আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

অবশেষে ৪০৯ রানে থামলো ক্যারিবীয়রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের শুরুটা খুব একটা সুখকর হয়নি বাংলাদেশের। তবে একটু দেরিতে হলেও দ্বিতীয় সেশনে ঘুরে দাঁড়িয়েছে টাইগাররা। ১৪২ ওভার শেষে ক্যারিবীয়দের থাকাতে সক্ষম হলেও ততোক্ষণে তাদের সংগ্রহ দিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪০৯ রানে।

প্রথম সেশনের শুরু থেকেই ক্যারিবীয়দের স্কোরবোর্ডে যুক্ত হতে থাকে রান। সেই সেশন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ১১৯ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ৩২৫ রান। প্রথম টেস্টের মতো এবারও শতক পূরণের আগেই ফিরলেন এনক্রুমা বনার। টানা দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির খুব কাছাকাছি গেলেও শেষ পর্যন্ত শতকের স্বাদ নিতে ব্যর্থ হন বনার। আগের টেস্টে ৮৬ রান করেছিলেন তিনি। এবার ফিরলেন ৯০ রানে। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে দলীয় ২৬৬ রানের মাথায় মিরাজের ৯৯তম শিকারে পরিণত হন বনার। ওভারের তৃতীয় বলে মিথুনের হাতে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। সেই ক্যাচ নিতে ভুল করেননি মিথুনও। ২০৯ বল খেলে ব্যক্তিগত ৯০ রানে সাজঘরে ফিরলেন বনার।

এরপর দলের হাল ধরেন দা সিলভা ও আজমেরি জোসেফ। দুইজনই অর্ধশতকের ঘর পেরোলেও শতকের স্বাদ নিতে পারেননি কেউই। তাইজুলের শিকারে পরিণত হওয়া দা সিলভা ফেরেন ৯২ রানে। আর ৮২ রান করা জোসেফের উইকেটটি তুলে নেন আবু জায়েদ রাহি।

এরপর আর জোমেল ওয়ারিকন আর শ্যানন গ্যাব্রিয়েল বেশি একটা সুবিধা করতে পারেনি। দশক পূরণের আগেই ফিরে যান দুইজন। শেষ পর্যন্ত ক্যারিবীয়দের ইনিংস থামে ৪০৯ রানে। প্রথম ইনিংস শেষে রাহকিম কর্নওয়াল অপরাজিত ছিলেন ৪ রানে।

বাংলাদেশের পক্ষে আবু জায়েদ রাহি ও তাইজুল নিয়েছেন ৪টি করে উইকেট। পাশাপাশি মেহেদী হাসান মিরাজ ও সৌম্য সরকার নিয়েছেন একটি করে উইকেট।a


আরও খবর



বিএসএমএমইউয়ে মরণোত্তর দেহদান ও অঙ্গীকারকারীদের সম্মাননা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মানবজীবন সত্যিই মহান। এ জীবন হতে পারে কত সুন্দর। মৃত্যুর পরেও এ জীবন আলো ছড়াতে পারে অন্যের জীবনে। হতে পারে অন্যের জীবনী শক্তি, প্রাণের হৃৎস্পন্দন। মরেও অমর হয়ে যায় এই মানবজীবন। এমনই সুন্দর, আলোকিত, অমৃতময় জীবনের অধিকারী গুণী ও মহৎ ব্যক্তিদের মিলন মেলা বসেছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের আয়োজনে মরণোত্তর দেহদানকারী ও দেহদানের অঙ্গীকারকারী প্রায় অর্ধশত মহৎ ব্যক্তিদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (১০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিল্টন হলে বিশ্ব কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে গানটি পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠানে আলোকিত মানুষকে নিজ হাতে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও সম্মাননা প্রদান করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক বলেন, আজকের দিনে আমি সত্যিই অভিভূত ও আবেগাপ্লুত। এটা আমার জন্য একটি সুন্দর ও মহৎ দিন। আজ আমি এখানে কিছু মহামানবকে দেখছি। আপনারা ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। মানুষের প্রতি ভালোবাসার অনন্য দৃষ্টান্ত আপনারা স্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও শিক্ষার কার্যে আপনারা মরণোত্তর দেহদানের অঙ্গীকার করেছেন।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে অনেক কর্নিয়াসহ বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দান করেছেন। তাই আজ আমার মনে পড়ছে স্বামী বিবেকানন্দের সেই অমর বাণী জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। মানুষ হিসেবে আপনাদের স্থান অনেক ঊর্ধ্বে। আপনারা সাদা মনের মানুষ। আপনাদের চারিত্রিক দৃঢ়তা অসীম। মানুষের জন্য শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে যারা কাজ করে যায় আপনারা সেই সুন্দর শ্রেণির মানুষ। আপনাদেরকে পেয়ে আমরা সম্মানিত ও গৌরব বোধ করছি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। এসময় তিনি বলেন, মারা যাওয়ার পরে অনেক মহৎ ব্যক্তি মরদেহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এনাটমি বিভাগে দান করে গেছেন। এই দেহটি পরবর্তী সময়ে চিকিৎসা শিক্ষা এবং গবেষণার কার্যে ব্যবহৃত হচ্ছে। কেউ কেউ আবার কর্নিয়া দান করে গেছেন, যেই কর্নিয়াগুলো আবার পরে অন্য মানুষের চোখে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। সেই সব মহৎ ব্যক্তির স্মরণেই আজকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আজকের অনুষ্ঠানে এমনও অনেক মহৎ ব্যক্তি আছেন যারা দেহদানের অঙ্গীকার করেছেন। সেই সব ব্যক্তিবর্গের মধ্যে রয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদক প্রাপ্ত  মনোরঞ্জন ঘোষাল, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের সচিব কৃষ্ণ দাস গুপ্ত (মনু গুপ্ত), রয়েছেন জাতীয় পতাকার অন্যতম মূল নকশাকার প্রয়াত স্বর্গীয় শিবনারায়ণ দাস, রয়েছেন সাংবাদিক ও আরো অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি। তাদেরকে ও তাদের পরিবারের সদস্যদেরকে সংবর্ধনা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই আজকের এই আয়োজন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এনাটমি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. লায়লা আঞ্জুমান বানুর সভাপতিত্বে ও  সহকারী অধ্যাপক ডা. শারমিন আক্তার সুমির সঞ্চালনায় মহতী এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল হান্নান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি, অনকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. নাজির উদ্দিন মোল্যাহ, এনাটমি বিভাগের অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফারহানা আমিন, ডা. লতিফা নিশাত, ডা. শাফিনাজ গাজী, ডা. মহিউদ্দিন মাসুমসহ এনাটমি বিভাগের রেসিডেন্টবৃন্দ।


আরও খবর



আবারও আম্বানিকে টপকে শীর্ষ ধনী আদানি

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আবারও মুকেশ আম্বানিকে পেছনে ফেলে এশিয়ার শীর্ষ ধনী হলেন গৌতম আদানি। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ব্লুমবার্গ বিলয়নিয়ার ইনডেক্সের সর্বশেষ সূচক অনুযায়ী আদানির সম্পদ এখন ১১১ বিলিয়ন ডলার, আর রিলায়েন্স গ্রুপের কর্ণধার আম্বানির সম্পদ ১০৯ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৪ ঘণ্টাতে বিপুল পরিমাণে সম্পত্তি বাড়ায় ধনী তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছেন আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম। এই সময় তার সম্পত্তি ৫০০ কোটি ডলারের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সময়ে মুকেশ আম্বানির সম্পত্তি বৃদ্ধি পেয়েছে ৭ কোটি ৬২ লাখ ডলার।

সম্পত্তি বৃদ্ধির নিরিখে গৌতম আদানি ইলন মাস্ক, ওয়ারেন বাফেট, মার্ক জুকারবার্গ ও বিল গেটসকেও পিছনে ফেলে দিয়েছেন। আর সেই কারণেই একলাফে ১১ নম্বর স্থানে উঠে আসতে পেরেছেন আদানি।

এর আগে ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রকাশ পাওয়া হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের জেরে ধস নামে আদানি সাম্রাজ্যে। বিশ্ব ধনী তালিকার চতুর্থ স্থান থেকে সরাসরি ৩০ নম্বরে ছিটকে গিয়েছিলেন এই ধনকুবের।


আরও খবর



বেনজীরের সাভানা পার্ক খুলছে আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের জব্দ করা গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্ক দর্শনার্থীদের জন্য পুনরায় চালু করা হচ্ছে। আজ শনিবার (১৫ জুন) সকাল ৮টা থেকে জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় চালু হচ্ছে পার্কটি।

পর্যবেক্ষণ ও তদারকি কমিটির সদস্য সচিব এবং গোপালগঞ্জ জেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় শনিবার সকাল ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য পার্কটি খুলে দেওয়া হবে। এতে দর্শনার্থীরা আগের মতো ১০০ টাকা টিকিট কেটে পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন।

তিনি আরও জানান, দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য পার্কের বিভিন্ন রাইড খুলে দেওয়া হলেও কটেজ বন্ধ থাকবে। আর এ পার্ক থেকে সব আয় রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে জমা হবে। পার্কের নিরাপত্তা জোরদারের লক্ষ্যে পুলিশ সদস্য মোতায়েনের জন্য আবেদন জানানো হবে। আশা করি সকাল থেকেই পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। ইতোমধ্যে রিসোর্টের নিরাপত্তার জন্য আনসার ও সাভানার নিরাপত্তা কর্মীরা দায়িত্বে আছেন।

ক্রোক আদেশের পর পার্কটি চালু থাকলেও গত ৪ জুন সার্ভার জটিলতা দেখিয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছিল পার্ক কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে পার্কটি বন্ধ ছিল।


আরও খবর



দুই বছরে পদ্মা সেতুতে টোল আদায় ১৬৪৮ কোটি টাকা: কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দুই বছরে পদ্মা সেতু থেকে টোল বাবদ আয় হয়েছে ১ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর বনানীতে সেতু ভবনে বোর্ড মিটিং শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি একথা জানান।

বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইতোমধ্যে এই সেতুর সুফল ভোগ করছি। গত দুই বছরে দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ৩ কোটি মানুষ ও ১ কোটি ২৭ লাখ যানবাহন এই সেতু দিয়ে পারাপার হয়েছে। যেখান থেকে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ হাজার ৬৪৮ কোটি টাকারও বেশি।

সেতুমন্ত্রী বলেন, অর্থ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ইতোমধ্যে ৯শ ৪৮ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আগামী ২৭ জুন ৭ম ও ৮ম কিস্তি বাবদ ৩শ ১৪ কোটি টাকার চেক প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে অর্থবিভাগকে হস্তান্তর করা হবে।

পদ্মাসেতুর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজকের দিনটি ঐতিহাসিক দিন। দুই বছর আগে আজকের এই দিনে আমাদের অনেক প্রতীক্ষিত সেতু পদ্মা নদীর ওপর পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বের সোনালী ফসল। নিজের টাকায় এই সেতু নির্মাণ করে সক্ষমতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।


আরও খবর



প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় শেখ হাসিনা অনন্য অসাধারণ: শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শ ম রেজাউল করিম এমপি বলেছেন, যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন শেখ হাসিনা। আইলা, বুলবুল যত দুর্যোগ আসছে সব দুর্যোগ মোকাবেলা করে তিনি রোল মডেলে পরিণত করেছেন। তাই আমরা সংক্ষেপে বলি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় শেখ হাসিনা অনন্য অসাধারণ।

সংসদ সদস্য আজ শনিবার সদর উপজেলা অডিটরিয়ামে অসচ্ছলদের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার  বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, মনে রাখবেন এদেশের স্বাধীনতা দিয়েছে নৌকা, এদেশের মানুষের অধিকার দিয়েছে নৌকা, ভুমিহীন বিপর্যস্ত মানুষদের জমিসহ ঘর দিয়েছেন নৌকা, দুস্থদের খাদ্য উপহার দিয়েছে নৌকা, করোনার সময় যে সাহায্য দিয়েছে নৌকা। অর্থাৎ নৌকা, আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হসিনা অবিচ্ছেদ্য। এই স্রোতের বাইরে কেউ যাবেন না।

এমপি আরও বলেন, অতীতেও তো খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমান, এরশাদ সরকারে ছিলেন। তারা তো এভাবে সহয়তা প্রদান করেননি। আর আওয়ামী লীগ সরকার দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগে একটা মানুষকে না খেয়ে মারা যেতে দেয়নি। করোনার সময় একটা মানুষের কাছ থেকে টিকা দেওয়ার জন্য টাকা নেওয়া হয় নাই। বাড়ি বাড়ি ত্রাণ পৌছে দেওয়া হয়েছে। এ সবই সম্ভব হয়েছে একজনের কারণে। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা থাকলে নির্ভয়ে আপনারা দিন যাপন করতে পারেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো, আরিফ মোর্শেদ মিশুর সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম বায়েজীদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আক্তরুজ্জামান ফুলু প্রমূখ।

এদিন পিরোজপুর সদর উপজেলার ১ হাজার দরিদ্র মানুষকে ঈদ উপহার হিসেবে ৫ কেজি করে চাল প্রদান করা হয়।


আরও খবর