আজঃ মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4
শিরোনাম

দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৬৫৬ জন হাজি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুলাই ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছর হজের আনুষ্ঠানিকতা শেষে দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৬৫৬ জন হাজি। তিন এয়ারলাইন্সের ১২৭টি ফ্লাইটে তারা দেশে ফিরেছেন। এদিকে হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ১০৩ জন মারা গেছেন।

বুধবার (১২ জুলাই) দিবাগত মধ্যরাতে (১টা ৫৯ মিনিটে) হজযাত্রী বহনকারী এয়ারলাইন্স, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরবের অফিসের বরাত দিয়ে হজ পোর্টালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন: আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন উজরা জেয়া

বুলেটিনে বলা হয়, হজ শেষে তিন এয়ারলাইন্সের মোট ১২৭ টি ফ্লাইটে করে দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৬৫৬ জন হাজি। ১২৭ টি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ৫০টি, সৌদি এয়ারলাইন্স পরিচালিত ফ্লাইট ৫২টি এবং ফ্লাইনাসের ফ্লাইট ২৫টি।

বুলেটিনে আরও বলা হয়, হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ১০৩ জন সৌদি আরবে মারা গেছেন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৮, মহিলা ২৫ জন রয়েছেন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৮৫, মদিনায় ৫, জেদ্দায় ১, মিনায় ৯, আরাফায় ২, মুজদালিফায় ১ জন মারা গেছেন।

আরও পড়ুন: আবারও বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় তৈরির আশঙ্কা

সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মারা গেলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। নিজ দেশে নিতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।

কোন হজযাত্রী মক্কায় মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে, মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।

উল্লেখ্য, হজযাত্রীদের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট গত ২ জুলাই শুরু হয় এবং শেষ হবে আগামী ২ আগস্ট।


আরও খবর



তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও হালকা আবার কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণও হতে দেখা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সংস্থাটি বলছে, আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। এ ছাড়াও মঙ্গলবার ও বুধবার দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

সোমবার (১ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে আগামী তিন দিনের পূর্বাভাসে বলা এমন তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়ার অধিদপ্তর।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সোমবার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থাযীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

অন্যদিকে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে দেশের রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি মৌসুমী বায়ুর সাথে মিলিত হয়েছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু দেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।


আরও খবর



বাংলাদেশিদের তথ্য বিক্রি করে দিয়েছেন পুলিশের দুই কর্মকর্তা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি নাগরিকদের অতি সংবেদনশীল এবং ক্লাসিফায়েড তথ্য অনলাইনে বিক্রি করেছে পুলিশের দুই কর্মকর্তা। ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) ডাটাবেইজে প্রবেশ করে এসব তথ্য নিজেদের দখলে নিয়েছিলেন তারা।

ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন- অ্যান্টিটেরোরিজম ইউনিটের (এটিইউ) পুলিশ সুপার ফারহানা ইয়াসমিন এবং র‍্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন-৬ (র‍্যাব) এর সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) তারেক আমান বান্না।

আইনশৃংখলা রক্ষাকারী এই দুই ইউনিটের প্রবেশাধিকার বন্ধ করাসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে এনটিএমসি।

শুক্রবার (৭ জুন) দুপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনটিএমসির মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান।

জানা যায়, পুলিশ সুপার ফারহানা ইয়াসমিন এবং এএসপি তারেক আমানের আইডি থেকে ন্যাশনাল ইন্টিলিজেন্ট প্ল্যাটফর্মে (এনআইপি) প্রবেশ করা হয়। সেখান থেকে নাগরিকদের অতি সংবেদনশীল এবং ক্লাসিফায়েড গোপনীয় তথ্য নেওয়া হয় যার মধ্যে আছে জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটের তথ্য, কল রেকর্ডস, ক্রিমিনাল প্রোফাইলসহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য।

বিষয়টি এনটিএমসির নজরে এলে সংস্থাটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ বাকের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন নিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর একটি চিঠি দেন। গত ২৮ এপ্রিল প্রেরিত ঐ চিঠিতে দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়।

প্রযুক্তিবিষয়ক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম টেকক্রাঞ্চে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বাকের বলেন, বিডি সাইবার গ্যাং নামক টেলিগ্রাম চ্যানেলসহ একাধিক টেলিগ্রাম চ্যানেল, ফেসবুক গ্রুপ এবং হোয়াটস অ্যাপে সংগৃহীত তথ্য বিক্রি করা হয়েছে। পুলিশ কর্মকর্তারা এসব গ্রুপের এডমিনদের তথ্য সরবরাহ করতেন। ইন্টারনেটে বিক্রির বিষয়টি সেসব এডমিনরা দেখভাল করতেন। তবে ঠিক কত সংখ্যক নাগরিকের কী পরিমাণ তথ্য এভাবে অনলাইনে বিক্রি হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত করতে পারেননি জেনারেল বাকের।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বিগত ২৫ মার্চ থেকে ২৫ এপ্রিলের মধ্যে এসব তথ্য সংগ্রহ করেছেন এসপি ফারহানা এবং এএসপি তারেক। ২৫ এপ্রিল রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে ডাটা ব্রিচ এর তথ্য জানতে পারে এনটিএমসি।

এনটিএমসির একটি সূত্র জানায়, ৪২টি সরকারি সংস্থার প্রায় পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তা এনআইপিতে প্রবেশাধিকার পান। বিভিন্ন সরকারি সেবা এবং তদন্ত সংশ্লিষ্ট কাজে প্রবেশাধিকার প্রয়োজন হয় তাদের। এনআইপিতে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য এবং কল ডিটেইল রেকর্ড (সিডিআর) থাকে। প্রবেশাধিকার প্রাপ্ত কর্মকর্তারা নিজেদের ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে এই পোর্টালে প্রবেশ করেন।

লগ সার্ভার বিশ্লেষণ করে ফারহানা এবং তারেকের আইডি থেকে অস্বাভাবিক লগ-ইন দেখতে পায় এনটিএমসি।

এ বিষয়ে তদন্ত করতে গিয়ে তথ্য বিক্রির প্রমাণ পায় এনটিএমসি। এর প্রেক্ষিতে দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি এনআইপিতে পুলিশের এটিইউ এবং র‍্যাব-৬ এর প্রবেশাধিকার বন্ধ রেখেছে এনটিএমসি।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান। সংস্থাটির এই শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি সঠিক। আমাদের নজরে এলে এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের আগ পর্যন্ত ঐ দুই সংস্থার প্রবেশাধিকার (সাময়িকভাবে) বন্ধ রাখা হয়েছে। দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পুলিশ এবং র‍্যাবকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানি।

এদিকে, এসপি ফারহানা ইয়াসমিন এবং এএসপি তারেক আমানকে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হওয়ার বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে টেকক্রাঞ্চকে জানিয়েছে এনটিএমসি পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারেক। তবে এনটিএমসিকে দেওয়া এক চিঠিতে পুলিশের এটিইউ থেকে দাবি করা হয়, এসপি ফারহানা ইয়াসমিনের আইডি ব্যবহার করে সেসব তথ্য সংগ্রহ ও বিক্রি করেছেন দুই কনস্টেবল।

তারা হলেন- সাইবার ক্রাইম উইং এর কনস্টেবল মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী এবং অপারেশন্স উইং এর খায়রুল ইসলাম। ঐ দুই কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে এটিইউ।


আরও খবর



ব্লগার নাজিমুদ্দিন হত্যা, জিয়াসহ চারজনের বিচার শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের ছাত্র ব্লগার নাজিমুদ্দিন সামাদ হত্যা মামলায় পলাতক আসামি চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক জিয়াসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর মধ্য দিয়ে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।

একই সঙ্গে এ মামলার দায় থেকে পাঁচ আসামিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৬ আগস্ট ধার্য করা হয়েছে। সোমবার (২৪ জুন) ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ আদেশ দেন।

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মো. গোলাম ছারোয়ার খান জাকির এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিচার শুরু হওয়া অপর তিন আসামি হলেন- রশিদুন নবী ভূইয়া ওরফে রায়হান, মো. শেখ আব্দুল্লাহ ও আকরাম হোসেন। অব্যাহতি পাওয়া পাঁচ আসামি হলেন-মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, মো. আরাফাত রহমান, ওয়ালিউল্লাহ ওরফে ওলি ওরফে তাহের ওরফে তাহসিন, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে আকাশ ওরফে কনিক ও মাওলানা জুনেদ আহাম্মেদ ওরফে সাব্বির ওরফে জুনায়েদ।

২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শেষে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার মেসে ফেরার পথে লক্ষ্মীবাজারের একরামপুর মোড়ে জঙ্গিরা কুপিয়ে এবং গুলি করে হত্যা করেন ব্লগার নাজিমুদ্দিনকে। এ ঘটনায় পরদিন সূত্রাপুর থানার এসআই মো. নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন।

২০২০ সালের ২০ আগস্ট বহিষ্কৃত মেজর সৈয়দ মো. জিয়াউল হক জিয়াসহ ৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট।


আরও খবর



প্রতারণা মামলা: অনন্ত জলিলের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১৭ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

প্রতারণার অভিযোগে করা মামলায় আলোচিত চিত্রনায়ক ও ব্যবসায়ী অনন্ত জলিলসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে এদিন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এদিন ধার্য করেন আদালত।

মামলায় অনন্ত জলিল ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন- জাহানারা বেগম, অনন্ত জলিলের কোম্পানিতে বিভিন্ন পদে কর্মরত মো. শরীফ হোসাইন, সাকিবুল ইসলাম, মিলন ও শহিদুল ইসলাম।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে শাফিল নাওয়াজ চৌধুরী নামের এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

আদালতে মামলার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

মামলার আর্জিতে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর আসামিরা পলো কম্পোজিট কোম্পানির নামে বাদীর কাছে গার্মেন্টস সম্পর্কিত কিছু কাজের জন্য অর্ডার দেন। এরপর বাদী কাজ শুরু করে কাজের বিপরীতে প্রতিশ্রুত টাকা চাইলে আসামিরা কাজ চালিয়ে যেতে বলেন এবং এলসির মাধ্যমে টাকা দেবেন বলে জানান। পরবর্তীসময়ে তারা আরও বেশ কিছু কাজের অর্ডার দেন।

এ বছরের মার্চ পর্যন্ত বাদী সবগুলো কাজ আসামিদের বুঝিয়ে দেন। এরপর গত ১৫ মার্চ টাকা পরিশোধের জন্য মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আসামিরা বাদীর একটি এলসি করেন। পরে বাদী টাকার জন্য ব্যাংকে যোগাযোগ করলে এলসির কাগজপত্রে ত্রুটির জন্য টাকা উঠাতে ব্যর্থ হন।

আর্জিতে আরও বলা হয়, বাদী চুক্তি অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করলেও অনন্ত জলিলের মালিকানাধীন কোম্পানিটি এখন পর্যন্ত কোনো টাকা পরিশোধ করেনি, যার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ২০০ ডলার।

নিউজ ট্যাগ: অনন্ত জলিল

আরও খবর



বিশ্বব্যাংকের ৯০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ পেল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

জলবায়ু সহিষ্ণু ও টেকসই প্রবৃদ্ধি, শহরাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আর্থিক পরিস্থিতি এবং আর্থিক খাতে নীতিমালা জোরালো করতে বাংলাদেশে দুই প্রকল্পে ঋণ হিসেবে ৯০০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। শুক্রবার (২১ জুন) বিশ্বব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ড গতকাল (শুক্রবার) এই ঋণের অনুমোদন দেয়।

বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্যান্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে।

তিনি বলেন, নতুন অর্থায়ন বাংলাদেশকে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সহায়তা করবে একটি হচ্ছে আর্থিক খাত ও নগর ব্যবস্থাপনা এবং অন্যটি উচ্চ মধ্যম-আয়ের দেশের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দুই কিস্তি ঋণের শেষ কিস্তি হিসেবে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সংষ্কারের পাশাপাশি টেকসই উন্নয়নের গতি বাড়াবে। এ ছাড়াও জলবায়ু পরিবর্তনসহ ভবিষ্যতে যেকোনো দুযোর্গ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।


আরও খবর