আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

করোনায় ৩১ জনের মৃত্যু, শনাক্তের হার ২৯.৭৭

প্রকাশিত:সোমবার ৩১ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ৩১ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৩৯৪ জনে। একই সময়ে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ৫০১ জনের। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৯৮ হাজার ৮৩৩ জনে। শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

সোমবার (৩১ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৫৬৮ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬৮ হাজার ২১৩ জন।

২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয় ৪৫ হাজার ২৮৪টি। পরীক্ষা করা হয় ৪৫ হাজার ৩৫৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ২০ জন পুরুষ, ১১ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ১৬ জন। চট্টগ্রামে ২, রাজশাহীতে ১, খুলনা ৫, সিলেটে ১, রংপুর ৩ ও ময়মনসিংহে ৩ জন মারা গেছেন।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।

নিউজ ট্যাগ: করোনাভাইরাস

আরও খবর



হিটস্ট্রোকে যে ফল ভুলেও খাওয়া যাবে না

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

হিটস্ট্রোক মানে হলো অতিরিক্ত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া, ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১০৪ -১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইটের ওপরে ওঠা, যা সাধারণত প্রচণ্ড জ্বরে হয়। হিটস্ট্রোকের ফলে অস্বাভাবিক মানসিক আচরণ দেখা দিতে পারে। যেমন কনফিউশান, বিড় বিড় করা, অসংলগ্ন কথাবার্তা বলা, হ্যালুসিনেশন, মাথাব্যথা হওয়া, ঝিম ঝিম করা, হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেরা।

হিটস্ট্রোকে মূলত শরীরের কুলিং সিস্টেম ফেইল করে। এতে ঘাম কমে গিয়ে শরীর শুষ্ক হয়ে যায়, বমি বমি ভাব হয়, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়, হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, ডিহাইড্রেশনের ফলে ইলেকট্রোলাইটস ইম ব্যালেন্স হয়, মানুষ অজ্ঞান হয়ে যায়। এমনকি শুরু হতে পারে খিচুনি। মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

ফল কি হিটস্ট্রোকের জন্য উপকারী : ফল খাওয়া হিট স্ট্রোকের জন্য উপকারী হলেও কিছু ফল হিটস্ট্রোকে বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই হিট স্ট্রোকে কোন ফল উপকারী এবং কোন ফল অপকারী এটা না জেনে ফল খেলে হতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোকে এড়াতে উপকারী ফল : কম ক্যালরি যুক্ত এবং কম চিনিযুক্ত রসাল ফল হিটস্ট্রোকের জন্য উপকারী। এর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে শসা, জাম্বুরা, আনারস, তরমুজ। এ ছাড়া নাশপাতি, কাঁচাআম (সবুজ আম), কাঁচা পেঁপে (সবুজ পেঁপে) , আপেল, স্ট্রবেরি, গোলাপ, জাম্বুরা, লেবুও কম ক্যালরি যুক্ত ফল। এসব ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা শরীরের জন্য খুবই  উপকারী।

হিটস্ট্রোকের জন্য অপকারী বা ক্ষতিকর ফল : সাধারণত প্রচুর চিনিযুক্ত ফল এবং উচ্চ ক্যালরি উৎপন্নকারী ফল যেমন পাকা কাঁঠাল, পেয়ারা, পাকা আম, আঙুর, লংগান, লিচু, পাকা কলা, পাকা পেঁপে (হলুদ পেঁপে), প্যাশন ফল, লাল ডালিম, মিষ্টি তেঁতুল, পেয়ারা। মনে রাখবেন পাকা পেঁপে ও পাঁকা কাঁঠাল হিট স্ট্রোকের বিপত্তি বাড়িয়ে দেবে এবং গরম পানীয় যেমন চা ও কফি পান করা যাবে না।

হিটস্ট্রোকে করণীয় : শরীরকে ঠান্ডা করা অর্থাৎ ঠান্ডা পানি দিয়ে মুছে দেওয়া বারবার, ছায়া ও বাতাসযুক্ত স্থানে বসা, ঠান্ডা পানি দিয়ে তোয়ালে বা গামছা ভিজিয়ে ঘাড় মাথা, উরু স্পঞ্জিং করা। ঘাড়ে ঠান্ডা পানিতে ভিজানো রুমাল রাখা যেতে পারে। ডিহাইড্রেশন ও পিপাসা কমাতে নরমাল ঠান্ডা পানি, লেবুর শরবত এবং খাবার স্যালাইন খুবই উপকারী। তবে খাবার স্যালাইন নিয়মমতো বানাতে হবে।


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে পুলিশি তদন্ত চায় মানবাধিকার কমিশন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার বৃদ্ধাশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করে পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সম্প্রতি একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে মিল্টনের বিরুদ্ধে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়।

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, নিরীহ মানুষকে তুলে এনে চিকিৎসার নামে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির যে অভিযোগ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে উঠেছে তা অত্যন্ত ভীতিকর, ন্যক্কারজনক ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।

তিনি বলেন, গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের হাসপাতালে না নিয়ে নিজ প্রতিষ্ঠানে আটকে রাখা, ভুয়া চিকিৎসক দিয়ে মৃত্যুর সনদ তৈরি করা কিংবা মরদেহে কাটাছেঁড়ার যে তথ্য প্রতিবেদনে উঠে এসেছে তার যথাযথ তদন্ত হওয়া উচিত মর্মে কমিশন মনে করে।

কমিশন চেয়ারম্যান আরও বলেন, এ অবস্থায় অভিযোগের বিষয়টি নিবিড়ভাবে তদন্ত করে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক দ্রুত কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাতে পুলিশ কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সম্পর্কে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাতে মহাপরিচালক, সমাজসেবা অধিদপ্তরকে বলা হয়েছে।

আগামী ৩০ মের মধ্যে সংস্থাগুলোকে প্রতিবেদন দিতে বলেছে কমিশন।


আরও খবর



তুচ্ছ ঘটনায় মেস ম্যানেজারের সাথে ইবি শিক্ষার্থীদের মারামারি, আহত ৭

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ইবি প্রতিনিধি

Image

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাস সংলগ্ন এক মেস ম্যানেজারের সাথে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীদের মারামারির ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার সন্ধ্যারাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হল সংলগ্ন নুর জাহান মহিলা ছাত্রীনিবাসে এ ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ৭জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, নুর জাহান মহিলা ছাত্রীনিবাসে থাকা শিক্ষার্থী ফারিয়া খাতুনের বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের বিষয়কে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। মেস ম্যানেজার বকেয়া টাকাকে কেন্দ্র করে ফারিয়ার সাথে বাজে আচরণ করলে, মেয়েটি তার বন্ধু একই বিভাগের ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী আবু হানিফ পিয়াসকে বিষয়টি জানান। এ বিষয়ে পিয়াসের (মেয়েটির বন্ধু) সাথে মেস ম্যানেজারের কথা কাটাকাটি হয়। পরে পিয়াস তার বন্ধুদের নিয়ে পূণর্বার মেসে গেলে ঝামেলা ও ম্যানেজারকে মারধর করার ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হলে দুই পক্ষ মারামারিতে লিপ্ত হয়।

এতে আহতরা হলেন আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের আবু হানিফ পিয়াস, সমাজকল্যাণ বিভাগের সাকিব আহমেদ, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের নাইম রেজা ও ইংরেজি বিভাগের হৃদয় আবির। তারা সকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। আহত অন্যরা হলেন- মেস ম্যানেজার বিবেক বিশ্বাস, স্থানীয় বাসিন্দা আশিক হোসেনসহ এক বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক।

ফারিহা খাতুন জানান, বিদ্যুৎ বিল চাওয়া নিয়ে মেস ম্যানেজার আমার সঙ্গে বাজে আচরণ করে। গতকাল সন্ধ্যায় ম্যানেজারকে বিদ্যুৎ বিল দিতে গেলে তিনি আমাকে বাজে ইঙ্গিত দেন। টাকা নেওয়ার সময় ম্যানেজার আমাকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেন। আমি ৫০০ টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ বিলের ৪১৫ টাকা কেটে নিতে বলি। কিন্তু তিনি বাজে ইঙ্গিত করায় আমি টাকাটা ছুড়ে দিলে তিনি আমার বাসার নাম্বার চান এবং বলেন, বেয়াদব মেয়ে। তুমি আজকেই মেস ছেড়ে দিবে। পরে আমি আমার বিভাগের বন্ধুকে (আবু হানিফ পিয়াস) বিষয়টি জানাই। পরে সে আমার বিষয়ে কথা বলতে গেলে ম্যানেজার ও নিরাপত্তাকর্মী তার সঙ্গেও বাজে আচরণ করে। পরে সে তার কিছু বন্ধুদের নিয়ে আবারও ম্যানেজারের সাথে এ বিষয়ে কথা বলতে গেলে ম্যানেজার তাকে (আবু হানিফ পিয়াস) জামার কলার ধরে বের করে দেয়। তখন হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

তবে মেয়েটি এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে জানান, এ বিষয়ে তাদের ডাকা ঠিক হয়নি। বিষয়টির জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর বরাবর নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন করবো।

মেস ম্যানেজার বিবেক বিশ্বাস জানান, গত জানুয়ারি মাসে ওই মেয়ে মেসে উঠে। এরপর সে এতদিন থেকেছে কিন্তু কোন বিদ্যুৎ বিল দেয়নি। তার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া প্রায় এক হাজার টাকা। আমি কয়েকবার বিল চাইতে গেলে সে বিভিন্নরকম বাহানা দিতে থাকে। সে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে, আমি তার সঙ্গে কোন বাজে আচরণ করিনি। তাকে থাপ্পড় মারার কথাও বলিনি বরং ওই মেয়ে জোরে কথা বলে এমনকি দেখে নেওয়ারও হুমকি দেয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় মাতব্বর রেজাউল করিম খান বলেন, "মেসের মধ্যে কোন ঝামেলা হলে বা ম্যানেজারের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তা মেসের মালিককে জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হতো। কিন্তু ওই মেয়েটা তা না করে বন্ধুদের দিয়ে হুলুস্থুল কাণ্ড বাঁধিয়েছে, যেটা ঠিক হয়নি। স্থানীয়দের উপর মারধর করা হলে তারা তো বসে থাকবে না। স্থানীয়দের সঙ্গে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের ঝামেলা হোক আমরা চাইনা। যেসব শিক্ষার্থীরা আজকে ঝামেলা করেছে তাদেরকে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে শনাক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফারিয়ার বন্ধু আবু হানিফ পিয়াস বলেন, মেস ম্যানেজার বিবেক বিশ্বাস প্রায় সময়ই আমাদের বান্ধবীদের সাথে বাজে ব্যবহার করে। এছাড়াও মেসের অন্যান্য মেয়েদের সাথেও প্রায় সময়ই খারাপ আচরণ করে। আজকেও আমার বান্ধবীর সাথে খারাপ আচরণ করলে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করতে যাই। তখন তার সাথে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বিবেক আমার বন্ধু নাইমকে চড় মারে। পরে আমরা উত্তেজিত হয়ে পড়ি। এসময় স্থানীয় লোকজন এসে আমাদের উপর হামলা করে। এতে আমরা ৪ বন্ধু আহত হই। পরে আমরা সেখান থেকে কেটে পরি।

এই বিষয়ে শৈলকূপা থানাধীন রামচন্দ্রপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ঘটনা শোনার পরপরই আমরা এখানে এসেছি। উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মীমাংসা করা হয়েছে। তবে কেউ আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানালে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




৫১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কোন শিক্ষার্থী

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সারা দেশে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৮। আর ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনও শিক্ষার্থীই পাস করেনি। রবিবার (১২ মে) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, এবার মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ৮৬১। এর মধ্যে শতভাগ পাস করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৮। আর ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনও শিক্ষার্থীই পাস করেনি।

এর আগে রবিবার (১২ মে) ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফলাফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এ বছর ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ।

শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, এ বছর পাসের হারে এগিয়ে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড। যশোর বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ। আর সর্বনিম্ন সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

এ ছাড়া ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশালে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৮ দশমিক ৪০ শতাংশ ও ময়মনসিংহে ৮৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১২ মার্চ। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।

এবার মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষা দিয়েছেন মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে, ৪২.৬ ডিগ্রি

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
যশোর প্রতিনিধি

Image

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। শনিবার বিকেলে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার যশোরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার দুপুর ২টা পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ।

শনিবার গত কয়েকদিনের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রা হয় ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে চুয়াডাঙ্গায় শনিবার বিকেল তিনটায় তাপমাত্রা উঠেছে ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। চলমান মৌসুমের এই এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এটি। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান এই তথ্য জানান।

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র দাবদাহ অব্যাহত রয়েছে। সকাল থেকেই রোদের তাপ ও ভ্যাপসা গরম। জনজীবন হয়ে পড়েছে দুর্বিষহ। তীব্র রোদের তাপে মানুষ বাইরে আসতে পারছেন না। সকাল ৯টার পর থেকে রোদের তাপ অসহনীয় হয়ে উঠেছে।


আরও খবর