আজঃ বুধবার ২৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

মাংস মেরিনেটে যেসব ভুল নয়

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

মেরিনেশন হলো রান্নার আগে বেশিরভাগ অ্যাসিডযুক্ত, তরল খাবারে ভেজানোর প্রক্রিয়া। রান্নার যা-ই হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের মতে রেসিপির আসল মজা নাকি থাকে মেরিনেশনেই। তবে সঠিকভাবে মাংস ম্যারিনেট না হলে মাংসে ও হাড়ে ঠিকমতো মসলা প্রবেশ করতে না পারলে মাংস রান্না করলে সেই মাংসে পুষ্টিগুণ অটুট থাকে না। তাই সঠিক ভাবে মাংস ম্যারিনেট করা প্রয়োজন।

ম্যারিনেট করার সময় যে বিষয়গুলি খেয়াল রাখবেন:

* রান্নার ধরণ অনুযায়ী মেরিনেট করুন। যদি একদম শুকনো মেরিনেশনের দরকার হয় সেক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়ায় কোনো জলীয় পদার্থ ব্যবহার করবেন না। দই ব্যবহার করলেও পানি ঝরিয়ে তা ব্যবহার করুন।

* মেরিনেশনের সময় মাংস লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখা হয়। তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ দেওয়া হলে মাছ বা মাংস থেকে আর্দ্রতা বেরিয়ে যায়। আবার কাঁচা অবস্থায় মশলা চেখে দেখা যায় না। তাই লবণের সঙ্গে লেবুর রস, গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নেবেন। সেই সঙ্গে সামান্য চিনিও দিতে পারেন।

* মেরিনেট করার আগে খেয়াল রাখবেন মাছ বা মাংসে যেন অতিরিক্ত পানি না থাকে।

* ফ্রিজ থেকে মাছ-মাংস বের করে বেশ খানিকক্ষণ নরমাল টেম্পারেচারে রাখতে হবে। তারপরে মাখবেন।

* ম্যারিনেটের আগে মাংস হালকা কেঁচে বা ছিদ্র করে নিন। এতে মশলা মাংসের ভেতরে ভাল ভাবে ঢুকবে। তবে বেশি ছিদ্র করবে না। বেশি ছিদ্র করলে রান্নার সময় তা ভেঙে যেতে পারে।


আরও খবর



প্রাথমিক শিক্ষায় বরাদ্দ বাড়ল ৪ হাজার ৯৭ কোটি টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রাথমিক শিক্ষার মান বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত বছরের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪ হাজার ৯৭ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। নতুন অর্থবছরের বাজেটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য ৩৮ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে এ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তার আগে মন্ত্রিসভায় বাজেট প্রস্তাব অনুমোদন হয় এবং পরে ওই প্রস্তাবে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।

অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তব্যে বলেন, আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় ৩৮ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি, যা চলমান ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ছিল ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা। সে হিসেবে আসন্ন অর্থবছরে ৪ হাজার ৯৭ কোটি টাকা বেড়েছে।

অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে এবং সহকারী শিক্ষকের ২৬ হাজার ৩৬৬টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। শিক্ষার প্রধান উপকরণ বই যাতে শিক্ষার্থীরা বছরের শুরুতেই পায় সে লক্ষ্যে ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর প্রাথমিক স্তরের শিশুদের ১ জানুয়ারি বই উৎসব এর মাধ্যমে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক দেওয়া হচ্ছে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার স্তরে শিশুদের ঝরে পড়া রোধ করতে শতভাগ শিক্ষার্থীকে ইএফটির মাধ্যমে উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে প্রাথমিক শিক্ষায় নিট ভর্তির হার ২০০৯ সালের ৯০.৮ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২২ সালে ৯৭.৫৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

স্কুলে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য হুইল চেয়ার, ক্রাচ, শ্রবণযন্ত্র ইত্যাদি ক্রয় ও বিতরণ করা হচ্ছে এবং তাদের শ্রেণিকক্ষে প্রবেশের সুবিধার্থে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে র‍্যাম্প নির্মাণ করা হচ্ছে।


আরও খবর



ঘুমের মধ্যে দম আটকে যাওয়া কীসের লক্ষণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

সারাদিনের ব্যস্ততা শেষে রাতে একটু ঘুমাতে গেলেন, কিন্তু দম আটকে যাওয়ার কারণে আচমকাই জেগে উঠতে হয়। এই সমস্যা অনেকের হয়ে থাকে। কিংবা রাতে লম্বা ঘুম দেয়ার পর বিকেল নামতেই ঝিমুনি। এই সমস্যাগুলো দেখা দিলে হেলাফেলা করা যাবে না। এগুলো স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণ। স্লিপ অ্যাপনিয়ার প্রভাবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বিস্তারিত বিভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে স্লিপ অ্যাপনিয়া নিয়ে।

স্লিপ অ্যাপনিয়া: স্লিপ অ্যাপনিয়ায় হচ্ছে ঘুমানোর সময় শ্বাসনালি কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়া। শ্বাসনালি যতক্ষণ বন্ধ থাকে, রোগী নিশ্বাস নিতে পারেন না। এতে বাইরে থেকে বাতাসের মাধ্যমে অক্সিজেন শরীরে প্রবেশ করতে পারে না। এতে মস্তিষ্ক, হার্ট বা অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দিনের পর দিন কিছু সময়ের জন্য অক্সিজেনের ঘাটতির ফলে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। যার প্রভাবে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সচল রাখতে অক্সিজেন খাদ্যের মতো কাজ করে। যখন অক্সিজেনের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখন মস্তিষ্ক সিগন্যাল দিয়ে রোগীকে জাগিয়ে তোলে, যেন তিনি নিশ্বাস নেন এবং তখন সংকুচিত শ্বাসনালি খুলে যায়। এভাবে স্লিপ অ্যাপনিয়ায় আক্রান্ত রোগী বার বার জেগে ওঠেন। বার বার ঘুম ভাঙার কারণে তারা ক্লান্ত থাকেন, ফলে দিনের বেলায় ঝিমুতে থাকেন।

লক্ষণ: জাতীয় নাক কান গলা ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ স্লিপ অ্যাপনিয়ার এমন কিছু লক্ষণের কথা জানিয়েছেন।

স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে আক্রান্ত ব্যক্তি অস্বাভাবিক নাক ডাকেন। দেখা যায়, তারা কখনো খুব জোড়ে ডাকছেন, আবার থেমে যাচ্ছে, তারপর আবার ভিন্ন স্বরে নাক ডাকছেন।

প্রায় সময় ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে যাওয়ার অনুভূতি হয়। বিশেষ করে চিত হয়ে ঘুমানোর সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। ঘুমের মধ্যে ঝাঁকুনি দিয়ে জেগে ওঠেন এবং কিছু সময়ের জন্য হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়।

অনেক সময় ঘুমানোর পরও ক্লান্ত লাগে, কাজ করতে গিয়ে বা গাড়ি চালাতে গিয়ে হুট করে ঘুমিয়ে পড়েন।

মেজাজ খিটখিটে থাকে। কারও সাথে কথা বলতে ভালো লাগে না, অবসাদগ্রস্ত লাগে। কাজে মনোযোগ দিতে পারেন না।

ওষুধ খেয়েও রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকছে না।

করণীয়: প্রাথমিক পর্যায়ের স্লিপ অ্যাপনিয়া ধরা পড়লে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কিন্তু দীর্ঘদিনেও চিকিৎসা না করলে সমস্যা জটিল আকার নিতে পারে। এতে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি জটিলতা ও ডিপ্রেশনের ঝুঁকি বেড়ে যাবে; যার প্রভাবে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

স্লিপ অ্যাপনিয়ার সমস্যা খুব বেশি হলে চিকিৎসক রোগীকে কন্টিনিউয়াস পজিটিভ এয়ারওয়ে প্রেশার বা সি প্যাপ নামে একটি যন্ত্রের সাহায্য নিতে বলেন। এই যন্ত্রটি অনেকটা বক্সের মতো এবং এর সঙ্গে মোটা পাইপের সংযোগ দিয়ে একটি মাস্ক বসানো থাকে। রোগীকে প্রতিবার ঘুমের সময় এই মাস্কটি পরতে হয়। এই যন্ত্রটি মূলত ঘুমের মধ্যে রোগীর শ্বাসনালি খোলা রাখতে সাহায্য করে এবং অক্সিজেনের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখে। ফলে শরীরের অঙ্গগুলোকে আর অক্সিজেনের ঘাটতিতে ভুগতে হয় না। এতে অনেক জটিল রোগের নিরাময় সম্ভব হয়।

তবে যারা সি-প্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন না, তাদেরকে বিকল্প চিকিৎসা নিতে হয়। যেমন, গলার টনসিল বা নাকের পেশি বড় হয়ে গেলে তা অপারেশন করা। ম্যান্ডিবুলার অ্যাডভান্সমেন্ট ডিভাইস-ম্যাড ব্যবহার। এটি মুখের নীচের চোয়ালকে সামনে এগিয়ে রাখতে দাঁতের চারপাশে বসানো এক ধরনের যন্ত্র, যা শ্বাসনালি খোলা রাখতে সাহায্য করে।

লেজার অপারেশনের মাধ্যমে শ্বাসনালীর পরিধি বড় করাও একটি প্রক্রিয়া। এছাড়া জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন আনলেও স্লিপ অ্যাপনিয়া অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। যেমন, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিয়মিত ব্যায়াম করা, সুষম খাদ্যাভ্যাস, ডায়াবেটিস/রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, ধূমপান ও মদপান পরিহার, কাত হয়ে ঘুমানো।

নিউজ ট্যাগ: স্লিপ অ্যাপনিয়া

আরও খবর



‘পুলিশ কেন পুলিশকে গুলি করেছে জানতে তদন্ত করা হচ্ছে’

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোনে অবস্থিত ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে কাউসার আলী নামে এক পুলিশ সদস্য মনিরুল ইসলাম নামে আরেক পুলিশ সদস্যকে গুলি করে হত্যা করে। কাউসার কি কারণে মনিরুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা করেছে তা জানতে পুলিশ তদন্ত করছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন। শনিবার (৮ জুন) দিবাগত ২ টা ৩০ মিনিটে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইজিপি এ তথ্য জানান।

আইজিপি বলেন, ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে আমাদের দুইজন কনস্টেবল ডিউটিরত ছিল। এদের মধ্যে কনস্টেবল কাউসার আলীর গুলিতে কনস্টেবল মনিরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে মারা যান । এ ঘটনায় জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক সাজ্জাদ হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। তার শরীরে ৩ রাউন্ড গুলি লেগেছে। আক্রমণকারী কনস্টেবলকে থানায় নেওয়া হয়েছে এবং তাকে নিরস্ত্র করা হয়েছে। আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। মনিরুল ইসলামের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে আমরা কিছু গুলির খোসা এবং বিশ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছি।

প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কারণ কি জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বলেন, ঘটনার কারণ জানতে আমরা কাউসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করবো। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। আক্রমণকারীকে আমরা ইতিমধ্যে আটক করেছি, ঘটনার প্রকৃত রহস্য জানাটা খুব কঠিন হবে না।

এর আগে, গুলশান থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম ঘটনা নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে এক পুলিশ সদস্য আরেক পুলিশ সদস্যকে গুলি করেছে।


আরও খবর



গুলশানে অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ছাতা বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তাপপ্রবাহের তীব্রতা থেকে সুরক্ষার জন্য গুলশান সোসাইটির কমিউনিটি পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ছাতা বিতরণ করেছে অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশান সোসাইটি লেকপার্কে এক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি পুলিশ সদস্যদের হাতে ছাতা তুলে দেন অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন গভর্নিং বোর্ডের সদস্য সচিব আরাফাত আশওয়াদ ইসলাম।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গুলশান সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসরাত জাহান এবং অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারপারসন এ জে এম ইনামুল ইসলাম।

অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব আরাফাত আশওয়াদ ইসলাম গুলশান সোসাইটির কার্যকর কর্মসূচির প্রশংসা করে বলেন, গুলশানের রাস্তায় পরিচ্ছন্নতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে গুলশান সোসাইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন এই ধরনের কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত এবং এই সহযোগিতা আরও প্রসারিত করার জন্য উন্মুখ।

উল্লেখ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত সচিব, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাবেক সিএসপি কর্মকর্তা এ এম নুরুল ইসলাম (অনু)-এর স্মরণে ২০২৩ সালে অনু মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ কোটি ২১ লাখ টাকার টোল আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

Image

পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে বেড়েই চলছে যানবাহন চলাচলের সংখ্যা। এর পাশাপাশি প্রতিদিনই টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাড়ছে টোল আদায়ের পরিমাণ।

গত ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ৩ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৩০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এর বিপরীত সেতু দিয়ে ৪০ হাজার ৯০৬টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।

আজ শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৪০ হাজার ৯০৬টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এই সময়ে সেতু থেকে ৩ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৩০০ টাকার টোল আদায় হয়েছে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ২২ হাজার ৬৪৫টি যানবাহন পারাপার হয়। এ থেকে টোল আদায় হয় ১ কোটি ৫৮ লাখ ৮১ হাজার ৪০০ টাকা। অন্যদিকে সিরাজগঞ্জ সেতু পশ্চিম অংশে ১৮ হাজার ২৬১টি যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৬৩ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা।

তিনি আরও বলেন, মহাসড়কে যানজট নিরসনে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব ও পশ্চিম উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য ৪টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে।

এদিকে, আজ শুক্রবার ভোর রাত থেকেই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে। তবে তেমন কোনো যানজট নেই।


আরও খবর