শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষা আনোয়ারা উপজেলার পূর্ব জোনের সনদ,পুরস্কার বিতরণী ও গুণীজন সংবর্ধনা-২৩ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ জুলাই (শনিবার) এডভোকেট আব্দুল জলিল স্মৃতি মিলনায়তনে এস.এম.গোফরানুল হক ও মোহাম্মদ মফিজুল আলম যৌথ সঞ্চলনায় আ.ন.ম নাছির উদ্দীন সভাপতিত্বে উদ্বোধক ছিলেন শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি সংসদ আনোয়ারা উপজেলা উপদেষ্টা মুজিবুর রহমান ,প্রধান অতিথি ইউনাইটেড কমর্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি কর্ণফুলী শাখার ম্যানেজার জসিম উদ্দিন আমজাদী,সংবর্ধিয় অতিথি ছিলেন, এস.এম.রাশেদ আলী,মাওলানা মনির আহমদ আনোয়ারী,আলহাজ্ব নাজিম উদ্দীন, আলী হোসেন আরিফ,আলহাজ্ব মাওলানা সরওয়ার কামাল আল-কাদেরী।
আরও পড়ুন: পানিতে ডুবে গেছে সুনামগঞ্জের সড়ক
বিশেষ অতিথি ছিলেন, কাজী মাওলানা বদরুজ্জামান নঈমী,মাওলানা নিজাম উদ্দিন ছিদ্দীকি,হাফেজ আব্দুর রহিম, মাষ্টার আব্দুল হালিম,সেলিম উদ্দীন,মোরশেদ আলম মুন্সি,মাওলানা ফিরোজ মিয়া,দেলোয়ার হোসেন,সৈয়দুল আজাদ,মুনিরুল ইসলাম,শহিদুল ইসলাম,সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রধান বক্তা ছিলেন,শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি কেন্দ্রীয় পরিষদ নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ মুহাম্মদ খোবাইব,শহীদ হালিম-লিয়াকত স্মৃতি বৃত্তি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সমন্বয়ক নূরের রহমান (রণি)।
আরও পড়ুন: কুয়াকাটা সৈকতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
প্রধান বক্তা সৈয়দ মুহাম্মদ খোবাইব বলেন,প্রতিটি শিশু জন্ম গ্রহণ করে স্রষ্টা প্রদত্ত মেধা নিয়ে। তবে তা প্রথমে নির্ভর করে তার পরিবারের উপর। একটু বড় হওয়ার সাথে সাথে শিক্ষকের উপর ও পরিবেশের উপর। একটি জাতির মেরদন্ড হলো শিক্ষা। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সুশিক্ষিত জনগোষ্ঠী প্রয়োজন। এতে শিশুদের সুপ্ত মেধা-মনন বিকশিত হয়। সত্যিকারের মানুষ রূপে গড়ে তোলায় শিক্ষার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। ন্যায়বোধ সম্পন্ন মানুষ না হয়ে শুধুমাত্র শিক্ষিত হলেই একটি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না।