আজঃ বুধবার ০৩ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

ভারত থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন জ্যাকুলিন!

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

২০০ কোটি টাকা তছরুপকাণ্ডে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের মেয়াদ বাড়লো বলিউড তারকা জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের। তবে এর মধ্যেই নতুন অভিযোগ আনলো মামলার তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। জ্যাকুলিন নাকি ভারত ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু যেতে পারেননি। এমন অভিযোগ এনেছে ইডি।

আদালতে জামিন আবেদনের শুনানি চলাকালীন ইডি অভিযোগ জানায়, জ্যাকুলিন তার মোবাইলফোন থেকে সব তথ্য মুছে দিয়ে তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করেছেন। তদন্তে সহযোগিতা করছেন না তিনি, এমনও অভিযোগ ওঠে। তারপরই ইডির তরফে বলা হয়, জ্যাকুলিন দেশ ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন এর মধ্যেই। কিন্তু লুক আউট নোটিস জারি থাকায় সম্ভব হয়নি। আদালতে এই সংক্রান্ত সব নথি পেশ করেছে ইডি।

এরপর আদালতের সিদ্ধান্তে অন্তর্বর্তী সুরক্ষার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে জ্যাকুলিনের। জানা গিয়েছে, আগামী ১০ নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী জামিনে ছাড়া পেয়েছিলেন জ্যাকুলিন। অগস্ট মাসে সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে তছরুপ মামলায় নাম জড়ানোর পর ইডি তলব করেছিল তাকে। শুধু তা-ই নয়, তার সঙ্গে সম্পর্কিত আরও অনেককেই থানায় হাজিরা দিতে ডেকেছিল দিল্লির আর্থিক অপরাধ দমন শাখা।

জ্যাকুলিন শ্রীলঙ্কার নাগরিক। আপাতত তিনি ভারতেই রয়েছেন। কেন তিনি ভারত ছেড়ে যাওয়ার অনুমতি পাননি, সে বিষয়ে জানাতে গিয়ে ইডি জানায়, জ্যাকুলিন দেশ ছেড়ে যাওয়ার পরে তার ফল কী হতে পারে, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়নি। এমন কথাও উঠে এসেছে, ভারত ছেড়ে যাওয়ার জন্য যথাযথ কারণও দেখাতে পারেননি জ্যাকুলিন। আর সেই কারণেই তাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। তবে তিনি ষড়যন্ত্রের স্বীকার বলে দাবি করেছেন জ্যাকুলিন। তার বক্তব্য, এমন একটি বিষয়ে তিনি জড়িয়ে পড়তে চলেছেন, এমন কোনো ধারণাই তার ছিল না।


আরও খবর



চট্টগ্রামে স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জ থানার একটি মামলায় স্ত্রী নাজমা আক্তার হত্যার দায়ে স্বামী মো. সাইফুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) চট্টগ্রামের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মাদ সরওয়ার আলমের আদালত এই রায় দেন।

চট্টগ্রাম জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী জানান, মামলার দীর্ঘ ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণে স্ত্রী নাজমা হত্যার দায়ে আদালত আজ আসামী সাইফুলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাস সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। আদালতের রায় দেওয়ার পর  আসামীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, নাজমা আক্তার ও মো. সাইফুল ইসলামের ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। সাইফুল ইসলামের সাথে স্ত্রি নাজমার পারিরিবারিক বিরোধ ছিল। বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের ১৮ জুন রাতের কোনো এক সময় মারধর ও ছুরিকাঘাতে নাজমা আক্তারকে হত্যা করা হয়। নাজমা আক্তার হত্যার ঘটনায় বোন বাদী হয়ে জোরারগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্রে ১৫ জনকে সাক্ষী করা হয়।

রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন জেলা পিপি অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট ভূপাল চন্দ্র চৌধুরী।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



৬ মাস করে সাজা স্থগিত করা সরকারের আরেক খেলা : ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা ছয় মাস করে স্থগিত করা সরকারের আরেক খেলা বলে দাবি করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি দাবি করেন, সরকারের চালাকি ছয় মাস করে সাজা স্থগিত করা। তার মানে সাজা কমছে না। ভবিষ্যতে যখন তাদের প্রয়োজন হবে সাজা আবার যুক্ত হবে। এটা আরেকটা খেলা।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান।

দুদকের মামলায় খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়ার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, পুরো সাজানো একটা মামলা ছিল। মূল লক্ষ্য ছিল তাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়া।

আইনকে বেআইনিভাবে ব্যবহার করে খালেদা জিয়াকে আটকে রাখা হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, প্রতিদিন মৃত্যুর সঙ্গে তাকে লড়তে হয়। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির এজিএমে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, আদালতের রায়ের পরে কোথায় থাকব জানি না। আপনারা গণতন্ত্রের আন্দোলনে কখনো পিছপা হবেন না।

সরকার দেশকে বিক্রি করে দিচ্ছে বলে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশে আইনের শাসন নেই। প্রতিটা প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে এরা (সরকার)। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ভুলণ্ঠিত, সংবাদ মাধ্যমকে গলা টিপে ধরা হয়েছে। বেআইনিভাবে দখল করা ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করাই লক্ষ্য।

খালেদা জিয়া ও গণতন্ত্র সমার্থক ও এক মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারলে গণতন্ত্রকে মুক্ত করা হবে, গণতন্ত্রকে মুক্ত করতে পারলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে।

ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি করা হচ্ছে, তার কোনোটাই বাংলাদেশের পক্ষে নয় দাবি করে তিনি বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের সবক দেন, চুক্তি ও সমঝোতার পার্থক্য নাকি বুঝি না। শুধু একটা কথা বলব, দেশের সঙ্গে বেঈমানি করবেন না। এমন চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষর করবেন না, যেটা জনগণের স্বার্থবিরোধী।

ভারত সফর থেকে এবার কী এনেছেন প্রশ্ন রেখে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এ সরকারের সীমান্ত হত্যা নিয়ে কোনো কথা নেই। ভারত নাকি আমাদের কাছের বন্ধু। এত কাছের বন্ধু কিন্তু সীমান্তে গুলি করে নাগরিক হত্যা করে। এমন নজির বিশ্বে কোথাও নেই। সরকার আত্মরক্ষার্থে যেসব কথা বলছে তাতে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আমরা ক্ষমতায় যেতে চাই না। অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। যারা আসবে তাদের বরণ করে নেব। কিন্তু নিজেরা ক্ষমতায় থাকতে পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাকে দখল করে নেবেন, সেটা হতে দেব না। খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আন্দোলন সামগ্রিক আন্দোলনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গণতন্ত্র ও খালেদা জিয়াকে আলাদা করা যাবে না। দেশ বিপদে পড়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আজিজ-বেনজীর-মতিউর সব শেখ হাসিনার প্রোডাক্ট। ভারতের সঙ্গে যত চুক্তি সব দেশের স্বার্থবিরোধী। জেল ও মৃত্যু অবধারিত, এগুলোকে ভয় পেয়ে কাউকে ছাড় দেব না। ঘরে বসে থেকে মার খেতে আর রাজি না।

আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, সরকার তাদের ময়ূর সিংহাসন বজায় রাখতে সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। খালেদা জিয়া মুক্ত থাকলে তাদের সিংহাসন থাকবে না। সরকার বাংলাদেশকে অন্য দেশের দাসে পরিণত করেছে। শুধু স্লোগানে আটকে না থেকে, রাজপথে নামতে হবে।

মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আব্দুস সালাম আজাদ প্রমুখ।


আরও খবর



বলিভিয়ায় সামরিক অভ্যুত্থান চেষ্টার নেতা গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বলিভিয়ার রাজধানী লা পাজের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সেনা হামলার কয়েক ঘণ্টা পর সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টাকারী নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। স্থানীয় সময় বুধবার (২৬ মার্চ) সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টা করা হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যায় সাঁজোয়া যান ও সেনারা মুরিলো স্কয়ারে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনগুলোর সামনে অবস্থান নেয়। পরে আদেশ পাওয়ার পর তারা সবাই সেখান থেকে সরে যায়।

এ ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানের নেতা ছিলেন বলিভিয়ার সেনাপ্রধান জেনারেল হুয়ান হোসে জুনিগা। তিনি জানিয়েছেন, তিনি গণতন্ত্রের পুনর্গঠন করতে চান। তিনি প্রেসিডেন্ট লুইস আরসকে সম্মান করলেও সরকার পরিবর্তন করতে চান। জুনিগাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দেশটির প্রেসিডেন্ট আরস অভ্যুত্থান চেষ্টার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের ভিতর থেকে দেওয়া এক টেলিভিশন বার্তায় জনগণকে গণতন্ত্রের পক্ষে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আবারো সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বলিভিয়ানদের জীবন কেড়ে নেওয়ার সুযোগ দিতে পারি না।

তার কথা স্পষ্টতই অনুরণিত হয়। গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভকারীরা সরকারের সমর্থনে রাস্তায় নেমে আসে। বলিভিয়ার সাবেক নেতা ইভো মোরালেসের প্রকাশ্য সমালোচনা করায় সেনাপ্রধান জুনিগাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট আরসে এর সত্যতা নিশ্চিত করে নতুন সেনাপ্রধান নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন।   

মোরালেসও সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি জুনিগা ও অভ্যুত্থান চেষ্টায় তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ আনার আহ্বান জানিয়েছেন। সরকারি প্রসিকিউটরের কার্যালয় একটি ফৌজদারি তদন্ত শুরু করেছে।

জুনিগার সামরিক অভ্যুত্থানটি নিছক একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল কিনা তা শীঘ্রই জানা যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 


আরও খবর



ঈদ স্পেশাল ট্রেনের যাত্রা শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ (১২ জুন) থেকে ১০ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলা শুরু হয়েছে। ঘরমুখো মানুষের যাত্রার সুবিধার্থে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের নেওয়া কর্মপরিকল্পনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়, ঈদুল আজহায় চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল (১, ২, ৩ ও ৪) চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম; দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল (৫ ও ৬) ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা; ময়মনসিংহ ঈদ স্পেশাল (৭ ও ৮) চট্টগ্রাম-ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম; কক্সবাজার ঈদ স্পেশাল (৮ ও ৯) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে ১২ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত ও ঈদের পরে ৭ দিন চলাচল করবে।

এ ছাড়া পার্বতীপুর ঈদ স্পেশাল (১৫ ও ১৬) জয়দেবপুর-পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটে আগামী ১৩-১৫ জুন (৩ দিন) ও ঈদের পরে ২১-২৩ জুন (৩ দিন) চলাচল করবে।

অন্যদিকে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল (১১ ও ১২) ভৈরব বাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরব বাজার; শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল (১৩ ও ১৪) ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ; গোর-এ-শহীদ ঈদ স্পেশাল (১৭ ও ১৮) পার্বতীপুর-দিনাজপুর-পার্বতীপুর; গোর-এ-শহীদ ঈদ স্পেশাল (১৯ ও ২০) ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও রুটে শুধু ঈদের দিন চলাচল করবে।


আরও খবর



দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রোববার (১৬ জুন) সকালে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া দুপুর ১টা পর্যন্ত সময়ের আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর নৌ সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এ ছাড়া রোববার (১৬ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

এই সময়ে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজ করতে পারে।


আরও খবর