আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

চারঘাটে নির্মিত হচ্ছে মুজিব কিল্লা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

পদ্মা-বড়াল বিধৌত রাজশাহীর চারঘাটে নির্মিত হচ্ছে মুজিব কিল্লা। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় উপজেলার চারঘাট ইউনিয়নের রাওথা কলেজ প্রাঙ্গনে নির্মিত হচ্ছে তিন তলা বিশিষ্ট মুল ভবন ও একতলা বিশিষ্ট একটি ক্যাটেল শেড। দুর্যোগ পূর্ববর্তী, দুর্যোগকালীন বা দুর্যোগ পরবর্তী অস্থায়ী সেবা কেন্দ্র হিসেবে সেবা নিতে পারবে উপজেলা প্রায় কয়েক হাজার মানুষ ও গৃহপালিত পশু।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মুজিব কিল্লার প্রায় ৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭হাজার ৬শত স্কয়ারফুট একটি ক্যাটলশেড ও ১৩ হাজার স্কয়ারফুট তিন তলা বিশিষ্ট একটি মুল ভবন নির্মান কাজ চলমান রয়েছে, যার নির্মান কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাসে। নির্মান কাজ পরিচালনা করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কুষ্টিয়ার মেসার্স রুমানা এন্টারপ্রাইজ। নদী তীরবর্তী এলাকাবসীরা জানান, বন্যা অথবা নদী ভাঙ্গন হলে অন্ততপক্ষে এই মুজিব কিল্লায় আশ্রয় নিতে পারবো।

উপজেলার পদ্মা বিধৌত নদী তীরবর্তী এলাকার বন্যা কবলিত এলাকা পিরোজপুর, চন্দনশহর, গোপালপুর, রাওথা, বাখরাবাদ, মোক্তারপুর, শ্যামপুর, ইউসুফপুর, টাঙ্গন এর বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন, গবাদিপশু পাখি সহ নির্মানাধীন মুজিব কিল্লা শতভাগ ব্যবহার করবে। এছাড়াও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও জনগণের সমন্বয়ে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যবহার করতে পারবে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ এস এম শামীম আহম্মেদ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদা খানম বলেন, চলমান মুজিব কিল্লার কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। উপজেলাবাসীদের দুর্যোগ থেকে জীবন বাঁচাতে ও গৃহপালিত পশু-পাখির আশ্রয়স্থল হিসেবে ভরসা পাবে নির্মানাধীন এই মুজিব কিল্লা।

উপজেলার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদুল হাসান (মামুন) বলেন, পদ্মা ও বড়াল পাড়ের বন্যাকবলিত মানুষদের কথা বিবেচনা করে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি শাহারিয়ার আলম এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই উপজেলায় মুজিব কিল্লা নির্মানে বরাদ্দ দিয়েছেন। মুজিব কিল্লার নির্মান কাজ শেষ হলে বন্যা কবলিত এলাকাবাসীর পাশাপাশি অত্র কলেজের শিক্ষার্থীরাও শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ পাবে বলে তিনি জানিয়েছেন।


আরও খবর



২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা দূর করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, যক্ষ্মা এমন একটা ব্যাধি যা শুধু আমাদের দেশ নয়, বৃহত্তরভাবে বিশ্ব সম্প্রদায়কে প্রভাবিত করছে। বিশ্বে প্রতি বছর ১ কোটির বেশি মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়। যক্ষ্মা দূরীকরণে মূল কারণগুলো মোকাবিলা করা এখন আগের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আজ রবিবার সকালে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গ্লোবাল ফোরামের যক্ষ্মা রোগের অবসান ঘটাতে মাল্টিসেক্টরাল ও মাল্টিস্টেকহোল্ডারদের সম্পৃক্ততা এবং জবাবদিহিতার অগ্রগতি শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গ্লোবাল ফোরামের উদ্বোধনীতে আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা দূর করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি। আমাদের জ্ঞান, কৌশল এবং সম্মিলিত ইচ্ছাকে কাজে লাগিয়ে আমরা এই লক্ষ্যকে বাস্তবে পরিণত করতে পারব।

অনুষ্ঠানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক ড. সায়মা ওয়াজেদ ভিডিও বার্তায় যক্ষ্মা রোগ সম্পর্কে তার মূল্যবান বক্তব্য ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর টি. কাসিভা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. বর্ধন জং রানা প্রমুখ।


আরও খবর



সাধারণ মানুষকে সেবা বঞ্চিত করা যাবে না: এস এম নুরে আলম সিদ্দিকী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান এস এম নুরে আলম সিদ্দিকী শাহীন বলেছেন, সাধারণ মানুষকে সেবা বঞ্চিত করা যাবে না।

বৃহস্পতিবার নাজিরপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে মত বিনিময়ের সময় এ কথা বলেন।

নুরে আলম সিদ্দিকী শাহীন বলেন, নাজিরপুর উপজেলা পরিষদের বাইরে ও ভিতরে যারা আছেন তাদের প্রত্যেককে নিয়ে আগামী দিনের পথ চলতে চাই। নাজিরপুর উপজেলা পরিষদকে একটি পরিবার বানাতে চাই। যে পরিবারে প্রত্যেককেই সমান অধিকারের সদস্য। আপনাদের অধিকারের জায়গা সীমাবদ্ধ নয় প্রসারিত। নাজিরপুরের মানুষ অসহায়, আমি অসহায় মানুষের প্রতিনিধি।

নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বলেন, থানা, ভূমি অফিস, হাসপাতাল, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসসহ বিশেষ কিছু জায়গা আছে যেখানে সাধারণ মানুষের যাতায়াতটা বেশি। আপনাদের কাছে অনুরোধ থাকবে সাধারণ মানুষ যেন সেবা বঞ্চিত না হয়। কোনো ভাবেই তাদেরকে সেবা বঞ্চিত করা যাবে না।

নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন স্থানীয়দের উদ্দেশে বলেন, সরকারি কর্মকর্তারা দুরদুরান্ত থেকে এসেছেন। তারা আমাদের মেহমান। আমাদের স্থানীয় মানুষদের আচরণে তারা যেন কষ্ট না পায় সে দিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।

একই অনুষ্ঠানে বিদায়ী উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন খানকে নব-নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম নুরে আলম সিদ্দিকী শাহীন তার তরফ থেকে উপহার সামগ্রী দেন। এসময় তিনি বলেন, উপজেলা পরিষদ চালানোর জন্য বিদায়ী উপজেলা চেয়ারম্যানের পরামর্শ নেয়া হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরুপ রতন সিংহ, নাজিরপুর উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন, পিরোজপুর জেলা পরিষদের সদস্য সুলতান মাহমুদ খানসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগন।


আরও খবর



সিরাজগঞ্জে হু হু করে বাড়ছে যমুনার পানি

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

সিরাজগঞ্জে অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছে যমুনা নদীর পানি। এদিকে হু হু করে পানি বাড়ায় নিম্নাঞ্চলে দেখা দিয়েছে বন্যা আতঙ্ক। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিভিন্ন স্থানে চলছে নদীভাঙন।

গত ২৪ ঘণ্টায় শহররক্ষা বাঁধ পয়েন্টে ৪২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বুধবার (৩ জুলাই) সকালে যমুনার পানি বিপৎসীমার ৪৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড সিরাজগঞ্জের গেজ রিডার হাসান মামুন জানান, যমুনা নদীর শহররক্ষা বাঁধ পয়েন্ট ও কাজিপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি আরও কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে।

অস্বাভাবিকহারে পানি বৃদ্ধির ফলে যমুনা নদীর নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলে সৃষ্টি হয়েছে বন্যা আতঙ্ক। এদিকে পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে জেলার শাহজাদপুর, কাজিপুর ও সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে তিব্র নদীভাঙন। গত ২৪ ঘণ্টায় এই তিনটি উপজেলায় অন্তত ১০টি কাঁচা-পাকা বসতভিটাসহ বিস্তীর্ণ ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে।


আরও খবর



এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালীন শ্রেণি কার্যক্রম চলবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালীন কেন্দ্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রমও চলমান রাখতে নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড- মাউশি।

মঙ্গলবার (১১ জুন) এক চিঠির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। চিঠিতে সব পরীক্ষাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ জুন এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৪ শুরু হতে যাচ্ছে। যেসব কেন্দ্রে স্কুল ও কলেজ একসঙ্গে রয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শ্রেণি কার্যক্রম পরীক্ষার দিনগুলোতে পরীক্ষা শেষে এবং যেদিন পরীক্ষা নেই, সেদিন চলমান রাখার জন্য বলা হলো।

এ ছাড়াও শ্রেণি কার্যক্রম চলমান রাখতে গিয়ে পাবলিক পরীক্ষায় বিঘ্ন সৃষ্টি যাতে না হয় সে বিষয়ে সর্তক থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সবাইকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর



যে কারণে বাজেটে নজর থাকবে সাধারণ মানুষের

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আয়-ব্যয়ের বিপুল ঘাটতির তোয়াক্কা না করে প্রতি বছরই বাড়ছে হুড়হুড় করে বাড়ছে বাজেটের আকার। যার প্রভাব পড়ছে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর।

বৃহস্পতিবার (৫ জুন) ঘোষণা হবে বাংলাদেশের ৫৩তম বাজেট। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। স্বাভাবিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ওপর বাজেটের প্রভাব পড়ে।

সম্প্রতি প্রকাশ হওয়া পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী দেশের চলতি বছরের মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়লেও মানুষের বেতন সে অনুপাতে বাড়ছে না। কিন্তু হিসাবনিকাশ বলছে নতুন বাজেটে সাধারণ মানুষের উপর আবারও বাড়তে পারে করের বোঝা। একইসঙ্গে মূল্যস্ফীতির বৃদ্ধির ফলে নতুন করে দারিদ্র্যতা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে আলাপকালে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আব্দুল বায়েস বলেছেন, যারা গরীব তাদের জন্য এটা কষ্টদায়ক। মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে হতদরিদ্রদের ওপর।

মূল্যস্ফীতি বাড়লেও বিপরীতে কমছে দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি। এর প্রভাব নতুন বাজেটে পড়তে পারে বলে ধারণা দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা।

আব্দুল বায়েস বলেন, অর্থনীতির এই জটিল হিসাবনিকাশ সাধারণ মানুষরা বোঝেন না। তারা বোঝেন প্রতি বার বাজেট মানেই ব্যয়ের নতুন নতুন খাত তৈরি হওয়া।

বাজেটের আগে বিবিসি বাংলার সঙ্গে আলাপকালে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মজীবী বলেন, আমাদের কাছে বাজেট মানেই এক দফায় দাম বৃদ্ধি। বাজেট আসলেই আমাদের চিন্তা করতে হয় কোন খরচ বাদ দিয়ে কোন খরচ মেটাবো।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, প্রতি বছর বাজেটের পরই জিনিসপত্রের দাম বাড়লে বেশি চাপে পড়েন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ। আসছে বাজেটের পর নতুন করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়লে নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট আরও বেড়ে যাবে।

অর্থনীতিবিদ ড. গোলাম মোয়াজ্জেম বিবিসি বাংলাকে বলেন, জনগণের প্রতিনিধিদের বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ সীমিত। যে কারণে তাদের চাহিদার তেমন কোনো প্রতিফলন দেখা যায় না বাজেটে। তবে কর আরোপ, কর্মসংস্থান, করমুক্ত আয়সীমা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দের মতো বিষয়গুলোর কারণে বাজেটে নজর থাকে সাধারণ মানুষের।

বিবিসি বাংলাকে ড. গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নিত্যপণ্যের আমদানি শুল্ক কমলে বাজারে এই ধরনের পণ্যের দাম কমতে পারে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, করের শুল্ক সরকার কমালেও অনেক সময় খুচরা পর্যায়ে তার প্রভাব দেখা যায় না নানা কারণে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সরকারের সঠিক তদারকি না থাকার কারণে বাজার ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। যে কারণে বাজেটে কম আয়ের মানুষের আয় ব্যয়ের হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

নিউজ ট্যাগ: বাজেট

আরও খবর