আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে কেক কাটলেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে কেক কেটেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার বিকালে বঙ্গভবনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ কেক কাটা হয়।

এ সময় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সহধর্মিণী এবং ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার সহধর্মিণী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরা।

এর আগে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতি প্রথমে এবং পরে প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পুষ্পস্তবক অর্পণের পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় রাষ্ট্রীয় সালাম জানায় এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলের পক্ষ থেকে তার দলীয় নেতাদেরকে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গনে রাখা দর্শনার্থী বইয়েও স্বাক্ষর করেন।


আরও খবর



বাপাউবোর নবনিযুক্ত উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

পানি ভবনের সভাকক্ষে নবনিযুক্ত ১৫ জন উপ-সহকারী প্রকৌশলী/শাখা কর্মকর্তাগণের (যান্ত্রিক/বিদ্যুৎ) ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পশ্চিম রিজিয়ন) ও মহাপরিচালক এঁর অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী এ. কে. এম তাহমিদুল ইসলাম উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন।

এছাড়া নবাগত কর্মকর্তাগণের উদ্দেশ্যে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য উপাত্ত সম্পর্কে অবহিত করে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অর্থ) ও যুগ্মসচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জনাব কাজী নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পূর্ব রিজিয়ন) মোঃ এনায়েত উল্লাহ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা, নকশা ও গবেষণা) প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। উক্ত ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে বোর্ডের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। নবনিযুক্ত কর্মকর্তাগণের মধ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ আমিনুল ইসলাম।


আরও খবর



জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি পলাশ খান, সম্পাদক শাওন বেপারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

জাজিরা (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি:

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের আয়োজনে শুক্রবার (১০ মে) বিকেলে জাজিরায় অবস্থিত জেলা পরিষদ মিলনায়তনে জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের নির্বাহী পরিষদ পুনঃগঠন ও মফস্বল সাংবাদিকতা বিষয়ক শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে উক্ত কমিটি ঘোষণা করা হয়।

দৈনিক সংবাদের প্রতিনিধি মো. পলাশ খানকে সভাপতি ও দৈনিক আজকের দর্পণের প্রতিনিধি শাওন বেপারীকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্যের একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটির অন্যান্যরা হলেন - নির্বাহী সভাপতি জামাল মাদবর(দেশ২৪নিউজ), সহ-সভাপতি সাইদ আকন(দিন প্রতিদিন), মুহাম্মদ বরকত উল্লাহ্(বিডি স্টার টিভি ও ঢাকা ক্যানভাস) ও মানজারুল ইসলাম মিলন(দৈনিক মাতৃজগত), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম(দৈনিক কালবেলা), সাংগঠনিক সম্পাদক সাগর মিয়া(দৈনিক খবরপত্র), দপ্তর সম্পাদক হানিফ বেপারী(দৈনিক দিনের কণ্ঠ), কোষাধ্যক্ষ রাসেদুল ইসলাম রিয়াদ(বাংলাদেশ সমাচার), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শাকিল আহমেদ(আমাদের মাতৃভূমি), ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাজিব মিয়া(আজকের দৈনিক)।

উক্ত কমিটির নির্বাহী সদস্যরা হলেন, মাহমুদুল হাসান, শাহিন আলম, দেলোয়ার মুন্সি, মেহেদি হাসান, আমিনুল ইসলাম বাবু এবং সদস্য জাফর আহমেদ, মো: মাহবুব আলম, মনির হোসেন ও শফিকুজ্জামান রুবেল।

জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন স্বপন খানের সভাপতিত্বে ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন বুলেটের সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি অনল কুমার দে।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শরীয়তপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার, জাজিরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোবারক আলী শিকদার, জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম লুনা, জাজিরা পৌরসভা মেয়র ইদ্রিস মিয়া, সহকারী কমিশনার(ভুমি) মো: আরিফুর রহমান ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মাহমুদুল হাসান।


আরও খবর



হরিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

তরুণদের আস্থা আর বয়োজ্যেষ্ঠদের নির্ভরতার প্রতীক সাদ্দাম হোসেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের অনুষ্ঠিত মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে হাটবাজারে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবে তরুণ প্রার্থী হিসেবে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি মো. সাদ্দাম হোসেন। 

হরিরামপুর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে তরুণ থেকে বয়োজ্যেষ্ঠ সবারই আলোচনার বিষয়ে এখন মো. সাদ্দাম হোসেন। তাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে বিপদে-আপদে যখন কোন প্রয়োজন হয়েছে ঘরের ছেলের মতে এগিয়ে এসেছে সাদ্দাম হোসেন। 

বয়োজ্যেষ্ঠ বাদল মন্ডল জানান, যখনই কোন প্রয়োজনে সাদ্দাম হোসেনের কাছে গিয়েছি সে তার সাধ্যমত উপকার করার চেষ্টা করছে। আমাদের মত বয়স্ক মানুষ যারাই সাদ্দামের কাছে গেছে তারাই ভালো ব্যবহার পেয়েছে। এই নির্বাচনে জয়-টা তার প্রাপ্য, আমি চাই আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হয়ে সাদ্দাম যেন এই এলাকার সেবা করতে পারে।

চায়ের দোকানে বসে কথা হয় আসিকুজ্জামান নামে একজনের সাথে। আলাপকালে তিনি বলেন, আমরা খেলাধুলা করতে পছন্দ করি, একারণে একবার সাদ্দাম ভাইয়ের কাছে ক্রীড়া সামগ্রী চেয়েছিলাম, তিনি আমাদের যা দিয়েছিলেন তা ছিল চাহিদারও বেশি। আমার মত তরুণরা চায় সাদ্দাম ভাই উপজেলা পরিষদে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করুক। তরুণ সমাজ জোট বেঁধেছে তারা সাদ্দাম ভাইকেই ভোট দিবে।

কলেজ পড়ুয়া সাথী আক্তার জানান, সাদ্দাম ভাই বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সৈনিক, দীর্ঘদিন ধরে বিপধগামী জামায়াত-বিএনপির বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। এবার প্রথমবারের মত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দিব, আর সেটা হবে সাদ্দাম ভাইয়ের জন্য।


নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে মো. সাদ্দাম হোসেন জানান, আমি খুব ছোটবেলা থেকেই ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত। স্কুল কলেজের মাঠ চুকিয়ে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন ভর্তি হই, তখন থেকেই সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন সংগ্রামের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ শুরু করি। পরবর্তীতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি দেন, সেখানে আমি কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পাই। পরবর্তীতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পাই।

তিনি বলেন, আসলে রাজনীতি মানেই হলো মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। জনগণকে সাথে নিয়ে পথ চলতে হবে। আমি নিজে ভাল থাকব আর আমার পাশের মানুষেরা কষ্টে থাকবে, আমি আসলে সেই ধারায় বিশ্বাসী না। মানুষের সেবা করার সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম হলো রাজনীতি। আর রাজনীতির পরিপূর্ণতাই হলো জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের পাশে থেকে মানুষের সেবা করা। সেই লক্ষেই আমার এই উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশগ্রহণ করা। আমি আশা করি, আপামর সাধারণ জনগণ ও তরুণ সমাজ আমার পাশে থাকবে এবং আমাকে জনগণ তাদের সেবা করার সুযোগ দিবেন।


প্রসঙ্গত, এ উপজেলার ৯ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিলেও ১৭ এপ্রিল যাচাই বাছাইয়ে বৈধতা পান ৮ জন প্রার্থী। এর মধ্যে এবারের নির্বাচনে হেভিওয়েট প্রার্থীদের তালিকার মধ্যে নির্বাচনী মাঠে প্রথম বারের মতো চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে ভোট যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি মো. সাদ্দাম হোসেন। মনোনয়ন যাচাই বাছাইয়ে প্রার্থীতা বৈধতা পেয়েই পুরোদমে ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন সাদ্দাম হোসেন। তার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন অঞ্চলে গণসংযোগ শুরু করেছেন।

এছাড়াও বৈধতা পাওয়া অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন বর্তমান চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজিবুল হাসান রাজিব, আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন শহর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা সামছুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আজিম খাঁন, জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তামজিদ উল্লা প্রধান লিল্টু, বিএনপি পন্থি একমাত্র প্রার্থী উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহ্বায়ক ও বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জাহিদুর রহমান তুষার ও নির্দলীয় প্রার্থী রাকিব হাসান। মনোনয়ন বাতিল হওয়া একমাত্র প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সেলিম মোল্লা আপিল করেছেন বলেও জানা যায়।


আরও খবর



সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী এলিস মুনরো মারা গেছেন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী কানাডার লেখক এলিস মুনরো মারা গেছেন। সোমবার কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপের একটি সেবাকেন্দ্রে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর।

৬০ বছরের বেশি সময় ধরে ছোটগল্প লিখেছেন এলিস মুনরো। কানাডার গ্রামীণ জীবন উপজীব্য করেই বেশির ভাগ লেখা লিখেছেন তিনি। তার গল্পে যে অন্তর্দৃষ্টি ও সমবেদনা ফুটে উঠত, সেজন্য তাকে প্রায়ই রাশিয়ার লেখক আন্তন চেখভের সঙ্গে তুলনা করা হতো।

২০১৩ সালে এলিস মুনরো সাহিত্যে নোবেল পান। সে সময় পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করে নোবেল কমিটি বলেছিল, তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।’

মুনরোর জন্ম ১৯৩১ সালের ১০ জুলাই, কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায়। সেখানকার গ্রাম্য ও শান্ত পরিবেশেই তার বেড়ে ওঠা। বাবা ছিলেন খামারের মালিক ও মা স্কুলশিক্ষক।


আরও খবর



শরীফার গল্প ফেরাতে প্রতিবাদ করবে উদীচী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন প্রণীত শিক্ষাক্রমের সপ্তম শ্রেণির বইয়ে থাকা শরিফ-শরীফার গল্প বাদ দিতে বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে সংগঠনের প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সম্পাদক কংকন নাগ এ তথ্য জানান।

এ সুপারিশের প্রতিবাদে আগামীকাল শনিবার (১৮ মে) বিকাল ৫টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করবে উদীচী।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে জানান, গল্পটিতে পরিবর্তন আনা হলে তা পক্ষান্তরে মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকেই প্রশ্রয় দেওয়ার সামিল হবে।


আরও খবর