আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

নিজের নাম বদলালেন অ্যাম্বার হার্ড

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দুঃসময় কাটিয়ে আবারও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে শুরু করেছেন হলিউড তারকা অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ড। জনি ডেপের সঙ্গে মানহানি মামলায় হেরে বেশ বিপাকে পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। তাকে আদালত বিপুল অর্থদণ্ড দেন। পাশাপাশি একের পর এক সাইন করা সিনেমা হারিয়ে বেশ মুষড়ে পড়েন অ্যাম্বার। তবে খারাপ সময় কাটিয়ে উঠছেন তিনি। বদলে ফেলছেন পুরোনো সব হিসাবনিকাশ। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নিজের নামই বদলে ফেললেন এই অভিনেত্রী।

বর্তমানে ইউরোপে বিভিন্ন দেশ চষে বেড়াচ্ছেন এই তারকা। সঙ্গী তার মেয়ে ওনা পেইজ। এখন তারা অবস্থান করছেন স্পেনে। বাজে সময় পাশ কাটিয়ে একটু স্বস্তি পেতেই সেখানে অবকাশযাপন করছেন তারা। তবে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা দাবি করেছে, স্পেনে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরে তিনি নাম লিপিবদ্ধ করেছেন মার্থা জন কেনেরি নামে। এমন সংবাদে নড়েচড়ে বসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো। অনেকেই মনে করছেন জনি ডেপের সঙ্গে এমন জঘন্য ঘটনার পর অতীতের সবকিছু মুছে ফেলতে চাইছেন এই অভিনেত্রী। তাই এবার নিজের নামও পরিবর্তন করে ফেললেন অ্যাম্বার।

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে জনির বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ এনেছিলেন তার প্রাক্তন স্ত্রী আম্বার হার্ড। এর পরই অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করেন জনি। অভিনেতা মিথ্যা বলছেন দাবি করে পাল্টা মামলা করেন অ্যাম্বারও। এই জোড়া মামলার শুনানিতে বিস্তর কাদা ছোড়াছুড়ি দেখেন আদালত। উত্তাল ছিল দুই পক্ষের অনুরাগী মহলও। তবে জনির আইনজীবী অ্যাডাম ওয়াল্ডম্যান এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, তার মক্কেলের বিরুদ্ধে অ্যাম্বারের আনা গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ ধাপ্পাবাজি ছাড়া কিছুই নয়। তবে জনির বিরুদ্ধে দায়ের পাল্টা মামলায় অ্যাম্বারকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা) দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তিন দিন ধরে সাত সদস্যের জুরি প্রায় ১৩ ঘণ্টার ওপর আলোচনা করার পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছান।

তবে শুনানি চলাকালেই অ্যাম্বার হার্ডের আর্থিক সমস্যার কথা জানা গিয়েছিল। অভিনেত্রীর আইনজীবী বলেছিলেন, না, হার্ড কোনোভাবেই ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদানে সক্ষম নন। এমনকি মামলার রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে হার্ড আবেদনের ইচ্ছা প্রকাশ করবেন বলেও জানিয়েছেন তার আইনজীবী এলানি ব্রেডহফট। পরে অবশ্য দুই পক্ষ থেকেই মামলা তুলে নেওয়া হয়।

নিউজ ট্যাগ: অ্যাম্বার হার্ড

আরও খবর



মেয়েদের প্রথম ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২৬ সালে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

২০২৬ সালে মাঠে গড়াবে প্রথম নারী ক্লাব বিশ্বকাপ। কংগ্রেস সামনে রেখে ব্যাংককে ফিফা কাউন্সিল সভায় ২০২৬ থেকে ২০২৯ সাল পর্যন্ত নারী ফুটবলের আন্তর্জাতিক ক্যালেন্ডার অনুমোদন পেয়েছে।

১৬ দল অংশ নেবে নারী ক্লাব বিশ্বকাপে। চার বছর পর পর হবে এই বিশ্বআসর। মেয়েদের ক্লাব বিশ্বকাপের পরিকল্পনার কথা ২০২১ সালের মে মাসে জানিয়েছিলেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। ব্যাংককে ৭৪তম ফিফা কংগ্রেসে বুধবার টুর্নামেন্টটি শুরুর সময় জানানো হয়। বিস্তারিত কিছু অবশ্য জানানো হয়নি।

নতুন ক্যালেন্ডার আরও নারী ফুটবল বান্ধব করেছে ফিফা। আগামী বছর প্রথম নারী ফুটসাল বিশ্বকাপ হবে ফিলিপাইনে। অনূর্ধ্ব-১৭ কিশোরী ফুটবল ২০২৫ থেকে ২৯ সাল পর্যন্ত হবে মরোক্কোয়। একই সময়ে কাতারে হবে অনূর্ধ্ব-১৭ কিশোর বিশ্বকাপ।

২০২৫, ২৯ ও ৩৩ ফিফা আরব কাপের স্বাগতিকও কাতার। এদিকে, গত বছরের অক্টোবর থেকে ফিফার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে থাকা মাতিয়াস গ্রাফস্ত্রম পূর্ণ দায়িত্ব পেয়েছেন। ১৭ মে ব্যাংককে হবে ফিফার ৭৪তম কংগ্রেস।


আরও খবর



জলাবদ্ধতা নিরসনে কুইক রেসপন্স টিম গঠনের প্রস্তাব চসিক মেয়রের

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চসিক, সিডিএ, ওয়াসা, পাউবো, বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাদের নিয়ে একটি শক্তিশালী কুইক রেসপন্স টিম গঠন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। 

সোমবার টাইগারপাসস্থ চসিকের সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি সংক্রান্ত এক পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।

চসিক মেয়র বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে জলাবদ্ধতা এখন বিশ্বব্যাপী সাধারণ সমস্যায় পরিণত হয়েছে। এমনকি দুবাই, নিউ ইয়র্কের মতো আধুনিক শহরও ডুবে যাচ্ছে। এজন্য চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহ দ্রুত শেষ করতে হবে এবং জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হলে তা দ্রুত নিরসণে চসিক, সিডিএ, ওয়াসা, পাউবো, বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো নিয়ে একটি শক্তিশালী কুইক রেসপন্স টিম গঠন করতে হবে।

সভায় সিডিএ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ বলেন, চসিক-সিডিএ মধ্যে আগে যে দূরত্ব ছিল এখন তা আর নেই। সিটি মেয়র এবং আমি মিলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জলাবদ্ধতামুক্ত, বসবাসযোগ্য চট্টগ্রাম গড়তে একসাথে কাজ করব। আমি ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসণে নালাগুলোতে থাকা ওয়াসার পাইপসহ বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করতে সিডিএর প্রকৌশলীদের নির্দেশ দিয়েছি। আশা করি সবাই একসাথে কাজ করে চট্টগ্রামকে জলাবদ্ধতামুক্ত করতে পারব।   

চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ বলেন, সিডিএ খাল খননের প্রকল্প শেষ হওয়ার পর তা চসিককে বুঝিয়ে দিবে শুনছি। কিন্তু এ প্রকল্প পরবর্তীতে ব্যবস্থাপনার জন্য চসিককে আলাদাভাবে ফাণ্ড দিতে হবে এবং কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। অন্যথায় এ প্রকল্পের সুফল পাওয়া যাবেনা।

সভায় চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোবারক আলী বলেন, প্লাস্টিক, পলিথিন, বোতলসহ বিভিন্ন অপচনশীল দ্রব্য খাল-নালায় গিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করছে। এজন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সমূহ যাতে প্লাস্টিক-পলিথিন ইত্যাদি রিসাইক্লিংএ যাতে এগিয়ে আসে সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কাউন্সিলর আবুল হাসনাত মো. বেলাল জলাবদ্ধতা নিরসনে সংস্থাগুলোর মধ্যে কর্মবন্টন নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিকল্পিত নগরায়ণের উপর জোর দেন।

চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি বলেন, প্লাস্টিক-পলিথিন এখন জলাবদ্ধতা নিরসণের ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা বিভিন্ন খাল-নালা পরিস্কার করার পর দেখা যাচ্ছে ১০ দিনের মধ্যে আবারো প্লাস্টিক-পলিথিনে সে খাল ভরাট হয়ে যাচ্ছে। কর্ণফুলী নদীর নাব্যতাও এখন পলিথিনের কারণে হুমকির মুখে। এজন্য পলিথিন বন্ধে ব্যাপক অভিযান ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম প্রয়োজন।

সভায় বারইপাড়া খাল খনন প্রকল্পের পরিচালক ফরহাদুল আলম প্রকল্পের অগ্রগতি এবং জলাবদ্ধতা নিরসণে চসিকের কার্যক্রম তুলে ধরেন।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, কাউন্সিলরবৃন্দসহ নগরীর বিভিন্ন সেবা সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশ নেন। বিভিন্ন সংস্থা জলাবদ্ধতা নিরসনে চলমান প্রকল্প সমূহের অগ্রগতি এবং করণীয় সম্পর্কে মতামত তুলে ধরে।


আরও খবর



শ্রীলঙ্কায় রেসিং কারের ধাক্কায় নিহত ৭

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

শ্রীলঙ্কায় কার রেসিং ইভেন্টে রেসিং কারের চাপায় দর্শকসারিতে থাকা ৭ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছে। ইভেন্ট চলাকালীন একটি রেসিং কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাক থেকে বেরিয়ে দর্শকদের মধ্যে ঢুকে পড়লে ঘটনাস্থলেই সাতজনের মৃত্যু হয়। দেশটির ফক্স হিল অঞ্চলের সামরিক এলাকা দিয়াতলাওয়ায় রবিবার (২১ এপ্রিল) কার রেস ইভেন্টে এ ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসি।

নিহতদের মধ্যে চারজন রেসার ছিলেন। তবে ঘটনার দিন তারা দর্শক হিসেবে ইভেন্টে অংশ নিয়েছিলেন। নিহতদের মধ্যে চার বছরের শিশু এজিনও ছিল।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর মালিকানাধীন ট্র্যাকে দুর্ঘটনার বিষয়ে পরিপূর্ণ পুলিশ তদন্ত চলছে।

পুলিশের মুখপাত্র নিহাল তালডুয়া বলেন, গাড়িটি চলমান লেন থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আরেকটি গাড়ি ট্র্যাকে উল্টে যাওয়ার পর পরই দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়।

কর্মকর্তারা হলুদ বাতি জ্বালিয়ে দর্শক সারির কাছাকাছি চলে আসা গাড়ির গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে চলতে থাকলে একটি লাল গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাকের পাশে দর্শক সারিতে ঢুকে পড়ে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, দুর্ঘটনার পর অনেকে চিৎকার করছেন এবং ঘটনাস্থলের দিকে ছুটে যাচ্ছেন।

গাড়ি চাপায় ঘটনাস্থলেই ৫ জন মারা যান। বাকি দুজনকে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শ্রীলঙ্কা অটোমোবাইল স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত ইভেন্টটি ১৯৯৩ সাল থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে দেশটির অর্থনৈতিক সংকট এবং কভিডকালীন বিধিনিষেধের কারণে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম রেস।

ইভেন্ট শুরুর আগে আয়োজকরা দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ লাখ লোক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সাত জেলার ওপর দিয়ে বইছে তাপপ্রবাহ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের সাত জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপপ্রবাহ। সেটি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। তাপপ্রবাহ চলমান জেলাগুলো হচ্ছে টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, যশোর, নীলফামারী, রাঙ্গামাটি ও ফেনী। সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদের সই করা পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এ সময়ের মধ্যে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

পূর্বাভাসে আগামীকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগগুলোর দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে ওই দিনও চলমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় বিস্তার লাভ করতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। সেইসঙ্গে সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

আজ (সোমবার) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহী বিভাগের ঈশ্বরদীতে ৩৭ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুর বিভাগের তেঁতুলিয়ায় ২১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে পটুয়াখালীতে। যার পরিমাণ ২০ মিলিমিটার।


আরও খবর



আরসার আস্তানায় অভিযান, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-গ্রেনেডসহ গ্রেফতার ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) অভিযান চলছে। তবে এরই মধ্যে আস্তানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধারসহ আরসার দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (১৫ মে) ভোররাত থেকে উখিয়ার গহিন পাহাড়ে লাল পাহাড়ে এ অভিযান চালানো হয়।

র‌্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে ক্যাম্পে হেড মাঝিসহ কয়েক রোহিঙ্গাকে গুলি ও গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটছে। এরই প্রেক্ষিতে র‌্যাব ক্যাম্পে গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে। তারই ধারাবাহিকতায় সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে উখিয়ার ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার আস্তানা অবস্থান শনাক্ত করা হয়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) রাত ২টা থেকে অভিযান শুরু হয় এবং পুরো লাল পাহাড় ঘিরে ফেলা হয়। এক পর্যায়ে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা গুলিবর্ষণ শুরু করে। এরপর র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছোড়ে।

এ পর্যন্ত একটি আস্তানা থেকে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আর আস্তানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট সেল উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযান এখনো চলমান রয়েছে বলে জানায় র‌্যাবের ওই অধিনায়ক।


আরও খবর