আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

রাত পোহালেই ভোটগ্রহণ, কঠোর নিরাপত্তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
মো.আমজাদ হোসেন, আনোয়ারা

Image

রাত পোহালেই শুরু হবে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩য় ধাপে আনোয়ারায় নির্বাচন । অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণের জন্য ব্যাপক নিরাপত্তার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সরঞ্জাম। ভোর চারটায় পাঠানো হবে ব্যালট পেপার। সাথে থাকবে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

জানা গেছে, ২৯ মে আনোয়ারার ১১টি ইউনিয়নের ৭৪টি ভোট কেন্দ্রে ব্যালেট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ উপজেলায় ২ লাখ ৩৩ হাজার ১০৯ জন ভোটার সংখ্যা রয়েছে। এরমধ্যে ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৮৮জন পুরুষ এবং ১ লাখ ৯ হাজার ২২১জন মহিলা ভোটার। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

নিবার্চন অফিস সূত্র জানায়, অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত কেন্দ্রগুলোতে ৪৯ হাজার ৮৪১ জন জন ভোটার রয়েছে। যা মোট ভোটারের প্রায় ২২ শতাংশ। তবে ভোটারেরা যাতে নির্বিঘ্নে কেন্দ্রে যেতে পারে ও বিশৃঙ্খলা এড়াতে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে নিবার্চন কমিশন। সোমবার থেকে মাঠে নেমেছে বডার্র গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

ভোটের মাঠে থাকবে ১৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট, মোবাইল টিম, ১ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ১১টি পুলিশ স্ট্রাইকিং টিম, ৪ প্লাটুন বিজিবি ও র‌্যাব ফোর্স। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি রিজার্ভ ফোর্স রাখা হয়েছে।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আনোয়ারা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু জাফর ছালেহ জানান, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণের জন্য আনোয়ারায় ব্যাপক নিরাপত্তার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। সব মিলিয়ে বলা চলে আনোয়ারায় নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে নেওয়া হয়েছে। আশা রাখি কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা হবে না।

আরও খবর



ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সবকিছু করা হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়িঘর নির্মাণ করে দেওয়াসহ যা যা প্রয়োজন সব করে দেওয়া হবে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পটুয়াখালীর কলাপাড়া পৌর শহরের সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজ মাঠে রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শেষে আয়োজিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা আছে বলেই দেশে উন্নতি হচ্ছে। ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। এই অঞ্চলের (উপকূলের) মানুষ প্রতিনিয়ত প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে জীবনযুদ্ধে লিপ্ত হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবেই, সেটাকে মোকাবিলা করে মানুষের জীবনমান রক্ষা করাই আমাদের লক্ষ্য এবং সেটাই আমরা করে যাচ্ছি।

প্রাকৃতিক দুর্যোগে সমসময় মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে কৃষকদের ক্ষতিপূরণে সার-বীজসহ সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে। ভেঙে যাওয়া বাঁধ ও ঘরবাড়ি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলে দুর্যোগ সহনীয় ঘর করে দেওয়া হবে।

এর আগে ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তিনি কলাপাড়া পৌর শহরের সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজ মাঠে দুই হাজার দুর্গত মানুষের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন।

আজ বেলা ১১টায় রাজধানীর তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে দুর্গত এলাকার উদ্দেশে রওনা হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গত ২৬ মে রাত থেকে ২৭ মে শেষ রাত পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল। এর প্রভাবে ঝড়, বৃষ্টি ও জলোচ্ছ্বাসে দেশের বিভিন্ন জেলার মতো উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।

পটুয়াখালী জেলায় ৩ লাখ ২৭ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং প্রায় ২৩৫টি বাড়ি সম্পূর্ণ এবং ১ হাজার ৮৬৫টি আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে। এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষি খাতে ২৬ কোটি টাকা এবং মৎস্য খাতে ২৮ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়।


আরও খবর



সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি থেকে ১৬টি রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগে দেয়া হয়েছে বলে জানান একাডেমির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল।

রবিবার (২৩ জুন) সকাল থেকে দুই দফায় সাপগুলো জনসমক্ষে চলে আসে বলে জানা গেছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ দুলাল বলেন, রবিবার সকাল থেকে দুই দফায় রাসেলস ভাইপার সাপের বাচ্চাগুলো জনসমক্ষে বের হয়ে আসে। প্রথমে সকাল ১০টার দিকে ৯টি সাপের বাচ্চা বের হয়। এরপর দ্বিতীয় দফায় ৭টি সাপের বাচ্চা দেখা যায়। সাপগুলো পুলিশ একাডেমির ভেতরেই ছিল। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি সাপ মেরে ফেলা হয়েছে। বাকি কয়েকটি সাপ বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন জেলার লোকালয়ে এই সাপ দেখা যাচ্ছে, যা নিয়ে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।


আরও খবর



২৭ জেলায় ছড়িয়েছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া। সবচেয়ে বিষধর সাপগুলোর অন্যতম। বহু বছর দেখা না গেলেও ২০১২ সালের পর বরেন্দ্র এলাকায় চোখে পড়ে রাসেলস ভাইপার। গত বছর ছড়িয়ে পড়ে অনেক এলাকায়।

দেশের ২৭ জেলায় ছড়িয়েছে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার। বেশি ছড়াচ্ছে পদ্মা নদীর তীরবর্তী জেলাগুলোতে। এই তথ্য সরকারের ভেনম রিসার্চ সেন্টারের। গবেষকেরা বলছেন, অনুকূল আবহাওয়ার কারণেই ছড়াচ্ছে রাসেলস ভাইপার। এই সাপের কামড়ে দেড় বছরে শুধু রাজশাহী মেডিকেলেই মারা গেছেন অন্তত ১৮ জন।

রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, জয়পুরহাট, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, সাতক্ষীরা, চুয়াডাঙ্গা, রাজবাড়ী ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, ঢাকা, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠিএসব জেলায় ছড়িয়ে রাসেলস ভাইপার।

রাসেলস ভাইপার সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীতে। দেড় বছরে এ সাপের কামড়ে শুধু রাজশাহী মেডিকেলেই ভর্তি হয়েছেন ৬৮ জন। আর মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের।

গবেষকেরা বলছেন, মূলত পদ্মা অববাহিকায় চাঁদপুর, মাদারীপুর, মানিকগঞ্জ এমনকি ঢাকাতেও দেখা মিলছে রাসেলস ভাইপারের। এটিই একমাত্র বিষধর সাপ, যে বাচ্চা দেয়। প্রতিবারে জন্ম নেয় ৪০ থেকে ৫০টি বাচ্চা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক রোবেদ আমিন বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অতিরিক্ত আদ্রতা ও অতিরিক্ত গরম অনুভূত হচ্ছে। আর নদীর পানির পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। লবণাক্ত এলাকা বাড়ছে। এমন পরিবেশ রাসেলস ভাইপারের জন্য উপযুক্ত। শুধু এদের বেঁচে থাকার জন্য নয়, তাদের বংশবৃদ্ধির জন্যও।

ভেনোম রিসার্চ সেন্টারের প্রধান গবেষক অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষ বলেন, ভারতবর্ষের যে অংশটা আমাদের রাজশাহী এলাকার সঙ্গে লাগোয়া, ওই অঞ্চল হয়ে পানির সঙ্গে স্রোতের মাধ্যমে গঙ্গা পদ্মা হয়ে সেটা এখানে চলে এসেছে। দেখা গেছে যে এই নদীর মাধ্যমেই ছড়িয়ে গেছে। এগুলো পদ্মার নিচের দিকের এলাকায় যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে উপরের এলাকাতেও।

এরই মধ্যে ৫০টি রাসেলস ভাইপার সংগ্রহ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। চলছে এন্টি ভেনম তৈরির গবেষণা। বর্তমানে এই সাপে কাটলে দেওয়া হয় ভারতে তৈরি এন্টি ভেনম।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক রোবেদ আমিন বলেন, নিজস্ব সাপের বিরুদ্ধে যখন নিজস্ব অ্যান্টি ভেনম তৈরি হবে, তখন আমরা বলতে পারব আমরা এই সাপে কাটা রোগীদের সঠিক সেবা দিতে পারছি। এর আগ পর্যন্ত আমাদের ভারতের অ্যান্টিভেনমের ওপর ভরসা করে থাকতে হবে।

কিছুটা অলস প্রকৃতির রাসেলস ভাইপারের প্রধান খাবার ইঁদুর, ব্যাঙ, পোকামাকড়। তাই ফসলি জমিতে দেখা যায় একে। ফলে, আতঙ্কে অনেক এলাকার কৃষক।


আরও খবর



আইনের ভিত্তিতে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর অনুমতি নেই: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আইনের ভিত্তিতেই বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর অনুমতি দেওয়া যায় না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, নির্বাহী আদেশটি একটি আইনের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে। আমি আইনের বক্তব্যে বলছি, নির্বাহী আদেশটি যে আইনের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে, সেই আইনে এখন তাকে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া যায় না।

রবিবার (২৩ জুন) রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে নতুন করে কোনো আবেদন আসেনি বলেও জানিয়েছেন মন্ত্রী।

বেনজীর ইস্যুতে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সময়ে সময়ে সম্পদের হিসাব দিয়ে থাকে। নতুন আইনের প্রয়োজন নেই। এখন আইনি প্রক্রিয়া চলছে।

কিছু কিছু সৎ মানুষের ব্যাপারেও এখন লেখালেখি হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি আপনাদের অনুরোধ করবো, সত্য ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রচার করুন। দুর্নীতি নিয়ে স্পেসিফিক তথ্য থাকলে সংবাদ করেন। কিন্তু মিথ্যা বা ভুল তথ্য দিয়ে কিছু করবেন না।

দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন খালেদা জিয়া। এ অবস্থায় গত শুক্রবার রাতে ফের হঠাৎ করে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। শারীরিক অসুস্থতার কারণে ভোরেই অ্যাম্বুলেন্সে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি রয়েছেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনার সময়ে কেউ গৃহহীন ও ক্ষুধার্ত থাকবে না: শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজিরপুর (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

Image

পিরোজপুর-১ আসনের এমপি ও সাবেক মন্ত্রী এ্যাড. শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, শেখ হাসিনার শাসন কালে কোন মানুষ গৃহহীন ও না খেয়ে থাকবে না। দেশের অসহায় মানুষের মুখে খাবার দিতে তিনি সব সময় দৃঢ় কাজ কর যাচ্ছেন। করোনাকালে পৃথিবীর ধনী দেশগুলোতেই অর্থিক ও খাদ্য সমস্যা দেখা দিলেও বাংলাদেশের কোন মানুষকে সমস্যা বা না খেয়ে থাকতে হয় নি। করোনা সহ অতীতের সকল প্রাকৃতিক  দূর্যোগ কালে তিনি দেশের সকল অসহায় মানুষের সেবা ও হাসি ফুটাতে পাশে দাঁড়িয়েছেন। এবারের ঘূর্ণিঝড় রেমালেও ক্ষতিগ্রস্থদের সরকারের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগীতা করা হবে।

শুক্রবার (৩১ মে) দিনভর উপজেলার কলারদোয়ানিয়া ও দেউলবাড়ি দোবরা এ দুই ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থদের পরিদর্শন কালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি তার নিজস্ব তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্থদের খাদ্য সামগ্রী প্রদান করেন ও পরবর্তীতে বিভিন্ন সহযোগীতার আশ্বাস দেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরূপ রতন সিংহ, উপজেলার কলারদোয়ানিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. হাসানাত ডালিম, দেউলবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান এফ এম রফিকুল ইসলাম বাবুল, উপজেলা আ.লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাস্টার মো. মনিরুজ্জামান আতিয়ার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম খোকন কাজীসহ উপজেলা আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এ সময় তিনি আরো বলেন, দেশের মানুষ শেখ হাসিনার ক্ষমতার কালে ভালো থাকে। কাজেই আপনারা মনে রাখবেন আপনাদের ভালো রাখতে আমি শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসাবে আপনাদের সকল ধরনের সেবা দিয়ে যাবো। আমাকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আপনারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং  তার  প্রতীক নৌকার প্রতি ও আমার প্রতি যে সম্মান দেখিয়েছেন আমি মৃত্যু পর্যন্ত আপনাদের সেবা দিয়ে সে ঋণ শোধ করতে পারবো না।


আরও খবর