আজঃ মঙ্গলবার ০২ জুলাই 2০২4
শিরোনাম

শেরপুরে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালিত

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
মো. নাজমুল হোসাইন, শেরপুর

Image

শেরপুরে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান পালিত হয়েছে। শনিবার (১ জুন) সকালে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর মাঠে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ছানুয়ার হোসেন ছানু। জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খাইরুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরপুর পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন পিপিএম।

এ সময় বক্তারা বলেন, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার শিশুদের মস্তিষ্ক গঠনে সহায়তা করে। দুগ্ধজাত খাবার, যেমন পনির ও দই আদর্শগতভাবে স্বাস্থ্যকর এজিং প্রোডাক্ট হিসাবে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা (২০১৫) অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর এজিং হলো কার্যকর ক্ষমতার বিকাশ এবং সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার প্রক্রিয়া, যা বার্ধক্যে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। দুগ্ধজাত দ্রব্য বয়স্কদের জন্য পুষ্টি সরবরাহ করে, পেশীর স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং বার্ধক্যজনিত পেশি ও হাড়ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়তা করে। তাই দুগ্ধজাত খাদ্য বয়স্ক জনগোষ্ঠীর জন্য অতি প্রয়োজনীয় খাবার হিসাবে বিবেচিত।

এছাড়াও এই সময় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূইয়া, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রেজুয়ানুল হক ভূঁইয়া, শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি দেবাশীষ ভট্টাচার্য্য, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



মেরে ফেলা সাপের ৯০ শতাংশই রাসেলস ভাইপার নয়: বন বিভাগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

রাসেলস ভাইপারের নামে মেরে ফেলা সাপের ৯০ ভাগই অন্য প্রজাতির ও বিষহীন বলে দাবি করেছে বন বিভাগ। তারা বলছে, মানুষের সচেতনতার অভাব আর ভুল তথ্যের কারণে সব সাপের জীবনই এখন হুমকির মুখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রায় ২৪ বছর আগে অতি বিপন্ন হওয়া একটি সাপের বিস্তার এতো দ্রুত হওয়ার সুযোগ নেই।

প্রতি বছরে বিষধর সাপের কামড়ে বাংলাদেশে মারা যায় প্রায় সাত হাজার মানুষ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে- গেলো ১১ বছরে দেশে রাসেলস ভাইপারের কামড়ে মারা গেছে ৬৯ জন। শতাংশের বিচারে দেশে সাপের কামড়ে মৃত্যুর হার ১ শতাংশ রাসেলস ভাইপারের দংশনে। ৯৫ শতাংশ মৃত্যুর কারণ শঙ্খিনী গোখরার ছোবল। লোকালয়ে শঙ্খিনী ও গোখরার আনাগোনা প্রতিনিয়ত। কিন্তু রাসেলস ভাইপার আতঙ্কে এখন বিপন্ন সব শ্রেণীর সাপ।

বন বিভাগ বলছে, দেশে প্রায় ২০ প্রজাতির বিষধর সাপের মধ্যে রাসেলস ভাইপার একটি এবং এটি সংখ্যায় কম। সম্প্রতি সাপটির বিস্তার কিছুটা বাড়লেও আতঙ্কিত হবার মতো নয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাপটি নিয়ে অতিরঞ্জিত ও ভুল প্রচার হচ্ছে। এতে অন্য প্রজাতির সাপই বেশি মেরে ফেলা হচ্ছে। এটি অপরাধ, বলছে বনবিভাগ।

আইইউসিএন এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার এ বি এম সারোয়ার আলম দীপু বলেন, যেকোনো সাপের কামড়েই, সেটাতে বিষ আছে কি নাই, এমনকি পোকামাকড় কামড় দিলেই আমাদের ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। ফেসবুক বা বিভিন্ন মিডিয়ায় রাসেলস ভাইপার সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করছে বিভিন্নভাবে। কেউ অতি উৎসাহী হয়ে যাচ্ছে, কেউ অতি সচেতন হয়ে যাচ্ছে, অথবা আমাদের যথেষ্ট জ্ঞান না থাকার কারণে আমরা যেকোনো সাপকেই মেরে ফেলছি।

আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএন, বাংলাদেশ ২০০০ সালে রাসেলস ভাইপার সাপকে অতি বিপন্ন হিসেবে ঘোষণা করে। কিন্তু ২০১৫ সালে রাজশাহীর ছয়টি জেলায় রাসেলস ভাইপারের উপস্থিতি পাওয়ায় সাপটিকে প্রায় বিপন্ন বলে চিহ্নিত করা হয়।

বন্যার পানিতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে রাসেলস ভাইপার দেশে আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে সাপটির বিপুল বিস্তারের কোনো সুযোগ নেই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিউজ ট্যাগ: রাসেলস ভাইপার

আরও খবর



রাসেলস ভাইপার নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জরুরি নির্দেশনা

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সারাদেশের হাসপাতালগুলো পর্যাপ্ত এন্টিভেনম মজুদ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

আজ শনিবার সকাল ১০টায় সারাদেশের সিভিল সার্জন, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, বিভাগীয় পরিচালক, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকদের সঙ্গে অনলাইন প্লাটফর্ম জুম মিটিংয়ে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশের বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জন ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, বিভাগীয় পরিচালকদের সঙ্গে সর্পদংশন ও রাসেলস ভাইপার নিয়ে কথা বলেন এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে খোজ খবর নেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, রাসেল'স ভাইপার নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে আমি জনগণকে বলব আপনারা আতংকিত হবেন না। রাসেলস ভাইপারের যে এন্টিভেনম সেটা আমাদের হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত মজুদ আছে। আমি পরিষ্কার নির্দেশ দিয়েছি কোনো অবস্থাতেই এন্টিভেনমের ঘাটতি থাকা যাবে না।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, সর্পদংশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রোগীকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া। অনতিবিলম্বে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলা সম্ভব।

তিনি বলেন, সর্পদংশনের বিষয়ে জনগণকে সচেতন করা খুবই জরুরি। রোগীকে হাসপাতালে আনতে যাতে দেরি না হয় সে বিষয়ে সবাইকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

সভায় স্বাস্থ্যসেবা স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ডা. রুবেদ আমিনসহ স্বাস্থ্য বিভাগের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



সেন্টমার্টিন থেকে ট্রলারে ফিরেছে আড়াই শতাধিক মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

মিয়ানমার সীমান্ত থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাতায়াতকারী নৌযান লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলিবর্ষণের কারণে সাত দিন বন্ধ থাকার পর বিকল্প পথে ঝুঁকি নিয়ে চারটি ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে ফিরেছে হোটেলকর্মী, শ্রমিক ও বিভিন্ন কাজে গিয়ে আটকা পড়া আড়াই শতাধিক মানুষ।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সেন্টমার্টিন জেটিঘাট থেকে চারটি ট্রলার টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে আড়াইটায় টেকনাফের মুন্ডারডেইল পৌঁছে। অন্যদিকে গোলাগুলি অব্যাহত থাকায় সেন্টমার্টিনবাসীর জন্য জেলা প্রশাসনের খাদ্যসামগ্রী বহনকারী নৌযান যেতে পারেনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী জানান, মিয়ানমার সীমান্ত থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যাতায়াতকারী নৌযান লক্ষ্য করে মিয়ানমার থেকে গুলিবর্ষণের কারণে সাত দিন বন্ধ থাকার পর বিকল্প পথে চারটি ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে ফিরেছে হোটেলকর্মী, শ্রমিক ও বিভিন্ন কাজে গিয়ে আটকা পড়া আড়াই শতাধিক মানুষ। তবে খাদ্যসামগ্রী নিয়ে টেকনাফ থেকে যে নৌযান সেন্টমার্টিন যাওয়ার কথা ছিল সেটি যেতে পারেনি। কারণ গতকাল থেকে নাফ নদীর একটি এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। বিকল্প পথে হয়ত আগামীকাল শুক্রবার কক্সবাজার থেকে এসব খাদ্যসামগ্রী পৌঁছাতে পারে।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, সাত দিন বন্ধ থাকার পর বিকল্প পথে ঝুঁকি নিয়ে টেকনাফের উদ্দেশ্যে চারটি ট্রলার ছেড়ে গেছে। সেন্টমার্টিনে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। বেশি খাদ্যও মজুদ নেই। দ্বীপের মানুষের আতঙ্ক ছাড়ছে না।


আরও খবর



সময় নিয়েও দুদকে হাজির হননি বেনজীর

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) হাজির হননি। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে দ্বিতীয়বারের মতো আজ রোববার (২৩ জুন) সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ডাকা হয়েছিল।

বেলা ১১টা ২০ মিনিটি পর্যন্ত তিনি সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে যাননি। দুদকের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হওয়ার ব্যাপারে তার অনুরোধে তাকে অতিরিক্ত ১৭ দিন সময় দেওয়া হয়েছিল।

এর আগে গত ২৮ মে বেনজীর আহমেদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৬ জুন তলব করে দুদক। একই সঙ্গে বেনজীরের স্ত্রী ও সন্তানদের ৯ জুন তলব করা হয়। দুদকের তলবে হাজির হওয়ার আগের দিন অর্থ্যাৎ ৫ জুন, আইনজীবীর মাধ্যমে দুদকের অনুসন্ধান দলের কাছে বেনজীর ১৫ দিনের সময় চান।

এরপর ৬ জুন বিকেলে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন জানান, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের বিষয়ে দুদক তলব করলেও শুনানিতে অনুপস্থিত থাকায় আগামী ২৩ জুন নতুন তারিখ ঘোষণা করেছে দুদক।

এদিকে গত ২০ জুন সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের জানান, ২৩ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) বেনজীর আহমেদকে হাজির হতে হবে। এ সময়ে তিনি হাজির না হলে তাকে আর সময় দেওয়া হবে না।

গত ৩১ মার্চ গণমাধ্যমে বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ তার স্ত্রী জিশান মির্জা এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।

ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি। অথচ গত ৩৪ বছর ৭ মাসের দীর্ঘ চাকরি জীবনে বেনজীর আহমেদের বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় ১ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।

এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ এপ্রিল পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়।

এরপর গত ২৩ ও ২৬ মে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত বেনজীর আহমেদ এবং তার স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিভিন্ন সম্পত্তির দলিল, ঢাকায় ফ্ল্যাট ও কোম্পানির শেয়ার জব্দের নির্দেশ দেন।

এছাড়া তাদের বিও হিসাব (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স অ্যাকাউন্ট) অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করতে সোমবার (২৭ মে) সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডকে (সিডিবিএল) নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।


আরও খবর



সব বিভাগে ভারী বর্ষণের সতর্কতা, ভূমিধসের শঙ্কা

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের সব বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলে সতর্কবাণী দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বর্ষণের কারণে কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও বলা হয়েছে। রোববার (৩০ জুন) আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত ভারী বর্ষণের সতর্কবাণীতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের উপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, সিলেট, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ৩০ জুন বিকেল ৪টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় ভারী (৪৪-৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (৮৯ মিমি/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

ভারী বর্ষণজনিত কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।

এদিকে অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু প্রবল রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে ও বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর উপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। যে কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।


আরও খবর