আজঃ মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4
শিরোনাম

১৯৭১ ইস্যুতে ইমরানকে ‘মুখ বন্ধ রাখার’ পরামর্শ পাকিস্তানি মন্ত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

১৯৭১ সালের যুদ্ধ নিয়ে মন্তব্য করা থেকে ইমরান খানকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। তিনি বলেছেন, এ ইস্যুতে বেশিদূর কথাবার্তা চললে দেশের রাজনীতিতে উদ্বেগ উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে।

কয়েক দিন আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ইমরান খানের পক্ষ থেকে একটি বার্তা দেওয়া হয়। সেখানে বলা হয়, প্রকৃত দেশদ্রোহী জেনারেল ইয়াহিয়া খান নাকি শেখ মুজিবুর রহমান তা জানার জন্য প্রত্যেক পাকিস্তানির উচিত হামুদ উর রহমান কমিশনের প্রতিবেদনটি পড়া।

১৯৭১ সালে যৌথ বাহিনীর হাতে পরাজিত হয়ে পূর্ব পাকিস্তান খোয়ানোর পর পাকিস্তানের সাবেক বিচারপতি হামুদ উর রহমানকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করে পাকিস্তানের তৎকালীন সরকার। এই কমিশনের মূল দায়িত্ব ছিল, কেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে ইসলামাবাদের দূরত্ব সৃষ্টি হলো এবং এই যুদ্ধ হলো তার কারণ অনুসন্ধান করা।

হামুদ উর রহমানের নেতৃত্বাধীন কমিশন নির্ধারিত সময়ে প্রতিবেদন জমাও দিয়েছিলেন। কিন্তু সেনাবাহিনীর আপত্তির কারণে আজ পর্যন্ত সেই প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি।

দুর্নীতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে আদিয়ালা জেলে রয়েছেন ইমরান খান। কারাগারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের সুযোগ নেই। তাই পোস্টটি তার পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়। জানা গেছে, ইমরানের এক্স একাউন্টটি বর্তমানে পরিচালনা করছেন তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফের সোশ্যাল মিডিয়া টিম।

জিও টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে খাজা আসিফ বলেন, ১৯৭১ সালের যুদ্ধ পাকিস্তানের জন্য একটি স্পর্শকাতর বিষয়। এটি একটি ট্র্যাজেডি এবং ইমরান খানও এ সম্পর্কে ভালোভাবেই ওয়াকিবহাল। কিন্তু তারপরও তিনি ইস্যুটি নিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন, জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।

ইমরান খানের প্রতি আমার পরামর্শ এবং আহ্বান থাকবে, তিনি যদি দেশের রাজনীতি অস্থিতিশীল করতে না চান, তাহলে যেন নিজের মুখ বন্ধ রাখেন।


আরও খবর



ছোট ও মাঝারি গরুতে আগ্রহ বেশি ক্রেতাদের

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

কোরবানির ঈদের অন্যতম আকর্ষণ পশু কেনা। পশু ক্রয়ে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জে পড়তে হয় মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের। বাজেট ও সাধের সমন্বয় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। যে কারণে পরিকল্পনার শুরু থেকেই তাদের লক্ষ্য থাকে মাঝারি ও ছোট আকারেরে গরু কোরবানি দেওয়া। অনেকে আবার মাংসের স্বাদের বিবেচনায় দেশীয় গরু কিনতে চান।

সবকিছু মিলিয়ে তুলনামূলক মাঝারি কিংবা ছোট গরুর চাহিদা বেশি বাজারে। বিক্রিও বেশি হচ্ছে। গত কয়েকদিনের তুলনায় আজকে গরু বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে।

আজ রাজধানীর তেজগাঁও টেকনিক্যাল মাঠের গরুর হাট ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে। দুপুরে হাটে গিয়ে দেখা যায়, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলজুড়ে এ হাট বসানো হয়েছে। হাটে ৬০ হাজার থেকে ৬ লাখ টাকার গরু উঠেছে। বেশিরভাগ ক্রেতাই বিক্রেতাদের সঙ্গে দামাদামি করছেন। মনের মতো দাম না পেলে গরু ছাড়ছেন না তারা। অনেক ক্রেতা শেষ মুহূর্তে দাম কমতে পারে সেই আশায় অপেক্ষা করছেন। যদিও আজ সকাল থেকে গরু বিক্রি বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

শেরপুর থেকে ২২টি গরু এনেছেন ব্যবসায়ী আরশাদ। তিনি বলেন, আমার কাছে মাঝারি ও ছোট গরুর সংখ্যা বেশি ছিল। গতকাল তেমন বিক্রি না হলেও আজ সকালেই ৮টি গরু বিক্রি করেছি। আমি আগামীকালের আশায় থাকতে চাচ্ছি না। মোটামুটি লাভ হলেও গরু ছেড়ে দেব।

মাঝারি সাইজের দুটি গরু কিনেছেন নিজামুল হক। তিনি বলেন, হাজীপাড়া থেকে এখানে এসেছি। প্রথমে ইচ্ছে ছিল বড় আকারের গরু কিনব। পরে আমার অংশীদারদের পরামর্শে ছোট আকারের দুটি গরু ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকায় কিনেছি। দেশি গরু দেখতে ছোট হলেও মাংস ও স্বাদ বেশি। এ কারণে ছোট আকারের গরু কিনলাম। 

তেজগাঁও হাটের ইজারাদার হোসেন খান বলেন, প্রথম দিকে গরু-ছাগল বিক্রির পরিমাণ কম হলেও বর্তমানে পশু বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে। দামও আগের তুলনায় কমেছে। মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা তুলনামূলক বেশি। চলছেও বেশি। আমরা ৫ শতাংশ হারে হাসিল আদায় করছি। 


আরও খবর



মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এমপক্স বা মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় একজন মারা গেছেন। মাঙ্কিপক্স সংক্রমণে আফ্রিকার এই দেশটিতে এটিই প্রথম মৃত্যু। এছাড়া দেশটিতে চলতি বছর আরও কয়েকজনের শরীরে এই রোগ শনাক্ত হয়েছে। বুধবার (১২ জুন) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় এমপক্সে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যুর তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে বলে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন। মন্ত্রী জো ফাহলা বলেছেন, তিন দিন আগে গাউতেংপ্রদেশের একটি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরে গত সোমবার ৩৭ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি মারা যান।

জো ফাহলা বলছেন, এই বছর দেশে পাঁচজন এমপক্সে সংক্রমিত হয়েছেন, যার মধ্যে গাউতেংয়ের আরও এক ব্যক্তি রয়েছেন। এছাড়া অন্য তিনজন কোয়াজুলু-নাটালের বাসিন্দা।

তিনি বলেন, সংক্রমিত সকলেই ৩০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী পুরুষ। তারা প্রাদুর্ভাবের সম্মুখীন হওয়া অন্য কোনও দেশে যাননি। ফলে এই রোগটি স্থানীয়ভাবে মানুষের মধ্যে ছড়াচ্ছে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

এমপক্স রোগটি আগে মাঙ্কিপক্স নামে পরিচিত ছিল এবং ২০২২ সালের প্রথমার্ধে এটি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। এরপর একই বছরের জুলাই মাসে মাঙ্কিপক্স বা এমপক্সকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও। কিন্তু তারপর থেকে এই রোগে সংক্রমিত মানুষের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কমেছে। এর প্রায় এক বছরের মাথায় এই সংক্রমণকে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা থেকে বাদ দেওয়ার কথা ঘোষণা করে ডব্লিউএইচও।

উল্লেখ্য, মাঙ্কিপক্স ভাইরাসজনিত অসুখ। স্মলপক্স ভাইরাস শ্রেণির একটি ভাইরাস এ রোগের জন্য দায়ী। ভাইরাসটির দু’টি রূপান্তরিত ধরন রয়েছে— মধ্য আফ্রিকান ও পশ্চিম আফ্রিকান।

রোগটির বিভিন্ন লক্ষণের মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ঘেমে যাওয়া, পিঠে ব্যথা, মাংসপেশির টান ও অবসাদ। প্রথম পর্যায়ে রোগীর জ্বর আসে, পাশাপাশি শরীরে দেখা দেয় ফোস্কা ও অধিকাংশ ঘটনায় শুরুতে মুখে ফুসকুড়ি ওঠে। পরে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে; বিশেষ করে হাত ও পায়ের তালুতে।

যুক্তরাষ্ট্রের একজন জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তার মতে, এই ভাইরাল সংক্রমণের সাথে গুটিবসন্তের সম্পর্ক আছে। তবে সংক্রমণ সাধারণত মৃদু হয়। বিশেষ করে পশ্চিম আফ্রিকান ভাইরাসের প্রজাতিটি মৃদু ধরনের; যা যুক্তরাষ্ট্রে শনাক্ত হয়েছিল। এই প্রজাতিতে আক্রান্তদের মৃত্যুর হার প্রায় ১ শতাংশ। বেশিরভাগ মানুষ দুই থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।


আরও খবর



মোদির সঙ্গে আজ শপথ নেবেন ৩০ মন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

টানা তৃতীয় মেয়াদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। আজ রোববার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনিসহ প্রায় ৩০ জন মন্ত্রী শপথ নেবেন। তবে এ সময় পুরো মন্ত্রী পরিষদ শপথ নেবে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভিকে বলেছে যে, মোদির নেতৃত্বাধীন মন্ত্রী পরিষদে ৭৮ থেকে ৮১ জন থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী মোদির পরে শপথ নেবেন স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, অর্থ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী। গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রণালয়গুলোর সবই বিজেপির হাতে থাকবে। এ ছাড়া ইস্পাত, পরিবহন, বেসামরিক বিমান চলাচল, কয়লার মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীরাও আজ শপথ নিতে পারেন।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সময় সন্ধ্যা ৭টা ১৫ থেকে রাত ৮টা। অনুষ্ঠানটি ৪৫ মিনিট স্থায়ী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যে মন্ত্রীরা শপথ নেবেন তারা আজ সকাল থেকে সরকারের কাছ থেকে ফোন পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

গত ১০ বছরের মধ্যে এবারই প্রথমবারের মতো বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি এবং সরকার গঠনের জন্য তাদের নির্ভর করতে হচ্ছে জোটসঙ্গীদের ওপর। মন্ত্রিসভার গঠনেও এর প্রতিফলন থাকবে। চন্দ্রবাবু নাইডুর তেলেগু দেশম পার্টি এবং নিতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড একাধিক মন্ত্রী পদের জন্য চাপ দিচ্ছে। এ ছাড়া, মন্ত্রিত্বে অন্যান্য দলগুলোকেও স্থান দিতে হবে।

এবার মন্ত্রীদের সংখ্যা কমানোর পরিকল্পনা করেছিল বিজেপি। কিন্তু সূত্র জানিয়েছে, মন্ত্রিসভার খুব কম সদস্যই একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাবেন। নতুন মন্ত্রিসভায় নিতীশ কুমারের জেডিইউ দুটি পূর্ণ মন্ত্রীর পদ এবং চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি চারটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেতে পারে।

নরেন্দ্র মোদি ভারতের ইতিহাসে দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। এর আগে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় ছিলেন।

এই অনুষ্ঠানে ভারতের প্রতিবেশী এবং ভারত মহাসাগর অঞ্চলের দেশগুলোর নেতাদের বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে আন্তরিকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ডা. মোহাম্মদ মুইজ্জু, সেইশেলসের ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ আফিফ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবিন্দ কুমার জগন্নাথ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহল প্রচন্দ এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন।

শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা-ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি ভবনের কাছাকাছি বিশাল এলাকাকে নো ফ্লাই জোনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির নামে নকল পণ্য বিক্রি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

ওয়াটন নামের বৈদুত্যিক পাখার মোড়কে ওয়ালটনের লোগো ছাপানোর কারণে দোকান সিলগালা ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক ফয়েজ উল্লাহর নেতৃত্বে এ অভিযানে অংশ নেন সহকারি পরিচালক রানা দেবনাথ ও আনিসুর রহমান।

নগরের চান্দগাঁও থানাধীন বেপারী পাড়ায় অবস্থিত বিসমিল্লাহ ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রিক নামের দোকানে WALTON ব্র‍্যান্ডের নামে WATON নামের বৈদ্যুতিক পাখা বিক্রির অপরাধে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত করা হয়। WATON নামের পণ্যের গায়ে walton কোম্পানির লোগো মুদ্রিত ছিল।

বিসমিল্লাহ ইলেকট্রনিক্সের তথ্য অনুসরণ করে চট্টগ্রাম শহরের নন্দনকানন এলাকার মুসাফির খানা মসজিদ শপিং কমপ্লেক্সের জাহাঙ্গীর ইলেকট্রনিক্স নামক দোকানকে একই অপরাধে ৫০,০০০ টাকা জরিমানা আরোপ করা হয়। পাশাপাশি সতর্ক করা হয়।

জনস্বার্থে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এরূপ তদারকি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র অভিযানে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামে ফিটনেস, রুট পারমিটবিহীন অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। অভিযানে পাঁচটি গাড়িকে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিট দীর্ঘদিন হালনাগাদ না করায় তিনটি ডাম্পার ট্রাককে ডাম্পিং করা হয়।

শনিবার (২২ জুন) সকালে নগরীর হালিশহর থানার নয়াবাজার বিশ্বরোড এলাকায় এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বিআরটিএ ভ্রাম্যমাণ আদালত-১২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিশকাতুল তামান্না।

এসময় অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ চট্টমেট্রো সার্কেল-২ এর মোটরযান পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। তিনি বলেন, বিআরটিএ চেয়ারম্যানের নির্দেশে সারাদেশে অবৈধ ও ডকুমেন্ট হালনাগাদ না করার যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ হালিশহর নয়াবাজার বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঁচটি গাড়িকে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা করেন। তাছাড়াও ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিটসহ সবধরনের ডকুমেন্ট দীর্ঘদিন হালনাগাদ না করায় তিনটি ডাম্পার ট্রাককে (চট্ট মেট্রো-ট-১১-৯১৫১, চট্ট মেট্রো-শ-১১-১৪৮৭, চট্ট মেট্রো-শ-১১-১৫৭৬) ডাম্পিং করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এ অভিযানে সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) ও ট্রাফিক পুলিশ।


আরও খবর