আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ঘূর্ণিঝড় রেমালে জরুরি সহযোগিতার জন্য যেসব নম্বরে যোগাযোগ করবেন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঘূর্ণিঝড় রেমালে যে কোনো জরুরি সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করতে কন্ট্রোল রুম খুলেছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। রোববার (২৬ মে) বোর্ডের জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক মোস্তফা খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমাল বাংলাদেশ উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে পানি ভবনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগের নম্বর : ০২২২২ ২৩০ ০৭০, ০১৭৬৫ ৪০৫ ৫৭৬, ০১৫৫৯ ৭২৮ ১৫৮

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় উপকূলীয়দের পাশে থাকার জন্য সব মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে ৮ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন। বাকিদের আসার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে আপাতত স্কুল খোলা থাকবে, তবে ক্লাস বন্ধ থাকবে। উপকূল থেকে ২৯৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল, যা আরও অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। যার ফলে দেশের সমুদ্রবন্দর ও উপকূলীয় জেলাগুলোতে সতর্কসংকেত দেওয়া হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঝড়টি সকালে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

রিমালের প্রভাবে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত জারি করেছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরেও ৯ নম্বর মহাবিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চরগুলো ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।

এ ছাড়াও নিরাপত্তাজনিত কারণে কক্সবাজার রুটের সব ধরনের বিমানের ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নৌপথের সব ধরনের লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়ছে।


আরও খবর



ব্যালট বাক্স ছিনতাই, ভৈরবের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ব্যালট বই ও বাক্স ছিনতাইয়ের ঘটনায় একটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৫ জুন) পৌনে ৩টার দিকে উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের ৬৩ নং কেন্দ্র মৌটুপী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটগ্রহণ বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. আবুল কালাম আজাদ।

জানা যায়, ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের লোকজন কেন্দ্রে প্রবেশ করে ব্যালট বই ও বাক্স ছিনতাই করে। এসময় পুলিশ তাদের ধাওয়া করলে ব্যালট বই ও বাক্স ফেলে তারা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ সেগুলো উদ্ধার করে। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিক ওই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বাতিল করেন।

ইসির তথ্যানুযায়ী, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯টি সংসদীয় আসনে ১ হাজার ৯৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ইসিতে নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে এই নির্বাচনে ২৮টি রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে আছেন ৪৩৬ জন। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন, জাতীয় পার্টির ২৬৫, তৃণমূল বিএনপির ১৩৫ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) ৬৬ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১৩ জন, বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১০ জন প্রার্থী রয়েছেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জ থানার একটি মামলায় স্ত্রী নাজমা আক্তার হত্যার দায়ে স্বামী মো. সাইফুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) চট্টগ্রামের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মাদ সরওয়ার আলমের আদালত এই রায় দেন।

চট্টগ্রাম জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী জানান, মামলার দীর্ঘ ১৫ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-প্রমাণে স্ত্রী নাজমা হত্যার দায়ে আদালত আজ আসামী সাইফুলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৬ মাস সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। আদালতের রায় দেওয়ার পর  আসামীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, নাজমা আক্তার ও মো. সাইফুল ইসলামের ২০০৯ সালে বিয়ে হয়। সাইফুল ইসলামের সাথে স্ত্রি নাজমার পারিরিবারিক বিরোধ ছিল। বিরোধের জেরে ২০১৩ সালের ১৮ জুন রাতের কোনো এক সময় মারধর ও ছুরিকাঘাতে নাজমা আক্তারকে হত্যা করা হয়। নাজমা আক্তার হত্যার ঘটনায় বোন বাদী হয়ে জোরারগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্রে ১৫ জনকে সাক্ষী করা হয়।

রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন জেলা পিপি অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, সহযোগিতা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট ভূপাল চন্দ্র চৌধুরী।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



তারেক রহমানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সাজাপ্রাপ্ত পলাতক ১৫ আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) বেগম ফরিদা ইয়াসমিন লিখিত প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়াসহ সাজাপ্রাপ্ত ১৫ জন আসামি বর্তমানে পলাতক রয়েছে। বিদেশে পলাতক আসামি মাওলানা তাজউদ্দীন, মো. হারিছ চৌধুরী (প্রয়াত) ও রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে রাতুল বাবুদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করা আছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত জোটের নেতৃত্বে পরিকল্পিতভাবে গ্রেনেড হামলা করা হয়। এ ঘটনায় দণ্ডবিধির ৩২৪/৩২৬/৩০৭/৩০২/৩৪ ধারা এবং বিস্ফোরক দ্রব্য আইন ১৯০৮-এর ৩/৪ ধারায় মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের হয়, যার নম্বর-৯৭ তারিখ-২২/৮/২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ।

তিনি বলেন, মামলাটির কার্যক্রম দীর্ঘ তদন্ত শেষে মোট ৫২ আসামির বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। রায় ঘোষণার পূর্বে অভিযোগপত্রভুক্ত ৫২ জন আসামির মধ্যে তিনজনের অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর হয়। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল নম্বর-০১, ঢাকার বিজ্ঞ বিচারক ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর তারিখে রায় ঘোষণা করেন। বিচারে ৪৯ জন আসামির সাজা হয়, যার মধ্যে ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১১ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়। সাজাপ্রাপ্ত ৪৯ আসামির মধ্যে ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


আরও খবর



২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা দূর করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, যক্ষ্মা এমন একটা ব্যাধি যা শুধু আমাদের দেশ নয়, বৃহত্তরভাবে বিশ্ব সম্প্রদায়কে প্রভাবিত করছে। বিশ্বে প্রতি বছর ১ কোটির বেশি মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়। যক্ষ্মা দূরীকরণে মূল কারণগুলো মোকাবিলা করা এখন আগের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আজ রবিবার সকালে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গ্লোবাল ফোরামের যক্ষ্মা রোগের অবসান ঘটাতে মাল্টিসেক্টরাল ও মাল্টিস্টেকহোল্ডারদের সম্পৃক্ততা এবং জবাবদিহিতার অগ্রগতি শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গ্লোবাল ফোরামের উদ্বোধনীতে আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা দূর করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি। আমাদের জ্ঞান, কৌশল এবং সম্মিলিত ইচ্ছাকে কাজে লাগিয়ে আমরা এই লক্ষ্যকে বাস্তবে পরিণত করতে পারব।

অনুষ্ঠানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক ড. সায়মা ওয়াজেদ ভিডিও বার্তায় যক্ষ্মা রোগ সম্পর্কে তার মূল্যবান বক্তব্য ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর টি. কাসিভা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. বর্ধন জং রানা প্রমুখ।


আরও খবর



ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে মন্ত্রণালয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে বড় পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। যদি কেউ সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ওষুধের দাম বেশি রাখে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আজ রবিবার সকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যখাতের বড় চ্যালেঞ্জ কি জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ক্যানসারসহ অধিকাংশ মরণঘাতী রোগে আক্রান্ত রোগীরা একদম শেষ সময়ে চিকিৎসা নিতে আসে। যার ফলে সময় মত সঠিক চিকিৎসা না পাওয়ায় মৃত্যুর হার বাড়ছে। এছাড়া ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কি করছে, সেটারও মনিটরিং করা হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, মাতৃমৃত্যু রোধ করতে হলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সেই সঙ্গে জেলা ও উপজেলা হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান বাড়ালে, সাধারণ মানুষ ঢাকামুখী হবে না। এর ফলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদেরও ভোগান্তি দূর হবে।


আরও খবর