আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

দুর্গম পাহাড়ে যৌথ অভিযান নিয়ে যা বললো র‌্যাব

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তথাকথিত হিজরতের নামে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর গ্রেফতার ১২ জনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) জানতে পারে, নিরুদ্দেশ জঙ্গিরা পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে এবং অবস্থান করছে। এরপর গত ১০ অক্টোবর পার্বত্য এলাকায় যৌথ অভিযান শুরু হয়। মূলত, হিজরতের নামে ঘরছাড়া এই জঙ্গিদের শনাক্ত এবং আইনের আওতায় আনতেই অভিযানে নেমেছে র‌্যাব।

বুধবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সংস্থাটির লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, অপারেশনে বেশ অগ্রগতি হয়েছে, আমরা বেশ কিছু দূর পর্যন্ত চলে এসেছি। আশা করছি শিগগির কয়েকজনকে আইনের আওতায় আনতে পারবো। যেহেতু বান্দরবান দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকা এবং পর্যটকরা সেখানে ঘোরাফেরা করেন, এজন্য স্থানীয় প্রশাসন ওই এলাকায় পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

পাহাড়ে জঙ্গিদের অবস্থান সম্পর্কে বেশকিছু তথ্য মিলেছে জানিয়ে কমান্ডার মঈন বলেন, আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। শিগগির বিস্তারিত গণমাধ্যমে জানানো হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এ বিষয়ে র‌্যাব কী বলছে? এমন প্রশ্নের জবাবে র‌্যাবের এ মুখপাত্র বলেন, এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে যে তথ্য তাতে দুর্গম অঞ্চলে স্থায়ী হতে সাপোর্ট লাগে। যে কেউ গিয়ে সেখানে স্থায়ী হতে পারবে না। এজন্যই বিচ্ছিন্নতাবাদী কিছু সংগঠন নিরুদ্দেশ ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এবং তাদের রসদ সরবরাহ করছে বলে আমরা তথ্য পেয়েছি।

তিনি বলেন, এসব তথ্যের ভিত্তিতেই আমরা সেখানে অভিযান চালাচ্ছি। যেসব ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, এগুলো গুজব মনে হয়েছে। যৌথবাহিনীর অভিযান যথাযথ নিয়ম মেনেই হচ্ছে। ফেসবুক পেজগুলোর ব্যাপারে আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে, আমাদের অভিযান নিয়ে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, সেগুলো ভুল। বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে পাহাড়ে ট্রেনিং নিচ্ছে এমন ভিডিও প্রসঙ্গে র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, এগুলো আমাদের কাছে গুজব মনে হয়েছে। এই ভিডিও সম্ভবত আমাদের এখানের না। তবে অভিযানে জঙ্গিদের শনাক্ত ও আটক করা গেলে এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলতে পারবো।

পাহাড়ে কি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কর্মকাণ্ড চলছে না- এমন প্রশ্নে খন্দকার আল মঈন বলেন, দুর্গম এলাকায় জঙ্গিদের অবস্থান করা দুরূহ। কারণ, চেহারা... অনেক ব্যাপার আছে। তাদের (বিচ্ছিন্নতাবাদীদের) সহযোগিতা ছাড়া তারা সেখানে আছে, এটা ঠিক না। তবে তাদের আটকের পরে আমরা বিস্তারিত বলতে পারবো।

‘নাথান বাম’ সম্পর্কে র‌্যাবের কাছে কোনো তথ্য আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, না। এখন পর্যন্ত নেই। গোয়েন্দারা নাথান বাম নিয়ে কাজ করছে।


আরও খবর



‘জয় বাংলা ম্যারাথনে’ দৌড়ালেন ৩৫০০ অংশগ্রহণকারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাতিরঝিলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জয় বাংলা ম্যারাথন-২০২৪। বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাথলেটিক্স ও সাইক্লিং ক্লাবের উদ্যোগে এ  হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা তিন হাজার ৫০০ দৌড়বিদ অংশ নিয়েছেন। শুক্রবার (৭ জুন) ভোর ৫টায় শুরু হয়ে ম্যারাথন শেষ হয় সকাল ৯ টায়।

প্রধান অতিথি হিসেবে ম্যারাথন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

পুলিশ জানায়, ম্যারাথনে অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাত ৩টা থেকে হাতিরঝিলে ৬৫০ জন পুলিশ সদস্যকে আইনশৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় মোতায়েন ছিল।

এতে ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে সম্পূর্ণ অনুষ্ঠান পর্যবেক্ষণ করা হয়। স্ট্যান্ডবাই হিসেবে রাখা হয় এক্সপ্লুসিভ রিকভারি অ্যান্ড বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ক্রাইম সিন টিম, ডগ স্কোয়াড এবং সোয়াট টিম।

এদিকে সকাল ১০টার পর হাতিরঝিলে জয় বাংলা ম্যারাথনে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বনজ কুমার মজুমদার এবং অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন পুলিশ অ্যাথলেটিক্স ও সাইক্লিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান।

আরও খবর



ধর্ষণ মামলায় মামুনুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামিপক্ষের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেছেন।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার রয়েল রিসোর্টে এক নারীসহ অবরুদ্ধ হন মামুনুল হক। পরে ওই রিসোর্ট ভাঙচুর করে মামুনুলকে ছিনিয়ে নেন তার অনুসারীরা। একই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ।

এ ঘটনার ২৭ দিন পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী।

১৮ এপ্রিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ হেফাজত নেতা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে। একই বছরের ৩ নভেম্বর মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পুলিশ।


আরও খবর



উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে আহত ৩০

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বরগুনার পাথরঘাটায় দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী এনামুল হোসেন ও কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী মোস্তফা গোলাম কবিরের সমার্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রার্থীসহ প্রায় ৩০ জন আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৬ জনকে উন্নাত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আজ শুক্রবার পাথরঘাটা প্রেসক্লাবে আহতদের পক্ষে কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী মোস্তফা গোলাম কবির সংবাদ সম্মেলনে করেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়নের কাটাখালী এলাকায় ও পরে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনা ৯ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আল মামুন।

বরিশালের চিকিৎসাধীন হলেন, মোঃ রাকিব (২৮), তানভীর আহম্মেদ (৩৩), সবুজ গাজী (২৭), ফয়সাল আহম্মেদ (২৮), চয়ন (১৮), আহাদ হাওলাদার (১৬), তানভীর (১৭), শাহ আলী (২৯), সোলাইমান (২৮), সানি (১৬), ইউসুফ (২৮), ইফতি (১৯)। এরা সবাই কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী মোস্তফা গোলাম কবিরের সমার্থক। এছাড়া আরও আহত হয়েছেন দেয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী এনামুল হোসাইন ও তার সমর্থক সানি (২০)।

আটককৃতরা হলেন, মোঃ নাইমুল ইসলাম-(২১), মোঃ মনির হোসেন-(৩০), মোঃ হাবিবুর রহমান-(২৫), মোঃ মিজানুর রহমান-(২৫), মোঃ ইব্রাহিম -(২৫), মোঃ শাহাদাত হোসেন-(২৪), মোঃ আবু মুসা-(২৬), মোঃ শান্ত -(২৩), মোঃ খোকন মিয়া-(৩৮)। এরা সকলেই দেয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী এনামুল হোসাইনের সমর্থক।

সংবাদ সম্মেলনে কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী মোস্তফা গোলাম কবির অভিযোগ করেন, কাপ-পিরিচ প্রচারণা চলাকালে দোয়াত-কলম সমর্থকদের মধ্যে কথা কাটাকাটির ও হতাহাতির ঘটনা ঘটে। বিষয়টি তাৎক্ষনিক স্থানীয়রা সমাধান করে দেয়। এর পরপরই এনামুল তার লোকজন নিয়ে আমার সমর্থকদের ওপর অতর্কিত ভাবে সশস্ত্র হামলা চালায়। আহতদের উদ্ধার করে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গেলে পুনরায় অতর্কিত হামলা চালায়।

তিনি আরও বলেন, এ হামলার পিছনে কলকাঠি নাড়ছে দেয়াত-কলম এর প্রার্থী এনামুলের ভাই এএসপি নাজমুল ও সাবেক এমপি শওকাত হাসানুর রহমান রিমন। অভিযোগের বিষয় দেয়াত-কলম এর প্রার্থী এনামুল হোসাইনকে একাধিক বার ফোন দিলেও সে রিসিভ করেন।

এ বিষয় পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় সন্দেহজনক ৯ জনকে আটক করা আদালতের মাধ্যমে বরগুনা জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় কোন পক্ষই এখন পর্যন্ত মামলা না করেনি। যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সাকিল আহমেদ, পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি

নিউজ ট্যাগ: পাথরঘাটা

আরও খবর



ধ্যানে বসেছেন মোদি, বিরোধীরা বলছেন ভেলকিবাজি

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের শেষ ধাপের ভোট শনিবার। তার আগে বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকেল ৫ টায় শেষ পর্বের প্রচারণা শেষ হয়েছে। প্রচারণা শেষ করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গিয়েছেন কন্যাকুমারী। সেখানে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়ালে ধ্যানে বসেছেন তিনি। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানেই থাকার ঘোষণা দিয়েছেন মোদি।

প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রক মেমোরিয়ালের চারপাশে দুই হাজারের বেশি পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। কোস্টগার্ড এবং নৌবাহিনীও নজরদারি রাখবে।

মোদি এমন এক জায়গায় ধ্যানে বসেছেন যা ভারত মহাসাগর, বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের মিলনস্থল। ১৮৯২ সালে এই স্থলেই ভারতের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তামগ্ন হয়েছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। সেখানেই সমুদ্রের বুকে পাথরের টিলার ওপর ১৯৭০ সালে গড়ে তোলা হয় এক ধ্যানগৃহ।

তবে মোদির এই ধ্যান নিয়েও রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালেও লোকসভা ভোটের প্রচারণা শেষ হওয়ার পরদিনই তিনি হিমালয়ের তুষারতীর্থ কেদারনাথের গুহায় ধ্যানে বসেছিলেন। আর সেই ছবি টেলিভিশনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল ভারতের ঘরে ঘরে। এবারও তাই করতে চাইছেন তিনি।

মোদির এই প্রচারণা ঠেকাতে তাই নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়েছে বিভিন্ন দল। বুধবার কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা, অভিষেক সিংভি ও সৈয়দ নাসির হুসেন নির্বাচন কমিশনে গিয়ে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। সেখানে বলা হয়েছে, মোদি ধ্যানে বসলে দেশের সব টেলিভিশন, রেডিও ও প্রচারমাধ্যমে তা নিয়ে হৈচৈ করবে। প্রত্যক্ষ না হলেও সেটা হবে পরোক্ষ প্রচার। আর তাতে ভোটাররা প্রভাবিত হবেন। চিন্তা করার কোনো অবকাশই পাবেন না।

পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তর প্রদেশসহ বিভিন্ন রাজ্যের ৫৭ আসনে ভোট হবে শেষ দফায়। তার মধ্যে বারাণসীও আছে। আর এই বারাণসীতেই এবারও প্রার্থী হয়েছেন মোদি।

সিপিএমের তামিলনাড়ু ইউনিট প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির ধ্যানের দৃশ্য সম্প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা চেয়েছে।

এভাবে ভোটের আগে পরোক্ষ প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করেছেন তৃণমূল নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতার একটি রোডশোতে তিনি বলেন, ধ্যান করতে চাইলে করুন। কিন্তু টিভিতে তা যাতে দেখানো না হয়, পত্রিকায় যাতে প্রচার না হয়। নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি দেখতে হবে। মোদিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, কেউ কি ক্যামেরা নিয়ে ধ্যান করতে যান?


আরও খবর



যারা দুর্নীতি করেছে তাদের সবার তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে আছে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের সবার তথ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আছে। দুর্নীতিবাজরা বিচারের আওতায় আসছে। শুক্রবার (৩১ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় ধানমন্ডিতে ব্রিফিংয়ে তিনি এই কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার নির্বিকার নয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সব খবর আছে। প্রধানমন্ত্রী অফিসের কিছু লোককেও শাস্তি দিয়েছেন। খালেদা জিয়ার আমলে তারা কি কাউকে শাস্তি দিয়েছিল? তখন প্রধানমন্ত্রীর অফিস ছিল দুর্নীতি আখড়া।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনিসুল ইসলাম প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর