আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

এমপি আনারের সঙ্গে ফ্ল্যাট থাকা কে এই শিলাস্তি?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

এখনও মরদেহ উদ্ধার না হলেও ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ভারতে গিয়ে যে খুন হয়েছেন তা নিশ্চিত হওয়া গেছে দুই দেশের পুলিশের কথায়।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলছেন, আনোয়ারুল আজিম খুনের পেছনে কয়েকজন বাংলাদেশি জড়িত। এ ঘটনায় তিনজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

এদিকে এ ঘটনার সাথে উঠে আসছে এক তরুণীর নাম। তিনি হলেন শিলাস্তি রহমান। 

তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এমপিকে হত্যার জন্য কলকাতার নিউ টাউনে অভিজাত সঞ্জীবনী গার্ডেনের যে ফ্ল্যাট ভাড়া নেওয়া হয়েছে, সেখানে অবস্থান করেছিলেন ওই তরুণী।

শিলাস্তি রহমান এমপি আনার খুনের মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীনের বান্ধবী বলে জানা যাচ্ছে। তবে তার বিষয়ে এখনও পুরোপুরি নিশ্চিত তথ্য হাতে পাওয়া যায়নি। এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারকে শেষবার কলকাতা শহরতলির এই অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গিয়েছিল

সঞ্জীবনী গার্ডেনের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করেছে কলকাতা পুলিশ। এতে দেখা যাচ্ছে ১৩ মে ওই ফ্ল্যাটে তিনজন একসঙ্গে ঢোকেন। তাদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী। একদিন সেখানে অবস্থানের পর ফ্ল্যাট থেকে বের হয়ে আসেন এক পুরুষ ও এক নারী। ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীই শিলাস্তি। ১৩ মে তিনি আমানুল্লাহ ও এমপি আনারের সঙ্গে ফ্ল্যাটে ঢুকে থাকতে পারেন।

এমপি আনারকে কলকাতা নিতে এই তরুণীকে ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বলেও সন্দেহ করা হচ্ছে।


আরও খবর



এমপি আনার হত্যায় সন্দেহভাজন সিয়াম কলকাতায় গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ উপজেলা) আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় জড়িত অন্যতম সন্দেহভাজন সিয়ামকে কলকাতা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বৃহস্পতিবার (২৩ মে) এ তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে যে গাড়িতে করে আনারের লাশের টুকরো নিয়ে যাওয়া হয় সেই গাড়িটিও জব্দ করেছে সিআইডি। সেইসঙ্গে ক্যাবের চালক জুবেরিকেও আটক করেছে পুলিশ। তাঁর কাছে এই হত্যা ও মরদেহ গুম সংশ্লিষ্ট অনেক তথ্য রয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

জিজ্ঞাসাবাদে গাড়ির চালক জানিয়েছেন, ১৪ তারিখ এক নারী ও দুই ব্যক্তিকে সুটকেসসহ এক্সেস মলের সামনে নামিয়ে দেন। অন্যদিকে সিআইডি সিসিভিটি ফুটেজ দেখে জানতে পেরেছে, এক্সেস মলে নামানোর আগে নজরুল তীর্থের কাছে গাড়িটি ১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে ছিল। সে সময় মরদেহের খণ্ডিত অংশ কোথায় ফেলা হবে, তা নিয়ে মিটিং হয় গাড়ির মধ্যে, এমনটাও জানতে পেরেছে সিআইডি কর্মকর্তারা। এরপর তাদের এক্সেস মলের সামনে নামিয়ে দেন চালক।


আরও খবর



এমপি আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে কোনো চাপ নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা তদন্ত বাধাগ্রস্ত করতে তদবির বা কোনো চাপ নেই। সঠিক পথেই তদন্ত আগাচ্ছে। বুধবার (১২ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের তিনি এসব কথা বলেন।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আনারের মেয়ে বাবা হত্যার বিচার তিনি চাইবে এটাই স্বাভাবিক। তদন্তে কেউ যাতে পার পেয়ে না যায় তিনি সেই অনুরোধ করেছেন। এই হত্যার তদন্তে কোনো তদবির বা চাপ নেই। কে চাপ দিবে? তদন্তে যা বেরিয়ে আসবে সেভাবেই বিচার প্রক্রিয়া আগাবে।


আরও খবর



সোনা-হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে বছরে ৯১ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

সোনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে প্রতি বছর দেশ থেকে ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস)। এই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে চোরাকারবারিরা বিদেশে পাচার করে বলে জানায় সংগঠনটি। সোমবার (৩ জুন) সকালে বাজুসের এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাজুসের উপদেষ্টা রুহুল আমিন রাসেল, বাজুস কার্যনির্বাহী কামিটির সহ-সভাপতি ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান-স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান মো. রিপনুল হাসান, সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান, কার্যানির্বাহী কমিটির সদস্য ও বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন অ্যান-স্মাগলিং অ্যান্ড ল এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান মো. রিপনুল হাসান বলেন, প্রতিদিন দেশের জল, স্থল ও আকাশপথে কমপক্ষে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনো জুয়েলারি (যা ভাঙারি হিসেবে বিবেচিত হয়) ও হীরার অলংকার (ডায়মন্ড জুয়েলারি) চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে। বছর শেষে যার পরিমাণ প্রায় ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি।

বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) তথ্য অনুযায়ী, যদি বৈধ পথে এসব সোনা আমদানি করা হতো, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংকে ২২ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ জমা পড়তো। এ থেকে সরকার রাজস্ব পেতো প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।

এসময় বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ডলারসহ বৈদেশিক মুদ্রার দাম বৃদ্ধি এবং বেপরোয়া চোরাচালানের কারণে বহুমুখী সংকটে পড়েছে দেশের জুয়েলারি শিল্প। এ পরিস্থিতিতে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযানের পাশাপাশি ৭ দফা সুপারিশ করে বাজুস।

ঢাকা কাস্টমসের তথ্যমতে, শুধু হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমেই ২০২০ সালে ২ দশমিক ৭৭৫ টন, ২০২১ সালে ২৫ দশমিক ৬৮৯ টন, ২০২২ সালে ৩৫ দশমিক ৭৩৩ টন এবং ২০২৩ সালে ৩১ দশমিক ৪৬৮ টন সোনার বার ব্যাগেজ রুলের আওতায় আমদানি হয়েছে।

এছাড়া, ২০২০ থেকে ২০২২ সালে শিল্পে ব্যবহারের জন্য ৪টি চালানে ২ কেজি ১৬০ গ্রাম হীরা আমদানি করা হয়েছে। তবে কোনো হীরার অলঙ্কার আমদানি হয়নি। গত ১৯ বছরে যত হীরা আমদানি হয়েছে, তার ৮৭ শতাংশই আনা হয়েছে ভারত থেকে। ভারতের গুজরাটের সুরাটে বিশ্বের ৬৫ শতাংশের বেশি হীরা কাটিং ও পলিশিং করা হয়। খুব সহজে বহন করা যায় বলে দেশটি থেকে অবৈধভাবে হীরা আসছে বলে ধারণা অনেকেরই।


আরও খবর



জাজিরা সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় মামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাওন মিয়া (জাজিরা) শরীয়তপুর

Image

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে।

বুধবার (২২ মে) বিকালে হামলায় আহত সাংবাদিকদের পক্ষে জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক সংবাদের প্রতিনিধি  মো. পলাশ খান বাদী হয়ে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ ১০-১৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে জাজিরা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

এর আগে গত ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের দিন সকাল ১১টার দিকে জাজিরা উপজেলার সেনেরচর ইউনিয়নের ফরাজী দারুস সুন্নাহ হাফিজিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে ভোটারদের প্রকাশ্যে ভোট দিতে বাধ্য করা হচ্ছে এমন অভিযোগ পেয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করে ভিডিও ধারণ করেন বার্তা বাজারের প্রতিনিধি আশিকুর রহমান হৃদয়সহ কয়েকজন সাংবাদিক। এসময় মোটরসাইকেল প্রতীকের ব্যাচ পরিহিত এক ব্যক্তি তাদের প্রথমে বাঁধা দেয় এবং তাদের মারধর করে মুঠোফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এমন তথ্য পেয়ে জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. পলাশ খানসহ প্রেসক্লাবের ১০ জন সদস্য সেখানে তথ্য সংগ্রহে যায়। এ সময় মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজীর সমর্থকরা তাদের উপর চড়াও হয়।

একপর্যায়ে সাথে থাকা অন্য সাংবাদিকরা তাদের ছাড়াতে গেলে কমপক্ষে ৩০-৪০ জন মোটরসাইকেল প্রতীকের সমর্থক তাদের উপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায়। এতে কমপক্ষে ১০ জন সাংবাদিক আহত হয়। এরমধ্যে প্রেসক্লাবের সভাপতি পলাশ খানসহ ৫ সাংবাদিক গুরুতর আহত হয়। এসময় হামলার শিকার সাংবাদিকদের সাথে থাকা মোবাইল, ক্যামেরাসহ তথ্য সংগ্রহে ব্যবহৃত সরঞ্জাম ছিনিয়ে নিয়ে যায় ও ভেঙ্গে ফেলে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায়।

মামলার বাদী জাজিরা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. পলাশ খান বলেন, ভোট গ্রহণের তথ্য সংগ্রহে যাওয়ায় একদল সন্ত্রাসী আমাদের উপর অতর্কিত হামলা করে আমাদের বেধড়ক মারধর করে ও আমাদের সাথে থাকা মোবাইল ও ক্যামেরাসহ সকল সরঞ্জাম নিয়ে যায় ও ভেঙ্গে ফেলে। বিষয়টি নিয়ে আমি বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছি। আশা করি প্রশাসন হামলাকারী সন্ত্রাসীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করবে।

মামলার তথ্য নিশ্চিত করে জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সংবাদকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় বুধবার বিকেলে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।


আরও খবর



২০২৩-২৪ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট পাস

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৩৭ হাজার ৮১৭ কোটি ৪০ লাখ ৫৭ হাজার টাকার সম্পূরক বাজেট জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী নির্দিষ্টকরণ (সম্পূরক) বিল-২০২৪ সংসদে তোলেন। পরে বিলটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। আগামী ৩০ জুন শেষ হতে যাওয়া অর্থবছরের কার্যক্রম নির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল থেকে মঞ্জুরি করা অর্থের বেশি বরাদ্দ ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব প্রদানের জন্য এই সম্পূরক বিল আনা হয়।

চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ৬২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অনুকূলে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল। সংশোধিত বাজেটে ২২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের বরাদ্দ বেড়েছে ৩৭ হাজার ৮১৭ কোটি টাকা। ৪০টির বাজেট অপরিবর্তিত রয়েছে বা হ্রাস পেয়েছে। সার্বিকভাবে ৪৭ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা হ্রাস পেয়ে সংশোধিত বাজেট হয়েছে ৭ লাখ ১৪ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা।

সম্পূরক বাজেটে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৬৪৯ কোটি ৩৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকা পেয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। সম্পূরক বাজেটে ২০টি দাবির বিপরীতে ৬৬টি ছাঁটাই প্রস্তাব দেন চারজন সংসদ সদস্য। এর মধ্যে দুটি মঞ্জুরি দাবির ওপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনা হয়। সেগুলো হলো অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। এর আগে সম্পূরক বাজেটের ওপর সরকারি ও বিরোধী দলের সদস্যরা আলোচনা করেন।


আরও খবর