আজঃ শনিবার ২২ জুন ২০২৪
শিরোনাম

হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সৌদি আরবের মক্কায় সমবেত সারা বিশ্বের লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান শুক্রবার মিনায় পৌঁছেছেন। এর মাধ্যমে পবিত্র হজ পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলো। মিনায় অবস্থান করা হজের অংশ।

সেলাইবিহীন দুই টুকরা সাদা কাপড় পরে হজের নিয়ত করে রওনা হন হজযাত্রীরা। মিনামুখী পুরো রাস্তায় ছিল হজযাত্রীদের স্রোত। বাসে, গাড়িতে এমনকি হেঁটেও মক্কা থেকে ৯ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন মুসল্লিরা। খবর গালফ নিউজ।

শুক্রবার ৮ জিলহজ হজযাত্রীরা মিনায় অবস্থান করবেন। ৯ জিলহজ ফজরের নামাজ আদায় করে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে আরাফাতের ময়দানে যাবেন এবং সূর্যাস্ত পর্যন্ত সেখানে থাকবেন। এরপর প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে মুজদালিফায় গিয়ে রাত যাপন ও পাথর সংগ্রহ করবেন। ১০ জিলহজ ফজরের নামাজ আদায় করে মুজদালিফা থেকে মিনায় ফিরবেন।

হাজিরা মিনায় বড় শয়তানকে পাথর মারবেন, কোরবানি দেবেন, মাথা মুণ্ডন করবেন। তারপর মক্কায় গিয়ে কাবা শরিফ তাওয়াফ করবেন। তাওয়াফ, সাঈ শেষে আবার মিনায় ফিরে ১১ ও ১২ জিলহজ অবস্থান করবেন। সেখানে প্রতিদিন তিনটি শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করবেন তারা।

প্রত্যেক শয়তানকে ৭টি করে পাথর মারতে হয়। মসজিদে খায়েফের দিক থেকে মক্কার দিকে আসার সময় প্রথমে জামারায় সগির বা ছোট শয়তান, এরপর জামারায় ওস্তা বা মেজ শয়তান, এরপর জামারায় আকাবা বা বড় শয়তানকে পাথর মারতে হবে। মিনার আনুষ্ঠানিকতা শেষে হজযাত্রীরা মক্কায় ফিরে যান এবং শেষবারের মতো কাবা তাওয়াফ করেন। যা বিদায়ী তাওয়াফ নামেও পরিচিত।


আরও খবর



রেমালে উত্তাল সাগর, গোসল করছেন পর্যটকেরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে উত্তাল সাগর। জোয়ারের পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়ে কূলে আঘাত হানছে। সোমবার (২৭ মে) সকাল পর্যন্ত কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

এমন বৈরী পরিবেশের মধ্যেও পর্যটকেরা ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল সমুদ্রে গোসল করতে নামছেন। ট্যুরিস্ট পুলিশ, লাইফগার্ড কর্মীরা নানাভাবে চেষ্টা করেও পর্যটকদের সমুদ্র থেকে তুলে আনতে পারছে না বলে জানা গেছে।

লাবনী পয়েন্টে গিয়ে সরেজমিনে দেখা যায়, সুগন্ধা পয়েন্টে ৪০-৫০ জন পর্যটক উত্তাল সাগরে গোসল করছেন। তাদের সাগরে নামতে বাধা দিয়েও লাভ হয়নি।

জিয়াসমিন নামের এক পর্যটক বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে এসেছি। তারা গোসল করছে তাই আমিও নামলাম।

সি সেফ লাইফগার্ডের কর্মকর্তা জয়নাল আবদিন ভুট্টু বলেন, এই মুহূর্তে সাগর খুবই উত্তাল। বাতাসের গতি বেড়েছে ও ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এ সময় সাগরে রিপ কারেন্ট সৃষ্টি হয়। তাই গোসল করা বিপদজনক। আমরা বিষয়টি ম্যাজিস্ট্রেট স্যারকে জানিয়েছি।

কক্সবাজার পর্যটক সেলের ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, যারা গোসল করছিল তাদের সাগর থেকে উঠানো হয়েছে। এরপর যারা মানবে না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ঘূর্ণিঝড় রেমাল

আরও খবর



শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন অবকাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ২০ দিনের যে ছুটি চলছে, তা কমিয়ে আনা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২ জুলাইয়ের পরিবর্তে ২৬ জুন খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের শিক্ষাপঞ্জি অনুসারে এবার ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মের ছুটি শুরু হয়েছে ১৩ জুন, যা চলার কথা ২ জুলাই পর্যন্ত।

এর আগে মাধ্যমিক-১ শাখার একজন উপসচিব সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, বছরের শুরুতে তীব্র শীত ও মাঝামাঝি সময়ে প্রচণ্ড গরমের কারণে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে। নতুন কারিকুলামে জুলাই মাসে যে ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন হবে, তার প্রস্তুতি ভালো হয়নি। আমাদের কাছে খবর আছে, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সিলেবাস শেষ করতে পারেনি।

তিনি আরও জানান, অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২ জুলাই পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করেছে। তবে অনেক বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২৩ জুন পর্যন্ত ছুটি দিয়েছে। অর্থাৎ, ২৪ জুন থেকে তারা ক্লাস নেবেন। ওইদিন অথবা একদিন আগে বা পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার নির্দেশনা আসতে পারে। এ নিয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঈদের ছুটি শেষে অফিস খুললে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে। এ ছাড়া শনিবার পুনরায় ছুটি দেওয়া হতে পারে।

সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল ইসলাম চৌধুরীও সেরকম ঈঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ঈদুল আজহার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার খোলা বা বন্ধ রাখার বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এখন পর্যন্ত শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা আছে। আমরা চেষ্টা করছি, শনিবার যে বন্ধ পূর্বে ছিল, সেটা যাতে করে বলবৎ রাখতে পারি। ইতোমধ্যে আমরা (শিক্ষাবর্ষের) ক্যালেন্ডারের হিসাব নিয়েছি।

বছরের শুরুতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটির তালিকা, বিভিন্ন পরীক্ষা ও মূল্যায়নের সূচি ঘোষণা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে স্কুল এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।

অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর ছুটির তালিকা, বিভিন্ন পরীক্ষা ও মূল্যায়নের সূচি জানানো হয়। এটি শিক্ষাপঞ্জি নামে পরিচিত।


আরও খবর



পাথরঘাটায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর ওপর হামলার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনার পাথরঘাটায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এনামুল হোসাইনের (দোয়াত-কলম মার্কা) ওপর হামলা হয়েছে। এরপর তার পক্ষে প্রেসক্লাবে সাংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (১ জুন) বরগুনা প্রেসক্লাব হলরুমে বিকেল ৫টায় এনামুল হোসেনের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তার ফুফাতো ভাই মো. নিজাম উদ্দিন খান (পান্না) এ সংবাদ সম্মেলন করেন।

এ সময়ে এনামুলের ফুফাতো ভাই সাংবাদিকদের বলেন, ৩০ মে রাতে দোয়াত-কলম মার্কার প্রার্থী জনাব এনামুল হোসাইন তার নির্বাচনী গণসংযোগ চলানোর সময় কাপ-পিরিচ মার্কার সমর্থকরা কাকাচিড়া এলাকায় ঢুকতে দিবে না বলে বাধার সৃষ্টি করে এবং অতর্কিতভাবে এনামুল ও তার সমর্থকদের ওপর হামলা করে। এ সময় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে কাপ-পিরিচ মার্কার সন্ত্রাসীরা এনামুল হোসাইনের মাথায় কোপ দিয়ে গুরুতর জখম করে ও সন্ত্রাসীদের লাঠির আঘাতে তার ডান হাতের কবজির ওপর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

মো. নিজাম উদ্দিন খান (পান্না) জানান, বর্তমানে দোয়াত কলম মার্কার প্রার্থী এনামুল হোসাইন মাথায় গুরুতর আঘাত নিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এছাড়া সন্ত্রাসী হা্মলায় আহত এনামুলের ১৫-১৬ জন নেতা-কর্মী মারাত্বকভাবে আহত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জাতির প্রতি যে অঙ্গীকার করেছেন তার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে একতরফা নির্বাচন করার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। আমরা এ বর্বরোচিত হামলার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।


আরও খবর



দিল্লিতে তাপমাত্রা ৫৩ ছুঁইছুঁই, একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে দিল্লিবাসী। ভারতের রাজধানীর তাপমাত্রা গতকাল বুধবার রেকর্ড ৫২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠেছিল। দেশটির ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ গরম। তীব্র গরমে একজন হিটস্ট্রোক করে মারাও গেছেন।

এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মারা যাওয়া ওই ব্যক্তির বয়স ৪০। তিনি বিহারের বাসিন্দা। ডাক্তার জানিয়েছেন, তীব্র জ্বর নিয়ে ওই ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। তার জ্বর ১০৭ ডিগ্রিতেও পৌঁছায়।

গরমের সঙ্গে সঙ্গে দিল্লিতে বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। গতকাল বুধবার দুপুর পর্যন্ত ৮ হাজার ৩০২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বিদ্যুৎ বিভাগ। ভারতের পশ্চিমাংশেও একই রকম তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি রয়েছে। রাজস্থানের ফালোডিতে এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, হরিয়ানার সারসায় ৫০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়াবিদেরা জানাচ্ছেন, আগামীকাল শুক্রবারের পর থেকে উত্তর ভারতে ধীরে ধীরে তাপপ্রবাহ কমবে।


আরও খবর



কাশ্মীরের বনাঞ্চলে দাবানল, বিস্ফোরিত হচ্ছে একের পর এক ল্যান্ডমাইন

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের রাজৌরির বনাঞ্চলে ভয়াবহ দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিস্ফোরিত হচ্ছে একের পর এক ল্যান্ডমাইন বলে গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়েছে।

জানা গেছে, পাহাড়ি অঞ্চলে ড্রোন ব্যবহার করে আগুনের সঠিক অবস্থান এবং গতিবিধি অনুমান করে আগুন নেভানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন ভারতীয় দমকল কর্মীরা।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গরমের কারণে নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন মানকোট জঙ্গলে প্রথমের আগুনের সূত্রপাত হয়। কয়েক দিনের ব্যবধানে সেই আগুন আরও মারাত্মক হয়ে উঠেছে। কারণ, এই সীমান্তে অনুপ্রবেশ রুখতে সেখানে প্রচুর সংখ্যক ল্যান্ডমাইন বিছানো ছিল। আগুনের কারণে সেই ল্যান্ডমাইনগুলোতে ক্রমাগত বিস্ফোরণ ঘটছে। কয়েক কিলোমিটার দূর থেকে আগুন দেখা যাচ্ছে।

এদিকে গত তিন দিন ধরে উধমপুর জেলার ঘোর্ডি ব্লকের দয়া ধারের জঙ্গলে আগুন জ্বলছে। ক্রমাগত অগ্নিনির্বাপণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বর্তমানে এই আগুন আরও তীব্র হয়েছে। দয়া ধর বন এলাকায় ময়ূরের আবাসস্থল, যা এই আগুনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। গাছপালা পুড়ে যাওয়ায় শুধুমাত্র ময়ূরই নয়, অন্যান্য বন্যপ্রাণী এবং সামগ্রিক বাস্তুতন্ত্রকেও প্রভাবিত করেছে।

ভারতজুড়ে তীব্র দাবদাহের মধ্যেই এ দাবানল যেন মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাসিন্দাদের জন্য। আগুন নেভাতে প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও স্থানীয়রা।

মার্চের মাঝামাঝি থেকে জুন মাসে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় ভারতে সাধারণত বনাঞ্চলে দাবানল বেড়ে যায়। চলতি মাসে মেনধর উপজেলার নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন বনাঞ্চলে এটি চতুর্থ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, পাকিস্তান অধিকৃত এলাকার বনাঞ্চলের আগুন ভারতীয় ভূখণ্ডে চলে এসেছে। পাকিস্তানি জঙ্গিরা ভারতে অনুপ্রবেশের জন্য ল্যান্ডমাইন অকার্যকর করতে এ ধরনের আগুন লাগিয়ে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে।


আরও খবর