাজিক আন্দোলন আজ বেশি প্রয়োজন। কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তা প্রয়োগ করছে না।

বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান জানান, পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় পাখি শিকার বন্ধে জনগণকে নানাভাবে সচেতন করা হচ্ছে। পাখি শিকার ও বিক্রি রোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লেখ, ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী পাখি নিধনের সর্বোচ্চ শাস্তি ১ লাখ টাকা জরিমানা, ১ বছরের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান থাকলেও মৌসুমী পাখি শিকারীদের পাখি শিকার থামছে না। শীত এলেই এক শ্রেণির অসাধু মানুষ হত্যা করছে এই পরিযায়ী পাখিগুলোকে।


আরও খবর



শ্রীলঙ্কা থেকে বিশ্বকাপও সরিয়ে নিলো আইসিসি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বোর্ডে সরকারি হস্তক্ষেপের কারণে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট পড়েছে আইসিসির নিষেধাজ্ঞায়। এবার শ্রীলঙ্কা থেকে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আসরও সরিয়ে নিলো আইসিসি।

এর আগে পুরুষদের ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল শ্রীলঙ্কাকে। তবে মঙ্গলবার আইসিসির বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে এই বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকায়।

এর আগে ১০ নভেম্বর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটকে নিষেধাজ্ঞা দেয় আইসিসি। আজকের বৈঠকেও বহাল রাখা হয়েছে সেই নিষেধাজ্ঞা। এখন সেখান থেকে বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, সহসাই তাদের নিষেধাজ্ঞা কাটছে না।

পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ টুর্নামেন্ট ১৪ জানুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবে একই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় হওয়ার কথা রয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট এসএ২০।

তবে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের (সিএসএ) এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দুটি টুর্নামেন্টই একই সময়ে আয়োজন করা যেতে পারে। টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি আসরটি স্বাধীনভাবে আয়োজনের সুযোগ রয়েছে সিএসএর স্বায়ত্তশাসিত কমিটির।


আরও খবর
অবশেষে শুরু হতে যাচ্ছে খেলা

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩