আজঃ মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4
শিরোনাম

এক যুগ পার করলেন অনন্ত-বর্ষা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সংসার জীবনের এক যুগ পার করলেন ঢাকাই সিনেমার তারকা দম্পতি অনন্ত জলিল ও আফিয়া নুসরাত বর্ষা। ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। গতকাল শনিবার তাদের বিয়ের এক যুগ পূর্ণ হয়েছে। ঘরোয়া আয়োজনে বিবাহবার্ষিকীর কিছু ছবি ফেসবুকে ভক্ত- শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন অনন্ত-বর্ষা।

এক যুগের পথচলায় এই তারকা দম্পতির ঘরে এসেছে দুই ছেলে। ২০১৪ সালে আরিজ ইবনে জলিল এবং ২০১৭ সালে জন্ম নেয় আবরার ইবনে জলিল। বিবাহবার্ষিকীতে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন অনন্ত ও বর্ষা। 

আরও পড়ুন>> ম্যাডাম ওয়েবে ডাকোটা জনসন

এর আগে সংবাদমাধ্যমে বর্ষার সঙ্গে প্রেম আর বিয়ে নিয়ে অনন্ত বলেছিলেন, আমাদের বিয়ে হয়েছে ২০১১ সালে। তবে আমাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয় ২০০৮ সালে।

বিয়ের পর থেকে বেশ খোশ মেজাজেই দেখা যায় এই যুগলকে। সিনেমায় কাজ করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গেই পাওয়া গেছে তাদের।

অনন্ত জলিলের ভাষ্য, অফিস থেকে এক সেকেন্ডের জন্য অন্য কোথাও যাই না। বর্ষার সঙ্গে যখন থেকে প্রেম শুরু করেছি, তখন থেকে অফিস থেকে সরাসরি ওর কাছে চলে আসি। একা কোথাও যাই না। দুজন দুজনের প্রতি দায়িত্বশীল। সামাজিকতা রক্ষার চেষ্টা করি। সব কিছু মিলেমিশে করি। এটাই আমাদের ভালোবাসার রসায়ন।


আরও খবর



বিশ্ব নেতাদের সামনে গাজা ইস্যুতে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গতবছরের অক্টোবরে শুরু হওয়া হামাস-ইসরাইলের যুদ্ধের পর থেকে খুব কম সময়েই কথা বলেছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তার নিরবতা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোতে চলে নানা আলোচনা সমালোচনা। এবার ফিলিস্তিনের বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ এজেন্সির (ইরনা) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ বিন সালমান গাজা উপত্যকায় ইহুদিদের আগ্রাসন বন্ধ করতে এবং ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ-এর বরাত দিয়ে ইরনা জানায়, সোমবার মিনা প্রাসাদে রাষ্ট্রীয় অতিথি বিভিন্ন  ইসলামি দেশের রাজনৈতিক নেতা ও প্রতিনিধি দলের প্রধানদের বার্ষিক হজ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিন সালমান এই আহ্বান জানান।

এ সময় সৌদি ক্রাউন প্রিন্স গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের সাম্প্রতিক রেজুলেশনগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন।


আরও খবর



সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি: ১৬ লাখ মানুষ পানিবন্দি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় একদিনের ব্যবধানে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় বাড়ছে পানিবন্দি মানুষের সংখ্যা। সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়ে এরই মধ্যে ১৬ লাখের অধিক মানুষ বন্যা আক্রান্ত হয়েছেন। যত সময় গড়াচ্ছে, ততই বাড়ছে বন্যা দুর্গত মানুষের সংখ্যা।

বুধবার (১৯ জুন) বিকেল পর্যন্ত সিলেট নগরসহ জেলার ১৩ উপজেলায় পানিবন্দি মানুষের সংখ্যা বেড়ে সোয়া ৮ লাখে পৌঁছেছে। আগের দিন মঙ্গলবার (১৮ জুন) বিকেলে এই সংখ্যা ছিল পৌনে ৪ লাখে। এর কয়েক ঘণ্টার পর রাতে পানিবন্দি মানুষের সংখ্যা পৌনে সাত লাখে পৌঁছায়। আর ২৮ ঘণ্টার ব্যবধানে বন্যা আক্রান্ত ৮ লাখ ছাড়িয়ে যায়। আর সুনামগঞ্জে উপদ্রুত এলাকায় পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে ২৯ মে অকাল বন্যায় সিলেটে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৩৬২ জন। এছাড়া মৌলভীবাজার সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় অন্তত তিন লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন বলে জানা গেছে। এবার অবিরাম হালকা ও ভারী বর্ষণ এবং ভারতের মেঘালয়া থেকে নেমে আসা ঢলে আবারও ফের বন্যাকবলিত হয়ে সিলেট নগরসহ ১৩ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।

জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বুধবার পর্যন্ত সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকাসহ জেলার ১৩টি উপজেলায় ৪১ লাখ ১১হাজার ৮৩৫ জনের জনসংখ্যার ৮ লাখ ২৫ হাজার ২৫৬ জন মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন। প্লাবিত হয়েছে সিসিকের ৪২টি ওয়ার্ড। পাঁচটি পৌরসভা ও ১৩টি উপজেলার ১৫৩ ইউনিয়নের মধ্যে ১২৯টির এক হাজার ৫৪৮টি গ্রাম। আশ্রয়কেন্দ্র ৬১৯টি থেকে বাড়ানো হয়েছে ৬৫৬টি। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে ১৯ হাজার ৯৪৯ জন আশ্রয় নিয়েছেন। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই সংখ্যা ছিল তিন হাজার ৯২৪ জন।

জেলা প্রশাসন সূত্র আরও জানায়, জেলা প্রশাসনে একটি এবং প্রতিটি উপজেলা একটি করে কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। দুর্গত এলাকায় প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। সেইসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাধ্যমে উপদ্রুত এলাকা খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা ও উদ্ধার কাজে ভলেন্টিয়ার টিম কাজ করছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যের ভিত্তিতে আগামী তিনদিন ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকতে পারে। সেই কারণে সংশ্লিষ্টদের সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) শেখ রাসেল হাসান।

এদিকে সিলেটের তিনটি নদীর পানি পাঁচটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। বুধবার বিকেল পর্যন্ত জেলার সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও সারি-গোয়াইন নদীর ছয়টি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, বুধবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সুরমার পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৯৬ সেন্টিমিটার ওপরে, সুরমার পানি সিলেট পয়েন্টে ৩৭ সেন্টিমিটার ওপরে, অমলসীদ পয়েন্টে কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ওপরে এবং ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১শ সেন্টিমিটার ও শেরপুরে ২১ সেন্টিমিটার ওপরে, সারি নদীর পানি ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহমান ছিল।

বিশেষ করে সিলেট নগর এলাকা, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পৃথকভাবে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন। নগরের তালতলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনও পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। পানি ওঠার আগেই সংশ্লিষ্টরা জরুরি জিনিসপত্র সরিয়ে নিয়েছেন।

তবে বন্যা আক্রান্ত এলাকার জনপ্রতিনিধিদের তথ্য মতে, উপজেলাগুলোর গ্রামীণ অনেক রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অনেক কৃষি জমির ফসল তলিয়ে গেছে, ভেসে গেছে পুকুরের মাছ।

সুরমার পানি নগর সংলগ্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় সিলেট নগরের উপশহর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, লামাপাড়া, শিবগঞ্জ, মেজরটিলা, কেওয়াপাড়া, তালতলা, জামতলা, সোবহানীঘাট, যতরপুর, মাছিমপুর, পাঠানটুলা, দরগামহল্লা, পায়রাসহ অর্ধশতাধিক এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। অনেক এলাকায় বাসা ও দোকানে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথাও কোথাও হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে বুধবার ৬টা পর্যন্ত) সিলেটে ১শ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আর বুধবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১১০ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

এদিকে সুনামগঞ্জের ৬৯টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভার প্রায় চার লাখের অধিক মানুষ বন্যাকবলিত। এর মধ্যে প্রায় ১২ হাজার ৪৩৯ জন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। পানিতে তলিয়ে গেছে তাহিরপুর-বিশ্বম্ভরপুর-সুনামগঞ্জ সড়ক। ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়ক, দোয়ারাবাজার-ছাতক সড়ক, জামালগঞ্জ-সুনামগঞ্জ সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় পাঁচ হাজার জন, বিশ্বম্ভরপুরে ২২ হাজার, শান্তিগঞ্জে ১৫ হাজার, তাহিরপুরে ১ লাখ ৪০ হাজার, জামালগঞ্জে ১২ হাজার ৬৭০, জগন্নাথপুরে ৩৭ হাজার ৩১০, দিরাইয়ে ৭৮ হাজার ২৫০, শাল্লায় ১১৭, ছাতকে ২ লাখ ও দোয়ারা বাজার উপজেলায় ৫০ হাজার লোক বন্যাকবলিত হয়েছে। বন্যার্তদের জন্য ৫৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত আছে। এর মধ্যে ১২ হাজার ৪৩৯ জন আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন।

এদিকে বুধবার বিকেলে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসন সূত্রে পাওয়া তথ্য মতে, জেলা সদরসহ সাতটি উপজেলায় গত কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে, উজানের পাহাড়ি ঢল ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। জেলাজুড়ে ৪৭৪টি গ্রাম প্লাবিত, আক্রান্ত হয়েছে ২ লাখ ৮১ হাজার ৯২০ জন মানুষ। তবে রাতে এই সংখ্যা তিন লাখ ছাড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ২০৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন এক হাজার ৫১৩টি পরিবার। মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে ৭০টি।

নিউজ ট্যাগ: সিলেটে বন্যা

আরও খবর



চট্টগ্রামে কর্মরত নারী সাংবাদিকের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

নারীদের সুরক্ষার জন্য নারী সাংবাদিকদের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র। তখন থেকেই সদস্যরা দেশের নারীদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক চট্টগ্রাম কেন্দ্রের পরিধি বাড়ছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিকূলতার মধ্যেও সাংবাদিকতা করে যাচ্ছেন।

গতকাল শনিবার (১৫ জুন) বিকেলে নগরীর কাজীর দেওড়িতে অবস্থিত রেড সিলি রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক চট্টগ্রাম কেন্দ্রের এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চট্টগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন।

চট্টগ্রাম নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সভানেত্রী ও দৈনিক বাংলার ব্যুরো চিফ ডেইজি মওদুদ ও চট্টগ্রাম নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সেক্রেটারি ও চট্টগ্রামের দীপ্ত টিভির ব্যুরো প্রধান লতিফা আনসারী রুনা, দৈনিক আজাদী পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিক ইয়াসমিন ইউসুফ ও শামীম আরা লুসি, সময় টিভির জিন্নাত-উল-ফেরদৌস, বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের শারমিন মুনমুন সুমি ও দৈনিক আজকের দর্পণ পত্রিকার মনীষা আচার্য চট্টগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এতে সংগঠনের বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করণসহ সমস্যা থেকে উত্তরনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সভায় বক্তারা বলেন, নারীর সাংবাদিকরা নতুন প্রযুক্তি আয়ত্ত করার মধ্য দিয়ে নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলছে। বর্তমানে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে শুরু করে ঝুঁকিপূর্ণ যেকোনো কাজে নারীরা মাঠে ময়দানে থেকে রিপোর্টিং করছে। নারী সাংবাদিকদের এগিয়ে নিতে এ সংগঠন। চট্টগ্রামর নারী সাংবাদিকতায় নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। পাশাপাশি নারী সাংবাদিকদের নিজেদের দক্ষতা বাড়ানোর প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাবির সব পরীক্ষা স্থগিত

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঢাবি প্রতিনিধি

Image

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সব পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে, অধিভুক্ত ও উপাদানকল্প কলেজের পরীক্ষাগুলো পূর্বঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে। রোববার (৩০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) ড. হিমাদ্রি শেখর চক্রবর্তীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

এটিকে অতি জরুরি বিজ্ঞপ্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, এতদ্বারা পরীক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য আদিষ্ট হয়ে জানানো যাচ্ছে যে, ইতঃপূর্বে ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী আগামী ১ জুলাই তারিখ থেকে ঢাবির কলাভবন ও কার্জনহল পরীক্ষা কেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষাগুলো পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হলো।

প্রসঙ্গত, গত ২০ মে সার্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে লাগাতার কর্মসূচির অংশ হিসেবে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন শুরু করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ফলে আগামীকাল সোমবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সব অ্যাকাডেমিক ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পূর্বঘোষিত সব পরীক্ষাও স্থগিত করা হলো।


আরও খবর



নেত্রকোনায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

Image

নেত্রকোনার সদর উপজেলায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে নেত্রকোনা মডেল থানা পুলিশ। উপজেলার কাইলাটি ইউনিয়নের ভাষাপাড়া গ্রামে প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নানের বাড়িটি পুলিশ দুপুর ২টা থেকে ঘিরে রাখা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, দুই বছর ধরে তিন জন পুরুষ ও দুই জন নারী বাড়িটি ভাড়া নিয়ে সেখানে বসবাস করে আসছেন। বাড়িটি নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নানের।

জেলা পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুপুরে প্রাথমিক অভিযান চালিয়ে ওই বাড়ি থেকে একটি ভারতীয় পিস্তল ও ১৭ রাউন্ড তাজা গুলি এবং প্রশিক্ষণের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য এখনও চূড়ান্ত অভিযান চালানো হয়নি।

তিনি জানান, পুলিশের কাউন্টার এন্টিটরোরিজম ইউনিট ও বোম ডিসপোজাল টিমকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসলে চূড়ান্ত অভিযান চালানো হবে।


আরও খবর