আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

‘খালেদা জিয়ার সময় বন্যায় ১ লক্ষের বেশি লোক মারা গিয়েছিলো’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, আপনাদের মনে করিয়ে দেই যারা নতুন প্রজন্ম তারা হয়তো জানেন না ১৯৯১ সালে তৎকালীন সময় বিএনপি ক্ষমতায় ছিলো। বিএনপির প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। সেই ৯১ এর বন্যায় খালেদা জিয়ার আগাম প্রস্তুতি না নেওয়ায় ১ লক্ষ ৩৮ হাজার লোক মারা গিয়েছিলো। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি ১ লক্ষ ৩৮ হাজার লোক বন্যায় মারা গিয়েছিলো। একই কবরের ভিতরে ৪-৫ জন করে পুতে রাখা হয়েছিলো। গরু-মহিষ নদীর ভিতর ভেসে গিয়েছিলো। শুধু মাত্র প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার প্রস্তুতি না নেয়ার কারণে এই ভয়ঙ্কর ক্ষতি হয়েছিলো।

তিনি আজ বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সকালে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা অডিটরিয়ামে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে প্রণোদনা কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, আইলা, সিডর, বুলবুল, রেমাল অনেক প্রকৃতিক দুর্যোগ এসেছে। আমাদের সরকার প্রতিটি দুর্যোগের আগে প্রস্তুতি এমন ভাবে নিয়েছেন যাতে মানুষ, জীব, গৃহপালিত পশু ক্ষতিগ্রস্থ না হয়। আমাদের আগাম প্রস্তুতির কারণে কিন্তু ভয়ঙ্কর কোন ক্ষতি হয়নি। এটা একজন সফল রাষ্ট্র নায়কের সুচিন্তিত পরিকল্পনার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। এখানেই পার্থক্য শেখ হাসিনা এবং অন্যান্য সরকারের প্রধানমন্ত্রী যারা ছিলেন তাদের মধ্যে। যে কিভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয় এটা রাষ্ট্র নায়কদের জানতে হয়। আর শেখ হাসিনা সেটা জানেন।

পিরোজপুর সদর উপজেলা অডিটরিয়ামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে বরাদ্দ প্রাপ্ত মানবিক সহয়তা কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন প্রকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ঘরবাড়ি মেরামতের জন্য ঢেউটিন ও নগদ অর্থের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।


আরও খবর



বেনজীর কোন দেশে সেই বিষয়ে কোনো তথ্য নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ কোন দেশে গেছেন, তা এখনো জানা নেই। এ বিষয়ে সরকারের কাছেও কো‌নো তথ্য নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

বুধবার (৫ জুন) দুপু‌রে রাজধানীর রাওয়া কন‌ভেনশন সেন্টা‌রে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ১০ম ব্যাচের নবীন বরণ অনুষ্ঠা‌নে এসব কথা বলেন তিনি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বেনজীর আহমেদ কোথায় গেছেন, আমার জানা নেই। আমি এখনো সুনিশ্চিত নয় যে, তিনি কোথায় গিয়েছেন। তিনি হয়ত ফিরে আসবেন এবং যে সমস্ত অপবাদ তার নামে আসছে বা অভিযোগ আসছে, তিনি সেগুলো মোকাবিলা করবেন।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, আসামিদের জবানব‌ন্দি‌ অনুযায়ী মনে হচ্ছে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যা করা হয়েছে। তবে মাংস উদ্ধা‌রের বিষ‌য়ে তিনি ব‌লেন, ডিএনএ প‌রীক্ষা ছাড়া শতভাগ নি‌শ্চিত ক‌রে কিছুই বলা যা‌বে না।


আরও খবর



বর্ষায় রান্নাঘরের যে ৫ বিষয়ে খেয়াল রাখবেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

গরম যদিও কমেনি তেমন, তবে বর্ষাকাল তো শুরু হয়ে গেছেই। মাঝে মাঝে দুই-এক পশলা বৃষ্টি এসে মনে করিয়ে দিচ্ছে সেকথা। বর্ষাকালে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খাবারের দিকে নজর রাখা জরুরি। তেমনই খেয়াল রাখতে হবে রান্নাঘরের কিছু বিষয়েও। এসময় ফ্লু, অন্ত্রের সমস্যা এবং জ্বর সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।

স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের প্রজনন স্থল হয়ে ওঠে। এসময় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে একটি হলো রান্নাঘর। ক্রমাগত রান্না এবং পানির প্রবাহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আরও স্যাঁতসেঁতে করে তোলে। যা অনেক সময় খাদ্য দূষণ এবং খাদ্যের বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। তবে চিন্তা করবেন না, আপনার রান্নাঘরকে সতেজ এবং নিরাপদ রাখার কিছু সহজ উপায় আছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

রান্নাঘরের চিমনি এবং এক্সজস্ট ফ্যান পরিষ্কার করুন: উচ্চ তাপে রান্না করলে স্যাঁতসেঁতে হয়ে যায়, তাই বিশেষজ্ঞরা রান্নাঘরে আলো এবং বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখার পরামর্শ দেন। তবে বর্ষাকালে এমন পরিবেশ বজায় রাখা কিছুটা কঠিন হতে পারে। এক্ষেত্রে এক্সজস্ট ফ্যান এবং চিমনি কাজে আসে। বর্ষাকালের আগে এই যন্ত্রপাতিগুলোকে পরিষ্কার করুন যাতে এটি আরও ভালোভাবে কাজ করে।

এয়ার টাইট বয়াম ব্যবহার করুন: বায়ুমণ্ডলের অতিরিক্ত আর্দ্রতা আপনার লবণ এবং চিনির বয়ামে প্রভাব ফেলতে পারে। এ কারণে মসলাগুলোকে আর্দ্রতা এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত রাখতে, এবং সেইসঙ্গে আপনার খাবারের সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্যবিধিকে আরও উন্নত করতে এয়ার টাইট কাঁচের বয়াম ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

নিরাময় মসলা হাতের কাছে রাখুন: বাঙালির রান্নাঘর হলো বিভিন্ন ধরনের মসশলার ভান্ডার। সেগুলো রান্না ছাড়াও অনেক কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। দারুচিনি, লবঙ্গ, শুকনো আদা ইত্যাদি মসলায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনার মৌসুমী স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ঘরোয়া প্রতিকার হিসাবে কাজ করতে পারে। তাই এ ধরনের মসলা হাতের নাগালেই রাখুন।

সিঙ্ক পাইপ পরিষ্কার করুন: আপনার রান্নাঘরের লুকানো জায়গাগুলোতে, বিশেষ করে সিঙ্কের পাইপ এবং ড্রেনে যেন কোনো পানি জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কারণ এসব স্থান থেকে মশা এবং মাছি এসে রান্নাঘর এবং সেখানে থাকা খাবারকে দূষিত করে। সুতরাং, বর্ষাকাল পুরোপুরি শুরু হওয়ার আগে এটি ভালোভাবে পরিষ্কার করুন এবং নিজেকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন।

পর্যাপ্ত মৌসুমি ফল ও সবজি সংরক্ষণ করুন: মৌসুমি খাবারের গুরুত্ব আমাদের অজানা নয়। মৌসুমি রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টির মাধ্যমে নিজেকে শক্তিশালী করার জন্য আপনার খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত বর্ষাকালীন ফল এবং শাক-সবজি রাখা গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, আপনার খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন করুন এবং সেই অনুযায়ী খাবার কিনুন।

নিউজ ট্যাগ: রান্নাঘর

আরও খবর



আনার হত্যা: সীতাকুণ্ড পাতাল মন্দিরে ২৩ দিন আত্মগোপনে ছিল ফয়সাল-মোস্তাফিজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনায় অন্যতম দুই পলাতক আসামি ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত খাগড়াছড়ির পাতাল কালী মন্দিরের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিবি জানায়, নাম-পরিচয় গোপন করে খাগড়াছড়ির পাতাল কালীমন্দির এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে লুকিয়ে ছিলেন গ্রেপ্তার ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। তারা পলাশ রায় ও শিমুল রায় নাম ধারণ করেছিলেন। সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে তারা ২৩ দিন ওই কালী মন্দিরে ছিলেন। 

গ্রেপ্তারের পর খাগড়াছড়ি থেকে দুই আসামিকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনা হয়। রাজধানীর পূর্বাচলে হেলিকপ্টারে নেমে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার খবর পাওয়া যায়, খাগড়াছড়ির দুর্গম পাহাড়ে লুকিয়ে রয়েছেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। খবর পেয়ে ডিবির একটি টিম আগেই পাহাড়ে গিয়ে অভিযান শুরু করে। পরে আজ আমরা গিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালাই। অজ্ঞান করার জন্য সংসদ সদস্য আনারের নাকে ক্লোরোফরম দেন ফয়সাল। আর মোস্তাফিজ আনারকে উলঙ্গ করে চেয়ারে বেঁধে রাখেন। শিমুল ভূঁইয়ার মূল দুই সহযোগী ছিলেন আজ গ্রেপ্তার ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। 

ডিবিপ্রধান আরও বলেন, খাগড়াছড়ির পাতাল কালী মন্দির এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে পলাশ রায় ও শিমুল রায় নাম ধারণ করেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। নাম-পরিচয় গোপন করে ছদ্মবেশে সেই কালী মন্দিরেই থাকতেন দুজন। তারা ২৩ দিন ওই কালী মন্দিরে ছিলেন। আনারকে হত্যার পর ১৯ মে ফয়সাল ও মোস্তাফিজ দেশে ফেরেন।

১৯ মে রাতে আক্তারুজ্জামান শাহীনের সঙ্গে কথা বলেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। এরপর শাহীন তাদের মাত্র ৩০ হাজার টাকা দেন। এরপর তারা দুর্গম পাহাড়ের ওই কালী মন্দিরে চলে যান। তাদের দুজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে আরও তথ্য-উপাত্ত বের করা হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ। 

হারুন বলেন, কলকাতার যে ফ্ল্যাটে এমপি আনারকে হত্যা করা হয়, সেই কিলিং মিশনে ছিলেন সাতজন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত শিমুল ভূঁইয়ার পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় হলেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। হত্যাকাণ্ডে মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীনকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা এখন আমাদের মূল কাজ। এ ছাড়া এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককে আমরা আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলিয়ে মোট নয়জন গ্রেপ্তার হলেন হত্যার ঘটনায়। 

আনার হত্যার ঘটনায় ডিবির ওপর কোনো চাপ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, না, এ পর্যন্ত কোনো চাপ নেই। যাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে, শুধু তাদেরই আমরা আইনের আওতায় আনছি। কোনো নির্দোষ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হবে না। আবার কোনো দোষী ব্যক্তিকে কেউ চাপ দিয়ে ছাড়াতে পারবে না।


আরও খবর



কলাপাড়ায় ২৬ হাজার ৮ শ' ৮০ পিচ বিয়ারের চালান জব্দ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাইফুল ইসলাম, কলাপাড়া(পটুয়াখালী)

Image

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ২৬ হাজার ৮ শ' ৮০ পিচ ক্যান বিক্রি নিষিদ্ধ চাইনিজ বিয়ার সহ ৩ যুবককে গ্রেফতার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। যা দেশ স্বাধীনের পর দক্ষিণাঞ্চলে এটাই প্রথমবারের মতো বৃহৎ বিয়ারের চালান বলে জানিয়েছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা। জব্দকৃত এসব বিয়ারের বাজার (অবৈধ) মূল্য ২ কোটি ১৫ লক্ষ ৪ হাজার টাকা হতে পারে বলে জানিয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর।

শুক্রবার ভোররাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কলাপাড়া থেকে ধাওয়া করে পটুয়াখালী টোল প্লাজা থেকে একটি কার্গোভ্যানসহ এসব মাদক জব্দ করা হয়।

আটককৃত বাসিরুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান রাব্বি পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চাইনিজ ওরিয়েন্টাল পার্লে কর্মরত। এছাড়া রুবেল মুন্সী জব্দকৃত কার্গোভ্যানের চালক।

আটক চায়না ওরিয়েন্টাল পার্লর দোভাষী বাসিরুল ইসলাম ওরফে রাসেল জানান, নির্মাণাধীন পটুয়াখালী তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত চিনা নাগরিক ওমর ফারুক তাদের এই বিয়ার পৌঁছে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। তবে কার্গোভ্যানে কি মজুত করা ছিল তা তিনি জানতেন না।

একই কথা জানান গাড়ি চালক রুবেলও। তিনি বলেন, চায়নিজদের মালামাল প্রায় সময়ই ঢাকাতে পরিবহণ করতেন। তবে কি মালামাল থাকে তা জানেন না তিনি।

পটুয়াখালী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এনায়েত হোসেন জানান, গোয়েন্দা নজরদারীতে বৃহৎ এই মাদকের চালান জব্দ করতে সক্ষম হই। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমাদের সর্বোচ্চ সহযোগীতা করেছেন। তার নির্দেশেই আমরা কাজ করেছি।

তিনি বলেন, চায়না থেকে নৌ-পথে এসে বিদ্যুৎকেন্দ্রের জেটি দিয়ে সিংথাও নামের এই বিয়ার খালাস হয়েছে। পরে কার্গোযোগে সড়ক পথে ঢাকায় পাচার করা হচ্ছিল। এই চালানে এখনো পর্যন্ত এক চায়না নাগরিকের সংশ্লিষ্টতার কথা বলছে আটককৃতরা। তবে মামলা শেষে অধিকতর তদন্ত করা হবে।


আরও খবর



ঈদের আগে সরকারি চাকরিজীবীদের শেষ কর্মদিবস আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের ঈদুল আজহার আগে সরকারি চাকরিজীবীদের শেষ কর্মদিবস আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)। ছুটি কাটিয়ে আগামী বুধবার (১৯ জুন) ঈদের পর অফিস করবেন তারা।

এবার টানা পাঁচ দিনের ছুটি মিলবে সরকারি চাকরিজীবীদের। এর মধ্যে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি আর তিন দিন ঈদের ছুটি।

আগামী ১৭ জুন (সোমবার) দেশে ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। এ হিসাব করে আগেই সরকারি ছুটির তালিকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, কোরবানির ঈদের ছুটি শুরু হবে ঈদের আগের দিন অর্থাৎ ১৬ জুন (রোববার) থেকে, যা চলবে ১৮ জুন (মঙ্গলবার) পর্যন্ত।

এর আগে ১৪ ও ১৫ জুন (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। সে হিসাবে মোট পাঁচ দিনের ছুটি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের।

মুসলমানদের জীবনে আল্লাহ প্রদত্ত দুটি আনন্দের দিনের অন্যতম একটি ঈদুল আজহা। ঈদুল ফিতরের দুই মাস ১০ দিন পর মুসলমানরা ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।

হিজরি ক্যালেন্ডারের জিলহজ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আজহা পালন করা হয়। তবে পশু কোরবানি করা যায় ৩ দিন- ১০, ১১ ও ১২ জিলহজ।


আরও খবর