আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশিদের নিয়ে মন্তব্যের ব্যাপারে সুর পাল্টালেন স্টারমার

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাংলাদেশি অভিবাসীদের নিয়ে অযাচিত মন্তব্য করে নিজ দল লেবার পার্টিরই প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীপ্রার্থী স্যার কিয়ার স্টারমার। আর তাতেই সুর পাল্টেছে তার। ব্রিটিশ গণমাধ্যম আইটিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে তাদের মনে আঘাত দেওয়া বা কোনো উদ্বেগ সৃষ্টি করতে চাইনি।

স্টারমার আরও বলেন, তিনি ব্রিটিশ বাংলাদেশিদের অবিশ্বাস্য অবদানকে মূল্যায়ন করেন এবং লেবার পার্টি ক্ষমতায় আসলে সেই অনুযায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং ভবিষ্যতে সেই সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে চান।

গত সোমবার সান পত্রিকার পাঠকদের এক প্রশ্নের জবাবে লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার বলেন, ক্ষমতায় এলে বাংলা‌দেশের মতো দেশগুলো থেকে আসা যাদের বৈধ কাগজপত্র নেই, তা‌দের নিজ দে‌শে ফেরৎ পাঠা‌নো হ‌বে।

এদিকে এই মন্তব্যের জেরে পদত্যাগ করেছেন পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলে লেবার পার্টির ডেপুটি লিডার সাবিনা আক্তার।

এসময় তিনি বলেন, দলের নেতা যখন আমার সম্প্রদায়কে একঘরে করে, আমার বাংলাদেশি পরিচয়কে অপমান করে, তখন আমি আর দল নিয়ে গর্ব করতে পারি না।

পরে অবশ্য স্টারমার বলেন, তিনি শুধু এটুকুই বলেছেন যে, আশ্রয়প্রার্থী ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি নিরাপদ দেশ এবং যুক্তরাজ্যের সঙ্গে যার (বাংলাদেশের) প্রত্যাবর্তন চুক্তি রয়েছে।

যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সেখানে আশ্রয়প্রার্থী মানুষের শীর্ষ দেশ হলো আফগানিস্তান, ইরান এবং ভারত।


আরও খবর



ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে সুপার এইট শুরু করেছে বাংলাদেশ। তাই আসরে টিকে থাকতে হলে আজকের ম্যাচে জয় বাংলাদেশের জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে আফগানিস্তানকে হারিয়ে ইতোমধ্যেই ২ পয়েন্ট পেয়েছে ভারত। তাই সেমির দৌড়ে সুবিধাজনক অবস্থানে থেকেই আজ মাঠে নামছে ভারত।

গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে টস জিতে শুরুতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ। অ্যান্টিগার নর্থ সাউন্ডের স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে আটটায়।

একাদশে এক পরিবর্তন নিয়ে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদ খেলতে পারছেন না। এই পেসারের পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন জাকের আলি। দুই পেসার আর তিন স্পিনার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে টাইগার টিম ম্যানেজমেন্ট।

ভারত তাদের একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেনি। গত ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামছে আজও।

বাংলাদেশ একাদশ:

তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস (উইকেটকিপার), সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, জাকের আলী, তানজিম হাসান সাকিব ও মোস্তাফিজুর রহমান।

ভারত একাদশ:

রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, রিষভ পান্ত, সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষ প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, জাসপ্রিত বুমরাহ, আর্শদীপ সিং।

নিউজ ট্যাগ: ভারত-বাংলাদেশ

আরও খবর



সাপের শরীরে কীভাবে প্রাণঘাতী বিষ তৈরি হয়, কী বলছে বিজ্ঞান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সম্প্রতি দেশের অন্তত ২৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার। বিশেষ করে ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজশাহীসহ পদ্মা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এই সাপের উপদ্রবের কারণে জনমনে আতঙ্ক চরমে পৌঁছেছে। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে দেশবাসীর মধ্যেও।

পদ্মার তীরবর্তী মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার এনায়েতপুর চরেই জেঁকে বসেছে রাসেলস ভাইপারের আতঙ্ক। গত তিন মাসে স্থানীয়রা পিটিয়ে মেরেছেন অন্তত ৩৫ থেকে ৪০টি সাপ।

ওই চরে ভুক্তভোগীর এক স্বজন জানান, তার বোনজামাই ভুট্টা আনতে গেলে সাপ ছোবল মারে। সেই সাপটি রাসেলস ভাইপার ছিল। পরে তার বোনজামাইকে ফরিদপুর মেডিকেলে নেয়া হয়েছিল। সেখানে অ্যান্টিভেনম দিলেও বিষক্রিয়া থামানো যায়নি। পরে রাজধানী ঢাকায় নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এমন পরিস্থিতিতে অনেকের মনে জেগে উঠতে পারে প্রাসঙ্গিক একটি প্রশ্ন। রাসেলস ভাইপারের মতো বিষধর সাপগুলো কীভাবে নিজের শরীরে এমন প্রাণঘাতী বিষ তৈরি করে?

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সাপের বিষ হলো একটি অত্যন্ত বিষাক্ত লালা। সাপ তার মাথার পিছনের দিকে চোখের নিচে থাকা অতিক্ষুদ্র গ্রন্থিগুলোতে তৈরি করে এই বিশেষ লালা। এই গ্রন্থিগুলো সাধারণত পেশীবহুল আবরণে আবদ্ধ থাকে।

উৎপন্ন এই বিষ অ্যালভিওলি নামক অপেক্ষাকৃত বড় একটি গ্রন্থিতে জমা হয়। ছোবল দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই গ্রন্থি থেকে অতিসরু নালী দিয়ে সাপ এর ফাঁপা বিষদাঁত (ফ্যাং) দিয়ে শিকারের রক্তনালীতে বিষ ঢুকিয়ে দেয়। নির্গত এই বিষে ২০ টিরও বেশি বিভিন্ন যৌগ রয়েছে, যা বেশিরভাগই প্রোটিন এবং পলিপেপটাইড। এই বিষ শিকারের স্নায়ুতন্ত্রসহ পেশিকে অকেজো করে দেয়।

রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ যাকে বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলেও পদ্মা তীরবর্তী বিভিন্ন এলাকায় আবারও দেখা মিলছে এই সাপের। গবেষকরা বলছে, প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকতে স্বভাব পরিবর্তন করছে রাসেলস ভাইপার।

সাপ ও সরীসৃপ গবেষক বোরহান বিশ্বাস রমন বলেন, সঠিক সার্ভে না করেই বাংলাদেশ থেকে রাসেলস ভাইপার বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের বিভিন্ন অঞ্চলে এই সাপটি টিকে ছিল। পরবর্তীতে গঙ্গা হয়ে পদ্মা দিয়ে ২০০৯-১০ সালে ভেসে এসে পদ্মার চরাঞ্চলে অবস্থান নেয়। পরে তারা বংশ বিস্তার করে এবং বন্যায় এগুলো বিভিন্ন জেলায় ভেসে যায়।

চন্দ্রবোড়া সাপের দেখা মিলছে যেসব এলাকায়, সেখানকার সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানালেন, সংকট আছে অ্যান্টি ভেনমের। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, অ্যান্টি ভেনেমের কোনো সংকট নেই।


আরও খবর



লোকসভা নির্বাচন: চূড়ান্ত ফলে বিজেপি ২৪০, কংগ্রেস ৯৯

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ৫৪৩টি আসনের মধ্যে একটি বাদে সবগুলোর চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ জুন) মধ্যরাতে দেশটির নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৪২টি আসনের মধ্যে ২৪০টিতে জয় পেয়েছে নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। আর ৯৯টি আসনে জয় পেয়েছে প্রধান বিরোধীদল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস।

অন্য দলগুলোর মধ্যে সমাজবাদী পার্টি (এসপি) ৩৭টি, তৃণমূল কংগ্রেস ২৯টি, ডিএমকে ২২টি, তেলেগু দেশম পার্টি (টিডিপি) ১৬টি, জনতা দল (জেডি-ইউ) ১২টি, শিবসেনা (উদ্ভব) নয়টি, ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (এনসিপিএসপি) সাতটি ও শিবসেনা (এসএইচএস) সাতটি আসনে জয় পেয়েছে।

পাঁচটি আসন পেয়েছে লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস)। চারটি করে আসনে জয় পেয়েছে কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মার্ক্সিস্ট)- সিপিআই (এম), ওয়াইএসআরসিপি ও রাষ্ট্রীয় জনতা দল (আরজেডি)। আম আদমি পার্টি, ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) ও ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লীগ (আইইউএমএল) তিনটি করে আসন পেয়েছে।

কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (সিপিআই), কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া (মার্ক্সিস্ট–লেনিনিস্ট) (লিবারেশন)সিপিআই (এমএল) (এল), জনতা দল-জেডি (এস), জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স (জেকেএন), রাষ্ট্রীয় লোক দল (আরএলডি), জনসেনা পার্টি (জেএনপি) ও ভিসিকে দুটি করে আসনে জয় পেয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি দল একটি করে আসনে জয় পেয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লোকসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সাতজন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর তথ্যমতে, ঘোষিত ফল অনুযায়ী বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স–এনডিএ জোটের মোট আসনসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮৬টি। অপর দিকে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোটের মোট আসনসংখ্যা হয়েছে ২০১টি। যে আসনটির ফল এখনো ঘোষণা হয়নি, সেটিতে এগিয়ে আছে শারদ পাওয়ারের এনসিপিএসপি। এই দলটিও ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে রয়েছে। আসনটি তারা পেলে বিরোধী এই জোটের আসন সংখ্যা হবে ২০২টি।

এর আগে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ৩০৩ আসনে জয় পেয়েছিল। সেবার বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ ৩৫২ আসনে জয় পায়। এবার বিজেপি সবচেয়ে বেশি আসন পেলেও সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আসন পায়নি। সে ক্ষেত্রে এনডিএ জোট শরিকদের ওপর নির্ভর করতে হবে বিজেপিকে। গত নির্বাচনে কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছিল ৫২টি আসন। আর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন তৎকালীন ইউপিএ জোট পেয়েছিল ৯৪ আসন।

লোকসভার মোট ৫৪৩ আসনের মধ্যে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন হয় ২৭২ আসন। সে ক্ষেত্রে বিজেপি তার জোটসঙ্গীদের নিয়ে সরকার গঠন করতে পারবে। তবে জোটসঙ্গীদের মধ্যে বেশি আসন পাওয়া দলগুলো বিরোধী শিবিরে গেলে চিত্র ভিন্ন হতে পারে।

বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোটের শরিকদের প্রধান অন্ধ্রপ্রদেশে চন্দ্রবাবু নাইডুর তেলেগু দেশম পার্টি ১৬টি এবং বিহারে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জনতা দল-ইউনাইটেড (জেডি–ইউ) ১২টি আসনে জয় পেয়েছে। এই দুই দল ছাড়া আরও একাধিক এনডিএ শরিকের ওপর নির্ভর করতে হবে বিজেপিকে। এদের মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্রের শিবসেনার সিন্ধে গোষ্ঠী, বিহারে লোক জনশক্তি পার্টি এবং উত্তর প্রদেশের রাষ্ট্রীয় লোক দল।


আরও খবর



বেনজীর দম্পতির আরও সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগের নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী জীশান মীর্জার নামে থাকা ঢাকায় আটটি ফ্ল্যাট, উত্তরা আবাসিক এলাকায় তিন কাঠার একটি প্লট, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ছয় কাঠা করে চারটি প্লট ও বান্দরবানে ২৫ একর জমির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রিসিভার নিয়োগের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানকারী টিমের প্রধান উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম এ সম্পত্তিতে রিসিভার নিয়োগের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক সেই আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। দুদকের প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি জানান, রিসিভার নিয়োগ হওয়া সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে, বেনজীরের স্ত্রী জীশান মীর্জার নামে আদাবর পিসি কালচার হাউজিংয়ে থাকা ছয়টি ফ্ল্যাট, বাড্ডায় ১৪ তলা বিশিষ্ট রূপায়ন মিলেনিয়াম স্কয়ার বিল্ডিংয়ে কার পার্কিংসহ দুটি অফিস স্পেস, উত্তরা আবাসিক এলাকায় তিন কাঠার একটি প্লট, রূপগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্টে ছয় কাঠা করে চারটি প্লট এবং বান্দরবান সদরে ২৫ একর জমি। এর আগে ১২ জুন এসব সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দেন আদালত।

এর আগে দুই দফায় ২৩ ও ২৬ মে দুই দফায় বেনজীর, তার স্ত্রী ও তিন কন্যার নামে থাকা প্রায় ৬১২ বিঘা সম্পত্তি ও গুলশানের চারটি ফ্ল্যাট ক্রোক ও বেশ কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার আদেশ দেন আদালত। ৬ জুন এসব সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রিসিভার নিয়োগের আদেশ দেন আদালত। 


আরও খবর



শেষ মুহূর্তে ঢাকা ছাড়ছেন মানুষ, ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামীকাল সারাদেশে পালিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদ উদযাপনে শেষ সময়ে নাড়ির টানে রাজধানী ছাড়ছে মানুষ। রোববার (১৬ জুন) ভোর থেকে রেলস্টেশন ও বাস টার্মিনালে রয়েছে যাত্রীদের ভিড়। কমলাপুর থেকে আগাম টিকিট না পেয়ে ট্রেনে স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে বাড়ি ফিরছেন অনেকে।

এদিকে রাজধানীর বেশির ভাগ বাস টার্মিনালেও যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে। কিছু রুটে বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ করেছেন অনেকে। কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা যায় যাত্রীর চাপ রয়েছে। ট্রেনের অপেক্ষায় প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষায় যাত্রীরা।

এদিকে বাস টার্মিনালগুলোরও একই অবস্থা। সকাল থেকে সময় মতোই উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের বাস ছেড়ে যাচ্ছে। বাড়তি ভাড়া আদায় বা ভোগান্তির অভিযোগ যাত্রীদের। বিকেল নাগাদ ভিড় কমে যাবে বলে ধারণা পরিবহন সংশ্লিষ্টদের।

তবে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে রাজধানীর বাস, রেল ও লঞ্চ টার্মিনালের বিভিন্ন সড়কে দেখা দিয়েছে যানজট। এতে অনেকে বাস, রিকশা, সিএনজি অটোরিকশা থেকে নেমে ব্যাগ হাতে নিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন টার্মিনালের দিকে। টার্মিনালগুলোর সামনে রয়েছে বাসের লম্বা সারি।

এসব সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ঠিক রাখতে দায়িত্বে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য। সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালেও অন্য সময়ের চেয়ে যাত্রীর চাপ বেশি। দক্ষিণাঞ্চলগামী লঞ্চের ডেক যাত্রীতে পূর্ণ।


আরও খবর