আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

যেসব দেশে বিমানবন্দর নেই!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

অর্থনৈতিক ও সামাজিক- উভয় ক্ষেত্রে অগ্রগতির অন্যতম বড় প্রতীক বিমানবন্দর। আকাশ পথে যোগাযোগের জন্য যেখানেই বিমানবন্দর চালু করা হয়, সেখানেই সমৃদ্ধি এবং নগর উন্নয়নের সূচনা হয়। তবে বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে যেখানে কোনো বিমানবন্দর নেই! দেশগুলো প্রমাণ করছে যে, বিমানবন্দর সবসময় প্রয়োজনীয় নয়।

ভ্যাটিকান সিটি: এটি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশ। জনসংখ্যা মাত্র আটশোর কাছাকাছি। বিমান অবতরণ করার জন্য খুব বেশি জায়গা নেই এই দেশে। নেই কোনো নদী বা সমুদ্র। কিন্তু এটিকে ঘিরে রয়েছে অন্যান্য বিমানবন্দর। যার মধ্যে রয়েছে রোমের সিয়াম্পিনো এবং ফিউমিসিনো। এসব বিমানবন্দর থেকে ভ্যাটিকান সিটিতে ট্রেনে যাওয়া যায়। সময় লাগে ৩০ মিনিটেরও কম।

মোনাকো: মোনাকো বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ। দেশটি তিন দিক থেকে ফ্রান্স দ্বারা বেষ্টিত। এর নিজস্ব কোনো বিমানবন্দর নেই। যারা মোনাকোতে ঘুরতে যান তাদের সবাইকে ফ্রান্সের নিস কোট ডি আজুর বিমানবন্দরে অবতরণ করতে হয়। পরে একটি ক্যাব বুক করতে হবে। অথবা নৌকা ভাড়া করেও যাওয়া যায় মোনাকোতে।

সান মারিনো: সান মারিনো বিশ্বের প্রাচীনতম রাজ্যগুলোর মধ্যে একটি। সম্পূর্ণরূপে ইতালি দ্বারা বেষ্টিত। সান মারিনোর সমুদ্রে প্রবেশাধিকার নেই। যেহেতু এটি খুব ছোট তাই এর কোনো বিমানবন্দর নেই। সান মারিনো থেকে সমস্ত দিক দিয়ে ইতালিতে প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। নিকটতম বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে একটি হল ইতালির রিমিনি। এ ছাড়াও অন্যান্য বিমানবন্দর রয়েছে যেমন- ফ্লোরেন্স, বোলোগনা, ভেনিস এবং পিসা। দেশটিতে আসা পর্যটকরা এসব বিমানবন্দরেই অবতরণ করেন।

লিচেনস্টাইন: লিচেনস্টাইনও ছোট একটি দেশ। এর সমগ্র পরিধি মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। লিচেনস্টাইন বিমানবন্দর তৈরি করলে আংশিকভাবে রাইন, পূর্বে এবং পশ্চিমে অস্ট্রিয়ান পর্বতমালার জমি ব্যবহার করতে হবে। প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে লিপ্ত হতে চায় না লিচেনস্টাইন। তাই বিমানবন্দর ছাড়াই রয়ে গেছে দেশটি। স্থানীয়রা প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত জুরিখ বিমানবন্দরে পৌঁছানোর জন্য গাড়ি বা বাস ব্যবহার করে থাকে।

এন্ডোরা: এন্ডোরা অন্যান্য দেশের মতো ছোট নয়। তবে এখানে সমস্যা পাহাড়। এটি ফ্রান্স এবং স্পেনের মধ্যে অবস্থিত। যা সম্পূর্ণভাবে পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত। ৩০০০ মিটার উচ্চতার কাছাকাছি চূড়া রয়েছে। এ ধরনের উচ্চতায় উড়োজাহাজ উড্ডয়ন করা বিপজ্জনক। যে কারণে অ্যান্ডোরা কোনো বিমানবন্দর না রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ভ্যাটিকান সিটি

আরও খবর



নরসিংদীতে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত দুই

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নরসিংদী প্রতিনিধি

Image

নরসিংদীতে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। শনিবার (১১ মে) ভোরে ড্রিম হলিডে পার্কের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- মাইক্রোবাস চালক সালাম (৪৩) ও যাত্রী পিয়াল (২৬)। আহতরা হলেন, আকিব(২৬), সাকিব (২৬) ও অমিত (২৭)। তারা প্রত্যেকেই মাইক্রোবাসের যাত্রী।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা একটি মাইক্রোবাস ড্রিম হলিডে পার্কের সামনে এলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ২ জন মারা যান।

ইটাখোলা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াছ আহমেদ বলেন, ঘাতক বাসটি পালিয়ে যাওয়ার সময় ভুলতা এলাকা থেকে আটক করেছে হাইওয়ে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর



খারকিভে রুশ হামলা: নিহত ৩, আহত ২৮

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর খারকিভে বোমা হামলা চালিয়েছে রুশ সেনা বাহিনী। এতে অন্তত ৩ জন নিহত ও ২৮ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১৭ মে) এই হামলা হয়েছে। একটি টেলিগ্রাম পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছেন শহরটির মেয়র ইহর তেরেখভ।

ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভ। এই অঞ্চলটি দীর্ঘদিন ধরে রুশ হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অঞ্চলটির বেসামরিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে রাশিয়া।

শহরটিকে রাশিয়া ধ্বংসস্তূপে পরিণত করতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

তবে ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে রাশিয়া। এদিকে, ইউক্রেনে ২৭ মাস ধরে চলা যুদ্ধে হাজার হাজার মানুষ হতাহত হয়েছেন।


আরও খবর



ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখলো মিয়ানমার

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম এপ্রিল মাসের মুখোমুখি হয়েছে মিয়ানমার। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে রোববার রেকর্ড ৪৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১১৮.৭৬ ফারেনহাইট) তাপমাত্রার নতুন রেকর্ড হয়েছে। সোমবার মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ দেশটিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডের এই তথ্য জানিয়েছে।

আবহাওয়া বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় ম্যাগওয়ে রাজ্যের চাউক শহরে তাপমাত্রা পারদ ৪৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। ৫৬ বছর আগে রেকর্ড সংরক্ষণ শুরু করার পর মিয়ানমারের ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

একই দিন দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত ইয়াঙ্গুনে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ছুঁয়েছে। এছাড়া দেশটির আরেক শহর মান্দালয়ে তাপমাত্রা ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলের শুষ্ক সমতলে অবস্থিত চাউক শহরের একজন বাসিন্দা বলেছেন, ‘‘এখানে অত্যন্ত গরম এবং আমরা সবাই বাড়িতেই ছিলাম।’’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘‘এই পরিস্থিতিতে আমরা কিছুই করতে পারছি না।’’

দেশটির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় এলাকাগুলোতে দিনের তাপমাত্রা এপ্রিলের গড়ের তুলনায় ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।

জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) বলেছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

ডব্লিউএমওর তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।


আরও খবর



বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতি অুনসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালা উদ্দিন রিগ্যান সোমবার (২২ এপ্রিল) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিটটি দায়ের করেন। বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে এটির শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

এ বিষয়ে দুদক আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলছেন, তারা রিটের একটি কপি হাতে পেয়েছেন। সেখানে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে বিবাদী করা হয়েছে দুদক চেয়ারম্যান, সচিবসহ চারজনকে।

এর আগে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধানে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। অবসর গ্রহণের পর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদ তার স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জন করেছেন যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

গত ৩১ মার্চ দৈনিক কালের কণ্ঠে ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের চেরাগ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক মহাপরিদর্শক তার স্ত্রী জিশান মির্জা এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।

বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে উল্লিখিত সম্পত্তিগুলি অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে চিঠিতে জানান ব্যারিস্টার সুমন। এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, স্ত্রী, বড় মেয়ে এবং ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দৈনিক কালের কণ্ঠে ঢাকায় বেনজীরের জন্ম আলাদীনের চেরাগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

জাতীয় ওই দৈনিকে বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে তার নানা অর্থ সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে, গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্র। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।

অথচ গত ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।


আরও খবর



১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে যুক্তরাজ্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে অনেকেই যুক্তরাজ্যে আবেদন করেছিল। এদের মধ্যে যাদের আবেদন ব্যর্থ হয়েছে সেসব বাংলাদেশিকে ফাস্ট-ট্রাক (দ্রুত) পদ্ধতিতে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে দেশটি।

গত এক বছরে শুধুমাত্র স্থায়ীভাবে থাকার প্রয়াসে প্রায় ১১ হাজার বাংলাদেশি রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন জমা দিয়েছে। দেশটির গণমাধ্যম টেলিগ্রাফে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবদনে বলা হয়েছে, আশ্রয়ের আবেদন খারিজের পাশাপাশি যারা বিদেশি অপরাধী ও যাদের ভিসার বৈধ মেয়াদ অতিবাহিত হয়ে গেছে তাদেরকেও ফেরত পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো সহজ করতে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি নতুন চুক্তি করেছে যুক্তরাজ্য। লন্ডনে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তিটি হয়।

যুক্তরাজ্যের অবৈধ অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী মাইকেল টমলিনসন বলেছেন, লন্ডনে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্রবিষয়ক যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ প্রথম যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে চুক্তির ব্যাপারে দুই দেশ সম্মত হয়। ওয়ার্কিং গ্রুপে উভয় দেশ অংশীদারত্ব জোরদারে অঙ্গীকার করে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিষয়ে সহযোগিতা জোরালো করতে প্রতিশ্রুতি দেয়।

ওয়ার্কিং গ্রুপ বিদ্যমান ভিসা রুটগুলোর মাধ্যমে বৈধ অভিবাসনের সুবিধা অব্যাহত রাখা, অবৈধ অভিবাসন মোকাবিলা, তথ্য ভাগাভাগি জোরদার করা, গুরুতর সংগঠিত অপরাধ মোকাবিলায় নিজ নিজ পন্থা সম্পর্কে পরস্পরের সঙ্গে বোঝাপড়া বাড়ানোর ব্যাপারেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।


আরও খবর