আজঃ বুধবার ২৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৭ জুন) প্রথম জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা এহসানুল হক। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মোকাররমের অবসরপ্রাপ্ত মুয়াজ্জিন হাফেজ ক্বারী মো. আতাউর রহমান। নামাজ শেষে সালাম ফিরিয়ে দল বেঁধে বেরিয়ে যাচ্ছেন মুসল্লিরা।

দেশের কোটি কোটি মুসলমান আজ সকালে দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায়ের মাধ্যমে ঈদ উদযাপন শুরু করছেন। ধনী-গরিবের ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

নামাজ শেষে মুসলিম উম্মাহ, আত্মশুদ্ধি, নিজেদের পাপমোচন এবং পরিবার-পরিজন, দেশ ও মানুষের সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া চেয়ে আল্লাহর দরবারে মোনাজাত করেন।

বায়তুল মোকাররমের গেটে এবং আশপাশে পুলিশ, র‌্যাব ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের তৎপরতা রয়েছে।

যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও ত্যাগের মহিমায় উৎসবমুখর পরিবেশে সারাদেশে ঈদুল আজহা উদযাপন হচ্ছে। মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ১০ জিলহজ অন্যতম বৃহৎ এ ধর্মীয় উৎসব উদযাপন করেন।

দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায়। বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহীউদ্দিন কাসেম এতে ইমামতি করবেন। মুকাব্বির হবেন মসজিদের খাদেম আব্দুল হাদী।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে জানানো হয়েছে, তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায়, চতুর্থটি সকাল ১০টায় এবং পঞ্চম ও সর্বশেষ ঈদের জামাত হবে বেলা পৌনে ১১টায়।


আরও খবর



সিলেটে ভূমি ধস: আটকা পড়া একই পরিবারের তিনজনের মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

সিলেট মহানগরের ৩৫নং ওয়ার্ডের মেজরটিলার চামেলীবাগ আবাসিক এলাকায় টিলার মাটি ধসে একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন। নিহতরা হলেন- আগা করিম উদ্দিন (৩১), তার স্ত্রী শাম্মী আক্তার রুজি (২৫) ও ছেলে নাফজি তানিম (২)। সোমবার ভোর ৬টায় চামেলীবাগ এলাকার ২ নম্বর রোডের ৮৯ নম্বর বাসাটি মাটির নিচে চাপা পড়ে।

আগা করিম ওই এলাকার মৃত আলাউদ্দিনের ছেলে। দুর্ঘটনায় মাটিচাপা পড়েছিলেন একই পরিবারের মোট ৯ জন। ৩ জন ছাড়া বাকিদের উদ্ধার করা হয় ঘটনার পরপর। তাদের মধ্যে ৩ জন আহত হন। আহতদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



সেন্টমার্টিনে আমরা আক্রান্ত হলে জবাব দেবো: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সেন্টমার্টিন যদি বেদখল হয়ে যায়, বাংলাদেশ কোন প্রক্রিয়ায় সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেএমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা আক্রান্ত হলে সেই আক্রমণের জবাব তো আমরা দেবো। আমরাও প্রস্তুত।

শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

কক্সবাজার থেকে সেন্ট মার্টিনে কোনো জাহাজ যেতে পারছে না। মিয়ানমার থেকে গুলি চালানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কিছু দিন আগে বলেছেন, আমাদের জলসীমায় কোনো একটি রাষ্ট্র ঘাঁটি করতে চাচ্ছে, আমরা চক্রান্তের শিকার হচ্ছি কি নাগণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে রোহিঙ্গাদের যে স্রোত এবং মানবিক আবেদনে প্রধানমন্ত্রী সেদিন উদারভাবে সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন। যে কারণে তাকে মানবতার মা বলে অভিহিত করা হয়।

সে সময় প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, সেখানে তার একটা ছোট অপারেশন হয়। সে সময় প্রতিদিনই তিনি সরকার এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সবাইকে ফোন করতেন। আমাদের পার্টি পর্যায়েও সাবধান করে দিতেনকোনো অবস্থাতেই যেন আমরা কেউ কোনো উসকানি না দেই। উসকানি দিলে যুদ্ধ হতে পারে, অন্য পক্ষ তো বসে থাকবে না। আমাদের আকাশসীমাও তারা দুএকবার লঙ্ঘন করেছিল। তারপরও আমরা কিন্তু তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ধৈর্য ধরেছিলাম এবং তখন সে অবস্থাটা আর বেশি দূর এগোয়নি। যদিও রোহিঙ্গা সমস্যাটা আমাদের ওপর জেঁকে বসেছে।

তিনি বলেন, আজকে দুনিয়ার বিভিন্ন সংস্থা, বড় বড় দেশগুলো আমাদের প্রশংসা করে কিন্তু এই রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে তাদের যে সাহায্যের পরিমাণটা ছিল, সেটা কিন্তু অনেক কমে গেছে। আমাদের এমনি অর্থনৈতিক চলমান সংকটে; আমরা নিজেরাই সংকটে আছি। আমাদের নিজেদেরই দুশ্চিন্তামুক্ত হওয়ার কোনো কারণ নেই। সেখানে ১২ লাখ রোহিঙ্গা, যাদের সন্তান-সন্ততি হয়ে সংখ্যা বাড়ছে। এই বোঝাটা আমাদের জন্য একটা বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে আছে। পৃথিবীর অনেক দেশ আছে অভিবাসীরা যায়, তাদের আশ্রয় দেয়।

কাদের বলেন, এখানে দুনিয়ার বড় বড় দেশগুলো, যারা এ সংকট নিয়ে আজকে কথা বলে; আমাদের তো লিপ সার্ভিসের দরকার নেই! দরকার এ বোঝাটা আমাদের কাঁধ থেকে সরিয়ে নেওয়া। সার্বিকভাবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী যেখানেই যান, তিনি সর্বাগ্রে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গটা উত্থাপন করেন।


আরও খবর



চিটাগাং চেম্বারে এনপিও উদ্যোগে “উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কৌশল” বিষয়ক কর্মশালা

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (সিসিসিআই) সহযোগিতায় এবং ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কৌশল শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

রবিবার সকালে চিটাগাং চেম্বারের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহর সভাপতিত্বে কর্মশালায় চেম্বার পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ বক্তব্য রাখেন।

এনপিও উর্ধ্বতন গবেষণা কর্মকর্তা মোছাম্মৎ ফাতেমা বেগম কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এময় অন্যান্যদের মধ্যে চেম্বার পরিচালক মাহবুবুল হক মিয়া, এনপিও এর গবেষণা কর্মকর্তা ফারজানা হকসহ এনপিওএর কর্মকর্তা, বিকেএমইএ, বিএসআরএম, কেডিএসর কেওয়াইসিআর, সাইফ পাওয়ারটেক, রিয়ালেন্স শিপিং লিঃ, বনফুল, রাবার ওনার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন, আমাদের প্রতিযোগী দেশের চেয়ে উৎপাদনশীলতা এর ক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে। আবার উৎপাদনে প্রযুক্তির ব্যবহারেও আমরা পিছিয়ে। ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পরবর্তী বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। দেশের অর্থনীতিতে প্রাইভেট সেক্টর ভূমিকা রাখলেও গবেষণা ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কিভাবে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো যায় সেই লক্ষ্যে গবেষণা করা এই সেক্টরের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই উৎপাদনশীল শিল্পের চাহিদানুযায়ী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এনপিওকে দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগিতা কিভাবে বাড়ানো যায় সেই বিষয়ে গবেষণা করার দরকার।

জানা যায়, দেশের শিল্প কারখানার শ্রমিক এবং কর্মকর্তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর লক্ষ্যে আবেদনের ভিত্তিতে ফাইভএস টেকনিক, কাইজেন প্র্যাক্টিস, টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট, টোটাল প্রোডাকটিভ মেইন্টেন্যান্সসহ ২৮ ধরণের বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। বিনামূল্যে এইসব প্রশিক্ষণ নিতে পারে যেকোন শিল্প প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর উপর গবেষণা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে এনপিও।


আরও খবর



সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত ১২

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সিরিয়ায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ১২ জন নিহত হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস (এসওএইচআর) জানিয়েছে, সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত আলেপ্পো শহরের কাছে একটি কারখানায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১২ ইরানপন্থী যোদ্ধা নিহত হয়েছে।

সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় নিহতের সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত করেনি। শুধুমাত্র জানানো হয়েছে যে, মধ্যরাতের কিছু সময় পর... ইসরায়েলি শত্রুরা আলেপ্পোর দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে কিছু অবস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছে এবং সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, আলেপ্পোর উত্তরে অবস্থিত হায়ান শহরে হামলায় বেশ কয়েকজন সিরীয় এবং বিদেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। হামলার পর একটি কারখানায় শক্তিশালী বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।

ইসরায়েল সিরিয়ায় এ পর্যন্ত কয়েকশ বার হামলা চালিয়েছে। যদিও তারা প্রতিবেশী দেশটির বিরুদ্ধে চালানো সামরিক অভিযানের কথা খুব কমই স্বীকার করেছে। বেশিরভাগ সময়ই তারা হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।

ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা বলছেন, হিজবুল্লাহসহ ইরান-সমর্থিত যোদ্ধারাই সিরিয়ায় হামলার মূল লক্ষ্য। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েল। গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধ ঘোষণার পর থেকেই সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা বেড়ে গেছে।


আরও খবর



স্মার্ট স্কুল বাস পরিচালনায় বিআরটিসির সঙ্গে জিপিএইচের সমঝোতা চুক্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের স্মার্ট স্কুল বাস পরিচালনায় বিআরটিসি ও জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। আগামী দুই বছর স্মার্ট স্কুল বাস এর স্পন্সর হিসাবে থাকছে জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড। এই দুই বছরে তারা ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা অনুদান দিবেন। যা থেকে বাসের ড্রাইভার স্টাফদের বেতন ছাড়াও জ্বালানী খরচসহ বাসগুলোর সকল ধরনের মেইনটেনেন্স খরচ বহন করা হবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে ১০টি স্মার্ট স্কুল বাস পরিচালনায় এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয় ।

এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সাদি উর রহিম জাদিদ, জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের উপদেষ্টা কর্নেল (অব.) মো: শওকত ওসমান ও উপদেষ্টা মোহাম্মদ ওসমান গনি (মিডিয়া), চট্টগ্রা। বিআরটিসি ম্যানেজার মো. জুলফিকার আলী, জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনারগণ, স্মার্ট স্কুল বাস মনিটরিং টিমের নুরুল আজিম রনি, টেকনলজি পার্টনার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।

 সমঝোতা স্মারকে বিআরটিসি সাবডিপোর ম্যানেজার জুলফিকার আলী এবং জিপিএইচ ইস্পাতের উপদেষ্টা শওকত ওসমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।

চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মো: ফখরুজ্জামান বলেন, এসব বাসে নগরীর পাঁচটি সড়কে ছাত্র-ছাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন । বাসগুলোতে স্মার্ট টেকনোলজি, জিপিএস ট্যাকার, ক্যামেরা, এআই ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল যাতায়াতের ক্ষেত্রে বাসে ওঠা-নামার সময় অভিভাবকের ফোনে স্বয়ংক্রিয় এসএমএস প্রদান, বাসে শিক্ষার্থীদের অবস্থান মনিটরিং এবং স্বল্প খরচে স্কুল কলেজে যাওয়া আসা নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামীতে চাহিদা অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে বাসের সংখ্যাও বাড়ানো হবে

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে সমৃদ্ধ নগর, উন্নত গ্রাম, প্রযুক্তির ছোঁয়ায় স্মার্ট চট্টগ্রাম- স্লোগান সামনে নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। এরই ধারাবাহিকতায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রাম কর্তৃক পরিচালিত দেশের জেলাগুলোর উদ্ভাবনী কার্যক্রমভিত্তিক প্রতিযোগিতা স্মার্ট ডিস্ট্রিক্ট ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ-২০২৩ এর আওতায় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের স্মার্ট স্কুলবাস নামক উদ্ভাবনী উদ্যোগটি প্রথম পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ১০টি দ্বিতল স্কুল বাস ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে নগরীতে চলাচল করছে। আধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত এ সকল স্মার্ট স্কুল বাসে যে কোন স্কুলের শিক্ষার্থীরা নাম মাত্র ৫  টাকা ভাড়ায় যে কোন দূরত্বে চলাচল করতে পারেন। জিপিএস ট্র্যাকার, জিআইএস প্রযুক্তি, আইপি ক্যামেরা ছাড়াও এ বাসে ডিজিটাল হাজিরা ডিভাইস আছে। যেখানে শিক্ষার্থীরা কার্ড চাপ দিলেই অভিভাবকদের মোবাইলে চলে যাচ্ছে খুদে বার্তা। ফলে অভিভাবকরা সন্তানদের নিয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে পারছেন।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর