আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ক্রোয়েশিয়াকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে মেসির আর্জেন্টিনা

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ফিফা বিশ্বকাপের ২২তম আসরের প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচে মেসি-আলভারেজ নৈপুন্যে বর্তমান রানারআপ দল ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোল ব্যবধানে উড়িয়ে চলতি বিশ্বকাপের প্রথম দল হিসেবে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করল আর্জেন্টিনা। ম্যাচে আর্জেন্টিনার হয়ে জোড়া গোল করেন জুলিয়ান আলভারেজ এবং একটি গোল করেন লিওনেল মেসি।

এর ফলে ছয়বারের মতো ফুটবলের বিশ্বমঞ্চের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ খেলার যোগ্যতা অর্জন করল আর্জেন্টিনা। ১৯৩০ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের প্রথম আসরে প্রথমবারের মতো ফাইনারে ওঠে আলবিসেলেস্তেরা। সেবার শিরোপা জেতা হয়নি। এরপর ১৯৭৮ ও ১৯৮৬ সালের ফাইনালে ওঠে দুবারই ট্রফি জেতে দলটি। পরে ১৯৯০ ও ২০১৪ সালে ফাইনালে হেরেছে জার্মানির বিপক্ষে।

লুসাইল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে বল দখলে এগিয়ে রয়েছে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু আক্রমণে একচ্ছত্র আধিপত্য রেখেছে আর্জেন্টিনা। পুরো ম্যাচের প্রায় ৪০ শতাংশ সময় নিজেদের কাছে বল থাকলেও একের পর আক্রমণে চালিয়েছেন মেসিরা। তারা প্রতিপক্ষের গোলবারে মোট শট নিয়েছে সাতটি। আর গোল পেয়েছে তিনটি।

অন্যদিকে পুরো ম্যাচের ৬০ শতাংশ সময় নিজেদের কাছে বল রেখেছে ক্রোয়েশিয়ানরা। কিন্তু আক্রমণে ধার ছিল না তাদের। অফটার্গেটে দুটি শট নিলেও অনটার্গেটে ছিল না কোনো শট। ফলে পায়নি গোলের দেখা।

ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকা আর্জেন্টিনা প্রথম গোলের দেখা পেয়েছে ৩৩তম মিনিটে। ম্যাচের ৩২তম মিনিটে ডি বক্সের ভেতরে আলভারেজকে ফাউল করেন ক্রোয়েশিয়ার গোলরক্ষক লিভাকোভিচ। সঙ্গে সঙ্গেই পেনাল্টি দেন রেফারি। স্পট কিক থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে নেন লিওনেল মেসি।

ব্যবধান দ্বিগুণ করতে খুব বেশি সময় নেয়ি লিওনেল স্কালোনির শিষ্যরা। ম্যাচের ৩৯তম মিনিটে দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন জুলিয়ান আলভারেজ। মাঝমাঠ থেকে মেসির পাস থেকে বল পেয়ে দুর্দান্ত ক্ষিপ্র গতিতে বল নিয়ে ডি বক্সের ভেতর ঢুকে ক্রোয়েশিয়ার দুই ডিফেন্ডারকে টপকে বল নিয়ে ভেতরে ঢুকে লিভাকোভিচকে পরাস্ত করেন এই ম্যান সিটি স্ট্রাইকার। বিশ্বকাপে এটি তার তৃতীয় গোল।

দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু পাচ্ছিলো না গোলের দেখা। উল্টো ম্যাচের ৬৯তম মিনিটে খেয়ে বসে আরও এক গোল। এ সময় একাই দুই ফুটবলারকে কাটিয়ে ডি-বক্সের ডানপ্রান্ত দিয়ে ভেতরে ডুকে পড়েন মেসির। এরপর তার দেয়া পাসে আলতো করে প্রতিপক্ষের জালে বল পাঠিয়ে দেন আলভারেজ। পরে আর কোনো গোল হয়নি ফলে ৩-০ গোলের বড় ব্যবধানে জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টাইনরা।


আরও খবর



তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখতে পারেন যেসব উপায়ে

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। হিট অ্যালার্ট জারি হচ্ছে। এ অবস্থায় ঘরে ফিরেও স্বস্তি মিলছে না। একটু শীতলতার খোঁজে মানুষ। যাদের ঘরে এসি আছে, তারা না হয় কিছুটা আরাম পাচ্ছেন। কিন্তু যাদের ঘরে এসি নেই তারা কী করবেন? উপায় আছে। এসি ছাড়াও ঠান্ডা করা যায় ঘর।

১. খোলা জানালার সামনে ভেজা চাদর মেলে রাখতে পারেন। ঘরের ভেতর একটি ভেজা কাঁথা মেলে রাখার ব্যবস্থা করতে পারেন।

২. রাতে টিউবলাইটের পরিবর্তে ভালো মানের এলইডি লাইট ব্যবহার করুন। ঘরের আলো যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখুন। ঘুমানোর আগে সম্ভব হলে সব আলো নিভিয়ে দিন। ঘরে আলোর পরিমাণ যত কম থাকবে, ঘর তত বেশি ঠান্ডা থাকবে।

৩. ঘরের পরিবেশ শীতল করার জন্য টেবিল ফ্যানের সামনে বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এছাড়া সিলিং ফ্যানের নিচে বালতি ভর্তি পানি রেখে দিতে পারেন।

৪. রাতে ঘুমানোর আগে ঘরের মেঝে ভেজা-ভেজা করে মুছে নিন। তবে ঘরের মেঝেতে গদি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে বিছানায় হালকা রঙের সুতির চাদর ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে শীতলপাটিও ব্যবহার করতে পারেন।

৫. ঘরে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন। ভেন্টিলেটর নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

৬. ঘরের ভেতর ইনডোর প্লান্ট রাখুন। গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়। এতে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কমে। ঘরে মানি প্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ রাখতে পারেন। এগুলো একদিকে ঘরের শোভা যেমন বাড়ায়, অন্যদিকে তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে।

৭. এসময় তাপ উৎপাদনকারী যন্ত্রের ব্যবহার কমিয়ে আনুন। যেসব যন্ত্র এরকম তাপ উৎপন্ন করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে হেয়ার ড্রায়ার, ওয়াটার হিটার, ডিশ ওয়াশার এবং আয়রন।


আরও খবর



সিনিয়র না হলে জয়কে থাপড়াতাম : মিষ্টি জান্নাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সম্প্রতি ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ের গুঞ্জন উঠেছে চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাতের। এই গুঞ্জনের সূত্রপাত, কিছু সংবাদকে কেন্দ্র করে। যেখানে দাবি করা হয়েছে, শাকিবের জন্য চিকিৎসক পাত্রী খুঁজছে তার পরিবার। ইতোমধ্যে একজনকে নাকি বেশ পছন্দ হয়েছে তাদের। তবে সেই পাত্রীর পরিচয় এখনও প্রকাশ্যে আসেনি।

চিকিৎসক পাত্রীর খবর প্রচার হতেই অনেকে দাবি করছেন শাকিবের হবু বউয়ের নাম ডাক্তার মিষ্টি জান্নাত। যিনি ঢাকাই সিনেমার একজন অভিনেত্রী। পাশাপাশি চিকিৎসকও বটে।

বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এই নায়িকা নিজেও। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ের খবরটি অস্বীকার না করলেও গুঞ্জন হিসেবেই রাখতে চেয়েছেন তিনি। পাশাপাশি বলেছেন, শাকিব খানকে ছোটবেলা থেকেই পছন্দ করেন।

শাকিব-মিষ্টির বিয়ের সেই গুঞ্জনে যোগ দিয়েছেন অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। সম্প্রতি মিষ্টি জান্নাতকে নিয়ে তিনি বলেছেন, ওই মেয়ে ভাইরাল হতেই শাকিবকে জড়িয়ে এসব কথা বলছেন। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না।

বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন মিষ্টি জান্নাত। তার দাবি, শাহরিয়ার নাজিম জয় তাকে চেনেন। তবুও না চেনার অভিনয় করেছেন।

এই অভিনেত্রী বলেন, ‘‘জয় ভাইয়াকে দেখলাম, সে বলছেন- ওই যে একটা মেয়ে, শাকিব খানকে নিয়ে ভাইরাল হতে চান। তিনি একজন ডাক্তার পাশাপাশি অভিনেত্রী, যেটা মিলে গেছে। তাদের বিয়ে হলেও সেটা টিকবে না। এটা উনি কীভাবে জানলো? কীভাবে বললো? এটা আমার প্রশ্ন।’’

মিষ্টি জান্নাত বলেন,  সে আমাকে চেনে। গত পরশুদিন আমাকে টেক্সট করে বলছে, মিষ্টি কোথায় আছো? চলো লং ড্রাইভে যাই। অথচ, এমন একটা ভাব নিল, সে আমাকে চেনেই না।  জয় তাকে প্রায়শই মেসেজ দেন। নিকেতনে আসলে একসঙ্গে বসে কফি খান। তবুও তাকে না চেনার ভান করেছেন।

মিষ্টি জান্নাত বলেন, সে বললো, ওই যে একটা মেয়ে। এটা কেন বলবে? আমি কষ্ট পেয়েছি। যদি সে সিনিয়র না হতেন, তাহলে তাকে ধরে থাপড়াতাম। তার প্রোগ্রামে গেলেও এমন করে। অফস্ক্রিনে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার কাছে সেসবের ভিডিও আছে। সে অনেক নেগেটিভ কথা বলে।

উল্লেখ্য, ঢাকাই সিনেমায় পরিচিত মুখ মিষ্টি জান্নাত। ২০১৪ সালে লাভ স্টেশন সিনেমার মাধ্যমে শুরু করেন রুপালি পর্দার ক্যারিয়ার। এরপর নিয়মিত কাজ করেছেন সিনেমায়। অভিনেত্রী পরিচয়ের বাইরে মিষ্টি জান্নাত একজন দন্ত্য চিকিৎসক।


আরও খবর



নতুন আলোচনায় অস্কারজয়ী অভিনেত্রী এমা স্টোন

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেত্রী এমা স্টোন। গেল বছরটি পুওর থিংস সিনেমা দিয়ে দুর্দান্ত কেটেছে তার। আবারও বড়পর্দায় ফিরছেন তিনি। দ্য ইকোনমিক টাইমসের সূত্র অনুসারে, এরই মধ্যে তার নতুন কাইন্ড অব কাইন্ডনেসের শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। এখন চলছে ডাবিং। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন গ্রিক নির্মাতা ইয়োর্গোস ল্যানথিমোস। এটি একটি অ্যান্থলজি ফিল্ম।

সিনেমায় একজন পুলিশ সদস্যের জীবনের গল্প উঠে আসবে। যেখানে দেখানো হবে- সমুদ্রের পানিতে ডুবে হারিয়ে যাওয়া তার স্ত্রী আবারও ফিরে এসেছেন। আধ্যাত্মিকভাবে তিনি তার জীবনে আবারও প্রভাব ফেলতে শুরু করেছেন। হরর ও অ্যান্থলজি ধাঁচের এই গল্পের সিনেমা নির্মাণে খরচ হবে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন এমা স্টোন। এ ছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে- জেসি প্লেমন্স, উলিয়াম ডিফো, মার্গারেট কুয়েলি, হং চু ও জো আলওয়েন। সিনেমাটি জুনের ২১ তারিখ বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাবে।

এদিকে নতুন আরেক খবরে আলোচনায় এমা। অভিনেত্রী তার একটি মনোবাসনার কথা জানিয়েছেন। এই অভিনেত্রী তার আসল নামে পরিচিত হতে চান। বিবিসি লিখেছে, জন্মের পর বাবা-মা নাম রেখেছিলেন এমিলি। অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর তার পেশাগত নাম হয় এমা

৩৬ বছর বয়সি এই অভিনেত্রী বলেন, এখন আমার মনে হয়, মূল নামে ডাকলেই আমি খুশি হব বেশি। আমি এমিলি হতে চাই। কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে অবশ্য তিনি বলেছিলেন, পেশাগত নাম বাদ দিতে তিনি ভয় পাচ্ছেন।

কিছু কারণে পেশাগত নামটি আঁকড়ে ধরে থাকতে হচ্ছে। আমার সহকর্মী অভিনেতা নাথান ফিল্ডার আমাকে এম বলে ডাকে, সেটা সহজ। এমা ও এমিলির মধ্যে এম নামটি সেতু তৈরি করে- যোগ করেন অভিনেত্রী।

সিনেমার ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে এই অভিনেত্রী দুবার অস্কার জিতেছেন। ২০১৬ সালে লা লা ল্যান্ড সিনেমায় অভিনয় করে অস্কারে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নিয়েছিলেন এমা। আর চলতি বছরে তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জিতেছেন ভিক্টোরিয়ান যুগে নারী স্বাধীনতার গল্প নিয়ে ইয়োর্গস লানথিমোস নির্মিত পুওর থিংস সিনেমার জন্য।


আরও খবর



রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আসিক আদনান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Image

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের কলা অনুষদভুক্ত ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) বিকালে ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. এস. এম. একরাম উল্যাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইউনিটের (কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের এবং পোষ্যকোটার প্রার্থীদেরকে বিষয় পছন্দক্রম এবং মেধাস্কোর-এর ভিত্তিতে তাদের রোল নম্বরের পাশে উল্লিখিত বিভাগে ভর্তির জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন দেওয়া হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আগামী ১২ মে থেকে ১৪ মে (সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে) মধ্যে নির্বাচিত প্রার্থীদের ইউনিটের চিফ কো-অর্ডিনেটর-এর অফিসে (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ডীনস্ কমপ্লেক্স) উপস্থিত হয়ে সাক্ষাৎকারসহ ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভর্তি হতে না পারলে ইউনিটে তাদের ভর্তির মনোনয়ন চূড়ান্তভাবে বাতিল বলে গণ্য হবে।

ভর্তি হওয়া ছাত্র/ছাত্রীদের মেধাস্কোর ও বিভাগ পছন্দের ক্রমানুসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভাগ পরিবর্তন করা হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভাগ পরিবর্তনের তালিকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। ভর্তি হওয়ার পর কোনো ছাত্র/ছাত্রী বিভাগ পরিবর্তন করতে না চাইলে তাকে অনলাইন ভর্তির ওয়েবপেজে লগ-ইন করে স্বয়ংক্রিয় বিভাগ পরিবর্তন বন্ধ করতে হবে।

আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে প্রস্তুতকৃত তালিকা থেকে মেধানুসারে পর্যায়ক্রমে ভর্তির জন্য প্রার্থী নির্বাচন করা হবে এবং নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে আগামী ১৬ মে প্রকাশ করা হবে।


আরও খবর



সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী এলিস মুনরো মারা গেছেন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো মারা গেছেন। সোমবার কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপের একটি সেবাকেন্দ্রে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।

৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন এলিস মুনরো। কানাডার গ্রামীণ জীবন উপজীব্য করেই বেশির ভাগ লেখা লিখেছেন তিনি। তার গল্পে যে অন্তর্দৃষ্টি ও সমবেদনা ফুটে উঠত, সেজন্য তাকে প্রায়ই রাশিয়ার লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে তুলনা করা হতো।

২০১৩ সালে এলিস মুনরো সাহিত্যে নোবেল পান। সে সময় পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করে নোবেল কমিটি বলেছিল, তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।’

মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তার বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামারের মালিক ও মা স্কুলশিক্ষক।


আরও খবর