আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা ভিক্ষুকের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ মে ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে দ্রুতগামী ট্রাকের ধাক্কায় জামেলা বেওয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধা ভিক্ষুকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২০ মে) দুপুরে হিলি-পাঁচবিবি সড়কের আটাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পাঁচবিবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরও পড়ুন>> বেদখলে আইল হওয়া গাজী হালদা সড়ক হলো ২৮ ফুট চওড়া

নিহত বৃদ্ধা ভিক্ষুক জামেলা বেওয়া দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার দক্ষিণ বাসুদেবপুর গ্রামের মৃত এবাদত আলীর স্ত্রী।

জাহিদুল হক জানান, বৃদ্ধা জামেলা বেওয়া ভিক্ষাবৃত্তি করতেন। ভিক্ষা করে বাড়ি ফেরার পথে পাঁচবিবি উপজেলার আটাপাড়া এলাকায় রাস্তা পারাপার হচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী একটি ট্রাক বৃদ্ধা ভিক্ষুককে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।


আরও খবর



বাংলাদেশকে ১২৫ রানের লক্ষ্য দিলো জিম্বাবুয়ে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।


আরও খবর



২৩ নাবিকসহ দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্ত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ২৩ জন ক্রু সদস্য নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছে। জাহাজটি আজ মঙ্গলবার ভোরে সংযুক্ত আরব আমিরাত বন্দর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছে।

জাহাজের কয়েকজন ক্রু জানান, আমদানির জন্য চুনাপাথর বোঝাই শেষ হওয়ার পর জাহাজটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সময় দিবাগত রাত ২টার দিকে মিনা সাকার বন্দর ছেড়ে যায়। ওই বন্দর থেকে প্রায় ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর জাহাজে বোঝাই করা হয়েছে।

মিনা সাকার থেকে জাহাজের যাত্রার বিষয়টি নিশ্চিত করে কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম জানান, জাহাজটি চট্টগ্রামে পৌঁছাতে দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।

মুক্তির পর জাহাজটি ২২ এপ্রিল কয়লা খালাসের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছেছিল। সেখান থেকে চুনাপাথরের আমদানির জন্য শনিবার মিনা সাকার বন্দরে যায়।

গত ১২ মার্চ দুপুরে এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। জাহাজের মালিকপক্ষের তৎপরতায় পরে সমঝোতা হয় জলদস্যুদের সঙ্গে।

এক মাসের বেশি সময় পর ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ৩টা ৮ মিনিটের দিকে এমভি আবদুল্লাহ থেকে দস্যুরা নেমে যায়। এর আগে একই দিন বিকেলে দস্যুরা তাদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ বুঝে নেয়। একটি বিশেষ উড়োজাহাজে মুক্তিপণ বাবদ ৩ ব্যাগ ডলার এমভি আবদুল্লাহর পাশে সাগরে ফেলা হয়। স্পিড বোট দিয়ে দস্যুরা ব্যাগ ৩টি কুড়িয়ে নেয়। দস্যুমুক্ত হয়ে রাতেই সোমালিয়ার উপকূল থেকে আরব আমিরাতের পথে রওনা দেয় এমভি আবদুল্লাহ।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।


আরও খবর



হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হাওরের ৯৭ শতাংশ ধান কাটা এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। এ বছর হাওরভুক্ত ৭টি জেলা সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা এবং ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় শুধু হাওরে ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৩৮ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। আর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩৩ শতাংশ বোরো ধান কাটা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে জানানো হয়, হাওরের ফসলকে ঝুঁকিমুক্ত করতে বর্তমান সরকার বহুমুখী উদ্যোগ বাস্তবায়ন কাজ করে যাচ্ছে। পাকা ধান যাতে দ্রুত কৃষকের ঘরে তোলা যায়, সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে হাওরের কৃষকদেরকে ধান কাটার যন্ত্র কম্বাইন হারভেস্টার ও রিপার দিয়ে যাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, হাওরভুক্ত ৭টি জেলায় এবার ৪ হাজার ৪০০টির বেশি কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ধান কাটা চলেছে। এর মধ্যে এবছরই নতুন ১০০টি কম্বাইন হারভেস্টার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দেশের অন্য এলাকা থেকেও হাওরের বোরো ধান কাটার জন্য কম্বাইন হারভেস্টার নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে দ্রুততার সঙ্গে ধান কাটা সম্ভব হয়েছে।

এ বছর সারাদেশে ৫০ লাখ ৫৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর বেশি। এবার বোরোতে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা হলো ২ কোটি ২২ লাখ টন।

সম্প্রতি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওরে বোরো ধান কর্তন উৎসবে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, আমাদের সারা বছরের মোট চাল উৎপাদনের অর্ধেকের বেশি যোগান দেয় বোরো ধান। সেজন্য এ বছরও বোরোর আবাদ ও ফলন বাড়াতে আমরা অনেক গুরুত্ব দিয়েছি। বোরোর আবাদ বাড়াতে ২১৫ কোটি টাকার বীজ, সার প্রভৃতি কৃষকদেরকে বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে ঘরে তুলতে পারলে দেশে খাদ্য নিয়ে তেমন কোনো ঝুঁকি থাকবে না।


আরও খবর



ভারতের যেখানেই যাই অমিতাভ বচ্চনের মতো সম্মান পাই: কঙ্গনা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসন থেকে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হয়ে নির্বাচন করছেন কঙ্গনা রানাউত। প্রচার অনুষ্ঠানে তার একেকটা বিতর্কিত মন্তব্য যেন টক অব দ্য টাউন।

সম্প্রতি এক প্রচার অনুষ্ঠানে ভারতের বর্ষীয়ান অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে করেছেন নিজেকে তুলনা। আর সেখানেই নতুন বিতর্কে জড়ালেন অভিনেত্রী।

অমিতাভের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করে কঙ্গনা রানাউতের মন্তব্য, ভারতের যে প্রান্তে যাই, অমিতাভ বচ্চনের মতো সম্মান পাই। আমি ছাড়া তার পর ইন্ডাস্ট্রিতে আর কেউ এতটা সম্মান পাননি।

ভোট প্রচারের অনুষ্ঠানে কঙ্গনা বলেন, গোটা দেশ হয়রান, কঙ্গনা রাজস্থান যাক কিংবা পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি যাক বা মণিপুর এত সম্মান পাই মানুষের কাছ থেকে যে নিঃসন্দেহে বাজি ধরে বলতে পারি, অমিতাভ বচ্চনের পর ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ এত সম্মান পাননি।

বিজেপির তারকা প্রার্থীর এমন মন্তব্যে বিনোদন দুনিয়া তো বটেই, এমনকি বিরোধী শিবিরগুলোর মধ্যেও শোরগোল পড়ে গেছে। গেরুয়া শিবির সমর্থকেরা যদিও অভিনেত্রীর বুকের পাটার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কিন্তু তাই বলে মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চনের পরই নিজেকে দেখছেন! দিনদুপুরে স্বপ্ন দেখছেন নাকি কঙ্গনা? উঠেছে প্রশ্ন।

ক্যারিয়ারের ভাটার মাঝেই রাজনীতির ময়দানে নেমে প্রথম থেকেই লাইমলাইটে কঙ্গনা রানাউত। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারের মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন অভিনেত্রী।


আরও খবর



অবসরের ঘোষণা দিলেন ভারতের অধিনায়ক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

অবশেষে ভারতীয় ফুটবলে ঘটতে চলেছে একটি যুগের অবসান। দেশটির ফুটবলের সবচেয়ে বড় তারকা সুনীল ছেত্রী শেষমেশ অবসর নিতে চলেছেন।

জানা গেছে, আগামী ৬ জুন যুবভারতী স্টেডিয়ামে কুয়েতের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ দিয়েই আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানাবেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এক ভিডিও বার্তায় এ কথা নিজেই জানিয়েছেন সুনীল।

২০০৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে অভিষেক হয়েছিল সুনীল ছেত্রীর। ৩৯ বছর বয়সী ভারতীয় এই কিংবদন্তি অধিনায়ক দীর্ঘ সময় ভারতের আক্রমণভাগকে একাই নেতৃত্ব দিয়েছেন। অসংখ্য ম্যাচে দলকে জিতিয়েছেন তিনি। অনেক হৃদয়-বিদারক ম্যাচের সাক্ষীও তিনি। বাংলাদেশের বিপক্ষেও তার রয়েছে উজ্জ্বল পারফরম্যান্স।

অবসরের ঘোষণা দিয়ে সুনীল বলেন, একটা দিন জীবনে কোনও দিন ভুলতে পারব না। যে দিন দেশের জার্সি গায়ে প্রথম বার ভারতের হয়ে খেলতে নেমেছিলাম। অবিশ্বাস্য অনুভূতি। গত ১৯ বছরে অসহ্য চাপ এবং দেশের হয়ে খেলার আনন্দ, দুটোই আমার সঙ্গে সব সময় ছিল। ব্যক্তিগত ভাবে আমি কোনও দিন ভাবতে পারিনি দেশের হয়ে এত গুলো ম্যাচ খেলব, ভাল হোক বা খারাপ, এত কিছু করতে পারব। এখন আমি সেটা পেরেছি। গত এক-দেড় মাসে আমি সেটা পেরেছি এবং খুব অদ্ভুত লেগেছে। হয়তো করতে পেরেছি কারণ, আমি বুঝতে পেরেছিলাম পরের ম্যাচটা আমার শেষ ম্যাচ হতে চলেছে।

জাতীয় দলের হয়ে খেলতে নামলে এখনও সুনীলের দিকে তাকিয়ে থাকেন ভারতের সমর্থকেরা। কত বার তিনি ভারতকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচিয়েছেন বা দেশকে গর্বিত করেছেন তা গুনে শেষ করা যাবে না। এখন পর্যন্ত সুনীলের যোগ্য উত্তরসূরি খুঁজে পায়নি ভারত। সম্ভাব্য হিসাবে অনেকের নাম উঠে আসলেও কেউই তার মানের হতে পারেনি।


আরও খবর