আজঃ শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪
শিরোনাম

সেন্টমার্টিন নিয়ে সরকারের নীরবতা দাসসুলভ আচরণ: ফখরুল

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সেন্টমার্টিন ইস্যুতে সরকারের নীরবতা দাসসুলভ মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (১৫ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাওয়ার পথে মিয়ানমার থেকে গুলি করা হচ্ছে, সেখানে খাদ্য সংকট দেখা দিচ্ছে কিন্তু সরকার এখনো নীরব। সরকারের নতজানু নীতির কারণেই এমন হচ্ছে। বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল রাষ্ট্র বানিয়ে ফেলেছে সরকার। সীমান্তে হত্যা করলেও পানি না দিলে সরকার কথা বলে না।

ফখরুল বলেন, বেনজীর, আজিজ ও আনারের ভয়াবহ অনিয়ম দুর্নীতির তথ্য গণমাধ্যমে উঠে আসতে শুরু করেছে। ভাইদের পাসপোর্ট জালিয়াতিসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ ওঠা সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজের বিচার দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, সাবেক পুলিশপ্রধান ডাকাতের মতো সম্পদ অর্জন করেছেন। বর্তমান সরকারের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। ডান-বাম সব রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।

সরকার পতনের আন্দোলনে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।


আরও খবর



বিজেপি জোট ছাড়ছেন নীতিশ, জল্পনা তুঙ্গে

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠনের জন্য জোট শরিকদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। বিশেষ করে তেলেগু দেশাম পার্টির (টিডিপি) চন্দ্রবাবু নাইডু ও জনতা দল ইউনাইটেড বা জেডির (ইউ) নীতিশ কুমারের ওপর। মনে করা হচ্ছে, এই দুই নেতার সমর্থন যেদিকে যাবে, তারাই এগিয়ে যাবে সরকার গঠনের পথে। কিন্তু এর মধ্যেই সামনে এসেছে আরেক ঘটনা।

সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা করতে আজ বুধবার শরিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা রয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ এবং বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের।

এর আগে মঙ্গলবারই খবর মেলে, চন্দ্রবাবু নাইডু ও নীতিশ কুমারকে ইন্ডিয়া জোটে ভেড়াতে তাদের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে যাচ্ছে কংগ্রেস। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই আলোচনা কোনোভাবে সফল হলে কপাল পুড়তে পারে বিজেপির।

কারণ, সেটি হলে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২ আসনের কোটা পূরণ হবে না এনডিএর। আর নাইডু-নীতিশের ২৮ আসন নিয়ে আরও এগিয়ে যাবে ইন্ডিয়া।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, এমন পরিস্থিতির মধ্যেই রহস্যজনক গতিবিধি দেখা গেছে নীতিশ কুমারের। ফল প্রকাশের পর ইন্ডিয়া জোটে থাকা আরজেডির শীর্ষ নেতা তেজস্বী যাদবের সঙ্গে একই বিমানে দিল্লি সফর করেছেন নীতিশ।

প্রশ্ন উঠতে পারে, নাইডু-নীতিশকে নিয়ে বিজেপির ভয়ের কারণ কী? ২০১৪ সালে এনডিএ জোট থেকে বেরিয়ে একা নির্বাচন করেন নীতিশ। এরপর ২০১৫ সালে লালু যাদবের সঙ্গে মিলে জোট করেন। দুই বছর না যেতেই এনডিএ জোটে যুক্ত হন নীতিশ। এরপর ২০২২ সালে আবারও জোট থেকে বেরিয়ে যান তিনি। এ বছর আবার যুক্ত হন। ফলে তাকে নিয়ে শঙ্কা থাকছেই বিজেপির।

এছাড়া চন্দ্রবাবু নাইডুও এ বিষয়ে এখনো তার অবস্থান স্পষ্ট করেননি। সবমিলিয়ে, বিজেপির ভবিষ্যৎ এখন নাইডু-নীতিশের ওপর নির্ভর করছে বলেই মনে করছেন অনেকে।

এদিকে সেরকম কোনো সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন নীতিশের দলের নেতারা। জেডিইউয়ের এক নেতা জানান, এনডিএ জোটের গুরুত্বপূর্ণ নেতা হলেন নীতিশ। এনডিএ জোটের বৈঠকে যোগ দিতেই দিল্লিতে যাচ্ছেন।


আরও খবর



বাড়ছে নদ-নদীর পানি, নিম্নাঞ্চলে আকস্মিক বন্যার শঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিতে বাড়তে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি। দেশের ভেতরে ও উজানে ভারী বৃষ্টিতে পানির উচ্চতা বাড়ছে। এ কারণে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অঞ্চলের কিছু নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি আকস্মিক বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গাসহ দেশের নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অপরদিকে পদ্মা নদীর পানি কমছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। অপরদিকে গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি কমতে পারে।

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদীর পানি বাড়ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় এই অঞ্চলের প্রধান নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেতে পারে।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দেশের অভ্যন্তরে এবং উজানের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ভারী, কোথাও কোথাও অতিভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। ফলে, দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও বিপদসীমা অতিক্রম করে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। কেন্দ্রের ১১০টি স্টেশনের মধ্যে ৮৯টির পানি বেড়েছে।

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার এবং দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অঞ্চলের ফেনী, বান্দরবান, চট্টগ্রাম জেলার কতিপয় নিম্নাঞ্চল স্বল্পমেয়াদি আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে। বর্তমানে বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে খোয়াই নদীর পানি।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয়েছে চাঁদপুরে ২৫৭ মিলিমিটার, দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে ২৪৯, তৃতীয় ঢাকা ২২৪, চতুর্থ শ্রীমঙ্গলে ২১৮, পঞ্চম মাদারীপুরে ২০৮ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।

এছাড়া ১০০ মিলিমিটাররের ওপর বৃষ্টি হয়েছে বান্দরবানে ১৭৮, সন্দ্বীপে ১৭৬, গোপালগঞ্জে ১৬৭, কুতুবদিয়া ও ফেনীতে ১৬২, বরিশালে ১৪৭, পটুয়াখালীতে ১৪৫, মোংলা ১৩৭, খুলনায় ১২৫, কুমিল্লা ১২২, হাতিয়া ও সীতাকুণ্ডে ১১২, টাঙ্গাইলে ১০৭, মাইজদি কোর্টে ১০৪ মিলিমিটার। এছাড়া দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে কম বেশি বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামের অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী আইএফসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের উন্নয়নে অর্থায়ন আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স কর্পোরেশন (আইএফসি)। বৃহস্পতিবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে আইএফসির প্রতিনিধি দল এসব তথ্য জানান।

তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আইএফসির প্রিন্সিপাল ইনভেস্টমেন্ট অফিসার মাইকেল লিন শেং, কনসালটেন্ট এম এমদাদুল হক, অপারেশন্স অফিসার সায়েফ তানজিম কাইউম।

চসিক মেয়র বলেন, আইএফসি চাইলে সরকারের অনুমোদনক্রমে চট্টগ্রামের আবাসন খাতের উন্নয়নে বিনিয়োগ করতে পারে। বিশেষ করে চট্টগ্রামে দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় শহর দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে আইএফসি বিনিয়োগ করে নতুন স্মার্ট শহর’’ গড়ে তুলতে পারে যেখানে শিক্ষা, চিকিৎসাসহ সবধরনের নাগরিক সেবা উপস্থিত থাকবে। এছাড়া চট্টগ্রামে একটি আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলতে পারে আইএফসি। এছাড়া, গণপরিবহন, জলাবদ্ধতা ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতেও বিনিয়োগ করতে পারে আইএফসি।

মাইকেল লিন শেং বলরন, আইএফসি পিপিপি মডেলে বিনিয়োগে আগ্রহী। চসিকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে চট্টগ্রামের অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী আইএফসি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন চসিক সচিব মো. আশরাফুল আমিন, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, প্রধান প্রকৌশলী শাহিন-উল-ইসলাম।


আরও খবর



তালতলীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় জরিমানা

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার তালতলীতে উপজেলা প্রশাসনের সাথে চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে নিদ্রা খালের মোহনা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে এক ব্যক্তিকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সিফাত আনোয়ার তুমপা এ অর্থদণ্ড দেন।

জানা যায়, উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের নিদ্রা এলাকায় একটি গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প নির্মাণ করার জন্য স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের সাথে চুক্তি হয় প্রশাসনের। চুক্তিতে স্পষ্ট লেখা আছে সরকারি ইজারাকৃত বালু মহল থেকে বালু উত্তোলন করে মাঠ ভরাট করতে হবে। সেই চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে নিদ্রা খালের মোহনা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার অভিযোগ ওঠে বালু ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে। এমন একটি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় বালু ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম তার অপরাধ স্বীকার করায় 'বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০' অনুযায়ী ৬০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। অর্থদণ্ড নগদ পরিশোধ করায় আসামিকে সতর্ক করে তৎক্ষণাত খালাস দেওয়া হয়। বালু উত্তোলনের সরঞ্জাম স্থানীয় ইউপি সদস্য ও গ্রাম পুলিশের জিম্মায় দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত আনোয়ার তুমপা জানান, এই বালু ব্যবসায়ীর সাথে যেসব চুক্তিতে বালু নেওয়ার কথা রয়েছে। সে চুক্তি শর্ত ভেঙে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় তাকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। একই সাথে তার বালু উত্তোলনের চুক্তি বাতিল করা হয়।


আরও খবর



বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ৬.৭৫ শতাংশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। টাকার অংকে যা ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ৪১৪ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী জাতীয় সংসদে নতুন বাজেট প্রস্তাব উত্থাপন করেন। সেখানে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য তুলে ধরেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের অর্থনীতি বর্তমানে কিছুটা চাপের সম্মুখীন হলেও প্রাজ্ঞ ও সঠিক নীতি কৌশল বাস্তবায়নের ফলে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও গতিধারা অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে মধ্যমেয়াদে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ দশমিক ২৫ শতাংশে পৌঁছাবে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এটি দেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ বাজেট। দেশের ইতিহাসে বিশাল এ প্রস্তাবিত বাজেটের ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত এ বাজেটে অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। এটি মোট জিডিপির (মোট দেশজ উৎপাদন) ৪ দশমিক ৬ শতাংশ। সরকার অভ্যন্তরীণ ঋণ নেবে এক লাখ ৬০ হাজার ৯০০ কোটি টাকা।


আরও খবর