আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

শনিবারও চলবে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকায় আগামীকাল শনিবারও সকাল সাড়ে ১০টা থেকে উচ্ছেদ অভিযান ও খাল খনন কাজ পরিচালনা করবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

এদিকে উদ্ধার হওয়া জমি দখলমুক্ত রাখতে ছুটির দিনেও অভিযান পরিচালনা করে খাল খননের কাজ করছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। শুক্রবার সাদিক অ্যাগ্রোর দখলে থাকা উদ্ধার করা অংশে খাল খননের কাজ শুরু করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

শুক্রবার (২৮ জুন) মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকায় থেকে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাঝে জুমার নামাজের বিরতির পর আবারও খনন কাজ চলে। একইভাবে আগামীকাল শনিবার ফের উচ্ছেদ, খাল খনন করবে ডিএনসিসি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের তথ্য কর্মকর্তা পিয়াল হাছান বলেন, ডিএনসিসির খাল উদ্ধারে টানা তিনদিন ওই এলাকায় অভিযান চলছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অভিযান পরিচালনা করে ৬০টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে দিয়ে ১০ বিঘা জমি উদ্ধার করে ডিএনসিসি। সাদিক অ্যাগ্রোর উদ্ধার করা অংশে খাল খনন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিং এলাকা শুক্রবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে খাল খনন কার্যক্রম পরিচালনা করছে ডিএনসিসি। আগামীকালও এই কার্যক্রম চলবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ডিএনসিসির নিজস্ব জমি, খাল ও রাস্তা দখল করে গড়ে তোলা ৬০টির বেশি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ১০ বিঘা নিজস্ব সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়। যার মধ্যে সাদিক অ্যাগ্রোর দখল করা খালের অংশও ছিল।

উচ্ছেদ করা স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে দোকানপাট, রেস্টুরেন্ট, কাঠের মিল, রাজনৈতিক দলের অফিস ও একটি গবাদি পশুর বাণিজ্যিক ফার্মের স্থাপনা। উচ্ছেদ শেষে উন্মুক্ত নিলামে জব্দ করা মালামাল ৬৭ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।


আরও খবর



সরকারি অফিসের সময়সূচিতে পরিবর্তন

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাভাবিক নিয়মে ফিরে যাচ্ছে দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়। ঈদের পর থেকে এসব অফিস চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আসন্ন ঈদুল আজহার পরে এই অফিস সময়সীমা কার্যকর হবে।

এর আগে ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত করা হয়। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য সেসময় এমন সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।


আরও খবর



শিশু ওয়াসিম হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

মীরসরাই থানার আলোচিত শিশু কাজী মশিউর রহমান ওয়াসিম হত্যা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার (৯ জুন) চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত দায়রা জজ মো.রবিউল আউয়ালের আদালত এই রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলো কাজী নাহিদ হোসেন পল্লব। এ মামলায় কাজী ইকবাল হোসেন বিপ্লব নামে অন্য একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের ২২ নভেম্বর বিকেল মিরসরাই উপজেলার মঘাদিয়া ইউনিয়নের ভূঁইয়া তালুক কাজী বাড়ির পূর্বপাশের ছনখোলায় আসামি কাজী নাহিদ হোসেন পল্লব ৫ বছর বয়সী শিশু ওয়াসিমকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। সিগারেটের আগুনে ছ্যাঁকা দিয়ে শিশুটির মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। আসামি বাড়িতে এসে তার পরিবারকে ঘটনা খুলে বলে। ওই রাতে আসামির পরিবারের সদস্যরা ছনখোলা থেকে শিশুর মরদেহ বস্তাবন্দি করে পাশের ধানক্ষেতে ফেলে দেয়। শিশু ওয়াসিমকে না পেয়ে চাচা কাজী একরামুল হক মিরসরাই থানায় ২৩ নভেম্বর সাধারণ ডায়েরি করেন। সেদিন শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ পাশের ধানক্ষেতে দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করেন। ছনখোলা থেকে আসামির মোবাইল ও শিশুর স্যান্ডেল উদ্ধার করা হয়। শিশুটির মরদেহ উদ্ধারের পর মিরসরাই থানায় ওয়াসিমের চাচা মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন সময়ে আসামি কাজী নাহিদ হোসেন পল্লব হত্যার দায় স্বীকার করে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করলে ২০১৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি  আসামি কাজী নাহিদ হোসেন পল্লব, তার ভাই কাজী ইকবাল হোসেন বিপ্লব, বাবা ফজলুল কবির প্রকাশ হরমুজ মিয়া ও মা নুর জাহানের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৩০২ ও ২০১ ধারায় অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বিচার চলাকালীন আসামি ফজলুল কবির ও আসামি নুর জাহান বেগম মৃত্যু বরণ করেন। মৃত্যু বরণ করাই দুই আসামিকে মামলা থেকে অব্যহাতি দেন আদালত।

মহানগর দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ২১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রমাণে ওয়াসিম হত্যা মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি কাজী নাহিদ হোসেন পল্লবকে মৃত্যুদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামি রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন, পরে সাজা পরোয়ানামূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় কাজী ইকবাল হোসেন বিপ্লব নামে এক আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

ওয়াসিম হত্যার বিচারের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নিহতের পিতা মোশারফ হোসেন বাবুল।


আরও খবর



বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করলো বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

সুপার এইট নিশ্চিত নেপালের বিপক্ষে জয় দরকার বাংলাদেশের। এমন ম্যাচে শুরু থেকে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ১৯ ওভার ৩ বলে ১০৬ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু এমন ছোট টার্গেটে খেলতে নেমে মাত্র ২৬ রানে ৫ উইকেটে হারিয়ে দিশেহারা নেপাল।

এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে টাইগাররা। প্রথম ওভার থেকেই দারুণ বল করে নেপাল। সোমপাল কামির প্রথম ওভারেই শূন্যরানে আউট হন তানজিদ হাসান তামিম।

নেপালের স্পিনে ধসে যায় বাংলাদেশ। তারা যেন ঘোষণা দিয়ে স্পিন দিয়ে ধসিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। তবে পেসার সোমনাথ কামি ৩ ওভারে ১০ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। দিপেন্দ্র সিং নেন ২ উইকেট। অধিনায়ক রোহিত পাওদেল ও সন্দীপ লামিচানে দুটি করে উইকেট দখল করেন।

বাংলাদেশ ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রানে ব্যাট করছে। ক্রিজে থাকা সাকিব ১৫ রান করেছেন। তার সঙ্গী জাকের। এর আগে ওপেনার তানজিদ তামিম গোল্ডেন ডাক মারেন। পরেই আউট হন তিনে নামা নাজমুল শান্ত (৪)। ৭ রানে ২ উইকেট হারানো বাংলাদেশ ২১ রানে ৩ উইকেট হয়ে যায়। লিটন আউট হন ১০ রান করে।

ক্রিজে এসেই তাওহীদ হৃদয় আউট হলে বড় বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। হৃদয় ৯ রান করে আউট হন। বাংলাদেশ ৫.৪ ওভারে ৩০ রানে হারায় ৪ উইকেট। এরপর হাল ধরার বার্তা দেয়া মাহমুদউল্লাহ রান আউট হন। তিনি ১৩ রান যোগ করেন।

দ্বাদশ ওভারে এলবিডব্লু হয়ে পাউডলের দ্বিতীয় শিকার হন সাকিব। ২২ বলে ১৭ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। ১৪তম ওভারে লামিচেনের প্রথম বলে তানজিম হাসান সাকিবকে এলবিডব্লুর ফাঁদে একবার আউট দেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান সেবার। পরের বলেই আবার বোল্ড হয়ে ফেরেন ৩ রানে।

১০০ রানের আগেই গুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জেগে ওঠে তখন। তবে জাকের আলীর ১২, শেষ দিকে রিশাদ হোসেনের ১৩ ও তাসকিন আহমেদের ১৩ রানের কল্যাণে ১৯.৩ ওভারে ১০৬ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। আইরি, লামিচান, কামি ও পাউডেল প্রত্যেকে নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।


আরও খবর



আনার হত্যাকাণ্ড: ১০ আসামির ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সরবরাহের আদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনা করা মামলায় গ্রেপ্তার তিন ও পলাতক সাত আসামির ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সরবারাহ করার জন্য মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত হেড অব বিএফআইইউকে (বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের হেড) আসামিদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য তদন্ত কর্মকর্তাকে সরবরাহের আদেশ দেন।

মামলার ১০ আসামি হলেন শিমুল ভূঁইঁয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূঁইঁয়া ওরফে আমানুল্যাহ সাঈদ, তানভীর ভূঁইঁয়া, সেলেষ্টি রহমান ওরফে শেলেস্তি রহমান ওরফে শিলাস্তি রহমান, সিয়াম হোসেন, আক্তারুজ্জামান ওরফে শাহিন, মোস্তাফিজুর রহমান, ফয়সাল আলী সাজি, তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে হাজী, চেলসি চেরি ওরফে আরিয়া ও জামাল হোসেন।

আবেদনে বলা হয়, মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে মামলার ভিকটিম ঝিনাইদহ-০৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে ভারতের কলকাতা নিয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্তে ও গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামিরা ভিকটিমকে কলকাতার নিউটাউন এলাকার ভাড়া করা বাসায় নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং প্রমাণ নষ্ট করার উদ্দেশ্যে ভিকটিমের মৃতদেহের হাড় ও মাংস আলাদা করে মাংসপিণ্ড টয়লেটের কমোডে ফেলে দেয় এবং হাড়গুলো গারবেজ পলিথিনে ভরে ট্রলি ব্যাগে করে আশপাশের বর্জ্যখালে ফেলে দেয়।

আসামিরা দীর্ঘদিন যাবত ভিকটিমকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছিল। তারা পরিকল্পনা করে,মামলার ভিকটিমকে কীভাবে অপহরণ করবে ও টাকা-পয়সা আদায় করবে এবং টাকা-পয়সা নেওয়ার পর কীভাবে হত্যা তথা লাশ গুম করবে তার লোমহর্ষক বর্ণনা গ্রেপ্তার করা আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে।

মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত অন্যান্য পলাতক আসামিদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ তথা মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে বর্তমানে পুলিশ রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলমান আছে। মামলার মূল রহস্য উদ্‌ঘাটন ও সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ আসামির এনআইডি ও পাসপোর্ট নম্বরের বিপরীতে কোনো ব্যাংকে কয়টা অ্যাকাউন্ট আছে তার তথ্য সরবরাহ করার জন্য বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বরাবর আদেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।


আরও খবর



গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি পেছাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

গ্যাটকো দুর্নীতি মামলা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি চেয়ে শুনানির তারিখ আগামী ১০ জুলাই ধার্য করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক আলী হোসাইনের আদালতে খালেদা জিয়ার অব্যাহতির বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য ছিল। খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি।

শুনানি পেছাতে আবেদন করেন মাসুদ আহমেদ তালুকদার। আদালত সময় আবেদন নামঞ্জুর করে শুনানি করতে বলেন। পরে খালেদা জিয়ার অব্যাহতি চেয়ে বিষয়ে শুনানি করেন মাসুদ আহমেদ তালুকদার। পরবর্তীতে আবারও শুনানি পেছানোর আবেদন করেন তিনি। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১০ জুলাই শুনানির পরবর্তী তারিখ ঠিক করেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া এসব তথ্য জানান।

প্রসঙ্গত, মামলাটিতে ১৫ জন আসামির মধ্যে ১৪ জনের অব্যাহতির বিষয়ে শুনানি শেষ হয়েছে। গত ২৪ জানুয়ারি খালেদা জিয়ার অব্যাহতি চেয়ে শুনানি শুরু হয়। যা এখনও চলমান।

২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্যাটকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপ-পরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী।

২০০৮ সালের ১৩ মে তদন্ত শেষে দুদকের উপ-পরিচালক জহিরুল হুদা খালেদা জিয়াসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এখন এ মামলায় আসামির সংখ্যা ১৫ জন। ৯ আসামি মারা গেছেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।


আরও খবর