আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

সূচকের ওঠানামায় চলছে শেয়ারবাজারের লেনদেন

প্রকাশিত:রবিবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের ওঠানামার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধাঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে এক পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৮২ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১৩৭২ ও ২২৩৩ পয়েন্টে রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২টির, কমেছে ৮২টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৮০টি কোম্পানির শেয়ার। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো-অরিয়ন ইনফিউশন, সোনালি পেপার, জেনেক্স, জেমেনী সী ফুড, সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বিএসসি, শাইনপুকুর সিরামিক, সী পার্ল, অরিয়ন ফার্মা ও আমরা নেটওয়ার্কস।

এর আগে রবিবার লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৫ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে ২ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচকের গতি নিম্নমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৮১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে, লেনদেন শুরুর আধাঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় সিএসইর সিএএসপিআই সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ১৪টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৩টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টি কোম্পানি শেয়ারের দর।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়ে। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।


আরও খবর



দিল্লির ১০০ স্কুল বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের রাজধানী দিল্লির ১০০ স্কুল বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। বুধবার (০১ মে) সকালে ই-মেইলে এই হুমকি দেওয়া হয়।

এ ঘটনার পর স্কুলগুলোতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে কয়েকটি স্কুল চত্বর খালি করে দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বোম্ব স্কোয়াড এবং দমকল বাহিনী। পুরো ঘটনায় তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সকালের দিকে দ্বারকার স্কুল, চাণক্য়পুরীর সংস্কৃতি স্কুল, নয়ডা দিল্লি পাবলিক স্কুল, ময়ূর বিহারের মাদার মেরি স্কুল, পুষ্প বিহারের অ্য়ামিটি স্কুল, ডিএভি স্কুলে মেইল আসে। এরপর থেকে প্রায় ১০০টি স্কুলেই একই উড়ো ই-মেইল আসে।

স্কুলগুলোকে তল্লাশি চালাতে পৌঁছায় বোম্ব স্কোয়াড। পরে দমকল বাহিনীকেও খবর দেওয়া হয়। তবে এখন পর্যন্ত কোনো স্কুলেই বোমা খুঁজে পাওয়া যায়নি।

দিল্লি পুলিশের মুখপাত্র সুমন নালওয়া এনডিটিভিকে বলেন, যেসব স্কুলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে, আমরা সেখানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। অভিভাবকদের আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি, কারণ সন্দেহজনক কিছু পাওয়া যায়নি।’

পুলিশের মতে, হুমকিমূলক ই-মেলের আইপি অ্যাড্রেস খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কে এবং কোথায় থেকে ই-মেইলটি পাঠানো হয়েছে তা শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



পাইকগাছায় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

পাইকগাছায় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস পালিত হয়েছে। শনিবার বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস উপলক্ষে পরিবেশবাদী সংগঠন বনবিবির উদ্যেগে নতুন বাজারস্থ কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক প্রকাশ ঘোষ বিধান।

পাখির আবাসস্থলকে নিরাপদ রাখা ও বিচরণস্থল সংরক্ষণের আহ্বান জানিয়ে প্রতিবছর সারা বিশ্বে দিবসটি পালন করা হয়। পাখি সম্পর্কে বিশ্বজুড়ে সচেতনতা বাড়াতে ২০০৬ সাল থেকে পরিযায়ী পাখি দিবসটি পালন শুরু হয়েছে। প্রতি বছর মে ও অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শনিবার বিশ্ব পাখি দিবস পালিত হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ্বে ব্যাপকভাবে বৃক্ষ নিধন ও শিল্প-কলকারখানা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে পাখিদের আবাসস্থল প্রায় ধ্বংসের মুখে পড়েছে। এজন্য পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় পাখি সংরক্ষণ করা একান্ত প্রয়োজন। অনুষ্ঠান শেষে পাখির বাসার জন্য এলাকার বিভিন্ন গাছে মাটির পাত্র, কাঠ ও টিনের তৈরি বাসা গাছে বেধে দেওয়া হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন এ্যাড. শফিকুল ইসলাম কচি। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কবি রোজী সিদ্দিকী, গৌতম ভদ্র। বক্তৃতা করেন, শাহিনুর রহমান, দিবাশিষ সাধু, অর্থী সরকার, তৃষা বিশ্বাস, মনিরা আহম্মেদ, লিনজা আক্তার মিথিলা, মিতু সেন,তৃষা বিশ্বাস, শাহিনুর রহমান,পূষ্পিতা শীল জ্যতি প্রমুখ।

এম জালাল উদ্দীন, পাইকগাছা


আরও খবর



১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের ফলে নতুন করে হিটস্ট্রোকে আরও তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাদের মধ্যে মারা গেছেন একজন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকের শিকার হয়েছেন ৩৪ জন, আর মারা গেছেন ১৫ জন। সোমবার (৬ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ও মৃত্যুর এ তথ্য জানিয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২২ এপ্রিল থেকে গতকাল (রবিবার) সকাল পর্যন্ত ১৪ দিনে সারাদেশে ৩৪ জন হিট স্ট্রোকের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন, এরমধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। হিটস্ট্রোকে মারা যাওয়া ওই ব্যক্তি নড়াইলের বাসিন্দা।

অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, মৃতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাত জন মারা গেছেন মাগুরায়। এছাড়া মৃত্যুর খবর এসেছে চট্টগ্রাম, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, হবিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ঝিনাইদহ, লালমনিরহাট, বান্দরবান এবং মাদারীপুর থেকে।


আরও খবর



এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েও শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত পূর্ণ বিশ্বাসের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

পড়াশোনার পাশাপাশি পরিবারের হাল ধরতে কাজ করতেন গ্যারেজে মিস্ত্রি হিসেবে। অভাবের সংসারে জম্ম হলেও এই মেধাবী ছাত্র বড় হয়ে একজন ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। বাবা প্রিয়তোষ বিশ্বাস সিএনজি অটোরিকশা চালিয়ে কোনরকমে সংসার চালাতেন।

অভাব অনটনের মাঝে মেধাবী শিক্ষার্থী পূর্ণ বিশ্বাস হাল ছাড়েনি পড়াশোনার। সকালে স্কুলে আর বিকালে স্থানীয় বাজারে একটি দোকানে গাড়ির গ্যারেজে কাজ করতেন। রাতে বাড়ি ফিরে বসে পড়তেন পড়ার টেবিলে। বিজ্ঞান বিভাগে পড়ালেখা করা সন্তানকে সামর্থ না থাকায় তাঁর কোনো প্রাইভেট শিক্ষাক দিতে পারেনি বাবা-মা। কিন্তু নিজের অদম্য ইচ্ছা এবং অধ্যবসায় কাজে লাগিয়ে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে অংশ নিয়ে এই দরিদ্র ঘরের সন্তান জিপিএ-৫ পেয়েছে। তাঁর এই সাফল্য দরিদ্র পরিবারে অসহায় বাবা মায়ের মুখে হাঁসি ফুটেছে।

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার ডাবুয়া ইউনিয়নের কুলাল পাড়া গ্রামের অটো চালক প্রিয়াতোষ বিশ্বাস ও নন্দিতা বিশ্বাসের সন্তান পূণ (১৬)। উপজেলার এয়াছিননগর আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় সে। গত রবিবার পরীক্ষার ফলাফলে সে জিপিএ-৫ পেয়ে পাস করেন।

ছেলের সফলতা নিয়ে কথা হয় মা নন্দিতা বিশ্বাসের সাথে তিনি বলেন, আমার ছেলের এই অর্জন এলাকার সবার। আমরা গরীব তার বাবা একজন সাধারণ গাড়ি চালক। কোনো রকমে চলে আমাদের সংসার। সংসার চালাতেই আমরা হিমশিম খাচ্ছি। আমাদের ছেলে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ এ পেয়ে পাস করছেন। আমাদের স্বপ্ন তাকে ডাক্তার বানানো। এই অভাবের সংসারে কলেজে ভর্তি খরচ, পড়াশোনার খরচ আমরা কোথায় পাব। ছেলের এ সাফল্য অর্জনে চিন্তা বেড়েছে হতদরিদ্র মায়ের। তিনি সবার কাছে সন্তানের লেখাপড়া জন্য সহযোগিতা কামনা করেন।

মেধাবী শিক্ষার্থী পূর্ণ বিশ্বাস বলেন, আমার আজকের এ সাফল্যের পেছনে আমার বাবা মায়ের এবং এলাকার ও স্কুলের শিক্ষকদের অনেক বেশি অবদান রয়েছে। আমি ভালো কলেজে পড়ে ডাক্তার হত চাই। মানুষের সেবা করতে চাই। তবে আমাদের অর্থ সংকটের কারণে আমার আর পড়াশোনা করা সম্ভাব হবে কিনা আমি জানিনা। আমি দশম শ্রেণিতে পড়ালেখা করার সময়ে মাঝে মাঝে স্থানীয় একটি গাড়ির গ্যারেজে কাজ কর করি। আমার এসএসসি পরীক্ষার পর থেকে আমি ঐ গ্যারেজে প্রতিদিন কাজ করি।

এলাকার মানুষের সাথে কথা হলে তারা বলেন, পূর্ন বিশ্বাসের মাঝে অন্যরকম প্রতিভা রয়েছে। অভারের সংসারে সেই আজকে যে আলো দেখিয়েছে। তা আমাদের সমাজ ও গ্রামকে উজ্জ্বল করছে। গাড়ির গ্যারেজে কাজ করে এতোবেশি সফলতা অর্জন করেছে। কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে পরিবার তার লেখাপড়া চালাতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ করছেন গ্রামের মানুষ। দেশের মানুষকে তার পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তার এলাকার লোকজন। যাতে এই মেধাবী ছাত্র টাকা-পয়সার অভাবে পড়াশোনা থেকে বাদ পড়ে না যায়।

আমির হামজা, রাউজান (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর