আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘেরাও

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
রূপগঞ্জ (নারায়নগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে চারতলা একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরপা এলাকায় অবস্থিত ওই বাড়িটি ঘেরাও করে এটিইউর একটি অভিযানিক দল।

গোয়েন্দা অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস) মাহফুজুল আলম রাসেল।

তিনি জানান, এটিইউর এটি একটি দল নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের বরপা এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে চারতলা একটি বাড়ি ঘেরাও করে রেখেছে। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হবে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।


আরও খবর



ইভিএম প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ছে

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) প্রকল্পের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। রোববার (৩০ জুন) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।   

ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ইভিএমের চলমান প্রকল্প আগামী ২৫ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ছে। রাজনৈতিক দল ও কারিগরি দক্ষ জনবলের মতামত নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

গেল কয়েক বছর ধরে দেশের নির্বাচনে ভোটগ্রহণের আলোচনায় থাকে ইভিএম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেড়শ আসনে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও প্রয়োজনীয় সংখ্যক ইভিএম যন্ত্রের অভাবে তা করা যায়নি।

২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ইভিএম প্রকল্প হাতে নেয় ইসি। কেনা হয় দেড় লাখ ইভিএম। প্রতিটি ইভিএম কিনতে খরচ হয় ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। এগুলোর জীবনকাল কমপক্ষে ১০ বছর বলা হলেও পাঁচ বছরের মাথায় নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে এক লাখেরও বেশি ইভিএম। নেই রক্ষণাবেক্ষণের কোনো ব্যবস্থা।

এ অবস্থায় আর কদিন পরই শেষ হতে যাচ্ছে ইভিএম প্রকল্পের মেয়াদ। কিন্তু শেষ পর্যায়ে এসে ইসি আরও এক বছর এ মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। একই সঙ্গে প্রকল্পের ব্যয় মেটাতে অবশিষ্ট প্রায় ১০০ কোটি টাকা দ্রুত ছাড় পেতেও আবেদন জানানো হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে ইসির প্রস্তাব পাস হলে শুরু হবে ইভিএমের নতুন অধ্যায়।


আরও খবর



কাঁচা মরিচের ডাবল সেঞ্চুরি, সবজির দাম চড়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি ২০০ টাকা ছাড়িয়েছে। একদিনের ব্যবধানেই কেজিপ্রতি কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। আজ শুক্রবার (১৪ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, বাড্ডা, মতিঝিল, মুগদা, রামপুরা এলাকার কাঁচাবাজার ঘুরে এ চিত্র পাওয়া গেছে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে দেশি কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৪০ টাকা পর্যন্ত। ভারতীয় কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি করে। এ ছাড়া অন্যান্য সবজি আগের মতোই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাকরোল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচুমুখি প্রতি কেজি ১২০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ৮০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ধুন্দল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, করোলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ৮০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা ও লাউ প্রতি পিস ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দোকানিরা জানান, কোরবানির ঈদের আগে সবজির সরবরাহ রাজধানীতে কমেছে। রাস্তায় যানজট এবং বেশিরভাগ পণ্যবাহী গাড়ি পশু বহন করার কারণে সবজির সবরাহ কম। তবে ঈদের পরপর দাম কমতে পারে।


আরও খবর



চট্টগ্রাম বন্দরের পিসিটি টার্মিনালে কন্টেইনার জাহাজ বার্থিং দিয়ে পুরোদমে চালু হচ্ছে

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনাল (পিসিটি) টার্মিনালে কন্টেনার জাহাজ বার্থিং দিয়ে খালাস কার্যক্রম মাধ্যমে আগামী ৮ জুন থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে। সৌদি আরবের রেড সী গেটওয়ে টার্মিনাল (আরএসজিটি)  বাংলাদেশ লিমিটেডকে পিসিটিতে জাহাজ বার্থিং দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। প্রথম দিন এমভি মার্কস ডাবো জাহাজ বার্থিং দেওয়া হবে। শুরুতে শুধুমাত্র ক্রেন আছে এমন গিয়ার ভ্যাসেলই এখানে হ্যান্ডলিং করা হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ৮টি শর্তে দেওয়া এই অনুমোদনপত্র পর আগামী শনিবার থেকে এখানে জাহাজ বার্থিং থেকে শুরু করে আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্ট যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবে। 

জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে রাজস্ব বোর্ড পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনালের অপারেশনাল কার্যক্রম চালু করার সাময়িক অনুমতি প্রদান করেছে। পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনালের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রেড সী গেটওয়ে বাংলাদেশ লিমিটেডের সাথে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের একটি কনসেশন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় রেড সী গেটওয়ে বাংলাদেশ লিমিটেড উক্ত টার্মিনালে বার্থিং নেওয়া জাহাজ থেকে লোডিং,  আনলোডিং,  ট্রান্সপোর্টিং, হ্যান্ডলিং, ইন্টারন্যাশনাল মুভমেন্ট, কন্টেনার খালাস ও ডেলিভারি, শেড ও ওয়্যারহাউজ থেকে পণ্য স্টাফিং এবং আনস্টাফিংসহ সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

বন্দর কর্তৃপক্ষ আগামী ৬ জুন থেকে পিসিটিতে জাহাজের বার্থিং, আমদানিরপ্তানি ও ডেলিভারি সংক্রান্ত অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। এনবিআর ৬ জুন থেকে জাহাজ বার্থিংয়ের অনুমোদন দিলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ ৮ জুন থেকে জাহাজ বার্থিং দেওয়া শুরু করবে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মোহাম্মদ ওমর ফারুক বলেন, আগামী ৮ জুন থেকে পিসিটি চালু হবে। রেড সী গেটওয়ে বাংলাদেশ লিমিটেড প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ করে এই টার্মিনাল পরিচালনা করবে। টার্মিনালটি পরিচালনায় রেড সী গেটওয়ে বিভিন্ন ধরনের ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ করবে।

টার্মিনালটি পুরোদমে চালু করতে ৪টি কী গ্যান্ট্রি ক্রেন (কিউজিসি), ৮টি রাবার টায়ার্ড গ্যান্ট্রি (আরটিজি), ৪টি স্ট্রাডেল ক্যারিয়ার, ৪টি রিচ স্ট্যাকার, ১টি রেল মাউন্টেড গ্যান্ট্রি ক্রেন (আরএমজি), ৪টি লো-মাস্ট ফর্ক লিফট, ২টি ফায়ার ট্রাক, ১টি ফায়ার কার, ৩টি নিরাপত্তা পেট্রোল কার, ১টি অ্যাম্বুলেন্স, ৫০ টনের দুটি টাগ বোট, ২টি পাইলট বোট, ২টি ফার্স্ট স্পিড বোটসহ অন্তত ৮শ কোটি টাকার ইকুইপমেন্ট লাগবে। চুক্তি অনুযায়ী পিসিটির প্রয়োজনীয় সব ইকুইপমেন্ট বিদেশি অপারেটর ক্রয় করবে। দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ২২ বছর এই টার্মিনাল পরিচালনা করবে। এরপর ইকুইপমেন্টসহ বন্দরটি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

 জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক প্রাইভেট পোর্ট অপারেটরদের বিষয়ে নীতিমালা বা বিধিমালা চূড়ান্ত হলে তার আওতায় আরএসজিটি বাংলাদেশ লিমিটেডকে অবিলম্বে লাইসেন্স বা অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে।

 রাজস্ব বোর্ড এই টার্মিনালে কার্যক্রম পরিচালনা করার ক্ষেত্রে আটটি শর্তগুলো হলো- চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে রেড সী গেটওয়ে বাংলাদেশ লিমিটেডের অর্থায়নে পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনালে এসাইকোডা কানেক্টিভিটি স্থাপনের জন্য যাবতীয় আইটি ইকুইপমেন্ট, এঙেসরিজ, কম্পিউটার, রাউটার, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ফটোস্ট্যাট মেশিন, ইন্টারনেট কানেকশনসহ কাস্টমস কর্তৃপক্ষের দাপ্তরিক কার্যক্রম, এঙামিনেশন ও আনস্টাফিং কার্যক্রম পরিচালনা এবং কাস্টমস কর্মকর্তাদের অফিস কক্ষ, যানবাহন ও নিরাপত্তা সামগ্রীসহ প্রয়োজনীয় সকল লজিস্টিকস অপারেশনাল কার্যক্রম নিশ্চিত করতে হবে।

বন্দরে অবতরণীয় পণ্য চালানের বিল অফ ল্যাডিংয়ের (বিএল) কন্টেনার সেগমেন্টে পিসিটির জন্য বরাদ্দকৃত কন্টেনার লোকেশন কোড ব্যবহার করতে হবে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ওয়ান স্টপ সলিউশন সেন্টারের মাধ্যমে পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনাল হতে পণ্য খালাসকালে নোট ইস্যু করতে হবে। শুল্ক-কর পরিশোধ ও কাস্টমস আনুষ্ঠানিকতা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোনো পণ্য চালান পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনাল থেকে সাউথ কন্টেনার ইয়ার্ডে প্রেরণ করা যাবে না। পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনালে স্ক্যানার স্থাপন না হওয়া পর্যন্ত অন্তবর্তীকালীন অফডক ও ইপিজেডে গমনকারী কন্টেনারসমূহ কায়িক পরীক্ষণ সাপেক্ষে নিশ্চিত হয়ে প্রেরণ করতে হবে।

পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনাল হতে খালাসতব্য এলসিএল কার্গো বোঝাই কন্টেনারসমূহ শতভাগ কায়িক পরীক্ষণ করতে হবে এবং এফসিএল কার্গো বোঝাই কন্টেনারসমূহ কাস্টমস ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় নির্ধারিত পদ্ধতিতে কায়িক পরীক্ষণ করতে হবে। পতেঙ্গা কন্টেনার টার্মিনালে সকল পণ্য চালানের ক্ষেত্রে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আওতায় কায়িক পরীক্ষণ ও এসব সবকিছুতে রেড সী গেটওয়েকে সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে।

উল্লেখ্য,  বিমানবন্দর সড়কের উদ্ধার করা নদীপাড়ের ৩২ একর জায়গায় ২০১৭ সালের ৮ সেপ্টেম্বর পিসিটি নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। পরে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্মাণকাজ শুরু হয়। বন্দর কর্তৃপক্ষ নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ১ হাজার ২৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে পিসিটি নির্মাণ করে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নকশা অনুযায়ী সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের তত্ত্বাবধানে দেশীয় প্রতিষ্ঠান ইইঞ্জিনিয়ারিং এটির নির্মাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে। পরে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় সৌদি আরবের রেড সী গেটওয়ে লিমিটেডের সাথে গত ডিসেম্বরে চুক্তি সম্পাদনের পর তাদেরকে এই টার্মিনালটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

এই চ্যানেলে কোনো বাঁক না থাকায় পিসিটি বড় জাহাজ ভিড়ানোর সুবিধা পাবে। এই টার্মিনালে বছরে প্রায় ৫ লাখ টিইইউএস কন্টেনার হ্যান্ডলিং করা যাবে। টার্মিনালটিতে ১৬ একর ইয়ার্ড ও ৫৮৪ মিটার দীর্ঘ জেটি রয়েছে। জেটি এলাকায় ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ ভিড়ানো যাবে। এই টার্মিনালে ১৯০ মিটার লম্বা ও ১০ মিটার ড্রাফটের ৩টি কন্টেনার জাহাজ একসাথে এবং ২২০ মিটার দীর্ঘ ডলফিন জেটিতে ১টি ভোজ্যতেলবাহী জাহাজ ভিড়ানো যাবে। এতে ১ লাখ ১২ হাজার বর্গমিটারের আরসিসি পেভমেন্ট (অভ্যন্তরীণ ইয়ার্ড ও সড়ক), ২ হাজার ১২৮ বর্গমিটার কন্টেনার ফ্রেইট স্টেশন (সিএফএস) শেড, ৬ মিটার উঁচু ১ হাজার ৭৫০ মিটার কাস্টমস বন্ডেড ওয়াল, ৫ হাজার ৫৮০ বর্গফুটের পোর্ট অফিস ভবন, ১ হাজার ২০০ বর্গমিটারের যান্ত্রিক ও মেরামত কারখানাসহ বিভিন্ন অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে।


আরও খবর



সেন্টমার্টিন দখল হচ্ছে সঠিক নয়, গুজব ছড়ানো হচ্ছে: কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ কারও সঙ্গে কখনও নতজানু আচরণ করেনি জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সেন্টমার্টিন দখল হচ্ছে এমন তথ্য সঠিক নয়, গুজব ছড়ানো হচ্ছে। রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর ধানমন্ডিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান চাই। গায়ে পড়ে মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ বাঁধানোর কোনো প্রয়োজন নেই বাংলাদেশের। মিয়ানমার সীমান্তে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে। সেন্টমার্টিনে খাদ্যবাহী জাহাজ নিয়মিত যাতায়াত করছে।

তিনি বলেন, সেন্টমার্টিন পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দিয়েছেন। পরিস্থিতি সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সেন্টমার্টিনে যে গুলির ঘটনা ঘটেছে, সেটা করেছে আরাকান আর্মি। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় বাহিনী সেটা করেনি।

তিনি আরও বলেন, কয়েক দিন আগে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন। তাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।আমরা কারও সঙ্গে কখনও নতজানু আচরণ করিনি, করব না। মিয়ানমার সীমান্তে কঠোর নজরদারি করছে বাংলাদেশ, আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।


আরও খবর



ভারত বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদির সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী-বিশ্বস্ত বন্ধু।

আজ শনিবার (২২ জুন) মোদি ও শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে ১০টি সহযোগিতা ও সমঝোতা স্মারক সই হয়। এরপর দেয়া যৌথ বিবৃতিতে বৈঠক ফলপ্রসু হওয়ার কথা উল্লেখ করেন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান।

ভারতকে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিবেশী, বিশ্বস্ত বন্ধু এবং আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে বর্ণনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ককে অনেক গুরুত্ব দেয় বাংলাদেশ। যে সম্পর্কের শুরুটা হয়েছিল ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময়।

তিনি বলেন, ঢাকা ও নয়াদিল্লি উভয় দেশের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিতে ডিজিটাল ও সবুজ অংশীদারিত্বের জন্য একটি যৌথ দৃষ্টিভঙ্গিতে সম্মত হয়েছে।

শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আমরা অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের মধ্যে রাজনীতি ও নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও সংযোগ, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, জ্বালানি ও শক্তি এবং আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছি।

দুই দেশের ও জনগণের কল্যাণের জন্য আন্তরিকভাবে সহযোগিতা করার বিষয়ে তারা সম্মত হয়েছেন বলে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর